দিয়া বাড়িতে প্রথম দিন,১০%লাজুক শেয়ালের জন্য।
আসসালামু আলাইকুম/আদাপ,
মাহে রমজানের শুভেচ্ছা।আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি।বেশ কছু দিন হলো অনিয়মিত লেখালেখি হচ্ছে।যার অন্যতম কারন হলো কর্মজীবনের প্রশিক্ষণ চলমান।যাইহোক,দিয়া বাড়িতে যাওয়ার প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি আজকের পর্বে।
প্রশিক্ষণকালীন সময় যেন শেষ হতে চায় না।সকাল থেকে প্রশিক্ষণ শুরু বিকেলে গিয়ে শেষ।এভাবে চলছে মাসের প্রথম দিনগুলো।আর এভাবেই চলতে থাকবে টানা দুইমাস।যাইহোক,প্রশিক্ষণের সুবাদে ঢাকার উত্তরায় থাকা।উত্তরায় ১২ নম্বর সেক্টর হতে অতীশ দীপংকর ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে,অথ্যাৎ প্রিয়ংকা সিটির সাথে। রমজান মাসে খুব তাড়াতাড়ি প্রশিক্ষণ সময় শেষ হওয়ায় আমার সহকর্মীদের সাথে বের হলাম ঘুরতে।পাশে আরেকজন বলছে আমরা তো দিয়া বাড়ির কাছাকাছি থাকি।
দিয়া বাড়ি সম্পর্কে আগে থেকেই আমার কৌতুহল ছিলো। কেননা,ঢাকায় যে সকল বন্ধুরা পড়াশোনা করেছে,মাঝে মাঝে তাদের ফেসবুক প্রোফাইলে দিয়া বাড়িতে ঘুরতে যাওয়ার ছবি দেখা যায়। শুধু তাই নয় বেশ কিছুদিন আগে বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ার সেলিব্রেটিরা বেশ মডেল করতো দিয়া বাড়ি এসে।তখন থেকেই ইচ্ছা,সময় হলে দিয়া বাড়িতে ঘুরতে যাবো।ঘটনাক্রমে,গতকাল দিয়া বাড়ির কাছাকাছি চলে গেছি। ইফতারের বেশ কিছু আগেই আমরা রওনা দিয়েছিলাম। আবাসিক রুম থেকে ১৫ মিনিট হাঁটতেই দিয়া বাড়ির খুব কাছাকাছি এসে পৌঁছিলাম।
প্রথমে দেখে মনে হলো শহরের কাছেই ছোট্ট একটি গ্রাম।যেখানে তেমন বেশি কোলাহল নেই বললেই চলে।হয়তো রমজান মাসে আমার কাছে এমনটিই মনে হয়েছে।রাস্তা থেকে নামতেই চোখে পরলো বিরাট ফুলের বাগান।বাগানের পাশে ঝুপড়ি কিছু ঘড়।হয়তো নিম্ন আয়ের কিছু মানুষের বসবাস হবে।বিভিন্ন বাহারি ফুলে মেতেছে পুরো বাগানটি।লাল,সাদা,গোলাপি,গোলাপ গুলো দেখতে খুব চমৎকার লাগছে।হয়তো আমার জীবনে এর চেয়ে বড় গোলাপ ফুলের বাগান দেখা হয় নাই।
তাই ফুল বাগানের চারদিকে ঘুরতে থাকলাম।সেই সাথে বিভিন্ন প্রজাতির গোলাপের ছবি তুলে নিলাম।গোলাপ ফুলের পাশাপাশি বিভিন্ন ফুলের সমারোহে ভরে গেছে আশপাশ। লাল,সবুজ,সাদায় ভরে গেছে চারিদিক।কিছুক্ষণ পরে সন্ধ্যা নামে আসবে তাই সন্ধ্যা নামার আগে মুহূর্তে কিছু ফুলের ছবি উঠিয়ে নিলাম।ফুল গুলো দেখতে দারুণ চমৎকার।অল্প বাতাসে স্নিগ্ধ ছড়িয়ে হাওয়ায় দুলছে ভিন্ন প্রজাতির ফুলগুলো।শুধু তাই নয় বাগান পাশেই দেখা গেল বিভিন্ন ফুলের নার্সারি।পলিথিনের প্যাকেটে করে বিভিন্ন ফুলের নার্সারি প্রস্তুত করা হচ্ছে।নার্সারীতে যেসব ফুলের গাছ দেখা গেলো তাতে এখনোও ফুল আসে নাই।পাশের কিছু লোকের সাথে কথা হলো এগুলো ফুলের গাছ নিয়ে।বাসা-বাড়িতে ফুল প্রিয় লোকজন এখানে এসে কিছু ফুলের গাছ কিনে নিয়ে যায়।মাঝেমধ্যে ভ্যানগাড়িতে করে বিক্রিও করা হয়ে থাকে।
নীলাভ মেঘে ভরে গেছে আকাশ। ফাল্গুনে পাতা ঝড়ে যাওয়া,একটি গাছের ছবি তুলে নিলাম।ভাবুক মনে অনেক ভাবনাই জাগ্রত হলো।পাশের গাছে বিভিন্ন ফুলের মাতম চলছে আর অন্যদিকে গাছটি সকল পাতা ঝরে নিজেকে নিঃসঙ্গ করে রাখছে।হয়তো কিছুদিন পর এই গাছটিতে নতুন পাতা গঁজাতে থাকবে সাথে ফুলের সৌরভ ছাড়াবে।প্রকৃতির পার্থক্যটা শুধু সময়ের সাথেই।সময়ের বিবর্তন গাছটিকে একেবারেই নিষ্প্রাণ
করেছে।হয়তো তীর্থ কাকের মতো চেয়ে আছে,কখন নতুন পাতা গঁজাবে।ঠিক নতুন করে প্রাণ ফিরে পাবে।প্রকৃতিতে মুগ্ধতা ছড়াবে।
দূর আকাশের ছবি তুলতে গিয়ে চোখে পড়ে গেল বিমান উড়ানোর দৃশ্য।ছোটবেলাতে যখন হেলিকপ্টার কিংবা বিমান দেখতাম আকাশে,খুবই আনন্দ লাগতো।শব্দ শুনেই ঘর থেকে বেরিয়ে পড়তাম বিমান দেখবো বলে। কিন্তু আজ মাথার উপর দিয়ে ২-৪মিনিট পর পরই বিমান যেতে দেখছি।পার্থক্য শুধু একটাই,আগের মতো দেখার আগ্রহ নেই।সময়ের পরিক্রমায় পাল্টেছে মানুষের অনুভূতি,পাল্টে যায় ভালোলাগা আর ভালোবাসাগুলোও।
রমজানের কারণে আমাদের বেশি দূর এগোনো হলো না। কিছুক্ষণ পরেই ইফতারের সময় হবে।সহকর্মীদের সাথে একই ফ্রেমে বন্দী হলাম।
অল্প সময় নিয়ে দিয়া বাড়ি ঘোরার মুহূর্ত ছিল খুবই আনন্দের। হয়তো আরও বেশি সময় নিয়ে যেতে পারলে অনেক বেশি কিছু দেখা হতো।
সন্ধ্যা নামার আগেই মশার তীব্র অত্যাচারে জায়গা ছাড়তে বাধ্য হতে হলাম।পাশেই নোংরা জলাশয় থাকায় মশার উপদ্রব বেশি ছিলো।যাইহোক,সময় স্বল্পতার কারণে দিয়া বাড়ির পুরো চিত্রটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারলাম না।সময় হলে দিয়া বাড়ি নিয়ে আবার নতুন করে গল্প হবে।সে পর্যন্ত ভালো থাকো সুস্থ থেকো ভালোবাসা প্রিয় প্ল্যাটফর্ম।
বিষয় | দিয়া বাড়ির গল্প |
---|---|
বর্ণনায় | @kamrul8217 |
ডিভাইস | Samsung A32 |
লোকেশন | w3w |
তারিখ | ৬ এপ্রিল২০২২ |
এতক্ষণ সাথে ছিলাম @kamrul8217
পেশায় একজন সাংবাদিক উপস্থাপক ও ক্ষুদ্র লেখক। জ্ঞান আহরণের সর্বাত্মক ছুটে চলা। মানুষকে ভালবাসি তাই মানুষের পাশে থেকে আজীবন কাজ করে যেতে চাই। জ্ঞানের জগতে আমি ক্ষুদ্র একজন ছাত্র। মানুষ হতে আপন ছুটে চলা। আমার কেন মেধার বিকাশে আমার পাশে আছে দুই বাংলার এক অবিচ্ছেদ্য প্রাণ@amarbanglablog
দিয়া বাড়ির অনেক ছবি দেখা হইছে তবে এখনো যাওয়া হয় নাই। ইচ্ছা আছে কাশফুলের সময়টাতে একটু ঘুরে আসবো। আপনার কাটানো মুহুর্ত অনেক ভালো ছিলো। অনেক ভালো লাগলো আপনার লেখা পড়ে। ধন্যবাদ
আপনি দারুন বলেছেন কাশফুলের সময়ে দিয়ে বাড়িতে ঘুরতে গেলে সেটা আরো বেশী মজাদার হয়। কাশফুলের সময় দিয়ে বাড়িতে অনেক ভ্রমণপিপাসুরা ভিড় জমায়। সেই মুহূর্তে যাওয়ার সুযোগ পেলে অবশ্যই হাতছাড়া করার মতো নয়। আপনাকে আমন্ত্রণ জানানো হলো। ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
প্রশিক্ষণ শেষে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে ভালো ভালো বের হয়েছে। আসলে ঘুরাঘুরি করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়। পাশাপাশি অনেক আনন্দ পাওয়া যায়। তাছাড়া আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনি চমৎকার করে বলেছেন আসলেই প্রশিক্ষণ শেষ হয়ে গড়াগড়ি দারুন ক্লান্তি দূর করে দেয়। দিয়াবাড়ি ঘোরার আনন্দটা খুবই মজাদার হয়েছিলো। চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
দিয়া বাড়িতে ঘুরতে গেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। সকলে মিলে খুব অসাধারণ মুহূর্ত পার করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই অসাধারণ হয়েছে।এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
প্রশিক্ষণরত সহকর্মীদের নিয়ে বিয়ে বাড়িতে ঘুরতে যাওয়ার মুহূর্তটা ছিল অসাধারণ। কিন্তু মশার উপদ্রব বেশি হওয়ার কারণে বেশিক্ষণ অবস্থান করা যায় নাই। আপনি খুব চমৎকার মন্তব্য করেছেন। ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
দিয়াবাড়ি আমি অনেকবার গিয়েছি আসলে জায়গাটা অনেক বেশি সুন্দর। আপনি দিয়া বাড়ির কিছু ফটোগ্রাফি এবং সেখানে কাটানোর কিছু মুহুর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
দিয়া বাড়ির চারদিকের দৃশ্য সত্যিই নান্দনিক এবং চমৎকার। সেইসাথে সহকর্মীদের সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো খুবই মজাদার এবং আনন্দঘন হয়েছিল। ক্লান্তি শেষে অনেকটাই বিশ্রাম নেওয়ার মতো চমৎকার জায়গা ছিল। গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
দিয়াবাড়িতে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। বিশেষ করে অনেকগুলো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। ফুলের ফটোগ্রাফি, আকাশের ফটোগ্রাফি দারুন লেগেছে। এরকম ঘোরাঘুরি করতে বেশ ভালো লাগে। বন্ধুদের সাথে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ঘোরাঘুরি করতে সত্যিই অনেক ভালো লাগে। যদি আমার এটি একটি পুরনো অভ্যাস সময় পেলেই কোথাও না কোথাও ঘুরতে যাওয়া। দিয়ে বাড়িতে ঢুকতেই প্রথমে দারুন এবং মনমুগ্ধকর ফুলের বাগানের দৃশ্য দেখা যায়। আপনি সত্যই বলেছেন সহকর্মীদের সাথে কাটানো মুহূর্ত ছিল খুবই চমৎকার।
এমন সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
দিয়া বাড়িয়ার পাশেই ছিলাম আমরা ফুলবাড়িয়া। ছোটবেলা গিয়ে ঘোরাঘুরি করা হয়েছে। কিন্তু শুনেছি এখন নাকি দিয়ে বাড়িয়া দেখতে আরো সুন্দর হয়েছে। দেখার খুব ইচ্ছে ছিল কিন্তু দেখা হয়নি। আসলে ব্যস্ততার জন্য যাওয়া হয় না। একটা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দিয়াবাড়ি এ সম্পর্কে আরও জেনেছি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার মত আমার অনেক ইচ্ছে ছিল বিয়ে বাড়ির চারপাশটা
ঘুরে করে দেখার। কিন্তু সময় স্বল্পতার কারণে তেমন দূরে যাওয়া হয়নি। সত্যি দিয়ে বাড়ির চারিদিকে দৃশ্য অপূর্ব। দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। সময় পেলে ঘুরে এসে দেখে যেতে পারেন অনেক ভালো লাগবে।
রমজানের ভিতর এমন বিকেল পার করতে বেশ ভালই লাগে। এ যেন সারা দিনের ক্লান্তি দূর করে দেওয়ার মত একটি জায়গা। বিশেষ করে ফুলের বাগানে প্রবেশের পর দারুন দারুন ফুল গুলো দেখতে পেয়েছেন এবং সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার পোস্টটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
রমজান মাসের বিকেলে সময়টা পার করার জন্য অবশ্যই ঘুরে বেড়ানো কিংবা বিনোদন দেওয়ার বিকল্প কিছু নাই। দিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পরিকল্পনা ও সেভাবেই করা হয়েছিল। প্রবেশপথের ফুলের ছবি গুলো দারুন ভাবে আকর্ষণ করেছে।
সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
ঢাকায় অনেকদিন থেকে এসেছি। দিয়া বাড়ির কথা অনেক শুনেছি। কিন্তু কখনো যাওয়া হয়নি। আপনার ছবিগুলো দেখে এখন মনে হচ্ছে একবার ঘুরে আসা দরকার। এরপরে ঢাকা গেলে চেষ্টা করব একবার সেখান থেকে ঘুরে আসতে। ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ, দিয়াবাড়ি চারপাশের চমৎকার দৃশ্য সত্যি আনন্দঘন মুহূর্ত পার করতে সহায়ক হবে। যদিও সময় স্বল্পতার কারণে চারপাশ ঘুরে বেড়ানো সম্ভব হয়নি। তবুও যতটুকু জানি দিয়াবাড়ি শহরের মধ্যে নিরিবিলি ঘুরে বেড়ানোর মতো সুন্দর একটি জায়গা। অবশ্যই সময় পেলে এখানে ঘুরতে আসলে আপনাকে অনেক ভালো লাগবে।
দিয়াবাড়ির প্রথম ভ্রমণ টি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে বলে মনে হচ্ছে। আপনি নার্সারিতে ঘুরতে গিয়ে সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দেখে বোঝা যাচ্ছে যে সহকর্মীদের সাথে সুন্দর একটি মুহূর্ত পার করেছেন। এরকম সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য।
দিয়া বাড়ির প্রবেশপথেই বিশাল ফুলের বাগান। পাশে বিভিন্ন ফুলের নার্সারি। ফুলের এমন চমৎকার দৃশ্য আমাকে মুগ্ধ করেছে তাই বেশ কিছু ছবি তুলে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। যদিও মশার উপদ্রব এর কারণে বেশি সময় অবস্থান করা সম্ভব হয় নাই। তবুও যতটুকু সময় কাটিয়েছি সেটি ছিল অনেক আনন্দঘন একটি মুহূর্ত। ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় এত সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
দিয়া বাড়িতে প্রথম দিনে অনেক মজা করেছেন ভাই পোস্ট পরে ভালো লাগলো।আপনি অনেক গুছিয়ে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইল শ্রদ্ধেয়। ভ্রমণের মুহূর্তগুলো অনেক মজাদার হয়েছিল। সহকর্মীদের সাথে সুন্দর সময় কাটিয়েছি। এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।