"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৩৫ || দুর্দান্ত স্বাদের বিখ্যাত বেগমতি চিকেন রেসিপি ।।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
হ্যালো বাংলাভাষাভাষি প্রিয় বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই,আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমার বাংলা ব্লগের সাথে থাকলে ভাল না থেকে উপায় নেই। কারন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে বর্তমানে ধারুন একটি কনটেস্ট চলতেছে। আর আপনারা সবাই জানেন কনটেস্টের বিষয় হলো “শেয়ার করো তোমার ইউনিক চিকেন রেসিপি”। সে জন্য সবার মনে এখন চিকেন খাওয়ার আনন্দ বয়ে যাচ্ছে। আমিও আজকে আমার ইউনিক চিকেন রেসিপি শেয়ার করে কনটেস্টে অংশগ্রহন করতে যাচ্ছি। চলুন নিচে বিস্তারিত বর্ণনা করছি।
জিভে দিলেই প্রেমে পড়তে বাধ্য।
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই আমাদের সম্মানিত ফাউন্ডার সহ সকল এডমিন,মডারেটর ভাই বোনদের,যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের জন্য নতুন নতুন বিষয়ের প্রতিযোগিতার আয়োজন করছেন। আমরাও খুব আগ্রহ নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করছি। প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করলে দুই দিক থেকেই লাভ হচ্ছে। প্রথম তো নতুন কিছু শেখা হয় আবার মজার মজার খাবারও খাওয়া যায়। সবাই যদি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে তাহলে প্রতিযোগিতা খুব সুন্দর হয়।
গত বৃহস্পতিবারে প্রতিযোগিতা -৩৫ এর পোষ্টি দেখে খুব খুশি হলাম। কারন মজার মজার চিকের রেসিপি দেখতে পারবো। সে সাথে আমিও চিন্তা করতে লাগলাম কি চিকেন রেসিপি শেয়ার করা যায়। গত চার পাচঁদিন চিন্তা ভাবনা করার পর একটি ইউনিক চিকেন রেসিপ তৈরী করার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমার আজকের রেসিপির নাম হলো “দুর্দান্ত স্বাদের বিখ্যাত বেগমতি চিকেন রেসিপি”। রেসিপিটি তৈরী করার আগে সঠিক কালারটি আনতে পারবো কিনা সেটা নিয়ে খুব টেনশন করেছি। সঠিক ভাবে গ্রিন কালার টি আনার জন্য ধনিয়া পাতার সাথে পেয়াজঁ পাতা অথবা পুদিনা পাতা ব্যবহার করতে হয়। এখন পেঁয়াজ পাতার মৌসুম না থাকার কারনে অনেক খুজাঁ খুজিঁ করেও পেয়াজঁ পাতার সন্ধান পেলাম না। যার জন্য ধনে পাতার সাথে পুদিনা পাতা ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিলাম। তারপরও খুব ভয়ে ছিলাম সঠিক ভাবে রেসিপিটি তৈরী করতে পারবো কিনা। অবশেষে ধীর্ঘ পাচঁ ঘন্টা চেষ্টা করার পরে সঠিক ভাবে রেসিপিটি তৈরী করতে সক্ষম হলাম।
এই রেসিপিটি আমি এর আগে কোথাও স্বচক্ষে দেখি নাই,খাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। তাই খুব শখ করে রেসিপিটি তৈরী করলাম। রেসিপিটি তৈরী করতে করতে রাত দুটো বেজে গেছিলো। এত সুন্দর একটি ঘ্রান এসেছে যা বলে বুঝাতে পারবো না। আর খেতে এত স্বাদ লেগেছে যে, আমি রেসিপিটির প্রেমে পড়েগেছি। যারা এখন পর্যন্ত রেসিপিটি টেষ্ট করেন নি, তাদের কাছে আবেদন থাকবে, একবার হলেও টেষ্ট করে নিবেন। রেসিপিটি স্বাদে ঘ্রানে অতুলনীয় ছিল। এখন আমি নিচে স্টেপ বাই স্টেপ রেসিপিটি তৈরী করার প্রক্রিয়া বর্ণনা করছি।
প্রয়োজনীয় উপকরন
| চিকেন | ৭০০ গ্রাম |
|---|---|
| ধনে পাতা | পরিমান মত |
| পুদিনা পাতা | পরিমান মত |
| কাচাঁ লঙ্কা | সাতটি |
| সয়াবিন তেল | পরিমান মত |
| পেয়াঁজ কুচি | পরিমান মত |
| আদাঁ বাটা | পরিমান মত |
| রসুন বাটা | পরিমান মত |
| কাজু বাদামের পেস্ট | পরিমান মত |
| এলাচ | চারটি |
| কালো গোল মরিচ | পরিমান মত |
| জিরে গুঁড়ো | পরিমান মত |
| ধনে গুঁড়ো | পরিমান মত |
| হলুদের গুঁড়ো | পরিমান মত |
| নুন | পরিমান মত |
| পানি | পরিমান মত |
এবার ধাপে ধাপে বেগমতি চিকেন রেসিপি তৈরীর বিবরণ দেখানো হলো:-
ধাপ-০১
প্রথমে আমি গ্রিন কালার পেস্টি তৈরী করে নেব।
তার জন্য একটি পাতিলে পরিমান মত জল বসিয়ে গরম করে নিলাম। তারপর ধনে পাতা,পুদিনা পাতা সাথে কয়েকটি কাচাঁ লঙ্কা দিয়ে এক মিনিট সময় পরিমান সেদ্ধ করে নিলাম। এক মিনিটের বেশি সেদ্ধ করলে গ্রিন কালারটি নষ্ট হয়ে যাবে। সেজন্য সময়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। এখানে আরেকটি বিষয় লক্ষ রাখতে হবে যে, পুদিনা পাতা যেন বেশি না হয়। চিকেনের পরিমান দেখে খুবই অল্প পরিমানে দিতে হবে।
ধাপ-০২
উপকরন গুলো সেদ্ধ হওয়ার পর গরম জল থেকে তুলে একটি পাত্রে রাখা ফ্রিজের বরফ ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে নিলাম। ভালো ভাবে ঠান্ডা হওয়ার পর শিল-পাটাতে বেটে পেস্ট তৈরী করে নিলাম। ব্লেন্ডোর করেও পেস্ট তৈরী করা যাবে। গরম জল থেকে ঠান্ডা জলে ভিজিয়ে পেস্ট তৈরী করলেই অরিজানাল সবুজ কালারটি পাওয়া যাবে।
ধাপ-০৩
এবার রান্নার মূল পক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছি,
প্রথমে একটি চুলাতে কড়াই বসিয়ে পরিমান মত তৈল দিয়ে দিলাম। তারপর তৈল গরম হয়ে গেলে এলাচ গুলো দিয়ে কিছুক্ষন পরে পেয়াঁজ কুচি গুলো সেই গরম তৈলে ছেড়ে দিলাম।
ধাপ-০৪
পেয়াঁজ গুলো ভাজা ভাজা হয়ে একটু হলুদ বর্ণ ধারন করলে তাতে পরিমাণ মত নুন দিয়ে দিলাম।
ধাপ-০৫
নুন দেওয়ার এক থেকে দুই মিনিট পরে আদাঁ আর রসুন বাটা পরিমান মত দিয়ে দিলাম।
ধাপ-০৬
মসলা গুলো দেওয়ার পরে ভাল ভাবে নেড়ে চেড়ে মিক্স হয়ে গেলে কেটে পিচ চিপ করে রাখা চিকেন গুলো দিয়ে দিলাম। এখানে চুলার আগুনটা হালকা কমিয়ে রাখতে হবে।
ধাপ-০৭
এই পর্যায়ে কিছুক্ষন চিকেন গুলো কুক করার পরে তেলটা যখন ছেড়ে দিবে তখন পরিমান মত হলুদ দিয়ে দিলাম।
ধাপ-০৮
হলদু দেওয়ার সাথে সাথে জিরে গুড়োঁ আর ধনে গুড়োঁ পরিমান মত দিয়ে দিলাম।
ধাপ-০৯
এই পর্যায়ে আরো কিছুক্ষন কুক করে কাজু বাদামের পেস্ট আর কালো গোল মরিচের গুড়োঁ পারিমান মত দিয়ে দিলাম। কাজু বাদামের পেস্ট তৈরী করার জন্য প্রথমে কাজু বাদাম গুলো এক থেকে দেড় ঘন্টা জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর শিল বাটা বা ব্লেন্ডারের মাধ্যমে পেস্ট করতে হবে। আমি শিল পাটা দিয়ে পেস্টি তৈরী করেছি।
ধাপ-১০
এই পর্যায়ে এসে আমি যে প্রথমে ধনে পাতা,পুদিনা পাতা গুলো সেদ্ধ করেছিলাম। সেই গরম জলটা চিকেনের সাথে দিয়ে দিলাম। তাতে লাভ হলো গ্রিন কালারটা আসতে সুবিধা হবে। জল দেওয়ার পর চুলার আগুনটা একটু বাড়িয়ে দেব।
ধাপ-১১
গরম জলটা দিয়ে দশ থেকে পনের মিনিট কুক করতে হবে। জলের পরিমান অনুযায়ী টাইমটা কমতে বা বাড়তে পারে। জলটা কমে চিকেন থেকে যখন তৈলটা বের হয়ে আসবে তখন আমি তৈরী করে রাখা গ্রিন কালার পেস্ট টুকু দিয়ে দিলাম। এবার চুলার আগুনটা আবার একটু কমিয়ে দিতে হবে।
ধাপ-১২
গ্রিন কালার পেস্ট টুকু দিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট কুক করে চুলার আগুন বন্ধ করে দিলাম। যখন দেখলাম আমি যেভাবে চেয়েছিলাম ঠিক সেই ভাবেই গ্রিন কালার টুকু এসেছে, তখন মনের ভিতরে খুব খুশি লাগলো। আমার কষ্টটা সফল হয়েছে। যে কোন কাজেই কষ্টের পরে সফলতা আসলে আনন্দ লাগে। এখন পরিবেশনের পালা।
পরিবেশন
বন্ধুরা আজকে এ পর্যন্তই। কেমন হলো আমার আজকের বিখ্যাত বেগমতি চিকেন রেসিপিটি। অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর বাসায় একবার হলেও রেসিপিটি ট্রাই করবেন। । আশা করি আপনাদের কাছে অনেক ভাল লাগবে। যদি কোথাও কোন প্রকার ভুল হয়,ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভাল থাকবেন। সুস্থ থাকবেন।
সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ফটোগ্রাফির বিবরণ:
| ডিভাইস | মোবাইল |
|---|---|
| মডেল | রেডমি নোট-৮ |
| রেসিপির নাম | দুর্দান্ত স্বাদের বিখ্যাত বেগমতি চিকেন রেসিপি |
| স্থান | নিজের বাসা |
| কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ |
| ফটোগ্রাফার | @joniprins |
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP





















































প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। প্রতিযোগিতা আসলেও খুব ভালো লাগে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দেখা যায়। আজকে আপনি খুব সুন্দর করে বেগমতি চিকেন রেসিপি করেছেন। তবে আপনার রেসিপিটি দেখে সত্যিই আমার জিভে জল এসে গেল। আপনার কথাটি শুনে ভালো লাগলো প্রতিযোগিতা আসলে দুই ধরনের লাভ হয় কথাটি একদম সত্যি বলেছেন। দারুন একটি রেসিপি শিখা যায় এবং খুব মজা করে রেসিপিটি খাওয়া যায়। অনেক সুন্দর করে রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জী আপু রেসিপিতে কোন লস নেই। এক দিক দিয়ে না এক দিক দিয়ে কাজে আসে। ধন্যবাদ আপু।
আপনি ঠিক বলেছেন এমন রেসিপি খাওয়া তো দূরের কথা চোখে দেখায় তো মুশকিল। আপনি এত সুন্দর রেসিপি করলেন একটু দাওয়াত দিলে পারতেন হা হা হা।আসলে রেসিপি করতে একটু বেশি সময় লাগে। যাইহোক অবশেষে নিজের মনের মতো কালার আনতে পেরেছেন জেনে অনেক ভালো লাগল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
জী আপু খুব শখ করে রেসিপিটি তৈরী করে খেয়েছি। খেতে ধারুন টেষ্ট হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।
অভিনন্দন আপনাকে এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য। খুব চমৎকার একটি ইউনিক রেসিপি নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন এবং দেখতে খুব লোভনীয় মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ আপু আপনাদের কমেন্ট পড়ে আমি আরো বেশি উৎসাহ পেয়েছি।
প্রথমে আপনাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নতুন নতুন রেসিপি দেখতে পারছি এবং শিখতে পারছি। আপনি খুব সুন্দর করে ইউনিক একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখতে লোভনীয় লাগছে খেতেও নিশ্চয়ই মজা হয়েছিল।
জী ভাইয়া প্রতিযোগিতা হলে নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। ধন্যবাদ ভাইয়া।
প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি খুবই লোভনীয় এবং সুস্বাদু একটা রেসিপি তৈরি করেছেন প্রতিযোগিতা উপলক্ষে। এই প্রতিযোগিতাটির কারণে অনেক ইউনিক রেসিপি দেখতে পাচ্ছি। আপনি সম্পূর্ণ রেসিপিটির উপস্থাপনা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই সুন্দরভাবে করেছেন ভাইয়া। দেখে ভালো লাগলো।
জী ভাইয়া এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সত্যিই নতুন নতুন রেসিপি দেখতে পেয়েছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
রান্নায় যে সৃজনশীলতার ছাপ পড়েছে, তা যেন প্রমাণ মিলছে আপনার বানানো রেসিপিতেই ৷ এই রেসিপি সম্পর্কে আগে আমার কোন ধারণা ছিল না। তবে নতুন কিছু তথ্য পেলাম । শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
জী আপু এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক সৃজনশীল রেসিপি দেখতে পেয়েছি। ধন্যবাদ আপু।
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আপনাকে প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য। তবে ঠিক বলেছেন প্রতিযোগিতা আসলে দুই দিক থেকে লাভ হয়। কারণ রেসিপি তৈরি করা শেখা যায় এবং খুব মজা করে রেসিপি খাওয়া যায়। তবে আজকে আপনার রেসিপিটি একদম ভিন্ন রকম ছিল।বেগমতি চিকেন রেসিপি দেখে আমার জিভে জল এসে গেলো। রেসিপিটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন।
ভাইয়া একদিক দিয়ে নতুন জিনিষ শিখা যায়,মজার মজার খাবার খাওয়া যায় আবাার মাঝে মাঝে বোনাসও পাওয়া যায়। ধন্যবাদ ভাইয়া।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য দারুন একটা মুরগির মাংসের রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এর আগে আমি কোনদিন এই ধরনের মুরগির মাংসের রান্না দেখেছিলাম না নামও শুনেছিলাম না।
জী ভাইয়া রেসিপিটি একেবারে নতুন। অনেক খুজে চিন্তা ভাবনা করে রেসিপিটি তৈরী করেছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।আজ আপনার করা এই রেসিপিটি আমি প্রথম দেখলাম। আমার কাছে নতুন লাগলো।আর নামটা ও সুন্দর। আপনার উপস্থাপনা ভালো লেগেছে। খেতে খুবই মজার বললেন।দেখব টেস্ট করে, কিন্তু কিভাবে?? নিজেই রান্না করে দেখবো আর কি।ধন্যবাদ ভাইয়া মজার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জী আপু এই রেসিপিটি সত্যিই অনেক ইউনিক হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।
আমি প্রথমে ভেবেছিলাম কচুর শাক দিয়ে হয়তো এই রেসিপি তৈরি করেছেন তারজন্য এর কালার এমন হয়েছে। কিন্তু পরে বুঝতে পারলাম এর মধ্যে ধনে,পুদিনার পেস্ট দেওয়াতে এর কালার আর ফ্লেভার অন্য রকম চলে এসেছে। এই রেসিপি কখনও খাওয়া তো দূরের কথা এর নামও শুনা হয়নি। আপনার এই রেসিপি আমার কাছে অনেক ইউনিক লেগেছে। ধন্যবাদ ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
জী আপু আপনি ঠিক বুঝেছেন এখানে ধনে পাতা আর পুদিনা পাতার পেস্ট দিয়েছি। ধন্যবাদ আপু।