খাওয়া দাওয়ার সময় প্রকৃতির খেলা।।

in আমার বাংলা ব্লগ6 months ago

আমার বাংলা ব্লগ
স্টিমিট প্লাটফর্মের এক অনন্য কমিউনিটি-

photo_2024-04-29_10-47-16.jpg

হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি একদিন খাওয়া দাওয়ার সময় প্রকৃতির খেলা নিয়ে ব্লগ শেয়ার করবো। আশা করি সবাই মনযোগ সহকারে ব্লগটি পড়ে মতামত শেয়ার করবেন।

প্রায় বিশ দিন যাবৎ আমাদের দেশে অসহ্য গরম অনুভব করতেছি। গরমের কারনে খাওয়া-দাওয়া কাজ-কর্ম কিছু্ই ভালো লাগে না। বসে শান্তি নেই,শুয়ে শান্তি নেই। একবার খাটে শুতে যায়,একবার ফ্লোরে শুতে যায় আবার মাঝে মাঝে বারান্দায় শুয়ে থাকি। মানে কখন কি করছি সেটা নিজেও বুঝতেছি না। রাতের বেলা ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত বারান্দায় শুয়ে থাকি। কারন এই সময়টাতে ছাদের গরমের তাপ রুমের ভিতরে প্রবেশ করে। যার ফলে ভাপসা একটি গরম করে। তখন ফ্যানের বাতাসও গরম লাগে। রাত দুইটার সময় শরীরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে আবার খাটের উপর এসে ঘুমায়। এই গরমের মধ্যে আবার আছে মশা মামার উৎপাত। তাদের অত্যাচারে মন চাই তাদের কাছে বাসা ছেড়ে দিয়ে আমরা বনবাসে চলে যায়। কিন্তুু শুয়ে শুয়ে চিন্তা করি বাংলাদেশে তো গাছই নেই বন-জঙ্গল পাবো কোথায়। সুতরাং লজ্জা শরম ভুলে তাদের সাথে আপোষ করেই বাচঁতে হবে। মশাদের ও তো প্রাণ আছে। তারা আমাদের রক্ত না খেলে বাঁচবে কিভাবে। কি সুন্দর চিন্তা ভাবনা করি। কিন্তুু কামড় দিলে তপাস করে থাপ্পর দিতে ভুল করি না,হা হা হা।😜

এই তো গেলো রাতের ইতিহাস। দিনের কথা বলতে গেলে চোখ দিয়ে জল পড়ে আর শরীর দিয়ে ঘাম জড়ে। মন চাই ফ্রিজের ভিতরে ঢোকে বসে থাকি। কিন্তুু সেটা তো আর সম্ভব না। সারারাত তো গরম আর মশার সাথে যুদ্ধ করেই চলে যায়। সকাল চারটা বা সাড়ে চারটার দিকে তাপমাত্র কমে আসে আর তখনই ঘুমটা চেপে ধরে। কিন্তুু ঘুম চাপলেও ঘুমাতে পারি না। সকাল সাতটায় মোবাইলের এলার্মে ঘুম ভাঙ্গে, উঠতে মন না চাইলেও উঠতে হয়। অফিসে যাওয়ার আগে কত কাজ করতে হয়, সেটা একমাত্র তারাই বুঝবে যাদের বাসায় কোলের বাবু আছে। আর তাদের বাসায় মাত্র দুইজন মেম্বার থাকে। সব কিছু শেষ করে ভালো ভাবে নাস্তা করার সময়ও পায় না। হালকা পাতলা নাস্তা করেই অফিসে চলে যায়। চিন্তা করি লাঞ্চে এসে ভালো ভাবে খাবো। কিন্তুু কপালে ভালো ভাবে খাওয়া থাকতে হবে তো......।

01.jpg

02.jpg

যেদিন একটু ভালো খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করা হয়। সেদিন আবার খাওয়ার সময় কারেন্ট চলে যায়। এটা আমার সাথে শুধু একদিন ঘটেনি, অনেকদিন ঘটেছে। দুপুর দেড়টার সময় আটত্রিশ থেকে চল্লিশ ডিগ্রী গরম মাথায় নিয়ে হেটে বাসায় যায়। তারপর তিনতলার তিন বিষ ষাটটা সিড়ি বেয়ে উপরে গিয়ে যদি দেখি কারেন্ট নাই,বাসায় পানি নাই। তখন কেমন লাগে। আবার কারেন্টর জন্য যে অপেক্ষা করবো, সেই সুযোগও নেই। সব মিলিয়ে সর্বউচ্চ ১ ঘন্টা বিশমিনিট লাঞ্চ বিরতি কাটাতে পারবো। শরীরের ঘাম মুছে বালতিতে সংরক্ষন করা পানি দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে গরমের মধ্যেই খেতে বসলাম। বালতির পানিও গরমে আগুন হয়ে থাকে। সামনে আমার ফেবারিট খাবার,ঢেড়শ ভাজি,শুটকি ভুনা,চিংড়ি মাছ ভুনা। শষা লেবু কেটে খেতে বসলেও খেয়ে মজা পাচ্ছি না। কারন লোডিং আনলোডিং দুইটি একসাথে হচ্ছে। একদিক দিয়ে খাবার খাচ্ছি অন্য দিক দিয়ে ঘাম জড়ছে।

05.jpg

06.jpg

গরমের কারনে আর বসে থাকা যাচ্ছে না। সামনে হাঁসের মাংস,মাছের মুন্ড দিয়ে মুগ ডাল ভুনা। খেতে মন চাচ্ছে কিন্তুু খেতে পারছি না। এক হাতে খাবার খেলেও অন্য হাতে হাত পাখা চালাচ্ছি। সব কিছু থেকে অল্প অল্প করে খেয়ে তারাতারি উঠে গেলাম। প্রকৃতির এই নিয়মটা আমি অস্বীকার করতে পারি না। যেদিন ভাল মন্দ রান্না হবে সে দিন হয়তো বাসায় কারেন্ট থাকবে না,অথবা অফিসের সমস্যা থাকবে। অনেকে বলতে পারবেন,রাতে এসে খাবেন। ভাই খিদা যদি বিকালে থাকে রাতে এসে খেলে কি হবে। রাতেও তো গরম থাকে। আর রাতে বেশি কিছু খেতে নেই। খাওয়া দাওয়া শেষ করে বারান্দায় গিয়ে বসলাম শরীর দিয়ে ঘাম জড়ছে। আড়াইটার দিকে অফিসের উদ্যেশ্যে বাসা থেকে বের হলাম। আর ২.২৮ মিনিটে কারেন্ট আসলো। তখন কেমন লাগে চিন্তা করেন। নিজের কপালে নিজে থাপ্পর দিতে মন চাই।

এই যে প্রকৃতির নিয়মটা আমার সাথে অনেক ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। বৃষ্টির সময় যেদিন আমার সাথে ছাতা থাকবে না,সেদিনই বৃষ্টি হয়। বাসায় কোন সবজির দরকার হলে। যদি অফিসের সামনে থেকে কিনে ফেলি তখন বাসার সামনে গিয়ে দেখি এর থেকে ভালো সবজি কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। আর যেদিন অফিসের সামনে থেকে না কিনি তাহলে সারা রাস্তায় আর কোথাও পাওয়া যায় না। যেদিন আমি কোথাও যাওয়ার জন্য বের হয় সেদিনই রাস্তায় জ্যাম পড়ে। অন্য সময় তেমন জ্যাম পড়ে না। বাস্তবতা আমার সাথে এভাবেই খেলা করে। আপনাদের সাথে কেমন হয়,সেটাও জানতে চাই।

সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।

ফটোগ্রাফির বিবরণ:

2gsjgna1uruv8X2R8t7XDv5HGXyHWCCu4rKmbB5pmEzjYSj1ATxRsaEvyH89EyziiK3D1ksn1tTDvDwLCveqrhctVcDnDqtNbsqFMtuqD1RetzrgjG.png

ডিভাইসমোবাইল
মডেলrealme-53
শিরোনামখাওয়া দাওয়ার সময় প্রকৃতির খেলা।।
স্থাননিজ বাসা,নারায়নগঞ্জ,ঢাকা, বাংলাদেশ।
তারিখ২৮ /০৪ /২০২৪
কমিউনিটিআমার বাংলা ব্লগ
ফটোগ্রাফার@joniprins

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7xbS7ungTbMjNMsQ7fPnm8uUBT2bU8Azf8zCDQrq3tkzHjjCFyraxJQeY79tPTN45w8XxU9wtvaFmWRaLhgHSy5GYKQ6bg.png

IMG_20190907_175336_618.JPG

আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।

FNeY1coMNUL9WkErUPeUKmtGszS37qoEdLJEhh8bj8LkMZg4ZnLbSCPtsqdFwbPFaU6vxamfJRhKsAXwWBZmAwtf2KFjktn9asDsnKpUF6cbBcNYFzwcTbFb5dfFf7N5Lt5j8KUqpB64Bhu5yFCR9Qn5uG4sQo8t4PYbc7VJq37PW7258mLRbFTrsBTtbAnos9AJnU46Lv3HqXsN7s.gif

Zskj9C56UonWToSX8tGXNY8jeXKSedJ2aRhGRj6HDecqrigHRpcui9esXgmzET2bzsQeMg4RmCSqymiE62YF9FX9CSeYHcZbStqFqiFen18HjyXNbtXG.png

KNoz79cGRt58XHcjM3shjWsSEtKgRtxoVdChppmw4FvW2CQtZxVJGen4yBCeRMj2Y2h9ttHevCs9rtWncvn3FXAHo5MrkNBCbLay5LtH7wgCA27mBRvWM5GDKNQKzJk62Dz8KRvqdiFsZ66guzvyhyBYqJu6KB21dLiPDmtFGR2yvqBCtUPp3Rscm37PwtDEWYMtuKM5v3qhNod24L.png

7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png

Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন

HNWT6DgoBc14riaEeLCzGYopkqYBKxpGKqfNWfgr368M9VRjuxKSTKuNvqEk1nfiYiKKnHbcTuABq9Fu2qE77V9BjGsoqkb23ngKUAk2mCBmjpG3wz3go7Vd2YW.png

2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png

download-03.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য

download-044.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP

RGgukq5E6HBM2jscGd4Sszpv94XxHH2uqxMY9z21vaqHt1rDaeRdtDvsXGmDbuRg1s1soomTEddbTFxfMMYzob4oRFK8fTZQyYP8LbQ4tbMTAd2enV3Wq9Ze3N8TTU2.png

Click Here For Join Heroism Discord Server

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7J8W9NZEbNsUTLEMkrtgqwUMHmRbAh6UqX4xVw4ivcS7bbpBquT2w2543nYruerj3XBGzuKvCPijibJe6h1hHzcjF.gif

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 6 months ago 

টানা তাপপ্রবাহে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে। তার উপর লোডশেডিং ত্রাহি এক অবস্থা। খাবার সময় কারেন্ট চলে যাওয়াটা আসলেই বিরক্তিকর। ভাইয়া যে বিড়ম্বনা গুলোর কথা বলেছেন, শুধু আপনার সাথে ঘটেনা কমবেশি সবার ক্ষেত্রেই ঘটে। পোস্টটি বেশ ভালো লেগেছে আমার। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 6 months ago 

জী আপু খাবার সময় কারেন্ট চলে গেলে খুবই বিরক্ত লাগে। ধন্যবাদ।

 6 months ago 

ভাইয়া, দুঃখের বিষয় হলেও আপনার পোস্ট পড়ে আমি বেশ মজা পেয়েছি। আর এটাই ভাবছি যে আমাদের সবারই অবস্থা কিন্তু এমন। তবে প্রথমদিকে মশার জন্য বেশ ভালো চিন্তাভাবনা করেছেন দেখেই হাসি পেলো।যাইহোক কোলের বাবু হোক আর বড়, এখন এক পিস হলেই হলো। আর এটা ঠিক বাসায় অন্য কেউ না থাকলে খুব সমস্যা হয়ে যায়।যাইহোক সবাই এমনভাবে দিন কাটাচ্ছে।আসলে এভাবে যদি দিনদিন তাপমাত্রা বাড়তেই থাকে তাহলে কিভাবে যে বাঁচবো বুঝতেছি না।আল্লাহ ই ভালো জানেন কি রেখেছে সবার জন্য।সর্বশেষ একটাই কথা,খাবারগুলো দেখে লোভ লেগে গেল।

 6 months ago 

জী আপু এক দিকে মশা জ্বালায় অন্যদিকে গরমে জ্বালাচ্ছে। কি যে এক অবস্থার মধ্যে আছি। কাউকে বলে বুঝাতে পারছি না। ধন্যবাদ।

 6 months ago 

প্রকৃতির নীলা খেলা বোঝাটা অনেক কঠিন। প্রকৃতির এই আজব খেলা এখনো বুঝতে বাকি রয়েছে। এই গরমে কোন কাজ বা খাওয়া দাওয়া কোন কিছু করেই শান্তি নেই। ছোট বাচ্চা থাকলে কি হয় সে বিষয়টা সত্যি ভাই টের পায়। তবে আপনার জন্য আর একটু কঠিন হয়ে পড়েছে। যেহেতু আপনাকে অবশ্যই অফিস করতে হয়। তবে এর মধ্য দিয়ে আমাদেরকে মেনে চলতে হবে। প্রকৃতি তার ভাষায় কথা বলবেই এটাই স্বাভাবিক।

 6 months ago 

জী ভাইয়া সব কিছু ব্যালেন্স করেই চলার চেষ্টা করছি। তাপমাত্রাটা কমে গেলে এত জামেলা হতো না। ধন্যবাদ।

 6 months ago 

হিহিহি, আগে হেসে নেই।সত্যি কথা বলতে এমনটা আমার মনে হয় সবার সাথেই কোন না কোন ভাবে ঘটে।আমার সাথে এমনটা ঘটে প্রায় সময়ই।কিছু করার নেই আসলে।প্রকৃতিগত ব্যাপার গুলো প্রকৃতি থেকেই হয়।

 6 months ago 

জী আপু, প্রায় সময় এমনটা হয়। খেতে বসলেই কারেন্ট চলে যায়। ধন্যবাদ।

 6 months ago 

ভাই আপনার লেখাগুলো পড়ে যতটা আনন্দ পায় বা না পাই তবে একটা কথা আমি সত্যি খুব হাসলাম সে কথা হচ্ছে দিনের বেলায় চোখ দিয়ে পানি পড়ে গা দিয়ে ঘাম ঝরে, সত্যি কথাটা দারুন লিখেছেন। যে দিনকাল চলছে ভাই বেঁচে থাকাটাই কঠিন। যাইহোক বেশ সুন্দর লিখেছেন আজকের পোস্ট।

 6 months ago 

জী ভাইয়া গরমে অবস্থা নাজেহাল। ধন্যবাদ।

 6 months ago 

ভাইয়া আপনার জীবনের বাস্তব কিছু কাহিনী তুলে ধরলেও লেখাটা কিন্তু বেশ মজার ছিল ।পড়তে কিন্তু বেশ ভালো লেগেছে ।আসলে প্রকৃতির নিয়মের বাইরে যাওয়ার উপায় আমাদের নেই। যার কারণেই এরকম হচ্ছে ।তারপরেও এভাবেই মানিয়ে জীবন চলতে হবে। তবে আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে কিন্তু লোভ লেগে গিয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে আপনার লেখাটা দারুন ছিল। যেগুলো আমাদের অনেকের ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে।

 6 months ago 

জী আপু এ বছর যে গরম পড়ছে,সবাই পরের বছর প্রস্তুুতি নিয়ে এসি লাগিয়ে নিবে। ধন্যবাদ।

 6 months ago 

আমি তো রাত বাদে বাকি সময় ফ্লোরেই থাকি। এসি ছাড়া উপায় নেই এমন অবস্থা। ফ্যানের বাতাস টাও গরম। আসলেই গরমের সময় সামনে যত পছন্দের খাবারই থাকুক না কেন গরমের মধ্যে খেতে ইচ্ছে করেনা। বেশ অস্বস্তির মধ্যে দিনগুলো পার করছেন তাহলে। সবারই একই অবস্থা। তার ওপর লোডশেডিং তো রয়েছেই। সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে যেন চ্যালেঞ্জিং একটা সময় পার করছি আমরা। তবে খাবারের ফটোগ্রফি গুলো বেশ লোভনীয় ছিল।

 6 months ago 

জী আপু কবে যে,গরম কমবে,আল্লাহই জানে। ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.15
TRX 0.16
JST 0.028
BTC 68325.56
ETH 2454.15
USDT 1.00
SBD 2.62