হ্যালে প্রিয় বন্ধুরা

কেমন আছেন সবাই। আশা করছি সবাই অনেক ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি কবিতা নিয়ে হাজির হয়েছি। কবিতাটি অল্প অল্প করে রচনা করেছি। কবিতা রচনা করা এত সহজ কাজ নয়। অনেক দিক খেয়াল রেখে কবিতা রচনা করতে হয়। যায়হোক আশা করছি একবার পড়লেই কবিতার ভাবার্থ বুঝতে পারবেন। তারপরও আমি সংক্ষিপ্ত আকারে ভাবার্থটা নিচে বর্ণনা করার চেষ্টা করছি।

সাধারন ভাবে একটি বিষয় খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন, আপনার বাবার অর্থ সম্পদের উপর নির্ভর করবে আপনার সাথে আপনার প্রতিবেশি,আপনার আত্নীয় স্বজনের ব্যবহার। টাকা পয়সা অর্থ সম্পদ থাকলে আশে পাশের মানুষের ব্যবহার পরিবর্তন হয়ে যায়। আপনার সাথে একরকম ব্যবহার করবে আবার অন্য মানুষের সাথে ভিন্ন রকম ব্যবহার করবে। অর্থ সম্পদের উপর নির্ভর মানুষের রদবদল হয়।। এই পৃথিবীটা হলো স্বার্থের খেলা। নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করে এমন মানুষ খুব কম। লাখে কোটিতে দুই একজন দেখা যায়। হয়তো তাদের জন্যই সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটা টিকেয়ে রেখেছেন। তা না হলে আমাদের মত গুনাগারদের এই পৃথিবীতে থাকার অধিকার রাখে না। আমরা অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে যেতাম।

আপনার আমার আশে পাশে অনেক মানুষ রয়েছে যাদের ভিতরের দিকটা একরম আবার বাহিরের দিকটা একরকম। তারা আমাদের আপনজন,আত্নীয় স্বজন। বিপদে পড়লে তাদের আসল রুপ কিছুটা প্রকাশ পায়। মানুষের অবস্থান সবসময় এক থাকে না। পরিবর্তন হতেও বেশি সময় লাগে না। সব কিছু সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা। তিনির উপর ভরসা করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। তিনিই সব কিছু সমাধান করে দিবেন।

আজকের কবিতাটি রচনা করার পিছনে অনেক বড় একটি কারন আছে। কিছুটা ফ্যামিলি গত,কিছুটা পারসোনাল বিষয়। তাই বেশি গভীরে আলোচনা না করাই শ্রেয় মনে করি। কয়েকদিন আগে রাত বারোটার পরে বসে বসে এই কবিতাটি রচনা করেছি। ঐ সময়ে নিজের ভিতরের অনুভূতিটা কবিতার মাধ্যমে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছি। শব্দ চয়ন ও পংক্তি সব দিক দিয়ে খেয়াল রেখেই কবিতাটি রচনা করেছি। আশা করছি আপনাদের কাছে খুবই ভাল লাগবে।