আমানীপুর পার্ক পরিদর্শনের প্রথম পর্ব।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ

হ্যালো বন্ধুরা,

কেমন আছেন সবাই, আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে ভেবেছিলাম ঘূর্ণিঝড় মোখা আমাদের বাংলাদেশে আঘাত হানবে। সেন্টমার্টিনে কিছুটা আঘাত করেছে। বিকালের দিকে খবরের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে ঘূর্ণিঝড় মোখা তার গতিপথ পরিবর্তন করে মায়ানমারের দিকে চলে গেছে। সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে মোখার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন। তবে ঘূর্ণিঝড়ের মাধ্যমে যে কোন দেশেই ক্ষয়ক্ষতি হোক সেটা আমি চাইনা। সৃষ্টিকর্তা সবাই হেফাজত করুন। আমি গত কিছুদিন আগে সিলেটে আমার বড় আপুর বাসায় গিয়ে তিনির বাড়ির পাশে একটি পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলাম। আজকে আমি সেই পার্কে কি কি দেখেছিলাম সে বিষয়ে ধারাবাহিক পোষ্টের প্রথম পর্ব শেয়ার করবো। চলুন শুরু করি।

photo_2023-05-14_19-04-08 (3).jpg

আপনারা সবাই জানেন যে গত কিছুদিন আগে আমি সিলেটে ঘুরতে গিয়েছিলাম। আমার ইচ্ছা ছিল সিলেটের জনপ্রিয় কিছু দর্শনীয় স্থানে ঘুরতে যাবো। তবে বিশেষ কিছু কারণ আর প্রচন্ড রোদ ও গরমের কারনে তেমন কোন জাগায় যেতে পারেনি। আমরা যে দিন সিলেটে গিয়েছিলাম এর পরের দিন তথা সিলেটে যাওয়ার দ্বিতীয় দিন আমাদের আপুর বাড়ির পাশে একটি পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলাম। পার্কটি নতুন হয়েছে, এখনও উন্নয়নমূলক কাজ চলতেছে।

পার্কের ভিতর অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু জায়গা আছে। অনেক ফুলের বাগান এবং ফলের গাছ দেখলাম। সেগুলোর ফটোগ্রাফি করেছি। তবে আজকে এমন একটি জায়গার ফটোগ্রাফির শেয়ার করবো যেগুলো দেখলে আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। পার্কের একটি কর্ণারে ছোট একটি প্রজেক্ট তৈরি করা হয়েছে। সেখানে ছোট ছোট গাড়ি, ছোট ব্রিজ, ট্রেন, বাস, লঞ্চ সহ আরো অনেক কিছু দিয়ে সাজিয়ে রেখেছে। জায়গাটি দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সে জন্য আমি সেগুলোর কিছু ফটোগ্রাফি করেছি। আজকে আমি সেই ফটোগ্রাফি গুলোর কিছু অংশ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি।

photo_2023-05-14_19-04-08.jpg

Location
Device Redmi Note-8

আমরা আপুর বাসার পাশ থেকে দুইটি সিএনজি ভাড়া করে সর্বমোট সাতজন পার্কে গিয়েছিলাম। আপুর বাসা থেকে পার্কে যেতে সময় লেগেছিলো মাত্র আট থেকে দশ মিনিট। সিলেটের রাস্তাও খুব ভাল। আকা বাকাঁ রাস্তা যেতে ভালই লেগেছে। পঞ্চাশ টাকা করে টিকেটের মূল্য নিয়েছিলো। পার্ক অনুযায়ী টিকেটের মূল্য কিছুটা বেশি মনে হয়েছে।

photo_2023-05-14_10-12-42.jpg

Location
Device Redmi Note-8

পার্কের ভিতর প্রবেশ করেই দেখলাম অল্প একটু জায়গায় পানির মধ্যে ছোট করে আমাদের জাতীয় সংসদ ভবনটিকে নির্মাণ করা হয়েছে। বাস্তবে জাতীয় সংসদের মধ্যে যে কালার দেওয়া হয়েছে সেখানেও ঠিক সেভাবেই সেই কালারটি ব্যবহার করা হয়েছে। বাস্তবে ভবনটি দেখতে যেমন লাগে সেখানেও তেমন লেগেছে। আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে।

photo_2023-05-14_10-12-42 (3).jpg

Location
Device Redmi Note-8

তারপর ওই প্রজেক্টের একটি জায়গায় দেখলাম একটু পানির মধ্যে বিশাল বড় একটি জাহাজ নির্মাণ করা হয়েছে। জাহাজটি দেখতে ছোট হলেও খুবই সুন্দর লাগতেছে। আমার মনে হচ্ছে যাদু দিয়ে বড় জাহাজটিকে ছোট করে ফেলা হয়েছে,হা হা হ।

photo_2023-05-14_10-12-42 (2).jpg

Location
Device Redmi Note-8

তারপর পাশেরই দেখলাম ছোট একটি বাগান বাড়ি। এগুলো দেখে আমার মনে হচ্ছে আমি কোন কল্পনা দেখছি। কি সুন্দর করে ঘর গুলো বানানো হয়েছে। ঘরের পাশে গাছ পালা হাসঁ মুরোগও দেওয়া হয়েছে।

photo_2023-05-14_10-12-41.jpg

Location
Device Redmi Note-8

ঘরের পিছনে রেল লাইন দিয়ে একটি ট্রেনও বসিয়ে দিয়েছে। ট্রেনটি দেখে মনে হচ্ছে বাড়ির পিছন দিয়ে চলে যাচ্ছে। ট্রেনটি দেখেও আমার কাছে দারুন লাগছে। কি সুন্দর চিত্র।

photo_2023-05-14_10-12-41 (2).jpg

Location
Device Redmi Note-8

বন্ধুরা এখানে দেখতে পাচ্ছেন সুন্দর একটি ব্রিজ। ব্রিজের এক পাশে একটি বাস গাড়িও দেওয়া হয়েছে। বাসটি দেখে মনে হচ্ছে মাত্র ব্রিজটি পার হয়ে এসেছে। আর ব্রিজটিও এমন ভাবে বানানো হয়েছে যেন দেখে সত্যিকারের ব্রিজ মনে হচ্ছে।

photo_2023-05-14_10-12-39.jpg

Location
Device Redmi Note-8

এখানে শহরের একটি দৃশ্য বুঝানো হয়েছে। এক পাশ দিয়ে ট্রেন আসতেছে। আবার অন্য পাশ দিয়ে বাস গাড়ি চলে যাচ্ছে। এগুলোর পাশে এক তলা দুই তলা বাড়িও নির্মান করা হয়েছে। সব মিলিয়ে অসাধারন লাগছে।

photo_2023-05-14_10-12-38.jpg

Location
Device Redmi Note-8

এখানে দেখলাম দুইটি ট্রাক গাড়ি। একটি ট্রাক থেকে মালামাল আনলোড করা হচ্ছে আরেকটি দিয়ে ঢালাইয়ের কাজ করা হয়। যে শিল্পী এগুলো তৈরী করেছে তার মেধা আছে বলতে হবে। প্রত্যেকটা জিনিষ ঐ শিল্পীর মেধার পরিচয় বহন করছে।

বন্ধুরা আজকে এপর্যন্তই। আজকে অল্প কিছু দৃশ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আরো অনেক কিছু আছে। ধীরে ধীরে সব কিছু শেয়ার করবো। সবাই ভাল থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। বেচেঁ থাকলে আবার দেখা হবে। সবাইকে ধন্যবাদ ।।

ফটোগ্রাফির বিবরণ:

2gsjgna1uruv8X2R8t7XDv5HGXyHWCCu4rKmbB5pmEzjYSj1ATxRsaEvyH89EyziiK3D1ksn1tTDvDwLCveqrhctVcDnDqtNbsqFMtuqD1RetzrgjG.png

ডিভাইসমোবাইল
মডেলরেডমি নোট-৮
বিষয়আমানীপুর পার্ক পরিদর্শনের প্রথম পর্ব।
স্থানকুলাউড়া, সিলেট
কমিউনিটিআমার বাংলা ব্লগ
ফটোগ্রাফার@joniprins
তারিখ০৭-০৫-২০২৩

সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7xbS7ungTbMjNMsQ7fPnm8uUBT2bU8Azf8zCDQrq3tkzHjjCFyraxJQeY79tPTN45w8XxU9wtvaFmWRaLhgHSy5GYKQ6bg.png

IMG_20190907_175336_618.JPG

আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।

FNeY1coMNUL9WkErUPeUKmtGszS37qoEdLJEhh8bj8LkMZg4ZnLbSCPtsqdFwbPFaU6vxamfJRhKsAXwWBZmAwtf2KFjktn9asDsnKpUF6cbBcNYFzwcTbFb5dfFf7N5Lt5j8KUqpB64Bhu5yFCR9Qn5uG4sQo8t4PYbc7VJq37PW7258mLRbFTrsBTtbAnos9AJnU46Lv3HqXsN7s.gif

45GhBmKYa8LQ7FKvbgfn8zqd6W2YEX34pMmaoxBszxVcFaFYLUUkHV6dSwLV7zz7zNE5rVJ5qtN3Zm6SdmcqGFekXXVnJVmd6y7N12FUdQdbdzipDFEFaWmdmFe1K9CCqMuRmX9o7cDLXe7oZxUwNZXbSxanRUefX7PYzUbi2zovtPsG5QcGuGgiyhkJur9LnLhaBtL31haW2181Ss.png

KNoz79cGRt58XHcjM3shjWsSEtKgRtxoVdChppmw4FvW2CQtZxVJGen4yBCeRMj2Y2h9ttHevCs9rtWncvn3FXAHo5MrkNBCbLay5LtH7wgCA27mBRvWM5GDKNQKzJk62Dz8KRvqdiFsZ66guzvyhyBYqJu6KB21dLiPDmtFGR2yvqBCtUPp3Rscm37PwtDEWYMtuKM5v3qhNod24L.png

7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png

Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন

HNWT6DgoBc14riaEeLCzGYopkqYBKxpGKqfNWfgr368M9VRjuxKSTKuNvqEk1nfiYiKKnHbcTuABq9Fu2qE77V9BjGsoqkb23ngKUAk2mCBmjpG3wz3go7Vd2YW.png

2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png

download-03.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য

download-044.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP

RGgukq5E6HBM2jscGd4Sszpv94XxHH2uqxMY9z21vaqHt1rDaeRdtDvsXGmDbuRg1s1soomTEddbTFxfMMYzob4oRFK8fTZQyYP8LbQ4tbMTAd2enV3Wq9Ze3N8TTU2.png

Click Here For Join Heroism Discord Server

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 2 years ago 

সবাই সেটাই প্রত্যাশা করেছিল ঘূর্ণিঝড় মোখার হাত থেকে যেন আমরা রক্ষা পাই। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা রক্ষা পেয়ে গিয়েছি। যাইহোক, অনেকদিন আগে আপনি সিলেটে ঘুরতে গিয়েছিলেন পার্কের দৃশ্যটি অনেক ভালো লাগলো। আসলে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন পার্কের সুন্দর দৃশ্য গুলো দেখতে সত্যিই ভালো লাগে। অনেক জায়গায় ঘোরাঘুরি করেছি সিলেটে যাওয়া হয়নি সময় পেলে যাওয়ার চেষ্টা করব।

 2 years ago 

জী ভাইয়া বিভিন্ন পার্ক বিভিন্ন ভাবে সাজানো থাকে। সেইদিন নতুন কিছু দেখলাম।

 2 years ago 

আমিও এটাই চাই আল্লাহ তা'আলা যেন এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে আমাদের সবাইকে হেফাজত করেন। যাইহোক আমানিপুর পার্কে গিয়ে আপনারা নিশ্চয়ই খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়ে ছিলেন। ছোট জায়গায় এই সব সুন্দর সুন্দর ছোট ছোট জিনিস গুলো দেখতে কিন্তু বেশ দারুন লাগছে। তবে আমার কাছে এখানে সব থেকে শহরের দৃশ্যটা এবং জাতীয় সংসদ ভবনটি দেখতে বেশ দারুন লেগেছে ‌‌। তবে বাদ বাকিগুলো বেশ দারুন ছিল। আশা করি পরবর্তী পর্বে আমরা আরো নতুন নতুন কিছু দেখতে পাবো। যাইহোক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এই সুন্দর পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

জী ভাইয় ছোট ছোট জিনিষ দিয়ে পার্কটি সুন্দর ভাবে সাজিয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

আমানীপুর পার্কে বেশ ভালোই ঘোরাঘুরি করেছেন।জায়গাটা ছোট হলে ও জিনিস গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে দেখতে।আসলে ভাইয়া বাগাটা দেখে মনে হচ্ছে কল্পনায় দেখছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

জী আপু জায়গাটা ছোট হলেও অনেক জিনিষ আছে দেখার মত। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

পার্ক ভ্রমণ করে অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি এবং অনেক সুন্দর উপস্থাপনা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন খুবই ভালো লাগলো আপনার পুরো পোষ্টটি পড়ে।।
প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ভাবে ফ্রেমবন্দি করে স্মৃতি সম্পর্কে কি বুঝানো হয়েছে সেটিও আমাদের সাথে খুব ভালোভাবে উপস্থাপনের শেয়ার করেছেন।।
নিশ্চয়ই আপনারা সবাই মিলে জায়গাটি ভ্রমণ করে অনেক আনন্দ উপভোগ করেছেন।।

 2 years ago 

জী ভাইয়া যথা সম্ভব চেষ্টা করেছি স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করার জন্য। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

অনেক বেশি গরম পরলে কোথাও ঘুরতে গিয়ে আরাম পাওয়া যায় না। এর জন্য আপনার ও সিলেট গিয়ে তেমন একটা ঘোরা হয়নি। যাইহোক বোনের বাসার পাশে পার্কে গিয়ে ভালো করেছেন। পার্কটি বেশ সুন্দর মনে হলো। তাছাড়া খুব সুন্দর করে ছোট রাস্তাঘাট, ট্রেন, বাস দিয়ে সাজিয়ে রেখেছে। দেখতে খুব ভালো লাগছে। পরিবারের সঙ্গে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন বোঝা যাচ্ছে।

 2 years ago 

জী আপু অতিরিক্ত গরম ছিল। পাহাড়েও বাতাস ছিল না। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

ঠিক বলছেন ঘূর্ণিঝড়ের মাধ্যমে কোন দেশের ক্ষতি হোক সেটা আমিও চাই না তবে যে দেশে হয়েছে তাদের জন্য সমবেদনা জানাচ্ছি। সৃষ্টিকর্তা আমাদের কে রক্ষা করছেন অনেক শুকরিয়া। আপনি ঠিক বলছেন এই গরমের দিনে আসলে ঘোরফেরা করার মতো পরিবেশ না। সিলেটে গিয়ে কয়েকদিনে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গায় ঘুরছেন। সিলেটের আমানীপুর পার্কের দৃশ্য দেখে মনে হচ্ছে পার্কের বেশ সুন্দর উন্নয়ন মূলক কাজ চলতেছে পরবর্তীতে অনেক সুন্দর হবে।

 2 years ago 

জী আপু ঘূর্ণিঝড়ের মাধ্যমে যে কোন দেশের ক্ষতি হোক সেটা আমরা কামনা করি না। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

জি ভাইয়া, আপনার পোস্টের মাধ্যমে আমি জেনেছিলাম যে, আপনি সিলেটের সুন্দর সুন্দর জায়গা ভ্রমণ করতে গিয়েছেন।আমানীপুর পার্কের পরিবেশটা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। এরকম সুন্দর পার্কে ভ্রমন করলে সত্যি মনটা এমনিতেই আনন্দে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে।আমানীপুর পার্কে ভ্রমণ করার প্রথম পর্বটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

জী ভাইয়া প্রচন্ড গরম ছিল,তারপরও ভালই ঘুরাঘুরি করেছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

নতুন একটি স্থান আজ আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন, খুব সুন্দর ভাবে প্রথমে পার্কে ঢোকার অনুমতি অর্থাৎ টিকিট গ্রহণ এর পরের ভেতরের বিশেষ বিশেষ অংশের ফটোগ্রাফি বর্ণনার সাথে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। পার্কের বিভিন্ন স্থানের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এবং বর্ণনা পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো

 2 years ago 

জী ভাইয়া জায়গাটা আমাদের সবার জন্যই নতুন ছিল। অনেক ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

Coin Marketplace

STEEM 0.09
TRX 0.32
JST 0.033
BTC 109566.41
ETH 3829.20
USDT 1.00
SBD 0.60