কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি।।
বাংলা ভাষার কমিউনিটি
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই, আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে শখের কিছু রেন্ডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো।
আগামী ১৪ই মে থেকে ২৮ই মে পর্যন্ত আমাদের অফিসে বাৎসরিক অডিট হবে। সেই কারনে রিপোর্ট তৈরি করতে ব্যস্ত সময় পার করছি। কিন্তু হঠাৎ করেই বাবু অসুস্থ হয়ে পরেছে। বর্তমানে আমার ওয়াইফের অনার্স পরিক্ষার জন্য সবাই গ্রামে আছে। আর আমি একা ঢাকায় আছি। গ্রামে যাওয়ার পর থেকে বাবু মাঝে মাঝে অসুস্থ হলেও আবার সুস্থ হয়ে যায়। তবে গতকাল থেকে বেশি অসুস্থ। আবার ওয়াইফের আজকে পরিক্ষা। সব মিলিয়ে খুবই চাপে আছি।
যায়হোক আশা করি সব কিছু খুবই তারাতরি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কারন কোন কিছু থেমে থাকে না। সময় নিজ গতিতে চলতে থাকে। সময়ের সাথে সমস্যা গুলোও সমাধান হয়ে যাবে। চলুন তাহলে ফটোগ্রাফি গুলো দেখা যাক।
গত সাপ্তাহে ফেমিলি সহ ফুড বাজার রেস্টুরেন্টে গিয়েছিলাম। সেখানে মাটন আর স্পেশাল তন্দুর রুটি খাওয়ার পরে সবাই মিলে লাচ্ছি খাওয়া হয়েছিল। সেখানে সব গুলো লাচ্ছি একসাথে করে একটি ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছিলাম।
এখানে দেখতে পাচ্ছেন কিছু পুলি পিঠার ফটোগ্রাফি। গ্রামের বাড়িতে গেলেই এই পিঠা খাওয়া হয়। এই পিঠা গুলো বানাতেও সহজ। পিঠার সাইজ ছোট হওয়ার কারনে অনেক গুলো খাওয়া যায়। দেখতে পাচ্ছেন পিঠা বানিয়ে তেলে ভাজা হচ্ছে।
আমার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে এই ফটোগ্রাফিটা ক্যাপচার করেছিলাম। দেখতে পাচ্ছেন পুকুর থেকে গোসল করে হাঁস গুলো লাইন ধরে খাবার খেতে আসছে। গ্রামে এমন চিত্র গুলো চোখে পড়ে। গৃহপালিত প্রাণী সিরিয়াল মেইনটেইন করে অথচ মানুষ সিরিয়াল মানে না।
গ্রামের আলু ক্ষেত। আলু তুলে নিয়ে গেছে, খালি জমি পড়ে আছে। আবার মরিচ গাছও দেখা যায়। এগুলো গ্রামের প্রাকৃতিক ছবি। জমির আশে পাশে বাড়ি ঘর আছে। আম, জাম, নারিকেল গাছও আছে।
এই জায়গাটা আমার বোনের শ্বশুর বাড়ির কাছে। গত ঈদে সেখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। সিএনজি দিয়ে যাওয়ার সময় ফটোগ্রাফি গুলো ক্যাপচার করেছি। জায়গাটা খুবই সুন্দর। ঈদকে কেন্দ্র করে অনেক মানুষ ঘুরতে আসে। আমরাও সেখানে সময় কাটাতে গিয়েছিলাম
বন্ধুরা দেখতে অনেক গুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করা হয়েছে। আশা করি ফটোগ্রাফি গুলো সবার কাছেই ভালো লাগবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন ব্লগ নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
| ডিভাইস | মোবাইল |
|---|---|
| মডেল | রিয়েলমি সি-৫৩ |
| ফটোগ্রাফার | @joniprins |
| তারিখ | ০৪.০৩-২০২৫ |
| সময় | বিকাল -৪.৩০ মিনিট |
| স্থান | কসবা , ব্রাহ্মণবাড়িয়া , ঢাকা |
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Click Here For Join Heroism Discord Server
























https://x.com/RamimHa74448648/status/1918948686698037335?t=_EZtrwjYFvtbglmpeg_dAg&s=19
https://x.com/RamimHa74448648/status/1918949387478106215?t=KdEFtYu0P_64m2bl9lDgwQ&s=19
ওয়াও আজকে দেখছি আপনি আমাদের মাঝে চমৎকার কয়েকটি এলোমেলো ফটোগ্ৰাফি শেয়ার করেছেন। আপনার ফটোগ্ৰাফি গুলো যদিও এলোমেলো দেখতে কিন্তু অসাধারণ লাগছে। আপনার প্রতিটি ফটোগ্ৰাফি হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়ার মতো। আমার কাছে আপনার প্রতিটি ফটোগ্ৰাফি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। সর্বোপরি ধন্যবাদ আপনাকে
কমেন্ট পড়ে উৎসাহিত হলাম ভাই। ধন্যবাদ।
আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। তবে প্রথমেই যেভাবে খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দিয়েছেন পোস্টের শুরুতেই আমার যে লোভ লেগে গেল। তবে নিচের ছবিটা দেখে অনেক ভালো লাগলো, গ্রামে থাকলে এমন দৃশ্য খুব দেখা যায় যে পুকুরে স্নান করে হাঁসরা লাইন দিয়ে বাড়ি ফেরে। ধন্যবাদ অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
লাচ্ছি আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার। ধন্যবাদ।
এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে অন্য এক অনুভূতি কাজ করে।আপনার তোলা প্রতিটা এলোমেলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে ভাইয়া।বিশেষ করে পিঠার ফটোগ্রাফি দারুণ লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
এটা পুলি পিঠা প্রায় সময় বাসায় তৈরী করে। ধন্যবাদ।
আপনার এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে। যেকোনো ফটোগ্রাফি করতেই ভালো লাগে। তবে বিশেষ করে আমার কাছে পুলি পিঠার ফটোগ্রাফি এবং লাচ্ছির ফটোগ্রাফি বেশ ভালো লেগেছে। দুটি খাবারই আমার খুব পছন্দের। ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
বাহ আজকে তো খুব চমৎকার কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি দেখে বেশ ভালো লাগলো।পুলি পিঠার ফটোগ্রাফি কিন্তু অসাধারণ লাগলো। এবং আপনার বোনের শ্বশুরবাড়ি থেকে ফটোগ্রাফি করা হাঁসের ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। তবে এটি ঠিক গ্রাম অঞ্চলে এরকম দৃশ্য গুলো দেখা যায়। চমৎকার কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।