কিছু রেন্ডম ফটোগ্রাফি নিয়ে একটি অ্যালবাম।।
বাংলা ভাষার কমিউনিটি
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই, আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে আবার নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হলাম। বর্তমানে দেশের পারিপার্শ্বিক অবস্থা তেমন ভালো না। এর কারন আমরাই। আমাদের কখন মনে কি চাই, সেটা আমরা নিজেরাও জানি না। কখন কি করবো সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কেউ জানে না। এমন অবস্থা কাম্য নয়। পরিস্থিতি শান্ত হয়ে যাক, সেটাই চাই। যত দ্রুত সম্ভব সব কিছু স্বাভাবিক হবে ততই মঙ্গল।
আজকে বেশ কিছু রেন্ডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। নতুন পুরাতন বেশ কিছু ফটোগ্রাফি জমা হয়েছে। তাছাড়া রেন্ডম ফটোগ্রাফিতে অনেক তথ্য দেওয়া যায়। বিভিন্ন বিষয়ে নলেজ থাকে। এই পোস্ট গুলো যারা শেয়ার করে, তারা সবাই বিষয় গুলো বুঝতে পারে। সব গুলোই প্রাকৃতিক ফটোগ্রাফি।
এখানে প্রথম ফটোগ্রাফিটা কমলাপুরের ভিতরের ফটোগ্রাফি। ভিতরে খুবই সুন্দর একটি জায়গা আছে। যেখানে যাত্রীরা বসে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করে। জায়গা টা খুবই সুন্দর সাজানো গুছানো। আমি প্রতিবার বাড়িতে গেলে সেখানে বসি। চারপাশে গাছপালা আছে, খুবই সুন্দর পরিবেশ। আর পরের দুটি ফটোগ্রাফি নেওয়া কমলাপুর স্টেশনের অভার ব্রিজের উপর থেকে। মালামাল অনলোড করে একটি ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছিলো। আমি উপর ধেকেই ফটোগ্রাফি করেছি।
এই দুটো ফটোগ্রাফি দেখলেই চিনতে পারবেন, এগুলো কক্সবাজার বীচের ফটোগ্রাফি। হিমছড়ি গিয়ে সেখানের বীচের ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করলাম। সেখানে পর্যটকের সংখ্যা খুবই কম। কারন সেখানের ঢেউ গুলো তুলনামূলক ছোট। তবে সুগন্ধ,কলাতলি পয়েন্ট সেখানের ঢেউ অনেক বড়। সেখানে দেখলাম সাগরের ঢেউ আটকানোর জন্য জিও পলি সহ কিছু ত্রিভুজ আকৃতির জিনিস দেখলাম। কক্সবাজারের তুরনা হয় না। এত সুন্দর জায়গা, দেখে মন ভরে না।
এই দুটো ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছি কক্সবাজার হিমছড়ি পাহাড়ের সামনে থেকে। এখানে এক লোক টক ও মিষ্টি তেঁতুল বিক্রি করছিলো। আর প্রথম ফটোগ্রাফিতে টক বরই আচার। এগুলো একদম প্রাকৃতিক জিনিস। পাহাড়ি এলাকা তো গাছপালা অনেক। পাহাড়ে অনেক বরই আর তেঁতুল গাছ আছে। আমাদের দিকে তেঁতুল গাছ তেমন নেই। ছোট সময় অনেক তেঁতুল খেয়েছি। এটা একটা লোভনীয় জিনিস।
বন্ধুরা দেখতে দেখতে অনেক গুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করে দিলাম। আশা করি রেন্ডম ফটোগ্রাফি গুলো সবার কাছেই ভালো লাগবে। আগামীকাল আবার নতুন কোনো ব্লগ নিয়ে হাজির হবো। সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রিয়েলমি সি-৫৩ |
ফটোগ্রাফার | @joniprins |
তারিখ | ১৭.০২-২০২৫ |
সময় | বিকাল -৪.৩০ মিনিট |
স্থান | ঢাকা,বাংলাদেশ |
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Click Here For Join Heroism Discord Server
https://x.com/RamimHa74448648/status/1923004635184251055?t=8cSQsJWfDvORD0laHYaTPw&s=19
https://x.com/RamimHa74448648/status/1923036252242153653?t=3yisz28I0bLZ3KHHimqw3g&s=19
বাহ্ আজকে দেখছি আপনি আমাদের মাঝে চমৎকার কয়েকটি রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটি ফটোগ্ৰাফি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। তাঁর কারণ আপনি অনেক সময় দিয়ে ধৈর্য ধরে ফটোগ্ৰাফি করেন আপনার ফটোগ্ৰাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আপনি ফটোগ্রাফির পাশাপাশি দারুন বর্ণনাও দিয়েছেন সব মিলিয়ে দারুন হয়েছে ভাই ধন্যবাদ আপনাকে।
জী ভাই ফটোগ্রাফি করতে অনেক ধৈর্য লাগে।
বাহ আপনি তো দারুণ দারুণ কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। আপনার তোলা সব গুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে।এইরকম রেনডম ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে আমরা বিভিন্ন ফটোগ্রাফি উপভোগ করতে পারি। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
জী ভাইয়া বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি দিয়েই ব্লগটি সাজিয়েছি।
আপনার তোলা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে দেখতে। তবে কক্সবাজারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে বেশি ভালো লাগছিল। বিশেষ করে কক্সবাজার বীচের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক বেশি ভালো লাগছিল দেখতে। ধন্যবাদ এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঢাকা কক্সবাজার দুই জায়গার ফটোগ্রাফিই রয়েছে।
বেশ দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। রেনডম ফটোগ্রাফি আমার অনেক ভালো লাগে একসঙ্গে বিভিন্ন ধরনের ছবি দেখতে পাওয়া যায়। তেতুলের ফটোগ্রাফি দেখে তো জিভে জল চলে আসলো। ধন্যবাদ ভাই পোস্টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জী বিভিন্ন ক্যাটাগড়ির ফটোগ্রাফি দিয়ে ব্লগটি সাজিয়েছি
প্রথম ফটোগ্রাফি টা দেখেই জায়গাটা আমি চিনেছি। জায়গা টা বেশ সুন্দর লাগে আমার কাছে। স্টেশনের মধ্যে ছায়াঘেরা জায়গা। কক্সবাজার সি বিচের ফটোগ্রাফি টা অসাধারণ করেছেন আপনি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাই আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
জী ভাইয়া স্টেশনের জায়গাটা চেনাজানা।