ঈদের ছুটিতে নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার অনুভূতি।।

in আমার বাংলা ব্লগ12 days ago

আমার বাংলা ব্লগ
বাংলা ভাষা ছড়িয়ে দাও সবার মাঝে
-

আমাদের প্রত্যেকেরই নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম। এ অনুভূতি লিখে শেষ করার মত নয়। আমাদের প্রত্যেকের জীবনে নানু বাড়ি নিয়ে অনেক স্মৃতি রয়েছে। বিশেষ করে আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন আমাদের বাড়ি থেকে নানু বাড়িতেই বেশি সময় থাকতাম। আমি জানি প্রত্যেকের জীবনেই নানু বাড়ি নিয়ে মধুর স্মৃতি রয়েছে। ছোট বড় সবারই নানু বাড়ি কে নিয়ে নানা ধরনের অভিজ্ঞতা,ঘটনা স্মৃতির পাতায় জমা হয়ে আছে। নানু বাড়ি নিয়ে আমাদের জীবনে ছোটখাটো অনেক ঘটনায় রয়েছে। আমি একবার আপনাদের সাথে একটি ঘটনা শেয়ার করেছিলাম। একবার দাদার সাথে নানু বাড়িতে আসার সময় কুয়াশার কারণে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম। সেই ঘটনা আপনাদের সাথে বলেছিলাম। আজকে নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার অনুভূতি শেয়ার করতে যাচ্ছি।

আমাদের নিজের বাড়ি ও নানু বাড়ি একই জেলাতে অবস্থিত। আমাদের নিজের বাড়ি হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার সৈয়দাবাদ গ্রামে। আর নানু বাড়ি হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সেন্দ গ্রামে। আমি যখন ছোট ছিলাম তখন কিছুদিন পরপরই নানু বাড়িতে যেতাম। কিন্তু যখন ঢাকা চলে গেছিলাম, তখন আর তেমনভাবে নানু বাড়িতে আসা হয় না। কোন অনুষ্ঠান অথবা মারাত্মক কোন খবর না শুনলে নানু বাড়িতে তেমন আসা হতো না। লাস্ট যখন নানুবাড়িতে এসেছিলাম সেটা ২০২৩ সালের শেষের দিকে আমার এক মামা মারা যাওয়ার কারণে। তারপরে বড় মামা এবং ছোট মামা আমার মেয়েকে নিয়ে আসার জন্য বারবার বলার পরেও আসার সুযোগ হচ্ছিল না। অবশেষে ঈদের ছুটিতে যখন বাড়িতে আসলাম, তখন বড় মামা বলল যেভাবেই হোক ঈদের সময় যেন নানু বাড়িতে বেড়াতে আসি। আসার প্ল্যান ছিল ঈদের পরের দিন, কিন্তু আমাদের দিকে ঈদের পরের দিন থেকে প্রতিদিন দুপুর থেকেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এদিকে ধীরে ধীরে আমার ছুটি ও শেষ হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে বাধ্য হয়ে গতকাল দুপুর বেলা বৃষ্টির মধ্যেই নানুবাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। বৃষ্টি তেমন বেশি ছিল না, হালকা হালকা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছিলো।

আমাদের বাড়ির সামনে থেকে একটি অটো নিয়ে সোজা আমাদের গ্রামের বাস স্ট্যান্ড চলে আসলাম। আসার সময় আমাদের বাবুর কাপড়চোপড় সহ আমাদের নিজেদেরই একটি কাপড়ের ট্রলি পূর্ণ হয়ে গেল। তারপর আবার আম্মু নানুর জন্য অনেকগুলো মাংস, গাছের চাল কুমড়ো, পোলাও চাউল ও কিছু চাউলের গুঁড়ো দিয়ে দিলেন। মা এগুলো নানুর জন্য দিয়ে দিলেন, সেখানে আমি তো আর মানা করতে পারি না। বাধ্য হয়ে নিয়ে আসতে হলো। আমাদের বাস স্ট্যান্ড থেকে সিএনজি নিয়ে সোজা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে চলে আসলাম। আমরা আসার সময় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে এসে নানুর জন্য কিছু আম লিচু সহ মিষ্টি কিনে নিলাম। তারপর ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে সোজা নানু বাড়ির গেইটে গিয়ে থামলাম।

উপরে যে ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পাচ্ছেন এগুলো নানু বাড়িতে যাওয়ার সময় সিএনজি থেকে কালেক্ট করেছিলাম। এখন যেহেতু বর্ষাকাল ফসলের মাঠ খালি পরে আছে। যে হারে বৃষ্টিপাত হচ্ছে, আর সিলেটের বন্যার পানি যদি আমাদের দিকে নেমে আসে তাহলে এই জমিগুলো পানিতে তলিয়ে যাবে। যার ফলে এই জমিগুলোতে বর্তমানে কোন ফসল নেই। এখন এই জমিতে গরু চরানো হয়। কিছু কিছু জায়গায় দেখলাম এলাকার ছেলেপেলেরা খালি জমি পেয়ে ফুটবল খেলতেছে। আমিও আমাদের গ্রামে থাকতে একদিন ফুটবল খেলেছিলাম। যাই হোক ধীরে ধীরে নানু বাড়িতে আসার পরে সবাই আমাদের বাবুকে নিয়ে হইহুল্লোড় শুরু করে দিলো। আমাদের মামা মামীরা ও কাজিনরা কে আগে বাবুকে কোলে নিবে সবাই কারাকারি শুরু করে দিলো। সবাই বাবুকে পেয়ে অনেক খুশি হয়ে গেলো।

যেহেতু আমরা অনেকটা পথ জার্নি করে এসেছি, আমরা আগে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। রাস্তাঘাটের প্রবলেমের কারণে আমার নানু বাড়িতে যেতে যেতে প্রায় সাড়ে তিনটা বেজে গেলো। আমরা যাওয়ার সাথে সাথেই আমাদেরকে খাবার দেওয়া হলো। সবগুলো খাবার আইটেম ফটোগ্রাফি করিনি। অল্প কয়েকটা ফটোগ্রাফি করেছি মাত্র। খাবার আইটেমের মধ্যে ছিল ডিম ভুনা, বড় মাছ ভুনা, পোনা মাছ ভুনা, দুই প্রকারের মাংস, কুরমা, সালাদ, দুধ সহ আরো অনেক কিছু। সবকিছুই আমরা খুব মজা করে খেলাম।

খাওয়া দাওয়া করে কিছুক্ষণ রেস্ট নিতে নিতে আসরের নামাজের আযান দিয়ে দিলো। আমরা সন্ধ্যার দিকে চলে আসতে চাইলেও মামা আমাদেরকে আসতে দেয়নি। বললো বাবুকে নিয়ে যেন একটি রাত্র থেকে যায়। এদিক দিয়ে সন্ধ্যা হয়ে গেলো, আবার অন্য দিক দিয়ে দেখলাম আকাশ থেকেও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পরতেছিলো। যার ফলে আমরা সেখানে রাত্রি যাপন করার সিদ্ধান্ত নিলাম। অনেকদিন পরে নানু বাড়িতে এসে খুবই ভালো লাগছে।

বন্ধুরা এখান থেকে আজকে আমার ব্লগের ইতি টানলাম। আগামীকাল আবার আপনাদের সাথে নতুন কোন ব্লগ নিয়ে হাজির হবো, ইনশাআল্লাহ। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।

ফটোগ্রাফির বিবরণ:

2gsjgna1uruv8X2R8t7XDv5HGXyHWCCu4rKmbB5pmEzjYSj1ATxRsaEvyH89EyziiK3D1ksn1tTDvDwLCveqrhctVcDnDqtNbsqFMtuqD1RetzrgjG.png

ডিভাইসমোবাইল
মডেলrealme-53
শিরোনামঈদের ছুটিতে নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার অনুভূতি।।
স্থানসেন্দ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ,চট্টগ্রাম , বাংলাদেশ।
তারিখ২০/০৬ /২০২৪
কমিউনিটিআমার বাংলা ব্লগ
ফটোগ্রাফার@joniprins

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7xbS7ungTbMjNMsQ7fPnm8uUBT2bU8Azf8zCDQrq3tkzHjjCFyraxJQeY79tPTN45w8XxU9wtvaFmWRaLhgHSy5GYKQ6bg.png

IMG_20190907_175336_618.JPG

আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।

FNeY1coMNUL9WkErUPeUKmtGszS37qoEdLJEhh8bj8LkMZg4ZnLbSCPtsqdFwbPFaU6vxamfJRhKsAXwWBZmAwtf2KFjktn9asDsnKpUF6cbBcNYFzwcTbFb5dfFf7N5Lt5j8KUqpB64Bhu5yFCR9Qn5uG4sQo8t4PYbc7VJq37PW7258mLRbFTrsBTtbAnos9AJnU46Lv3HqXsN7s.gif

Zskj9C56UonWToSX8tGXNY8jeXKSedJ2aRhGRj6HDecqrigHRpcui9esXgmzET2bzsQeMg4RmCSqymiE62YF9FX9CSeYHcZbStqFqiFen18HjyXNbtXG.png

KNoz79cGRt58XHcjM3shjWsSEtKgRtxoVdChppmw4FvW2CQtZxVJGen4yBCeRMj2Y2h9ttHevCs9rtWncvn3FXAHo5MrkNBCbLay5LtH7wgCA27mBRvWM5GDKNQKzJk62Dz8KRvqdiFsZ66guzvyhyBYqJu6KB21dLiPDmtFGR2yvqBCtUPp3Rscm37PwtDEWYMtuKM5v3qhNod24L.png

7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png

Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন

HNWT6DgoBc14riaEeLCzGYopkqYBKxpGKqfNWfgr368M9VRjuxKSTKuNvqEk1nfiYiKKnHbcTuABq9Fu2qE77V9BjGsoqkb23ngKUAk2mCBmjpG3wz3go7Vd2YW.png

2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png

download-03.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য

download-044.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP

RGgukq5E6HBM2jscGd4Sszpv94XxHH2uqxMY9z21vaqHt1rDaeRdtDvsXGmDbuRg1s1soomTEddbTFxfMMYzob4oRFK8fTZQyYP8LbQ4tbMTAd2enV3Wq9Ze3N8TTU2.png

Click Here For Join Heroism Discord Server

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7J8W9NZEbNsUTLEMkrtgqwUMHmRbAh6UqX4xVw4ivcS7bbpBquT2w2543nYruerj3XBGzuKvCPijibJe6h1hHzcjF.gif

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 12 days ago 

আমিও ঈদের পরের দিন নানুবাড়িতে এসেছি। আমার অবশ্য বছরে একবার আসা হয়। আপনিও নানুর বাড়িতে গিয়েছেন শুনে খুবই ভালো লাগলো। নানুর বাড়িতে আমাদের সবারই কমবেশি অনেক স্মৃতি থাকে। ‌ খাবারদাবারের অনেক আয়োজন ছিল দেখছি। ‌ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য।

 12 days ago 

জী আপনি ঈদের পরে নোয়াখালীতে আপনার নানু বাড়িতে গিয়েছেন, আপনার পোস্ট পড়ে সেটা জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 12 days ago 

আপনি আপনার দাদার সাথে নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় কুয়াশার মধ্যে হারিয়ে গিয়েছিলেন ।এই ঘটনাটি আমি পড়েছি বেশ ভালো লেগেছিল। আজকে নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সুন্দর অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন এটাও অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। আমাদের প্রত্যেকের নানু বাড়ি যাওয়ার অনেক মজার মজার ঘটনা রয়েছে। নানু বাড়িতে গিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন তবে সবগুলো ফটোগ্রাফি করলে মনে হয় আরো বেশি ভালো হতো।

 12 days ago 

জী আপু প্রত্যেকের নানু বাড়িতেই সবার অনেক স্মৃতি রয়েছে। যা আমাদের মাঝে মাঝে মনে হয়। নানু বাড়িতে গিয়ে অনেক ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ।

 12 days ago 

ঈদ উপলক্ষে কোথাও বেড়াতে গেলে অনেক বেশি ভালো লাগে। খুব ভালো সময় অতিবাহিত করা যায় তখন। বিশেষ করে সবাই একসাথে আনন্দঘন মুহূর্ত অতিবাহিত করা যায়। আপনি ঈদের ছুটিতে আপনার নানুর বাড়িতে গিয়েছিলেন দেখে তো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আর এক রাত আপনি বাবুকে নিয়ে সেখানে থেকেছিলেন শুনে অনেক ভালো লাগলো। এই অনুভূতিটা নিশ্চয়ই অনেক বেশি ভালো ছিল। আসলে এই জায়গা গুলোতে ছোটবেলায় বেশি যাওয়া হতো। নানু বাড়িতে ঈদ অথবা যেকোনো সময় না গেলে তো থাকতেই পারতাম না। খুব ভালো লাগলো আপনার লেখা পোস্ট পড়ে।

 12 days ago 

জী আপু যেহেতু অনেক বছর পরে গিয়েছিলাম, তাই খুবই ভালো লেগেছিল।

 12 days ago 

ঈদ মানেই আনন্দ।ঈদ মানেই খুশী।এই ঈদের ছুটিতে নানু বাড়িতে ঘুরতে যাওয়া আরও বেশী আনন্দের।আর যেহেতু মেয়ে এই প্রথম গেলো সবকিছু মিলিয়ে সুন্দর অনুভূতি ই হওয়ার কথা।ঢাকায় বৃষ্টি নেই।আর আপনাদের ওখানে বৃষ্টি হচ্ছে শুনে ভালো ই লাগলো।নানুর বাড়িতে যেতে যেতে ৩.৩০ টা বেজে গিয়েছিল।তাই খাবার খেতে বসে গেলেন।মজার মজার খারার খেয়েছেন।যার কিছু অংশ আমরা ফটোগ্রাফিতে দেখতে পেলাম। অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

 12 days ago 

জী আপু বৃষ্টির কারণে নানু বাড়িতে যেতে একটু দেরি হয়েছে। ধন্যবাদ।

 12 days ago 

নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার মজাই আলাদা। আজ আপনি আপনার নানু বাড়িতে যাওয়ার মজার অনুভূতি ও খাওয়া দাওয়া শেয়ার করেছেন। আসলে ঈদের পরে সবাই নানুবাড়িতে বেড়াতে যায়। আমি এবার যেতে পারিনি। কারণ সামনে আমার পরীক্ষা। নানু বাড়িতে অনেক মজার মজার খাবার খাওয়া যায়। আজ আপনি খেয়েছেন তা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমেই বুঝতে পেরেছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ঈদের ছুটিতে নানু বাড়ি যাওয়ার অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 12 days ago 

জী আপু অনেকদিন পরে নানু বাড়িতে গিয়েছি। তাই ভালোই খাওয়া দাওয়া হয়েছে। ধন্যবাদ।

 12 days ago 

ঈদের ছুটিতে কিংবা ঈদের পরে নানু বাড়িতে যাওয়ার অনুভূতি আসলে বলে বোঝানোর মতো না। গত দুদিন আগে ঈদের ছুটিতে আমিও নানু বাসায় গিয়েছিলাম এবং বেশ ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছি। আপনি আপনার নানু বাড়িতে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন এবং বেশ জমিয়ে খাওয়া দাওয়া করেছেন সেটি আপনার পোস্ট পড়ে এবং ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ ভাইয়া ঈদের ছুটিতে নানু বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।

 12 days ago 

জী আপু,নানু বাড়িতে খুবই আনন্দ করেছি। অনেক কিছু খাওয়া দাওয়া করেছি। ধন্যবাদ।

 12 days ago 

আরে ভাই আপনি তো দেখছি ঈদের ছুটিতে নানু বাড়িতে গিয়ে দারুন মুহূর্ত কাটিয়েছেন। ছোটবেলায় ঈদের সময় নানু বাড়িতে তো অবশ্যই যেতাম। কারণ ওখানে না গেলে ঈদটাই পূর্ণ হতো না। আপনার আজকের পোস্টটা পড়ে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গিয়েছে একেবারে। যাই হোক ওখানে গিয়ে এক রাত থাকা হয়েছিল এটা আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। নিশ্চয়ই সবার সাথে ভালোই আড্ডা জমিয়েছিলেন ওইদিন নানু বাড়িতে গিয়ে। মুহূর্তটি সবার মাঝে শেয়ার করেছেন এটি অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

 12 days ago 

জ্বী ভাইয়া অনেকদিন পরে নানু বাড়িতে গিয়ে খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছি। খুবই ভালো লেগেছে।

 12 days ago (edited)

বাই নানুর বাড়িতে বেড়াতে গেলে এমনিতে বেশ ভালো লাগে। যদিও সময়ের কারণে এখন নানুর বাড়িতে তেমন যেতে পারেন না। তবে আপনার মত ছোট থাকতে আমরা নানুর বাড়িতে বেশি যেতাম। আপনি কিন্তু সিএনজি থেকে খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। তবে এটি ভালো করেছে আপনারা যাওয়ার পর পর খাওয়া-দাওয়া দিয়ে দিল। কারণ অনেকটা পথ আপনারা জার্নি করে গেলেন। আসলে মাঝে মধ্যে নানুর বাড়িতে গেলে অনেক স্মৃতি মনে পড়ে সবাইর। খুব সুন্দর করে নানুর বাড়িতে যাওয়ার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

 12 days ago 

জ্বী আপু যেতে যেতে সাড়ে তিনটা বেজে গেছিলো। তাই গিয়েই আগে খাওয়া দাওয়া করলাম। ধন্যবাদ।

 12 days ago 

নানু বাড়িতে যাওয়ার আনন্দ আসলেই অনেক।যেটা আপনার ব্লগ এ খুব সুন্দর ফুটে উঠেছে।একটা সময়ের পর নানু বাড়িতে আর যাওয়া হয়না আনন্দ ও আর আগের মত থাকেনা।আপনার পোস্টটি পড়ে আমার পুরোনো স্মৃতি গুলো মনে পড়ল। আহা কি সুন্দর না ছিল সময়টা।ভালো লাগলো পোস্টটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ভাইয়া।

 12 days ago 

আন্টিদের যখন বিয়ে হয়ে যায়, আর মামারা যখন বিয়ে করে ফেলে তখন আর নানুবাড়িতে আগের মত মজা পাওয়া যায় না। যাই হোক তারপরও অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 59722.01
ETH 3267.61
USDT 1.00
SBD 2.36