জুনায়েদ ইভান এর কনসার্ট শুনতে যাওয়ার অনুভূতি//দ্বিতীয় পর্ব

in আমার বাংলা ব্লগ7 days ago

আজ--০১ আষাঢ়| ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্যান্ড অ্যাসেজ এর শিল্পী জুনায়েদ ইভান এর কনসার্ট শুনতে যাওয়ার অনুভূতি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব,আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • জুনায়েদ ইভান এর কনসার্ট শুনতে দেওয়ার অনুভূতি।
  • আজ--০১লাআষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • শনিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ বিকেল সবাইকে......!!


Picsart_24-06-15_07-18-11-264.jpg

কভার ফটো তৈরিতে--@jibon47



আপনারা অনেকেই জানেন যে আমি কয়েক মাস আগেই জুনায়েদ ইভান এর কনসার্ট শুনতে গিয়েছিলাম। কনসার্ট শুনতে গিয়ে সেখানে খুবই দারুণ একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম আর সেই মুহূর্তটা নিয়ে আপনাদের মাঝে একটা পোস্ট শেয়ার করেছিলাম। এরপরে অনেকটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম যার কারণে আর কোন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হতে পারেনি তবে অনেকদিন পরে আবার দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম। এ পর্বে থাকছে জুনায়েদ ইভান এর কনসার্ট শুনতে যাওয়ার কিছু অনুভূতি সেই সাথে বাড়ি ফেরার পথে যে বিরম্বনার সৃষ্টি হয়েছিল সেই ব্যাপারটা নিয়েই আপনাদের মাঝে নতুন একটা পোস্ট তুলে ধরব। আপনারা সকলেই জানেন যে আমি জুনায়েদ ইভানের অনেক বড় একজন ভক্ত তার গান শুনতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। অনেকদিন আগে থেকেই তার গান শুনে আসছি তবে কনসার্টে গিয়ে তার গান কখনোই শোনা হয়নি যার কারণে খুব ইচ্ছে ছিল যে কোন একটা জায়গায় কনসার্টে গিয়ে তার গান শুনবো। যেহেতু গতবার বাসায় গিয়ে এরকম একটা সুযোগ এসে গিয়েছিল তাই আর হাতছাড়া করিনি। মনে মনে ভেবেই রেখেছিলাম এই সুযোগ যদি হাতছাড়া করে দিই তাহলে হয়তো বা আর তেমন কোন সুযোগ পাব না আর সেখান থেকেই ধারণা নিয়ে আমরা তিনজন চলে গিয়েছিলাম হরিনারায়নপুর বিদ্যালয় মাঠে।

সেখানে মূলত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনায়তন করা হয়েছিল আর সেখানে তারা জুনায়েদ ইভানের কনসার্টের আয়োজন করেছিল। প্রথমেই আমরা ভেবেছিলাম সেখানে প্রচুর মানুষ হবে আমাদের ধারণাকে অবাক করে দিয়ে সেখানে আমাদের ধারণার বাহিরে তার থেকে দুই থেকে তিন গুণ বেশি মানুষ হয়েছিল এত বেশি লোকজন হয়েছিল যে ভাবতেই পারছিলাম না। যাই হোক সেখানে গিয়ে শেষ পর্যন্ত কনসার্ট শুনেছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছিল জুনায়েদ ইভান জনপ্রিয় গানগুলো সে গিয়েছিল এবং শ্রোতাদের আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। সেদিন আমরা অনেকটাই এনজয় করেছিলাম বিশেষ করে অনেকটা ভিড়ের মধ্যে মঞ্চের সামনে গিয়ে হাজির হয়েছিলাম এবং সেখানেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জুনায়েদ ইভান গান শুনছিলাম তবে অনেকটা গরম ছিল আর গরম থাকার কারণে ভিড়ের মধ্যে থাকাটা অনেকটাই কষ্টসাধ্য হয়ে যাচ্ছিল। সে যাই হোক গান শেষ করে আমরা সেখানে ভাই ব্রাদার আরো অনেকেই উপস্থিত হয়েছিল যদিও প্রথমে তাদের সঙ্গে দেখা হয়নি মঞ্চের সামনে থেকে তাদের সঙ্গে দেখা হয়েছে যার কারণে সকলে মিলে আরও বেশি ইনজয় করেছিলাম।

গান শেষ করে এখন আমাদের বাড়ি ফেরার পালা আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম যে, বাড়ি ফিরতে ফিরতে আমাদের অনেকটাই দেরি হয়ে যাবে যার কারণে কুষ্টিয়া থেকে এক ভাইকে সাথে করে নিয়ে গিয়েছিলাম কোনো রকম যদি বাড়ি ফিরতে দেরি হয় তাহলে ওর মেসে গিয়ে রাত্রি যাপন করব সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে বাসায় চলে আসব এরকমই একটা ধারণা করে রেখেছিলাম। যখন কনসার্ট শেষ হয় তখন এতটা বেশি ভিড় জমে গিয়েছিল যে ভিড়ের মধ্যে মেইন রাস্তায় উঠতেই আমাদের এক ঘণ্টার মতো লেগে গিয়েছিল। যখন আমরা মেইন রাস্তায় উঠি তখন দেখি কোন গাড়ি নেই নেই কোন অটো ভ্যান নেই কোন রিক্সা নেই কোন সিএনজি নেই কোন একটা যানবাহন। এরকমটা দেখে আমরা হেটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম যেহেতু তেমন কোন যানবাহন ছিল না। যেহেতু যানবাহন নেই সেহেতু আমাদেরকে হেটে হেঁটেই কুষ্টিয়া লাহিনী বটতলা পর্যন্ত আসতে হবে।

IMG20240413202210.jpg

IMG20240413202820.jpg

IMG20240413230808.jpg

IMG20240413230810.jpg

IMG20240413230814.jpg

IMG20240413230817.jpg

আমরা যেখানে অবস্থান করছিলাম সেখান থেকে লাহিনি বটতলা প্রায় ৭ থেকে ৮ কিলো। তার মানে বুঝতেই পারছেন আমাদেরকে অনেকটা পথ হেঁটে হেঁটে পাড়ি দিতে হবে তখন প্রায় রাত্রি বাজার দেড়টা। এই সময়টাতে এসে মনে হয়েছে যে কনসার্ট শুনতে এসে অনেকটাই বড় ভুল করে ফেলেছি কারণ এতটা বেশি ক্লান্ত হয়ে গিয়েছে যে এই ক্লান্ত শরীর নিয়ে ৭ থেকে ৮ কিলোমিটার পথ হাটা কখনোই সম্ভব নয়। শরীরটা অনেকটাই ক্লান্ত হয়ে গিয়েছে তবে আমি মনকে কখনোই ক্লান্ত হতে দেইনি কারণ মনকে ক্লান্ত হতে দিলে আর এখান থেকে হাঁটাহাঁটি করা সম্ভব নয়। যার কারনে আমরা ৬ জন হেঁটে হেঁটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম ১০ থেকে ১৫ মিনিট হেঁটে যাওয়ার পরে আমরা একটা অটো ভ্যান পেলাম। সেখান থেকে আমাদের বাসস্ট্যান্ডে যাওয়ার দূরত্ব ছিল প্রায় সাড়ে চার কিলো। যদিও জনপ্রতি ভাড়া ছিল ২৫ টাকা করে কিন্তু রাত্রি বেশি হবার কারণে অটো ভ্যানওয়ালা আমাদের থেকে ৪০ টাকা করে দাবি করে। যেহেতু আমাদেরকে বাসায় পৌঁছাতে হবে তাই আমরা আর বেশি দর কষাকষি না করে তার ভ্যানে উঠে পড়লাম যেহেতু অনেকটাই রাত হয়ে গিয়েছে আর এলাকাটা আমাদের অচেনা এবং অজানা যার কারণে খুব একটা বেশি দামাদামি না করে আমরা ভ্যানে উঠে পড়েছিলাম বাসস্ট্যান্ডে যাওয়ার উদ্দেশ্যে।

যখন আমরা ভ্যানে উঠলাম তখন নিজেদের মনের মধ্যে এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছিল। এতক্ষণে আমাদের মনের মধ্যে ছিল হতাশা কিন্তু সেই হতাশা নিমিষেই আনন্দে পরিণত হয়ে গিয়েছিল। আমরা প্রায় ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যেই বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে গিয়েছিলাম বাসস্ট্যান্ডে যাওয়ার পরে সেখানে গিয়ে আরো রীতিমতো অবাক হয়েছিলাম সেখানে নেই কোন বাস কিন্তু প্রচুর মানুষের সমাগম। মূলত মানুষ কনসার্ট শেষ হবার পরে যে যার মত খুব দ্রুত বাসস্ট্যান্ডে চলে এসেছে আর এখানে এসে বাসের দেখা না পেয়ে সকলেই রাস্তার উপর বসে আছে তখন প্রায় রাত্রি বাজে আড়াইটা। আমরাও গিয়ে সেখানে বসে ছিলাম গভীর রাত্রে মাল বাহির ট্রাকগুলো মাঝে মাঝে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল অনেকেই গিয়ে সেগুলোকে থামানোর চেষ্টা করছিল কিন্তু ট্রাক ড্রাইভার গুলো কোনভাবেই ট্রাক থামাত ছিল না। আমাদের চিন্তাভাবনা ছিল যে আমরা যেহেতু বাসস্ট্যান্ডে এসে গিয়েছি আর এখান থেকে আমাদের যেতে বেশি সময় লাগবে না যার কারণে আমরা একটা দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম সবাই মিলে আর এদিকে ওদিকে তাকিয়ে দেখছিলাম কত মানুষ কত রকম পাগলামি করছে।

IMG_20240615_071654.jpg

IMG20240413230840.jpg

IMG20240414001911.jpg

IMG20240414001859.jpg

IMG20240414001925.jpg

আমরা প্রায় সেখানে ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করেছিলাম। অপেক্ষা করার পরে আমরা প্রায় একটা লেগুনা। যেহেতু লেগুনা পেয়ে গিয়েছি আর আমরা ছয় জন সাথে আরও চার থেকে পাঁচজন লোক আমাদের সঙ্গে এসে যোগ দিলো তাদেরকে নিয়েই আমরা রওনা হলাম লাহিনি বটতলার উদ্দেশ্যে। যখন আমরা লেগুনার মধ্যে উঠে বসলাম তখন আমরা প্রায় সকলেই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম লেগুনার মধ্যে থাকা ১০ থেকে ১২ জন একে অপরের গায়ের উপর শুয়ে আছে। কখন যে লাইনে বটতলায় পৌঁছে গিয়েছে বুঝতেই পারেনি হঠাৎ লেগুনাওয়ালা ড্রাইভারের ডাকে আমাদের সকলের ঘুম ভাঙ্গে ঘুম থেকে উঠে লেগুনা থেকে নেমে আমরা তার ভাড়া দিয়ে তাকে বিদায় করবি। সেখান থেকে আবার ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় নিয়ে আমরা হাঁটতে হাঁটতে সেই ভাইয়ের মেসে যাই যেহেতু এত রাতে বাসায় যাওয়া কখনোই সম্ভব না। তার মেসে গিয়ে সেখানে রাত্রি থাকার চেষ্টা করি।

যখন আমরা তার ম্যাচে গেলাম ততক্ষণে আমাদের সকলের ঘুম একদম উধাও হয়ে গিয়েছে এক নিমিষেই ঘুমটা নেই হয়ে গিয়েছে। আমরা তখন সিদ্ধান্ত নিলাম আজ রাতে আর ঘুমাবো না আমরা সবাই আড্ডা দিব বাসার ছাদে। সকালবেলা আমরা বের হয়ে পড়বো বাসার উদ্দেশ্যে যেমন চিন্তা সে রকমই কাজ চলে গেলাম ভাইয়ের বাসার ছাদে। সেখানে গিয়ে আমরা প্রায় সকাল সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত আড্ডা দিয়েছিলাম প্রচন্ড রকমের বাতাস ছিল। তারপরে সকালবেলায় ফ্রেশ হয়ে খাওয়া দাওয়া করে বাসায় চলে গিয়েছিলাম। এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়জুনায়েদ ইভান এর কনসার্ট শুনতে যাওয়ার অনুভূতি//প্রথম পর্ব দ্বিতীয় পর্ব
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 7 days ago 

কনসার্ট শুনতে যাওয়া নিয়ে খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাইয়া। পোস্টের ছবি গুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে। সবমিলে ভালো লেগেছে আপনার পোস্টটি। কনসার্টে যে আনন্দ পেয়েছেন তা অনেক। যাস্ট ফেরার সময়টা বিড়ম্বনায় ফেলেছিল আপনাদের, গভীর রাতে পরিবহন না থাকায়। তারপরেও ভালোভাবে মেসে পৌঁছেছেন এবং বাসার ছাঁদে বাকি সময় না ঘুমিয়ে আড্ডা দিয়ে কাটিয়েছেন আর এটাই ভালোলাগা। এধরণের ঘটনা অনেকদিন মনে রাখার মত। পোস্টটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

 7 days ago 

জুনায়েদ ইভান এর কনসার্ট এ গিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। জুনায়েদ ইভানের গানগুলো আমারও মাঝে মাঝে শোনা হয়। ‌ আপনার পোস্ট পড়ে বেশ ভালো লাগলো। বেশ দারুন মুহূর্ত কাটিয়েছেন সেখানে। এখান থেকে গিয়ে আবার সারারাত ছাদে বসে আড্ডা দিয়েছেন। বেশ ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছেন নিশ্চয়ই। মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 7 days ago 

মানুষটা আজ আমার কাছে অপরিচিত। তার কোন গান কোনদিন শুনেছি বলে মনে হয় না। তবে তাকে নিয়ে এত সুন্দর মাতামাতি নিশ্চয়ই বড় ধরনের শিল্পী। যাইহোক বেশ ভালো লাগলো সুন্দর একটি কনসার্টে বিষয় আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে।

 6 days ago 

খবর টা আমি পেয়েছিলাম কিন্তু যাওয়া হয়নি আমার। জুনায়েদ ইভান অনেক জনপ্রিয় একজন শিল্পী। তার ব্রান্ড অ‍্যাশেজ অনেক যুবকের কাছে পছন্দের। তার ঐ লাইনটা আমাকে খুবই গভীরভাবে আঘাত করে সে আমারে আমার হতে দেয় না।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.12
JST 0.028
BTC 64400.67
ETH 3506.16
USDT 1.00
SBD 2.53