"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৫//নাটক রিভিউ
আজ--২১ পৌষ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৫৫)
- আজ ২১শ পৌষ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ১৬ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ১৭-ই অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৫৫ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৫ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং নাদিয়া একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। মূলত চঞ্চল চৌধুরী এখন সব সময় যাচ্ছে যে নাদিয়াকে কথার ভাজে ফেলে তাকে বিয়ে করা না দিয়েও তাকে বিয়ে করতে চায় কিন্তু কোন একটা কারণে তারা বিয়ে করতে পারছে না। এই কারণটা হতে পারে তার বাবা সম্পত্তি নিয়ে এখন তাদের মধ্যে খুবই ঝামেলা চলছে আর এই ঝামেলার কারণেই তারা বিয়ে করতে পারছে না কিন্তু এদিকে শাহনাজ খুশি যে তাকে বলে দিয়েছে তাদের নাকি কখনোই বিয়ে হবে না আর এ কথা চঞ্চল চৌধুরী নাদিয়াকে বলে দিয়েছে। লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে গ্রামগঞ্জের মেয়েরা সবসময় একটু ভালো মন মানসিকতার হয় আর এক্ষেত্রে না দিয়া ঠিক তেমনি ভালো মন মানসিকতার একজন মেয়ে কিন্তু সে চঞ্চল চৌধুরীর খপ্পরে পড়ে গিয়েছে।
এদিকে বাসার সাহেবের জামাই এবং তার মেয়ে তার সম্পত্তি নেওয়ার জন্য অনেক রকম কায়দা কৌশল করছে কিন্তু তারা কোনভাবেই বাসার সাহেবের কাছ থেকে সম্পত্তি নিতে পারছে না। বাসার সাহেবের জামাই তার মেয়েকে নানা রকম কুবুদ্ধি দিয়ে থাকে এবং সে মূলত চাচ্ছে যে সে যেন তার বাবার সম্পত্তির নিজের নামে লিখে নেয় আর এ ব্যাপারে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করছে বাশার সাহেবের জামাই। সম্পত্তির কারণে যে সন্তানেরা অন্ধ হয়ে যায় বাপ-মাকে ভুলে যায় নাটকের এ দৃশ্য দেখলেই ভালোভাবে বোঝা যায়।
নাটকের এ পর্যায়ে এসে অনেকদিন পরে আবার সেই কবিরাজের দেখা পাওয়া যায় যদিও অনেকগুলো পর্ব কবিরাজের দেখা ছিল না কবিরাজ ছিল মূলত বাসার সাহেবের ঝাড়ফুঁক করার জন্য। বাসার সাহেবের মৃত স্ত্রী মাঝে মাঝেই তার সামনে আসতো আর এ কারণেই সে কবিরাজের কাছে যেতে মূলত আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই বলেছিলাম যে এই কবিরাজ ভন্ড সে কোন কিছু জানে কিনা জানিনা কিন্তু তার ভাব দেখে মনে হয় সে অনেক কিছু জানে। সে বরাবরই বাসার সাহেব কে ভয় দেখানোর চেষ্টা করে এবং বাসার সাহেব আগে ভয় পেলেও বর্তমান সময়ে সে আর এসব ভূত পেত দেখে খুব একটা ভয় পায় না। কিন্তু কবিরাজ যা বলে সেটা আবার বাস্তবতার সঙ্গে মিলে যায়।
আপনারা লক্ষ্য করলে দেখবেন যে গ্রামবাংলায় মাঝে মাঝে কিছু কবিরাজ আসে অথবা এমন কিছু কবিরাজ ও আছে যারা কিনা কার কি সমস্যা অনেক আগে থেকেই বলে দেয় মূলত তারা জিনের মাধ্যমে এসব কিছু জানতে পারে। ব্যক্তিগতভাবে আমার এটাই মনে হচ্ছে যে কবিরাজ হয়তো বা কোন একটা মাধ্যমে সে জানে আর বাসার সাহেব কে সে বরাবরই ভয় দেখানোর চেষ্টা করে, বর্তমানে এই কবিরাজকে আমার গ্রাম বাংলার কিছু কবিরাজের মতই মনে হয়েছে যে কিনা শুধুই ভন্ড কিছুই জানে না।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে হঠাৎ করে আর ফান চলে যায় তার ছোট মায়ের রুমে অর্থাৎ মৌসুমী হামিদের রুমে। মৌসুমী হামিদ বরাবরই চেয়েছে যে বাসার সাহেবের সন্তানেরা যেন তার পক্ষে থাকে আর এটা সেভাবেই হয়েছে। বাসার সাহেব তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে মেনে না নিলেও তার সন্তানেরা তাকে ছোট মা হিসেবে ঠিকই মেনে নিয়েছে কারণ মৌসুমী হামিদ বাসার সাহেবের সন্তানদের যখনি বিয়ে দিতে চেয়েছে তখনই সব সন্তান তার পক্ষে চলে গিয়েছে। এক্ষেত্রে মৌসুমী হামিদ খুবই চালাক চতুর একজন মহিলা যে কিনা সব সময়ই নিজের দোষ কখনোই নিজের উপর রাখে না সেটা সম্পূর্ণ অন্যের উপরে চাপিয়ে দেয় এবং নিজে সবসময় ফ্রেশ থাকার চেষ্টা করে যার কারণেই বাসার সাহেবের সন্তানেরা তাকে অনেক বিশ্বাস করে।
কিছু কিছু মহিলা আছে যেগুলো লক্ষ্য করলে দেখবেন যে তারা নিজের উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে অনেক কিছু জয় লাভ করে থাকে মৌসুমী হামিদ ঠিক তেমনি একজন মহিলা। আরফান তোর বাবার কাছে নিজের জন্য পার্সোনাল একটা ঘরের কথা বললে তার বাবা দিতে রাজি হয় না কিন্তু মৌসুমী হামিদের কাছে বলা এসে মোটামুটি ভাবে তাকে এত সুন্দর ভাবে কথা বলে যে আরফান খুশিতে আত্মহারা হয়ে যায়। আর এখানে আরফানের এক্টিং টা সত্যি দেখার মত ছিল আরফানের এখানে অভিনয় দেখে আমি হাসতে হাসতে প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছি এত ভালো অ্যাক্টিং আসলে সে কিভাবে করে আমার বুঝে আসেনা।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে এবং তার প্রাক্তন প্রেমিকা বসে গল্প করছে। পৃথিবীতে এরকম ভালোবাসা দেখা যায় না যে প্রেমিকার অন্য কোথাও বিয়ে হয়ে গিয়েছে, তারপরেও তাদের মাঝে কথা হয় তাদের মাঝে ভালোলাগা আছে তারা একে অপরের সঙ্গে সুখ দুঃখের গল্প শেয়ার করে মূলত বাসার সাহেবের বড় ছেলের এরকমই একজন প্রেমিকা আছে যার নাম শাহনাজ খুশি। এই শাহনাজ খুশির সঙ্গেই সে তার মনের দুঃখ কষ্ট শেয়ার করে আর শাহনাজ খুশি তাকে সব সময় সব দিক দিয়েই সাপোর্ট করে এরকম ভালোবাসা আসলে সচরাচর খুব একটা বেশি দেখা যায় না তবে তাদের এই ভালোবাসা দেখে আমার সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে।
পরবর্তী অংশে কবিরাজ এবং আরফান একে অপরের সঙ্গে কথা বলে মূলত কবিরাজ বরাবরই তাদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তবে চাল চলন আমার খুব একটা বেশি ভালো লাগেনা। সে প্রায় সকলের কাজেই সাহায্য করে এবং সকলকেই সব ধরনের বিপদ থেকে উদ্ধার করার চেষ্টা করে কিন্তু সে যেরকম অঙ্গভঙ্গি করে তাকে মনে হয় সে একজন ভন্ড।
এরপরে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছোট আম্মি একটা জায়গায় বসে গল্প করে মূলত চঞ্চল চৌধুরী কোনভাবেই চায় না যে তার বোন সম্পত্তির ভাগ এখনই নিয়ে নিক, সেই সাথে চঞ্চল চৌধুরীর মৃত মায়ের যে গহনা আছে এই গহনা নেওয়ার জন্য তার বোন অনেক বেশি চেষ্টা চালাচ্ছে কিন্তু সে কোনভাবেই সেটা নিতে পারছে না। চঞ্চল চৌধুরী তার ছোট আম্মির কাছে জিজ্ঞেস করে যে সে তাকে গহনা দিয়ে দিয়েছে কিনা তখন তার ছোট আমি তাকে বলে যে এই গহনাগুলো পাবে তোমার বউ সহ তোমার অন্যান্য ভাইয়ের যারা বউ হবে তারা। একথা শুনে চঞ্চল চৌধুরী খুবই খুশি হয়।
বর্তমান সময়ে গ্রামগঞ্জে একটা প্রথা চালু আছে যে যদি শাশুড়ি মারা যায় আর সেই শাশুড়ির গহনাগুলো সেই ইচ্ছে করলে কাউকে দিয়ে যেতে পারে আর যদি সে কাউকে দিয়ে না যায় তাহলে সেটা তার ছেলের বউ অথবা মেয়েরা পেয়ে থাকে তবে সচরাচর ছেলের বউদেরই দেওয়া হয় নাটকে গ্রাম বাংলার এই ঐতিহ্য টা তুলে ধরা হয়েছে যেটা আমার খুবই ভালো লেগেছে। আর চঞ্চল চৌধুরী এই কথা শুনে অনেকটাই খুশি হয়ে গিয়েছে এবং সে বরাবরই তার ছোট আম্মির সাপোর্ট করে এবং হয়তোবা ভবিষ্যতেও সাপোর্ট করবে বোঝাই যাচ্ছে।
এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৫ করবে আশা করছি আমার এই নাটক রিভিউটি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নাই এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (৫৫ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আমাদের সমাজে এখনো এ ধরনের কুসংস্কার মানুষের ভিতরে দেখা যায়। আমাদের সমাজের বাবা-মা তাদের সন্তানের কথা না ভেবে তাদের মানসম্মানের দিকে বেশি গুরুত্ব দেয়। তবে একজন সন্তানের পরিপূর্ণ বয়স হওয়ার সাথে সাথে তাদেরকে বিয়ে দেয়া উচিত। ধন্যবাদ ভাই খুবই সুন্দর ও বাস্তব অভিনয় আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আমিও সেটাই মনে করি একজন সন্তানের যখন কোনো বয়স হয়ে যায় তখনই তাকে বিয়ে দেয়া উচিত, এই নাটকটাতে এই ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে। বাসার সাহেব কোনভাবেই তার সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে চায় না, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের সমাজ এখনো এই ভুল কাজ করেই যাচ্ছে। আপনাকে স্বাগতম জানাই।
আপনি আজকে অনেক সুন্দর করে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকের ৫৫ তম পর্ব শেয়ার করেছেন। এই নাটকের বেশিরভাগ পর্ব আমার পড়া হয়েছে। যার কারণে নাটকের ৫৫তম পর্বও খুব ভালো লাগলো পড়তে। একটা সন্তানের বিয়ের বয়স হলে তাকে ভালোভাবে দেখে শুনে একটা বিয়ে দেওয়া উচিত। বাস্তব জীবনের সাথে অনেকটাই মিল রয়েছে এই নাটকের। নাটকের পুরো কাহিনীটা খুবই দারুণ লেগেছে আমার কাছে। এই নাটকের পরবর্তী পর্ব পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
বর্তমান সময়ে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যে পরিবারগুলো ভাবে যে বিয়ে দিলে হয়তো তাদের সংসার নষ্ট হয়ে যাবে এই কথা ভেবে তারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দেয় না, যেটা কখনোই একজন মা-বাবার কাছ থেকে কাম্য নয়। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার শেয়ার করা এই নাটকের পর্বগুলো আমি প্রতিনিয়তই পড়ার চেষ্টা করি ভাই। এই নাটকটার পর্ব গুলো অনেক সুন্দর লাগে আমার কাছে পড়তে। আর বেশিরভাগ পর্ব যেহেতু আমি পড়েছি তাই এই পর্বটাও ভালো লাগলো। পিতা বনাম পুত্র গং এই নাটকের ৫৫ তম পর্ব ও দেখতে দেখতে শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনি আশা করছি এই নাটকের ৫৬ তম পর্বটা শীঘ্রই সবার মাঝে শেয়ার করে নিবেন। পরবর্তী পর্বে নাটকটার পরবর্তী কাহিনী জানতে পারবো। আর এটা জানার অপেক্ষায় থাকলাম।
আপনি বরাবরই আমার এই নাটকটি ভেবে অনেক সুন্দর মন্তব্য করেন আপনার মন্তব্য দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।