"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৪২//নাটক রিভিউ
আজ - ১৩ আশ্বিন | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | বুধবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৪২)
- আজ ১৩ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সকাল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ০০ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২৮ শ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৪২ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৪২ পর্বের প্রথমে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে মূলত তাদের কথা বলার মূল বিষয়বস্তু ছিল তার ফুফুকে নিয়ে। সত্যি বলতে তার ফুপু খুবই ভালো মানুষ ছিল এবং সে বরাবরই তার ভাইয়ের ভালো চেয়েছে যার কারণে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী কখনোই বাসার সাহেবের বোনকে মেনে নিতে পারেনি। এদিকে বাসার সাহেবের বোন কোন ভাবেই তারা ভাইয়ের ছোট বউকে মেনে নিতে পারেনি যদিও বাসার সাহেব এখন পর্যন্ত বলছে সে বিয়ে করেনি। মূলত বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী স্বপ্নে দেখেছে যে তার ননদ তাকে মারার হুমকি দিচ্ছে আর এ ব্যাপারটা নিয়েই বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী অনেক বেশি ভয় পাচ্ছে এবং সে চঞ্চল চৌধুরীর শরণাপন্ন হয়েছে। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী শুরু থেকেই তার ছোট মায়ের পক্ষে আছে এবং সেটাকে বলেছে কোন রকম বিপদ হলে সে তাকে উদ্ধার করবে।
চঞ্চল চৌধুরী বরাবরিতার ছোট মায়ের পক্ষে থাকে কারণ সে বরাবরই চেয়েছে যে তার ছোট মা তাকে তার প্রিয় মানুষটার সঙ্গে তার বিয়ে দেবে। আর এটা ভেবেই চঞ্চল চৌধুরী তার ছোট মায়ের পক্ষে কথা বলছে সব সময়। এখন ভবিষ্যতে দেখার বিষয় যে আসলেই চঞ্চল চৌধুরীর ছোটমা তাকে তার পছন্দের মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দেয় কিনা...!!!
এরপরের অংশ লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই যে বাশার সাহেবের মেজ ছেলে সে বরাবরই একটা মোটরসাইকেল কিনার ধান্দা করছে মূলত সে একটা বাইক কিনতে চাচ্ছে কিন্তু তার বাবা তাকে কোনভাবেই টাকা দিচ্ছে না যার কারণে সে কোনভাবেই সেটা কিনতে পারছে না। সাহানাজ খুশির ভাইয়ের সঙ্গে সে দেখা করে কারণ শাহনাজ খুশির ননদের সঙ্গে শাহনাজ খুশি তার বিয়ের কথা বলেছিল আর এ ব্যাপারটা নিয়েই বাসার সাহেবের মেজো ছেলে বরাবরই শাহনাজ খুশির ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে। আসলে এখানে বাস্তবতা লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে যখন আমাদের কারো পছন্দ হয় ঠিক তখনই তার আশে পাশের মানুষগুলো সঙ্গে আমরা যোগাযোগ রাখি এবং সেই মানুষগুলোর সাথেই যোগাযোগ রেখে আমরা প্রিয় মানুষটার খোঁজ খবর রাখি। বাসার সাহেবের মেজো ছেলে মূলত এখানে সেই পদ্ধতিটা অবলম্বন করেছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছেলে অর্থাৎ আরফান তার কাছে আসে এবং আরফান তার কাছে এসে একটা আর্জি জানায়। মূলত তার আর যে ছিল যে আরফান যাচ্ছে সে তার নিজস্ব একটা ঘর দরকার যেহেতু তার ভাই গুলো একত্রে একসঙ্গে ঘুমায় আর আরফান যাচ্ছে তার নিজস্ব একটা ঘর দরকার যে ঘর এসে সবসময় একাকী সময় কাটাবে কিন্তু বাসার সাহেব সেটা কোন ভাবেই তৈরি করে দেবে না। আরফান তাকে অনেক রকম ভাবেই বলে কিন্তু বাসার সাহেব কোনভাবেই রাজি হয় না মূলত বাসার সাহেবের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে সে শুধু সন্তানদেরকে জন্ম দিয়েছে এটা সত্য কিন্তু সে তাদের কোন দায়িত্ব নিচ্ছে না এ ব্যাপারটা আমার কাছে মোটেও ভালো লাগেনি।
পিতা মাতার উচিত সন্তানদেরকে সব রকম মৌলিক অধিকার যথাযথভাবে দেওয়া কিন্তু এক্ষেত্রে বাসার সাহেব কোন দায়িত্ব পালন করছে না। এ ব্যাপারটা আমার কাছে খুবই খারাপ লেগেছে কারণ এখানে পিতা-মাতার যে একটা দায়িত্ব সেই দায়িত্বটা একদম উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। শেষমেষ আরফান তার বাবার সঙ্গে ঝগড়া করে সেখান থেকে চলে যায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এবং তার প্রেমিকা নদীর পাড়ে বসে আছে। নদীর পাড়ে বসে থেকে তারা একাকী সময় কাটাচ্ছে সেই সময়ে তার প্রেমিকা তার কাছে তার ছোট মায়ের বাচ্চা হওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে আর এ কথা শুনে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে অনেক বেশি রেগে যায় এবং সেখান থেকে চলে যেতে চায়।
বাবা বৃদ্ধ হয়েছে আর এই বৃদ্ধ বয়সে বাবার দ্বিতীয় বিয়ে করেছে আর দ্বিতীয় বিয়ের পরে সেই মায়ের আবার কোন সন্তান হবে এটা কোন সন্তানই মেনে নিতে চায় না খুবই কষ্ট হয়। যদিও বাসার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকাকে আমার কাছে বরাবরই মনে হয়েছে সে তার সঙ্গে সময় কাটাচ্ছে সে তাকে মন থেকে হয়তো বা ভালোবাসে না। কিন্তু এদিকে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে তাকে অনেক বেশি ভালোবাসে এবং তাকে বিয়ে করতে চায় কিন্তু মেয়েটা কোনভাবেই তাকে বিয়ে করতে চায় না কারণ সে কোন রকম চাকরি-বাকরি কিছুই করে না।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের সেজো ছেলে অর্থাৎ যে কিনা শাহনাজ খুশির ননদের প্রেমে অন্ধ হয়ে গিয়েছে সে এখন তার বাবার কাছে এসেছে। একে একে এরকম সন্তানদেরকে আশা দেখে বাসার সাহেব রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছে এবং সেটা কে তোমার আবার কি লাগবে..?? তখন বাসার সাহেবের ছেলে কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই এসে তার কাছে কিছু নগদ টাকা চায় এবং বলে যে আমি একটা মোটরসাইকেল কিনব কিন্তু তার বাবা সে টাকা তাকে কোনভাবেই দেবে না এবং সাথে সাথে না করে দেয়। বাসার সাহেব যখন না করে দেয় তখন সে তাকে বলে বিয়ে করতে চাইলাম বিয়ে দিলেন না এখন একটা বাইক কিনতে যাচ্ছি তবুও টাকা দেবেন না তাহলে কেনই বা আমাদেরকে জন্ম দিয়েছিলেন। এই কথা শুনে বাসার সাহেব তখন বলে তুমি কি আমার রুম থেকে বের হবে নাকি আবার চাবুকের বাড়ি খাবে। তখন এ কথা শুনে বাসার সাহেবের ছেলে সেখান থেকে চলে যায়।
নাটকের শেষ অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে নাটকের দুটো চরিত্র আবার যুক্ত হয়েছে মূলত তাদের কথাবার্তার ভাব দেখে বুঝলাম যে এরা হয়তোবা বাসার সাহেবের মেয়ে এবং জামাই। পরবর্তী পর্ব হয়তো বা আরো বেশি রোমাঞ্চকর হবে বোঝাই যাচ্ছে।
এটাই ছিল পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৪২ পর্বের রিভিউ আশা করছি এই পর্বটি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে.....!!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (৪২ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
এই নাটকটা আসলেই অনেক হাসির এবং মজা।
বিশেষ করে ভাষাগত দিক থেকে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
তাছাড়া মাঝে মাঝে এমন এমন কিছু ডায়লগ আছে যেগুলো শুনে হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে যায়।
৪২ তম পর্ব আপনি দারুন ভাবে রিভিউ দিয়েছেন।
দেখতে দেখতে এই নাটকটার ৪২ তম পর্বও শেষ হয়ে গিয়েছে। আর আপনি অনেক সুন্দর করে এই নাটকটার রিভিউ আমাদের সবার মাঝে ভাগ করে নিয়েছেন। এই নাটকটার সম্পূর্ণ কাহিনী আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে। এরকম নাটক গুলো এমনিতে অনেক সুন্দর হয়। জাস্ট অসাধারণ ছিল এই পর্বের রিভিউ।
আজকে আপনি এই নাটকের অন্য একটি পর্ব নিয়ে চলে আসলেন৷ এই নাটকটি ধারাবাহিক হওয়ায় প্রতিনিয়ত যেন এর সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে এবং প্রত্যেকটি পর্ব একটি থেকে একটি অসাধারণ হচ্ছে৷ আজকে আপনি এই নাটকের খুবই সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন৷ অসংখ্য ধন্যবাদ।৷
ভাই আপনি একে একে এই নাটকের ৪২ তম পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করে ফেললেন। এ বিষয়টা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। যদি ওই নাটকটি আমি এর আগে কখনো দেখিনি। তবে আপনার নাটকে রিভিউ করে বুঝতে হলো নাটকটি বেশ ভালো। আরে ধরে নাটকগুলো দেখতে বেশ ভালো লাগবে। সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে স্যার করার জন্য ধন্যবাদ।
দেখতে দেখতে ৪২ পর্ব হয়ে গেল এই নাটকের। আর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এই নাটকটির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন সর্বদায় এই কামনা করি।
পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৪২ তম পর্ব আজকে সবার মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আপনি এই নাটকটার শুরু থেকে এই পর্যন্ত অনেক সুন্দর করে প্রত্যেকটা পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, যেগুলোর মধ্য থেকে সবগুলো না দেখা হলেও কয়েকটা পর্ব পড়া হয়েছে। চেষ্টা করব এই নাটকের পরবর্তী পর্বটার রিভিউ পড়ার।
পিতা বনাম পূত্রগং এর পর্ব নাম্বার-৪২ পড়ে অনেক হাঁসি পেলো। আমাদের সমাজে এমন ঘটনা অনেক হয়ে থাকে। ছেলে মেয়ে বড় থাকে বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করে। আবার ছেলে মেয়েও হয়ে থাকে এগুলো দেখতে একটু খারাপ লাগলেও বাস্তবতা সত্য। ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক ভালোলাগার একটি নাটক আজ আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখিয়েছেন। যে নাটকটা দীর্ঘদিন ধরে আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করে চলছেন। বেশ ভালো লাগে নাটকটা রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন দেখে।
বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত নাটকগুলো দেখতে ভালোই লাগে।তাছাড়া এই নাটকগুলো এতগুলো পর্ব হয় ধারাবাহিকভাবে যে নেশার মতো হয়ে যায় দেখাটা।তাছাড়া মৌসুমি ও চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয় আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।ভালো রিভিউ দিয়েছেন,ধন্যবাদ আপনাকে।