"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৩//নাটক রিভিউ
আজ--০৮ পৌষ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৫৩)
- আজ ০৮ম পৌষ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৪১ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ১৩-ই অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৫৩ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৩ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে শাহনাজ খুশি এবং চঞ্চল চৌধুরী একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। চঞ্চল চৌধুরী মূলত এই নাটকে ভিলেন চরিত্রে অভিনয় করছে এজন্যই তাকে ভিলেন বললাম কারণ এলাকার কোন মানুষের সঙ্গে তার সম্পর্ক খুব একটা ভালো নয় মূলত সে মানুষের ভালো হোক এটা কখনোই চায়না। সে সবসময়ই অন্যের ক্ষতি হোক বা অন্যের ভাল না হোক এই কাম্য করে, ইতোমধ্যে আপনারা জেনেছেন যে সাহানাজ খুশির ভাই পুলিশের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল চাকরি পাবে বলে কিন্তু এদিকে চঞ্চল চৌধুরী নিজের মধ্যে এতটাই আস্থা পোষণ করে রেখেছে যে শাহনাজ খুশির ভাইয়ের পুলিশের চাকরি হবে না আর এই ব্যাপারটা নিয়ে এসে শাহনাজ খুশির সঙ্গে কথা বলছিল।
চঞ্চল চৌধুরীর শাহনাজ খুশি কে বলে যে তার ভাই যদি পুলিশের চাকরি পায় তাহলে তার হাতে নাকি পশম গজাবে। একথা শুনে শাহনাজ খুশি অনেক বেশি রাগান্বিত হয় এখানে শাহনাজ খুশি যে তার ভাইকে অনেক বেশি ভালোবাসে সেটা গভীরভাবে পরিলক্ষিত করা যায়। ভাইয়ের প্রতি বোনের যে ভালোবাসা এই ভালোবাসাটা এই নাটকের দৃশ্যে গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এবং শাহনাজ খুশি ও তাকে এটা বলে দেয় যে চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে যদি নাদিয়ার বিয়ে হয় তাহলে তার হাতে নাকি পশম গজাবে। আর এ কথা বলে শাহনাজ খুশি সেখান থেকে ধাই ধাই করে চলে যায়।
আপনারা ইতোমধ্যে জেনেছেন যে বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার জামাই তার বাসায় এসে উপস্থিত হয়েছে। মূলত তার মেয়ে এবং জামাই দুটোই বাসার সাহেবের সম্পত্তির উপর চোখ দিয়েছে এবং তারা চাচ্ছে যে তার বাবা যেন তাদের সম্পত্তি তাদেরকে ভাগাভাগি করে দিয়ে দেয়। বাবার সম্পত্তির উপর সকল সন্তানেরই লোভ-লালসা কাজ করে সবসময়ই তবে লোভ-লালসা কাজ করে না এরকম মানুষের সংখ্যা খুবই কম। এক্ষেত্রে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ে তার লোভ-লালসা একটু বেশি। আর এই ব্যাপারটা নিয়েই বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রীর সঙ্গে তার মেয়ের কথা কাটাকাটি হয়। কিন্তু নাটকের এ পর্যায়ে এসে লক্ষ্য করলাম যে বাসার সাহেবের প্রতি তার ছোট স্ত্রী অর্থাৎ মৌসুমী হামিদের অনেক ভালোবাসা এবং অনেক টান।
স্বামী স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা থাকবে এটাই স্বাভাবিক তারা কখনোই চায়না যে একে অন্যের ক্ষতি হোক এদিক থেকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে মৌসুমী হামিদ বাসার সাহেবকে সবদিক দিয়েই আগলে রাখতে চাইছে আর এদিকে তার সন্তানেরা তার সম্পত্তির দিকে নজর দিয়েছে তাতে তার বাবা বেঁচে থাকুক অথবা মরে যাক সেটা তাদের দেখার বিষয় নয় এটা সত্যিই আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে। সম্পত্তির জন্য সন্তানেরা মা-বাবাকে ছেড়ে যায় এটা বর্তমান সমাজে অহরহই ঘটেছে, আর এই ব্যাপারটাই এই নাটকের মাঝে তুলে ধরা হয়েছে,এ পর্বে।
এদিকে গত পর্বে আমরা দেখেছিলাম যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে তার দুলাভাইয়ের সঙ্গে যুক্তি করেছে যে তার প্রেমিকাকে যদি সিনেমা দেখার নাম করে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে সেখানে গিয়ে তারা তাকে বিয়ে দিয়ে দেবে। বাসার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকা সাহানাজ খুশির ভাই এর কাছে গিয়ে বলে তাকেও তার সঙ্গে যেতে হবে কিন্তু সে কোন মতে রাজি হয় না। সে আসলে এই নাটকের মধ্যে খুবই ভদ্র একটা ছেলে সে সবসময়ই অন্যের ভালো চায় এবং নিজেও ভালো থাকতে চায়। মেয়েটা অনেক বেশি জোরাজুরি করার কারণে সে যেতে চায় না তার পরেও সে বলে সে যাওয়ার চেষ্টা করবে এদিকে এই কথাটা আবার বাসার সাহেবের ছোট ছেলে জানে না। এখন এটাই দেখার বিষয় যে সামনের দেশে কি দেখানো হবে আসলেই শাহনাজ খুশির ছোট ভাই তার সঙ্গে যাবে নাকি যাবে না..!!
হঠাৎ মৌসুমী হামিদ বাসার সাহেবের রুমে প্রবেশ করাতেই বসার সাহেব অনেক বেশি রেগে যায় কারণ বাসার সাহেব মৌসুমী হামিদকে একটুও সহ্য করতে পারে না। এ পর্যায়ে এসে বাসার সাহেবের ভাবমূর্তি লক্ষ্য করলে বোঝা যায় যে সে আসলে তাকে বিয়ে করেছে কিনা সেটা জানা যায়নি কিন্তু মৌসুমী হামিদ বরাবরই তাকে স্বামী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। আর তার মেয়ে এবং জামাই যে তার সম্পত্তির উপর চোখ দিয়েছে এ কথা সে বাসার সাহেবকে জানাতেই সে আরো বেশি রাগান্বিত হয়ে যায় কিন্তু সেটাকে পুরো ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলে কিন্তু বাসার সাহেব এটা কোন ভাবেই বুঝতে চায় না। এ পর্যায়ে এসে এখন পর্যন্ত ভালোভাবে বুঝতেই পারলাম না যে আসলেই বাসার সাহেব তাকে বিয়ে করেছে কিনা..!!
কোথায় আছে যে যে বেশি মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে নির্দিষ্ট একটা সময় পড়ে তার মুখের এই মিষ্টি কথা অনেক বেশি তিতা হয়ে যায়। বাসার সাহেবের মেজ ছেলে একটা মোটরসাইকেল কেনার জন্য অনেক আগে থেকেই তার বাবার কাছে গিয়েছিল টাকার ব্যাপারে কিন্তু তার বাবা তাকে টাকা দেয়নি। আর এই ব্যাপারটা নিয়েই সে অনেক বেশি পেরেশানির মধ্যে দিন অতিবাহিত করছে হঠাৎ বাসার সাহেবের জামাই তার কাছে গিয়ে হাজির হয়। কথোপকথন শেষে বাসার সাহেবের মেজো ছিল তার কাছে মোটরসাইকেল কেনার টাকা চাই সে দিতেও চায় কিন্তু শর্ত হচ্ছে তার ভাগের যে জমিটুকু আছে সে তার নামে লিখে দেবে।
এ কথা শুনে বাসর সাহেবের মেজো ছেলে বলে তোমার শর্তে আমি রাজি আমি আপনাদেরকে আগেই বলেছি যে বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার জামাই দুজনের লক্ষ্য বাসার সাহেবের সন্তানদের জমি আত্মসাৎ করা। কিন্তু এই ব্যাপারটা বাসার সাহেবের মেজো ছেলে কোনভাবেই বুঝতে পারছে না সে মূলত একটা মেয়েকে বিয়ে করার জন্য মোটরসাইকেল কিনতে চাচ্ছে। এ পর্যায়ে এসে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে খুবই বুদ্ধিহীন এর পরিচয় দিয়েছে। সম্পত্তি লিখে দেওয়ার কথা শুনে বাসার সাহেবের জামাই অনেক বেশি খুশি হয় এবং তাকে টাকা দিতে রাজি হয়ে যায়।
সম্পত্তির জন্য যে মানুষ কতটা নিচে নামতে পারে এবং মানুষকে কিভাবে কথার ফাঁদে ফেলে মানুষকে আটকাতে পারে নাটকের এ পর্যায়ে লক্ষ্য করলে দেখা যায়। কিছু কিছু মানুষ আছে যারা খুবই সহজ সরল টাইপের হয়ে থাকে আর এই সহজ সরল মানুষের দুর্বল পয়েন্ট নিয়ে অনেকেই অনেক রকম ভাবে আঘাত করে আর তারা সেটা বুঝতেই পারেনা।
এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৩ পর্বের রিভিউ। আশা করছি এই রিভিউটা আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (৫৩ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৫৩ পর্ব ও শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে এই নাটকটার রিভিউ শেয়ার করে আসতেছেন। আমি সব সময় চেষ্টা করি আপনার এই নাটকের পর্বগুলো পড়ার। এই নাটকের মধ্যে কিন্তু বাস্তবিক কিছু বিষয় রয়েছে। আসলেই ছেলে মেয়েরা বাবা মাকে বলতে পারেনা নিজেদের বিয়ের কথা। আর আমিও মনে করি এই নাটকটা প্রত্যেকটা বাবা মায়ের দেখা উচিত। পর্বগুলো সুন্দর করে তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লেগেছে।
আসলেই ছেলে মেয়েরা কখনো তার বাবা মাকে বলতে পারেনা। আমিও সেটাই মনে করি এই নাটকটা প্রত্যেক বাবা-মার দেখা উচিত যাতে করে কিছুটা শিক্ষা তারা এখান থেকে নিতে পারে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
গ্রামীণ পরিবেশের নাটক গুলো দেখতে একটু বেশি ভালো লাগে। এই নাটকটির কিছু পরবো আমি দেখেছি। অনেক দিন থেকেই দেখতেছি চমৎকার নাটকটির রিভিউ করে আসতেছেন খুব ভালো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।
আসলে এই নাটকটা অনেকগুলো পর্ব যার কারণে প্রত্যেক সপ্তাহের একটি পর্ব করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করি। নাটকটা খুবই শিক্ষনীয় আমার কাছে প্রত্যেকটি পর্ব অনেক বেশি ভালো লাগছে, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
যে নাটকগুলোর মধ্যে পর্ব রয়েছে, সেই নাটকগুলো দেখতে আমি খুবই পছন্দ করি এবং এরকম নাটকগুলোর রিভিউ পোস্ট পড়তেও আমার কাছে খুব ভালো লাগে। তেমনি আমি এই নাটকটার ৫৩ তম পর্ব ও খুব ভালোভাবে পড়েছি। নাটকটার সম্পূর্ণ কাহিনী আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে ভাই। আপনি ধীরে ধীরে আমাদের মাঝে এই নাটকটার 53 টা পর্ব শেয়ার করেছেন। আশা করছি খুব শীঘ্রই এই নাটকের পরবর্তী পর্বগুলো ও শেয়ার করবেন প্রত্যেকের সাথে।
আপনি বরাবরই আমার এই নাটক রিভিউ এর খুবই সুন্দর মন্তব্য করেন আপনার মন্তব্য লেখ আমি বরাবরই অনুপ্রাণিত হই। আমি খুব দ্রুতই আপনাদের মাঝে পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব, সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার নাটক রিভিউ পোস্ট দেখলে বোঝা যায় যে এই নাটকের অনেক বড় একজন ফ্যান আপনি।
আপনার দেখাদেখি এই নাটক প্রথম দিক থেকে আমিও দেখতে শুরু করেছি খুবই ভালো লাগছে মজা ফানি এবং শিক্ষামূলক অনেক কিছু রয়েছে।
এই বরবটি আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন তবে দেখে নেব পরবর্তীতে আরো ভালো লাগবে।
এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে আপনি আমার নাটক দেখে নাটক দেখা শুরু করেছেন আসলে এই নাটকটা অনেক বেশি শিক্ষনীয়। চমৎকার একটা মন্তব্য করেছেন, মন্তব্যটি করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।