"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৩৮//নাটক রিভিউ

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আজ - ০৪ ভাদ্র| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | শরৎকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটক রিভিউ উপস্থাপন করবো। নাটকের নাম পিতা বনাম পূত্রগং। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৩৮)
  • আজ ০৪ষ্ঠা ভাদ্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • শনিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ বিকেল সবাইকে......!!


IMG_20230818_193430.jpg

ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।

source

নাটকের কিছু তথ্য


নামপিতা বনাম পূত্রগং ।
পরিচালনাসকাল আহমেদ।
প্রযোজককাজী রিটন
রচনাবৃন্দাবন দাশ
গল্পরমজান আলী
আবহ সংগীতঅধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ
চিত্রনাট্যশামসুল আলম লেলিন।
অভিনয়েমাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে ।
দৈর্ঘ্য১৯ মিনিট ৫৩ সেকেন্ড
পরিবেশনায়Maasranga TV Official
মুক্তির তারিখ২২ শ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং
ধরনসামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল
পর্ব৩৮
ভাষাবাংলা।
দেশবাংলাদেশ


নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-



পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৮ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী তাড়াহুড়ো করে কোথায় যেন যাচ্ছে হঠাৎ সেখানে শাহনাজ খুশির ভাই এসে হাজির হয়। গত পর্বে আপনারা লক্ষ্য করলে দেখবেন যে চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই শাহনাজ খুশি হয় ভাইয়ের উপর অনেক বেশি রাগান্বিত কারণ সে তার সঙ্গে তুই তুকারি করে কথা বলেছিল। যদিও চঞ্চল চৌধুরী তার থেকে বয়সে বড় তবে আমরা কিছু কিছু সময় বয়সে বড় তাদের সঙ্গেও মাঝে মাঝে তুই বলে কথা বলি বা সম্মোধন করি। ছোটবেলা থেকে শাহনাজ খুশির ভাই তাকে তুই বলেই সম্বোধন করে আসছে হঠাৎ করে চঞ্চল চৌধুরী এটা মেনে নিতে পারছে না যার কারণে এই ব্যাপারটা নিয়ে তার সঙ্গে কথা কাটাকাটি হচ্ছে একপর্যায়ে চঞ্চল চৌধুরী তার উপর অনেক বেশি ক্ষিপ্ত।

এরপরে চঞ্চল চৌধুরী তাকে অনেক বার নিষেধ করছে কিন্তু সে নিষেধ না মেনে তার সঙ্গে একই রকম ব্যবহার করছে। যেহেতু শাহনাজ খুশির ভাই তার কথা শুনছে না তাই চঞ্চল চৌধুরী শাহনাজ খুশির কাছে গিয়ে বিচার দেয়। মূলত এই ব্যাপারটা নিয়ে তাদের মাঝে কিছুটা সময় কথা কাটাকাটি হয় কিন্তু তাদের কথার ভাব দেখে বোঝাই যাচ্ছিল যে শাহনাজ খুশির ভাই তার সঙ্গে ফাজলামি করছে সে কোন কিছু সিরিয়াস ভাবে নিচ্ছে না।

Screenshot_2023-08-18-19-39-49-98_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-18-19-41-01-59_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বোন শাহনাজ খুশির পাশে বসে খুবই কান্না করছে। মূলত তার কান্না করার ব্যাপার হচ্ছে যে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীর আবার সন্তান হবে কিন্তু কিভাবে হবে সেটা তার বোন কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছে না কারণ বৃদ্ধ বয়সে তার আবার সন্তান হবে যেখানে কিনা বাসার সাহেব বলছে যে সে তাকে বিয়ে করেনি। এই ব্যাপারটা আসলে কোন বোন মেনে নিতে পারে না যে তার ভাই এই বৃদ্ধ বয়সে আরেকটা বিয়ে করেছে আবার সেই বউয়ের নতুন করে আবার বাচ্চা হবে এ ব্যাপারটা আসলে কোন বউ নেই মেনে নিতে পারে না। আর মেনে নিতে না পারাটাই স্বাভাবিক যার কারণে বাসার সাহেবের বোন অনেক বেশি কষ্ট পাচ্ছে। এ ব্যাপারটা দেখে আমার কাছে অনেকটাই কষ্ট লেগেছে এই অংশটুকু একদম বাস্তবতার সঙ্গে মিল রেখেই পরিচালক আমাদের সকলের মাঝে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে।

Screenshot_2023-08-18-20-20-16-87_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-18-20-21-09-42_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

নাটকের এ পর্যায়ে এসে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকা শাহনাজ খুশির ভাই এর কাছে কান্নাকাটি করছে। মূলত বাসার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকা তাকে ভালোবেসেছে কিনা এ ব্যাপারে আমার এখন অনেকটাই সন্দেহ কারণ নির্দিষ্ট একটা বয়স পার হবার পরে পরিবার তার সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে চায় এবং সেই ব্যাপারটাই সেই মেয়েটার সঙ্গে ঘটেছে। কিন্তু বসার সাহেবের ছোট ছেলে তাকে অনেক বেশি ভালোবাসে যার কারণে তার প্রেমিকা একটু ভীতু হয়ে আছে যে তার বিয়ে হওয়ার মুহূর্তে যদি সে কোন রকম দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে তাহলে তার পরিবারের মান-সম্মানে আঘাত আসবে। যার কারণে সে যাচ্ছে যে শাহনাজ খুশির ভাই যেন তাকে নিয়ে কোথাও চলে যায় যাতে করে তার বিয়েতে কোনরকম সমস্যা না হয়।

বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে মেয়েরা অনেকটাই নির্দয় এবং পাষাণ হয় বিয়ের ক্ষেত্রে প্রেম ভালোবাসা করার সময় তারা ঠিকই প্রেম ভালোবাসা করবে কিন্তু, সেই ছেলের যদি কোন চাকুরী না থাকে তাহলে তাকে তারা কোনভাবেই বিয়ে করতে চায় না এদিকে বাসার সাহেবের ছোট ছেলের কোন রকম চাকরি নেই যার কারণে সেই মেয়েটা এখন তাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করছে। এই অংশটুকু বাস্তবতার সঙ্গে একদম মিল রয়েছে বাস্তব জীবনে আমরা এমনটা অনেক দেখেছি এবং লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আমাদের আশেপাশে এরকম অনেক ঘটনা ঘটেছে।

Screenshot_2023-08-18-20-24-55-02_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-18-20-25-01-27_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-18-20-26-17-01_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরে হঠাৎ শাহনাজ খুশির সঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী দেখা হয় দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি রাগান্বিত কারণ শাহনাজ খুশির ছোট ভাই তার সঙ্গে বেয়াদবি করেছে এটা সে কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না। যাই হোক তার সঙ্গে এ ব্যাপারে কিছুটা সময় কথা কাটাকাটি হওয়ার পরে শাহনাজ খুশি তাকে বলে আমি তাকে ভালোভাবে নিষেধ করে দেবো তোর সঙ্গে যেন কোন রকম ভাবেই খারাপ ব্যবহার না করে। এসব কথা বলার পরে শাহনাজ খুশি তাকে বলে যে তোদের ছোট মায়ের তো আরেকটা বাচ্চা হবে আর এ কথা শুনে চঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি অবাক হয়ে যায়। সত্যি বলতে একটা সময় পরে কোন সন্তানে চায় না যে তার বাবার দ্বিতীয় বার আবার কোন সন্তান হয় চঞ্চল চৌধুরীও হয়তোবা এ ব্যাপারটা মেনে নিতে পারছে না যার কারণে সে অনেকটাই হতভম্ব হয়ে গিয়েছে।

এরপরে বাসার সাহেব এবং তার বোন একসঙ্গে বসে ভাই বোনের মধ্যে লুকায়িত থাকা কথাগুলো বলছে মূলত বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীর দ্বিতীয় সন্তান নিয়েই তাদের যত মাথা ব্যাথা। এ পর্যায়ে এসে বাসার সাহেব কান্না করে বসে কারণ সে বলছে যে তার দ্বিতীয় স্ত্রীর যা বলছে সবই মিথ্যে কিন্তু তার বোন সে সেটা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না। যদিও এই দৃশ্যটা দেখে আমার মনে হয়েছে বাসার সাহেব মিথ্যে কথা বলছে না কারণ তার কথার ভাব দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে তার দ্বিতীয় স্ত্রীর কোন একটা ফোন দিয়ে উঠেছে এটা হয়তোবা তার কোন একটা চালাকি। আসলে এই বয়সে এসে কেউই এরকম কোন ঘটনার সাক্ষী হতে চায় না বাসার সাহেবও তাদের মধ্যেই একজন।

Screenshot_2023-08-18-20-30-57-48_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-18-20-32-46-55_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-18-20-33-03-10_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-18-20-33-19-75_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এ পর্যায়ে এসে চঞ্চল চৌধুরী সরাসরি তার ছোট মার কাছে চলে যায় এবং এই অংশে এসে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি খুশি কারণ তার ছোট মায়ের সন্তান হবে। আসলে চঞ্চল চৌধুরী তার ছোট মায়ের প্রতি অনেক বেশি আসক্ত হয়ে গিয়েছে কারণ তার ছোট মা তাকে বলেছে যে তাকে বিয়ে করিয়ে দেবে আর এই কথা শুনে সে তার ছোট মায়ের অনেক বেশি ভক্ত হয়ে গিয়েছে। তার ছোট মা যাই করুক না কেন কারো সমর্থন না থাকলে সেখানে চঞ্চল চৌধুরী গিয়ে তাকে সমর্থন করে সব সময় কিন্তু ভবিষ্যতে তার ছোট মা তাকে বিয়ে করাবে কিনা এই ব্যাপারটা আমার কাছে এখন পর্যন্ত সন্দেহজনক মনে হচ্ছে। নাটকের পরবর্তী অংশ লক্ষ্য করলেই আমরা দেখতে পাবো যে আসলে চঞ্চল চৌধুরীর ছোটমা কি চায় সে কেন এই বাসায় এসেছে এবং কেনই বা বাসার সাহেবের উপর এরকম দোষারোপ করছে...!!!

Screenshot_2023-08-18-20-38-00-16_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৮ পর্বের রিভিউ। আশা করছি এই রিভিউ আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!



শিক্ষণীয় দিক-


পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। ‌ অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।


ব্যক্তিগত মতামত-


প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।

ব্যক্তিগত রেটিং-


৮.৫/১০

source

সবগুলো স্ক্রিনশট এখান থেকে নেয়া


সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগনাটক রিভিউ
বিষয়পিতা বনাম পূত্রগং (৩৮ তম পর্ব)
রিভিউ এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 last year 

এই নাটকের এড আমি দেখেছিলাম আসলে বৃন্দাবন দাসের রচনা আর সেই নাটক মজা হবে না তা ক কখুনো হয়।দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। খুব দ্রুত দেখা শুরু করবো সিরিয়াল টা।

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

অনেকদিন থেকেই দেখছি আপনি এই নাটকের পর্বগুলো শেয়ার করছেন। যদিও এই নাটকটি দেখি না। তবে আপনার শেয়ার করা নাটকের রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগে। আজকেও আপনি সুন্দর করে এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 58589.32
ETH 2636.10
USDT 1.00
SBD 2.45