🌿🌿আমার বেস্ট ফটোগ্রাফি পর্ব--৩১🌿🌿|| প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য🌺
আজ--০১ জৈষ্ঠ্যমাস| ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | বুধবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এখন জনপ্রিয় কয়েকটি কমিউনিটির মধ্যে একটি। এটা ভাবতেই আমার অনেক বেশি ভালো লাগে,সেই সাথে আমি সত্যিই অনেক বেশি গর্বিত আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির একজন সদস্য হয়ে।
- আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি
- সুন্দর ফটোগ্রাফি
- আজ--০১লা জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে.....!!
বর্তমান সময়ের ফটোগ্রাফি করাটা যেন সকলের নেশা হয়ে গিয়েছে। কমিউনিটিতে এখন প্রায় সকলেই অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করছে যে ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অনেক বেশি সুন্দর এবং মনোমুগ্ধকর হয়। আমিও প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে নিজের ক্রিয়েটিভিটি কে তুলে ধরার। যদিও তেমন একটা ভালো ফটোগ্রাফি করে না তবে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি সুন্দর ফটোগ্রাফি করার। আমি আজকে আপনাদের মাঝে যে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করবো সেই ফটোগ্রাফি গুলো মূলত বিভিন্ন জায়গা থেকে আমি তুলেছিলাম। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন রকমের ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। প্রতিনিয়ত আমি চেষ্টা করে যাব সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার।
সত্যি বলতে আমি সবসময়ই প্রকৃতির ফটোগ্রাফি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি, বলতে পারেন আমি একজন প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ সময় পেলেই চলে যাই প্রকৃতির সান্নিধ্যে। আর প্রকৃতি যে কতটা সুন্দর সেটা প্রকৃতির সান্নিধ্যে না গেলে কেউ কখনো বুঝতে পারে না, সব মিলিয়ে আমি চেষ্টা করেছি প্রতিটি ফটোগ্রাফি দারুন ভাবে ক্যাপচার করার,আশা করছি আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লাগবে।
ফটোগ্রাফি--০১
গ্রাম বাংলার রূপের ফটোগ্রাফি |
Location |
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
গ্রাম বাংলার প্রকৃতির রূপ দেখতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে। গ্রাম বাংলার এই প্রকৃতির রূপ লাবণ্য দেখে অনেক কবি এবং সাহিত্যিক লিখে গিয়েছে অনেক কবিতা ছন্দ উপন্যাস। সত্যি বলতে গ্রাম বাংলার এরকম রূপ দেখে আমি রীতিমত মুগ্ধ হই সেই সাথে নিজের মধ্যে এক অন্যরকম ভালো লাগার কাজে। শহর অঞ্চলের থেকে আমার কাছে গ্রাম অঞ্চল অনেক বেশি ভালো লাগে এই যে ছবিতে যেই দৃশ্যটা দেখতে পাচ্ছেন এই দৃশ্যটা আপনি শহর অঞ্চলে যদি খুঁজতে খুঁজতে ব্যাকুল হয়ে পড়েন তারপরেও এরকম দৃশ্য দেখতে পাবেন না। কেন জানি এরকম দৃশ্য দেখলে মনে হয় এক দৃষ্টিতে সেদিকে চেয়ে থাকি। অনেকদিন আগে একবার পদ্মা নদীর শাখা নদীতে ঘুরতে গিয়েছিলাম সেখানে গিয়েই দেখেছিলাম নদীতে মাত্র পানি এসেছে আর জেলেরা মাছ ধরার জন্য অনেক কৌশল অবলম্বন করেছেন। ভালো লাগে এরকম দৃশ্য দেখলে।
ফটোগ্রাফি--০২
ঘোড়ার গাড়ির ফটোগ্রাফি |
Location |
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই পরিবর্তন হয়ে যায়। ছোটবেলা থেকেই জেনে আসছি যে প্রাচীন যুগের রাজা বাদশারা ঘোড়ায় চড়ে তারা তাদের রাজ্য এবং সাম্রাজ্য দেখাশোনা করত কিন্তু এটা কখনোই শুনিনি যে ওরা এখন মহিষের মত গাড়ি টেনে মাঠে যায় এবং মাঠ থেকে কৃষকের ফসল ঘোড়ার গাড়ি করে বাসায় নিয়ে আসা। আগের দিনের ঘোড়া মানুষ সৌখিন ভাবে ব্যবহার করলেও বর্তমান সময়ে মানুষ ঘোড়াকে নিজেদের অর্থ উপার্জনেই ব্যবহার করছে। যদিও আগে আমাদের দিকে এরকম ছিল না তবে বেশ কয়েক বছর দেখছি ঘোড়াই করে কৃষকের ফসল মাঠ থেকে নিয়ে আসার প্রচলনটা শুরু হয়ে গিয়েছে। এই দৃশ্যটা আমি মাঠে গিয়েই উপলব্ধি করেছিলাম। যদিও মহিষের কাজ কখনো ঘোড়া দিয়ে করা সম্ভব নয় তারপরেও মানুষ এখন নিজেদের জীবনের তাগিদে সব রকম কাজ করতেই প্রস্তাত। যার কারণেই এরকম তো এখন মাঝে মাঝেই দেখা যায়।
ফটোগ্রাফি--০৩
ইটের ভাটার ফটোগ্রাফি |
Location |
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
শহর এবং গ্রাম অঞ্চলে দু জায়গাতেই ইটের ভাটা দেখা যায়। যদিও শহর অঞ্চলের ইটের ভাটা গুলো কোথাও স্টেইনের স্টিলের তৈরি পোল দেওয়া হয় আবার কোথাও কোথাও কংক্রিটের তৈরি পোল তৈরি করে দেওয়া হয়। এই দুটো প্রচলন বাংলাদেশে এখন বিদ্যমান রয়েছে তবে আমাদের এলাকাতে মোট তিনটা ইটের ভাটা রয়েছে দুটো ইটের ভাটায় স্টেইনেল স্টিল ব্যবহার করা হলেও অপর আরেকটি ভাটায় কংক্রিটের তৈরি পোল ব্যবহার করা হয়েছে। এই ইটের ভাটা টা আমাদের এলাকা থেকে কিছুটা দূরে কিছুটা দূরে থাকার কারণে খুব একটা বেশি দেওয়া হয় না অনেকদিন আগে এখানে ঘুরতে গিয়েছিলাম সেদিন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ছিল চারিদিকে দুর্যোগের ঘনঘটা। এই মুহূর্তেও ইটের ভাটায় গিয়ে দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম সকলে।
ফটোগ্রাফি--০৪
জেলের মাছ ধরার ফটোগ্রাফি |
Location |
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
নদীতে মাছ ধরতে সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে কিছু কিছু মানুষ শখের বসে নদীতে মাছ ধরলেও আবার কিছু কিছু মানুষ জীবনের তাগিদে নদীতে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে। এই মাছ ধরাটা দেখতে যতটা সহজ মনে হয় বাস্তবিকভাবে মাছ ধরাটা অনেকটাই কষ্টসাধ্য একটা ব্যাপার। এটা আসলেই অনেক বেশি কষ্টের যারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়েছেন একমাত্র তারাই বুঝতে পারবে। বর্তমান বাংলাদেশের জেলেরা অনেক রকম পদ্ধতি অবলম্বন করে নদীতে মাছ ধরে। আপনারা এখানে যেই দৃশ্যটা দেখতে পাচ্ছেন এই দৃশ্যটা একদমই ভিন্ন এবং ইউনি এটাকে বলা হয় ঠেলা জাল। দেখতেই পাচ্ছেন একজন দিলে নদী থেকে মাছ ধরে উপড়ে উঠে আসছে। সেদিন আমি দেখেছিলাম তার শরীরটা অনেকটাই ক্লান্ত রৌদ্রের মধ্যে এরকম একা একা জাল টেনে মাছ ধরাটা কতটা কষ্টের একমাত্র সেই মানুষগুলোই বুঝতে পারে। যদিও সারাদিন এরকম মাছ ধরে তাদের জীবিকা ভালোভাবে নির্বাহ করতে পারে না তার পরেও তারা এই পেশায় নিয়োজিত। যার কারণেই তারা মাছ ধরা এই স্বাস্থ্যন্দ করে।
ফটোগ্রাফি--০৫
অচেনা ফুলের ফটোগ্রাফি |
Location |
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
বাংলাদেশে অনেক প্রজাতির ফুল রয়েছে আর এই অনেক প্রজাতির ফুলের মধ্যে সকল প্রজাতির ফুলের নাম মনে রাখাটা আসলেই অনেক বেশি কষ্টের একটা কাজ। বলতে আমি হাতেগোনা কয়েকটা ফুল এর নাম ছাড়া আর কোন ফুলের নাম খুব একটা ভালো জানিনা। মাঝে মাঝে ফুলের নাম গুলো জানলেও খুব একটা মনে রাখিরা বা মনে থাকে না। এত এত ফুল আর এত এত ফুলের নাম মনে রাখাটা আসলেই অনেক বেশি কষ্টসাধ্য একটা ব্যাপার তার পরেও আমি মাঝে মাঝে কিছু ফুলের নাম মোবাইলে সেভ করে রাখি। এই ফুলটার নাম যদিও আমার মনে নেই তবে অনেকদিন আগে একটা জায়গায় ঘুরতে গিয়ে সেখানে এরকম সুন্দর কিছু ফুলের দৃশ্য দেখেছিলাম দেখে ভীষণ ভালো লাগছে। ফুল গুলো দেখতে আসলেই অনেক বেশি সুন্দর ছিলো। চারিদিকে সবুজ আর মাঝখানের ছোট্ট একটা ফুল দৃশ্যটা অনেক বেশি মনমুগ্ধকর।
ফটোগ্রাফি--০৬
ঢাকার শহরে পাখির বাসা ফটোগ্রাফি |
Location |
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
কোন একটা উচু বিল্ডিং থেকে যখন আপনি ঢাকা শহরের দিকে তাকাবেন তখন আপনি ঠিক এরকমই একটা দৃশ্য দেখতে পারবেন। এই দৃশ্যটা দেখে আপনার মনে হতেই পারে এটা যেন একটা পাখির বাসা। পাখির বাসা কেন বললাম যখন আপনি এই নদীর কিনারে যাবেন তখন দেখতে পারবেন যে পাখি নদীর পানিতে বালি খুরে এরকম ছোট ছোট বাসা তৈরি করেছে। ঠিক তেমনি ভাবে আমার কাছে ঢাকা শহরের দিকে তাকালে এমনটাই মনে হয়। লক্ষ্য করলে আপনি এটাও দেখতে পারবেন এখানে নেই কোন গাছ খোলা শুধু রয়েছে বড় বড় অট্টালিকা আর বড় বড় বিল্ডিং যার কারণেই বর্তমান পরিবেশ এতটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে আমাদের উপর। যদিও এরকম বিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্য আমরা মানুষেরাই দায়ী তারপরও আমরা সবসময়ই প্রকৃতিকে দোষারোপ করে যাচ্ছি। এটা আসলে অনেক বেশি কষ্টসাধ্য একটা ব্যাপার।
ফটোগ্রাফি--০৭
কুচুরিপানার ফটোগ্রাফি |
Location |
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফি করতে আমরা সকলেই অনেক বেশি ভালোবাসি আর এই ফুলটা দেখতে আসলেই অনেক বেশি সুন্দর। দেখতে অনেকটা গাড়ো নীল বর্ণের হলেও পুরোটা কিন্তু আবার নীল নয়। চারিদিকে সবুজ আর সবুজের মাঝে এরকম কয়েকটা রং নিয়ে ছোট্ট ফুটে থাকা ফুলের এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভীষণ ভালো লাগে। আর এটা একমাত্র তখনই দেখা যায় যখন নদী থেকে পানি কিছুটা শুকিয়ে যায়, তখন স্যতসেতে পানির উপরে এরকম ছোট্ট কচুরিপানা ফুলের জন্ম হয়। দৃশ্যটা দেখতে ভীষণ ভালো লাগে বিশেষ করে বিকেল বেলা এই কচুরিপানা ফুলের কাছে গিয়ে সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালো লাগে। মাঝে মাঝে এটাও পরিলক্ষিত করা যায় যে ছোট ছোট বাচ্চারা নিজেদের খেলাধুলার জন্য এই কচুরিপানা ফুল তুলে নিয়ে যায় তুলে নিয়ে গিয়ে তারা মালা তৈরি করে গলায় পড়ে। এই দৃশ্যটাও আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে ছোটবেলায় আমরাও ঠিক এরকম ভাবেই কচুরিপানার ফুল দিয়ে খেলাধুলা করতাম।
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | ফটোগ্রাফি |
---|---|
বিষয় | আমার বেস্ট ফটোগ্রাফি পর্ব-৩১ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
অনেক সুন্দর ফটো ধারণ করে আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার বেস্ট ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লেগেছে আমার। যেখানে প্রাকৃতিক পরিবেশের অপরূপ চিত্র খুঁজে পেয়েছি আমি। একদিকে ফুলের চিত্র আরেক দিকে শহরের চিত্র আবার হয়েছে মাছ ধরার জেলের চিত্র। সব মিলে অসাধারণ ছিল।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
গ্রাম বাংলার রূপের ফটোগ্রাফি ও ঘোড়ার গাড়ির ফটোগ্রাফি টা অনেক সুন্দর ছিল। অনেকদিন পর ঘোড়ার গাড়ির ফটোগ্রাফি দেখতে পেয়ে ভীষণ আনন্দিত।প্রতিটি ফটোগ্রাফির সাথে সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। সব মিলিয়ে আপনার ফটোগ্রাফি বেশ দারুণ উপভোগ করলাম। ভীষণ ভালো লাগলো আমার কাছে।
বেশ ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। প্রকৃতির বিভিন্ন দৃশ্যকে নিয়ে করা ফটোগ্রাফি গুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। খুব সুন্দর ভাবে আপনি ফটোগ্রাফি গুলো ক্যাপচার করেছেন। গরুর গাড়ির ফটোগ্রাফি এবং ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
সত্যিই ফটোগ্রাফী আমাদের কাছে নেশার মত ব্যাপার। আমিও আপনার মতো প্রকৃতির ছবি তুলতে বেশি ভালোবাসি। যাইহোক আপনার তোলা ছবিগুলো অসাধারণ ছিল, বিশেষ করে কচুরিপানা, ঘোড়ার গাড়ি এবং মাছ ধরার দৃশ্য সত্যিই দারুন।
আপনি গ্রাম বাংলার চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। সত্যি জেলের মাছ ধরার মহূর্ত দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে গ্রামের সৌন্দর্যের তুলনা হয় না। কচুরিপনা ফুল গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রতিটি ফটোগ্রাফি এর পাশাপাশি সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
ওয়াও ভাইয়া এই তো দেখছি আপনি বাংলার গ্রাম কে তুলে নিয়ে এসেছেন। আজ আপনার পোস্ট না দেখলে তো অনেক কিছুই মিসিং হয়ে যেত। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি কিন্তু গ্রামেই চলে গিয়েছিলাম। সত্যি বলতে কোনটা রেখে কোনটার কথা বলবো সেটাই ভাবছি। অসাধারণ ছিল প্রতিটি ফটোগ্রাফি।
বাহহ দারুন দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আজ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। খুবই সুন্দর ছিল প্রতিটি ফটোগ্রাফি। সুন্দর ভাবে গুছিয়ে প্রতিটি ফটোগ্রাফির বর্ননা দিয়েছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
গ্রামবাংলা এবং শহরের রূপের ফটোগ্রাফি গুলো এক ফ্রেমে দেখে সত্যি অনেক আনন্দিত আমি। ফটোগ্রাফি করতে আমি ব্যক্তিগতভাবে অনেক বেশি পছন্দ করি কারণ এর ফলে মন অনেকটাই ফুরফুরি হয়ে যায়। যাই হোক আপনি আমাদের মাঝে বেশ কয়েকটি সুন্দর, সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন যার ভিতরে গ্রাম বাংলার ফটোগ্রাফি গুলো আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।