স্বার্থের কাছে রক্তের সম্পর্ক গুলো হার মানে--পর্ব-প্রথম
আজ--২৫ অগ্রহায়ণ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |মঙ্গলবার | হেমন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- স্বার্থের কাছে রক্তের সম্পর্ক গুলো হার মানে--পর্ব-প্রথম
- আজ-- ২৫শঅগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
পৃথিবীতে অনেক রকমের মানুষ রয়েছে আর এই অনেক রকম মানুষের মধ্যে সকলের মন মানসিকতা ও একরকম নয়। সকলের চিন্তা-ভাবনা যেমন ভিন্ন ঠিক তেমনি ভাবে এক একজনের মনের ভেতরকার চিন্তা চেতনাও ভিন্ন। কখনোই সকলের চিন্তা-ভাবনা একরকম হবে না তবে স্বার্থের কাছে আমরা সকলেই অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পড়ি। যখন স্বার্থের কোন বিষয়ে আমাদের চোখের সামনে আসে তখন আমরা সেই স্বার্থকেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। আমরা মানুষেরা হয়তোবা এমনই যখন স্বার্থের দিক দিয়ে আমরা কোন কিছু বিবেচনা করি তখন কে আপন কে পর এই ব্যাপারটা হয়তোবা তখন আমরা আর মাথায় রাখি না মাথায় রাখলেও সেই ব্যাপারটা আমরা কখনোই বিবেচনা করি না। বিশেষ করে ধন-সম্পদ জায়গা জমি টাকা পয়সা এইসব নিয়েই মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়। বর্তমান সময়ে আমরা এটাই লক্ষ্য করে দেখতে পাই যে বাবার সম্পত্তির উপরে সন্তানের যে কর্তৃত্ব থাকে সেই কর্তৃত্ব সকলেই বেশি ভোগ করতে চায় হাতেগোনা কিছু মানুষ আছে যারা কিনা সমান সমান ভাগ পেতে এবং দিতে বরাবরই উৎসাহী কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই নিজের ক্ষমতার জোর খাটিয়ে বেশি নেওয়ার চেষ্টা করে। এই মানুষগুলো সবসময়ই নিজের চিন্তা ভাবনা এবং নিজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চিন্তায় মগ্ন থাকে অন্যের কথা এরা কখনোই চিন্তা-ভাবনা করে না।
বাবার সম্পত্তির উপর সকলেরই সমান অধিকার থাকে বিশেষ করে সন্তানদের। কিন্তু লক্ষ্য করলে দেখবেন যে কিছু কিছু মানুষ আছে এরা সব সময়ই অন্যের হক নিজে নেওয়ার চেষ্টা করে এই মানুষগুলো টাকা পয়সার দিক দিয়ে বিত্তশালী হলেও মনের দিক দিয়ে খুবই ক্ষুদ্র এবং নগণ্য এরকমই একটা ঘটনা আমি আপনাদের মাঝে আজকে শেয়ার করব যেই অফিসে জব করি সেই অফিসের এক বড় ভাইয়ের সঙ্গে এরকম একটা ঘটনা ঘটে গিয়েছে যদিও একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমি এই ব্যাপারটা জানি কারন সেই বড় ভাই সেই প্রথম থেকেই আমার সঙ্গে তাদের পারিবারিক এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থা নিয়ে মাঝে মাঝে আমার কাছে তার সুখ দুঃখের গল্প শেয়ার করত। মাঝে মাঝে যখন কাজকর্ম থাকত না তখন সে আমার সঙ্গে বসে বসে তার মন-মানসিকতা তার পরিবারের সঙ্গে অন্যান্য মানুষের সম্পর্ক এই সবকিছু নিয়েই সে কথা বলতো কথাগুলো আমি শুনতাম কারণ এই কথাগুলো শুনতে আমার ভীষণ ভালো লাগতো। এটা ভেবেই ভালো লাগতো যে একটা মানুষ তার পারিবারিক বিষয় নিয়েও আমার সঙ্গে কথা বলছে কেন জানি সে আমার সঙ্গে এই গল্পগুলো করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করত অফিসের অন্য কারো সঙ্গেই সে এ ব্যাপারে কখনো কথা বলেছে এটা আমি কখনোই দেখিনি বা শুনিনি।
যাই হোক, পৃথিবী সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকেই মানুষ স্বার্থপর ছিল এখনো আছে ভবিষ্যতেও মানুষ স্বার্থপর থাকবে বলে আমার মনে হয়। কারণ পৃথিবীটা সুন্দর হলেও এখানকার মানুষের আচরণ এখন পর্যন্ত সুন্দর হয়নি। মানুষ সবসময়ই নিজেকে খুশি রাখতে নিজেকে আনন্দে রাখতে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকে যদিও সেটা যদি অন্যকে কষ্ট দিয়েও হয়। আর আমি এটাও দেখেছি কিছু কিছু মানুষ অন্যকে কষ্ট দিতে অনেক বেশি ভালোবাসে অন্যকে কষ্ট দিয়ে সে খুশি থাকতে অনেক বেশি পছন্দ করে এবং নিজের মধ্যে এক পৈশাচিক আনন্দ অনুভব করে। মাঝে মাঝে বুঝে আসে না এই মানুষগুলো এরকম নিষ্ঠুর এরকম পাষাণ হয়েছে কিভাবে মানুষের মধ্যে মনুষত্ব থাকলে হয়তোবা এই রকম আচার-আচরণ কখনোই করা সম্ভব নয়।
কয়েক মাস আগের ঘটনা, অফিসের সব থেকে প্রবীণ কলিগের নাম সালাউদ্দিন ভাই। এই অফিসে জব করছে প্রায় ১৫ বছর বয়স আনুমানিক ৪৫ প্লাস হবে। যদিও এই সালাউদ্দিন ভাই আমার থেকে অনেক সিনিয়র কিন্তু তাকে আঙ্কেল বলে সম্বোধন করতে চাইলেও সে বরাবরই হাসির ছলে বলে দেয় আমাকে কখনোই আঙ্কেল বলা যাবে না আমাকে তুমি ভাই বলেই সম্বোধন করো। এরপর থেকেই তার সঙ্গে আস্তে আস্তে কাজকর্ম করতে করতে মোটামুটি ভাবে খুবই ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি হয়ে গিয়েছে মাঝে মাঝে তার সঙ্গে বসে গল্প করি কাজকর্ম সম্পর্কে অনেক রকম ধারণাই তার থেকে নেওয়া হয়। যেহেতু সে অনেকদিন ধরেই এখানে কর্মরত আছে যার কারণে তার কাজের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। এভাবেই চলছিল মাসখানেক আগে একদিন কাজকর্ম শেষ করে সন্ধ্যের আগ মুহূর্তে অফিস রুমে বসে ছিলাম হঠাৎ করেই সালাউদ্দিন ভাই পাশে এসে বসলো রুমে আর কেউ ছিলনা আমরা দুজন বসেছিলাম।। অন্যান্য দিনের থেকে সেদিন সালাউদ্দিন ভাইয়ের চেহারায় এক ভিন্ন রকম প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছিল। কারণ অন্যান্য দিন সে আমাকে একা পেয়ে যেরকম ভাবে মজা লুটে নেয় সেদিন সেরকমভাবে মজা লুট ছিল না,চুপচাপ একাকী বসে ছিল।
এখন হয়তো বা আপনারা বলবেন আপনি কি জ্যোতিষী তার মনের অবস্থা আপনি কিভাবে বুঝলেন। আমার উত্তরটা খুবই সহজ যেই মানুষটার সঙ্গে প্রতিদিন দেখা হলে সে মজার চলে অনেক কথাবার্তা বলে সেই মানুষটা হঠাৎ করেই যদি চুপচাপ হয়ে যায় তাহলে তো কিছু একটা হয়েছে এটা বোঝাই যাচ্ছে। যাইহোক, নিজে থেকেই তার কাছে জিজ্ঞেস করলাম তার শরীরের কি অবস্থা। এসব কথা বলতে বলতেই হঠাৎ করেই সে বলে উঠলো শরীর সুস্থ আছে কিন্তু মনের দিক দিয়ে কিছুটা অসুস্থ হয়েছি। কথাটা শুনেই অধীর আগ্রহ নিয়ে তার কাছে জিজ্ঞেস করলাম কি সমস্যা পারিবারিক কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি। একথা বলাতেই সে বলে উঠলো হ্যাঁ কিছুটা পারিবারিক সমস্যা হয়েছে, এরপরে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম যদি সমস্যা না হয় তাহলে বলতে পারেন কি হয়েছে। এরপরে সে আমাকে এটা জানায় যে জায়গা জমি নিয়ে তার ভাইদের সঙ্গে নাকি অনেক বড় ধরনের একটা ঝামেলা হয়ে গিয়েছে এই ঝামেলাটা চলছে প্রায় এক বছর ধরে এই ব্যাপারটা নিয়েই একটু চিন্তার মধ্যে দিন অতিবাহিত করছি। জানিনা আসলে সামনের দিনগুলোতে কি হবে।
একথা শোনার পরে আমি সালাউদ্দিন ভাইকে বললাম যে জায়গা জমি নিয়ে ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঝামেলা হবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ বাবার সম্পত্তি কেউ কখনো কম নিতে চায় না আর সকলেরই চিন্তাভাবনা থাকে অন্যকে ফাঁকি দিয়ে নিজেই একটু বেশি জায়গা জমি নেওয়ার। এখন আপনি কোনটা করেছেন আপনি কি অন্যান্য ভাইদের ফাঁকি দিয়ে একা একাই সবকিছু আত্মসাৎ করেছেন নাকি আপনাকে এই ফাঁকি দিয়ে অন্যান্য সবাই আত্মসাৎ করেছে, কিছুটা মুখে হাসি নিয়েই এই কথাটা বলেছিলাম। একথা শোনার পরে সালাউদ্দিন ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করল আমি কাউকে ফাঁকি দেই নি আমাকেই ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করছে সকলে মিলে। যদিও আমার মনে হয় এই মানুষটা কখনোই কাউকে ফাঁকি দিয়ে নিজে বাবার জমি আত্মসাৎ করবে এটা আবার কখনোই বিশ্বাস হয় না কারণ এই মানুষটা খুবই সহজ সরল এবং সাধারন সবসময় মুখে হাসি রেখে কথা বলে সকলকে হাসাতে ব্যস্ত থাকে এই মানুষের দ্বারা জমি আত্মসাৎ করা কখনোই সম্ভব নয়।
এরপরে, ভাই আমাকে এটাও বলল যে পরিবারের মেজ ছেলে আমি ছিলাম ছোটবেলা থেকেই কষ্ট করে কাজ করে বড় ভাইকে লেখাপড়া শিখিয়েছি ছোট ভাইদের লেখাপড়া শিখিয়েছি আমি লেখাপড়া করিনি আমার লেখাপড়া করার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। যেহেতু ওরা লেখাপড়া করছিল যার কারণে আমি কখনো লেখাপড়ার কথা ওইরকম ভাবে চিন্তাও করিনি ভেবেছিলাম ভাইদের লেখাপড়া শেখাবো লেখাপড়া শেখালে ওরা হয়তো বা ভালো কিছু করবে ওটা দেখে আমার ভালো লাগবে। এখন ওরা লেখাপড়া শিখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বটে কিন্তু আমাকেই এখন দূরে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এই কথাটা শুনে সত্যিই আমার অনেক বেশি খারাপ লেগেছিল। মূলত এখান থেকেই ঘটনাটা শুরু, পরবর্তী পর্বে আমি আপনাদের মাঝে ঘটনা তুলে ধরার চেষ্টা করব ধাপে ধাপে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | স্বার্থের কাছে রক্তের সম্পর্ক গুলো হার মানে--পর্ব-প্রথম |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সহজ সরল মানুষগুলোর সাথেই এমনটা ঘটে যেমন আপনি যে সালাউদ্দিন ভাইয়ের কথা বলছিলেন। আসলে এটা ঠিক বাবা-মায়ের সম্পত্তির ভাগ কেউ কম নিতে চায় না তবে কাউকে ফাঁকি দিয়ে অন্য কেউ সেটা ভোগ করবে এটাও কেউ মেনে নিতে চাইবে না। সৃষ্টিকর্তা সবাইকে মানবিক হওয়ার তৌফিক দান করুক আমিন।
আসলেই বাবার সম্পত্তির ভাগ কেউই কম নিতে চায় না তবে কিছু কিছু মানুষ আছে যারা সবসময়ই অন্যের অংশ নিজে নিতে চায় এটা খুবই দুঃখজনক একটা ব্যাপার। সকলকে এ ব্যাপারে সদয় হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
একটা মানুষ নিজের স্বার্থ হাসিল করার জন্য সবকিছু করতে পারে। আর এই স্বার্থের কাছে তো রক্তের সম্পর্ক গুলো সত্যি হার মানে। একজন ভাই আরেকজন ভাইকে মেরে ফেলতে পারে নিজের স্বার্থের জন্য। স্বার্থ এমন একটা জিনিস যার জন্য মানুষের খারাপ হতে যেমন দেরি হয় না, ভালো হতেও দেরি হয় না।
একদম সত্য কথা বলেছেন স্বার্থের কাছে সকলেই হার মানে, এমনকি স্বার্থের জন্য মানুষ নিজের ভাইকে খুন পর্যন্ত করে। মাঝে মাঝে আসলে খুবই অবাক হই এরকম অমানবিক কিছু মানুষ দেখে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনার লেখা টাইটেলের সাথে আমি নিজেও পুরোপুরি ভাবে একমত। আসলে স্বার্থ একেবারে অন্যরকম একটা জিনিস। স্বার্থের জন্য এখন মানুষ সবকিছুই করতে পারে। মানুষের স্বার্থ পূরণ হয়ে গেলে সে প্রিয় মানুষগুলোকে ঠকিয়ে চলে যেতে পারে। অনেক সুন্দর করে লিখেছেন পর্বটা।
আসলেই মানুষ স্বার্থ হাসিলের জন্য যে কোন কিছু করতে পারি। মানুষ নিজের স্বার্থ ছাড়া আর কিছুই বোঝে না নিজের স্বার্থ যখন একবার হাসিল হয়ে যায় তখন মানুষ তার মনুষ্যত্ব কেউ হারিয়ে ফেলে। ধন্যবাদ গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।