"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-২৮//নাটক রিভিউ
আজ - ২৭ বৈশাখ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | বুধবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--২৮)
- আজ ২৭শ বৈশাখ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ২৮ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ২৮ পর্বের রিভিউ এর প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের সন্তানগুলো তাদের রুমে বসে রয়েছে এবং একে অপরের সঙ্গে কথা কাটাকাটি করছে। মূলত তাদের কথা কাটাকাটির পর্ব ছিল এই নিয়ে যে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে বাসা থেকে বের হয়ে গিয়েছিল কারণ তার বাবা বৃদ্ধ বয়সে বিয়ে করেছে এই দুঃখে কষ্টে। অনেকদিন বাইরে থাকার পরে সে আবার বাসায় ফিরে এসেছে এ নিয়ে তাদের ভাইয়েরা তাকে অনেক রকম ভাবেই অপমান করছে বিশেষ করে বাসার সাহেবের বড় ছেলে। আসলে গ্রাম গঞ্জের যেমনটা আর কি হয় কেউ বাসা ছেড়ে চলে গেলে আবার কিছুদিন পরে যদি বাসায় ফিরে আসে সবাই তাকে নিয়ে অনেক রকম উস্কানিমূলক কথা বলে। এই বিষয়টাই এখানে তুলে ধরা হয়েছে।
কিন্তু বাসার সাহেবের মেজো ছেলে বরাবরই তার বড় ভাইয়ের বিপক্ষে কারণ তার বড় ভাই ইতোমধ্যে তার ছোট মায়ের পক্ষ নিয়েছে। কারন সে এখন পর্যন্ত বিশ্বাস করছে যে তার ছোট মা হয়তোবা তাকে বিয়ে করিয়ে দেবে এ নিয়ে তাদের ভয়ে ভয়ে মাঝে মাঝে তর্ক বিতর্ক করছে। শেষ পর্যন্ত এটাই দেখার বিষয় আসলেই তার সেই ছোট মা তাদেরকে বিয়ে দেয় কিনা, সেই অপেক্ষায়...!!
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেব রাতের অন্ধকারে তার নিজের রুম থেকে চুপিচুপি পায়ে মৌসুমী হামিদের রুমে প্রবেশ করে। কিন্তু যখন সে তার রুমে প্রবেশ করে তখন চঞ্চল চৌধুরী তাকে দেখে ফেলে সে দূর থেকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতে থাকে যে তার বাবা আস্তে আস্তে চুপিচুপি পায়ে তার ছোট মার ভয় প্রবেশ করছে। মূলত বাসার সাহেব মৌসুমী হামিদ এর রুমে গিয়েছিল তাকে শাসন করার জন্য সেখানে গিয়ে তাকে অনেক রকম ভাবেই শাসন করে এবং হুমকি দেয় কিন্তু মৌসুমী হামিদ কোন কিছুতেই তেমন একটা ভয় পায় না। বাসার সাহেব তাকে পুলিশের ভয় দেখালেও সে তাতে কোনরকম ভয় না পেয়ে তাকেই উল্টো ভয় দেখিয়ে দেয়।
এদিকে চঞ্চল চৌধুরী অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিল যে তার বাবা সেই রুমের মধ্যে প্রবেশ করেছে এটা দেখে সে তার ফুফুকে ডেকে নিয়ে আসে এবং বলে আসলেই দেখো তোমার ভাই বিয়ে করেছে। বাস্তবিক অর্থে চঞ্চল চৌধুরী তার ফুপুকে বোকা বানিয়েছে আসলে চঞ্চল চৌধুরীর তার ফুফুকে এটা বোঝাতে চেয়েছে যে তার ভাই বিয়ে করেছে কিন্তু না, বাসার সাহেব সেখানে তাকে শাসন করার জন্য গিয়েছিল। এদিকে এরকম অবস্থা দেখে বাসার সাহেবের বোন কান্নার শুরু করে দেয়।
এটা কান্না করারই কথা, কারণ বাসার সাহেবের বোন ভুল বুঝেছে কিন্তু এরকম দৃশ্য দেখলে যে কেউই কান্না করবে। বাসার সাহেব এতদিন বলে আসছে যে সে বিয়ে করেনি কিন্তু রাতের বেলা চুপিচুপি সেই মেয়ের ঘরে প্রবেশ করায় তার বোন বিশ্বাস করেছে যে তার ভাই হয়তোবা সেই মেয়েটাকে বিয়ে করেছে। আসলে এখানে বাসার সাহেবের বোন পুরোপুরি ভুল বুঝেছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বোন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে অনেকটাই চিন্তিত দেখাচ্ছে। চিন্তা হবারই কথা কারণ সে রাত্রিবেলা যে ঘটনা দেখেছে এটা দেখার পরে যে কারোর বোন চিন্তা করবে এটাই স্বাভাবিক। বাসার সাহেবের বোন রাত্রিবেলার সেই ঘটনাটা বারবার কল্পনা করছে যে তার ভাই সেই রুম থেকে বের হয়েছে। এটা আসলে কাকতালীয়ভাবে ঘটে গিয়েছে বাস্তবিকভাবে কোন কিছুই ঘটে নি যদিও বাশার সাহেবের বোন পুরোপুরি ভুল ছিল।
এদিকে বাসার সাহেবের বোন কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না যে তার ভাই এ বয়সে এরকম একটি যুবতী মেয়েকে বিয়ে করবে আর সে বাড়ির মধ্যে এরকম তুলকালাম সৃষ্টি করবে, যার কারনে সে কখনোই মৌসুমী হামিদকে দেখতে পারেনা। মৌসুমী হামিদ অনেকটাই চালাক চতুর একজন নারী এই নাটকে দেখাই যায় সে বরাবরি সবাইকে নাচিয়ে বেড়াচ্ছে। এখানেও সে ঠিক তেমনি আচরণ করছে। তবে এ পর্যায়ে এসে মৌসুমী হামিদের আচরণ দেখে মনে হচ্ছে সে পুরোপুরি মিথ্যে একটা অভিনয় করছে। ব্যক্তিগতভাবে আমার এটাই মনে হলো।
এদিকে আপনারা অনেকেই হয়তোবা জানেন যে বাসার সাহেবের বড় ছেলের প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গিয়েছে অনেক আগেই। তোর প্রেমিকা তার বিধবা ননদের সঙ্গে বাসার সাহেবের বড় ছেলের কথা অনেক আগেই বলেছিল কিন্তু তখন সে না করে দিয়েছিল কারণ সে বিধবা মেয়ে বিয়ে করতে চায় না। যেহেতু সে বিধবা মেয়ে বিয়ে করতে যায় না তাই বাসার সাহেবের মেজো ছেলে এসেই বিয়েতে রাজি হয়েছিল কিন্তু এটা জানার পরে বাসার সাহেবের বড় ছেলে অনেকটাই রেগে মেগে আগুন হয়ে গিয়েছিল এবং তার সঙ্গে এ নিয়ে অনেক কথা কাটাকাটি তর্ক বিতর্ক শুরু হয়ে গিয়েছিল। এ পর্যায়ে এসে বাসা সাহেবের বড় ছেলে সেই বিধবা মেয়ের সঙ্গে বিয়ে বসতে রাজি কিন্তু তার প্রাক্তন প্রেমিকা তার সঙ্গে বিয়ে দিতে এখন রাজি হচ্ছে না, কারণ একটাই সে আগে তাকে বিয়ে করতে চাইনি এ নিয়ে তার মনটা একটু খারাপ হয়।
আসলে মনটা খারাপ হবারই কথা যার সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা চলছে তার সঙ্গে যদি আপন ভাইয়ের বিয়ে হয় তাহলে ব্যাপারটা খুবই দুঃখজনক এবং কষ্টের। এটা ভেবেই বাসার সাহেবের বড় ছেলে এখন খুবই কষ্ট পাচ্ছে তবে ভবিষ্যতে দেখা যাবে আসলে শাহনাজ খুশির বিধবা ননদের কার সঙ্গে বিয়ে হয়...!!
নাটকের আগের পর্বে আপনারা হয়তো লক্ষ্য করলে দেখবেন যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে শাহনাজ খুশির ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছিল সে যেন তার বড় বোনকে রাজি করায় এবং তার সঙ্গে যেন তার বিয়েতে রাজি হয়। এ পর্যায়ে এসে বাসা সাহেবের মেজো ছেলে ঠিক একই কাজ করেছে সে শাহনাজ খুশির ভাইকে ডেকে নিয়ে একটি নির্জন জায়গায় গিয়ে বোঝাতে থাকে যে সে যেন তার বোনকে গিয়ে বলে সে যেন তার বিধবা ননদের সঙ্গে তার বিয়ে করিয়ে দেয়।
মূলত এখানে একটা মেয়েকে বিয়ে করার জন্য তাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে এখন যুদ্ধ চলছে। বড় ভাই যে মেয়েকে বিয়ে করতে চাচ্ছে তার ছোট ভাই ঠিক একই মেয়েকেই বিয়ে করতে চাচ্ছে ব্যাপারটা আসলেই অনেক বেশি হাস্যকর মনে হয়েছে আমার কাছে। আসলে এখানে বিয়ে করার জন্য যে কতটা তাড়াহুড়ো এবং কতটা আকুতি মিনতি মানুষ করে সেই ব্যাপারটাই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। একটা সময় পার হবার পরে কেউই আর একা একা থাকতে চায় না সবারই একজন পার্সোনাল মানুষ দরকার হয় এই নাটকটা এ ব্যাপারেই সকলকে সতর্ক করছে বলে আমার মনে হচ্ছে।
এটাই ছিল পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ২৮ পর্বের রিভিউ। আশা করছি এই নাটক আপনাদের খুবই ভালো লাগছে এবং আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি একটি পর্ব আপনাদের মাঝে শেয়ার করার। যেহেতু আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই বলেছি এই নাটকটি অনেকগুলো পর্ব রয়েছে আমি প্রতি সপ্তাহে একটি করে পর্ব আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব তাই নাটকটি শেষ হতে হয়তো অনেকটাই লেইট হবে। সকলেই ধৈর্য ধরে নাটকের রিভিউ পড়বেন এবং সবাই নাটকটি দেখবেন বলে আশা রাখি।
আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে.....!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (২৮ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দেখতে দেখতে আপনি নাটকটির ২৮ টি পর্ব রিভিউ সম্পন্ন করে ফেললেন। বেশ সুন্দর করে আপনি নাটকটির রিভিউ করেন। এতে করে নাটকটি আর টিভিতে বা ইউটিউবে দেখার প্রয়োজন পড়ে না। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর করে নাটকটির রিভিউ করে উপস্থাপন করার জন্য।
আমি প্রতিনিয়ত আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে রিভিউ উপস্থাপন করছি যাতে করে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
দেখতে দেখতে এই নাটকটির ২৮ তম পর্ব ও শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে নাটকের রিভিউ পোস্ট আমাদের মাঝে সবসময় শেয়ার করেন আমার কাছে দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। এরকম নাটকগুলো থেকে আমরা অনেক ধরনের শিক্ষা নিতে পারি। আসলে এই ধরনের শিক্ষা গুলো আমাদের সবারই খুবই গুরুত্বপূর্ণ । বেশ ভালোই লিখেছেন সম্পূর্ণ নাটকের রিভিউটা।
এই নাটক থেকে অনেক কিছুই শিক্ষা নেওয়ার আছে আসলে কিছু কিছু নাটক আছে যেগুলো অনেক বেশি শিক্ষনীয় এটাও তার মধ্যে একটি। ধন্যবাদ আপনাকে।
পিতা বনাম পুত্র গং এই নাটকটার প্রত্যেকটা পর্বের রিভিউ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে করছেন। দেখতে দেখতে খুবই সুন্দর ভাবে ২৮ তম পর্ব ও শেষ হয়ে গিয়েছে নাটকটির। যদি আপনার এই নাটকটির প্রত্যেকটা পর্ব আমি পড়িনি কিন্তু আজকের পর্বটা পড়ে খুবই ভালো লেগেছে। ভালোই লিখেছেন আজকের এই ২৮ তম পর্ব টা।
যেহেতু আজকের পর্ব আপনার কাছে পড়ে খুবই ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম প্রতিনিয়ত রিভিউ করার চেষ্টা করবেন বলে আশা রাখি।
পর্বের নাটকগুলো দেখতে কিন্তু অনেক সুন্দর হয়। যদিও সকলের এই ধরনের পর্বের নাটক গুলো দেখার ধৈর্য থাকে না কিন্তু যারা দেখে তারা খুবই মজা পাই। আপনার শেয়ার করা নাটকের এই রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
আমার এই নাটক রিভিউ পরে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। আসলে নাটকটির মাধ্যমে খুবই সুস্পষ্টভাবে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে, সকল সন্তানদেরকেই উপযুক্ত বয়সের মধ্যে বিয়ে দেওয়াটাই উত্তম। বাজে চিন্তা করে পরিবারের সন্তানদের অযথা বয়স বৃদ্ধি করা সম্পূর্ণ বোকামির শামিল। দারুন একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলেই বর্তমান সময়ে সমাজের এমন অনেক মানুষ আছে যারা কিনা ভাবে বিয়ে করলে হয়তো বা সংসার নষ্ট হয়ে যাবে এভাবে সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না এটা অনেক বেশি খারাপ লেগেছে আমার কাছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।