ক্ষণিকের আনন্দ হতে পারে সারাজীবনের কান্না//পর্ব:-০৪

in আমার বাংলা ব্লগ9 months ago

আজ--১১ ফাল্গুন | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বসন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটা গল্প শেয়ার করব এই গল্পটা আমার খুবই কাছের মানুষকে নিয়ে, গল্পটার মধ্যে আনন্দ ভালোবাসা দুঃখ সবই রয়েছে,আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • ক্ষণিকের আনন্দ হতে পারে সারাজীবনের কান্না
  • আজ-১১ফাল্গুন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • শনিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ সকাল সবাইকে......!!


গত পর্বে আমি আপনাদেরকে জানিয়েছিলাম যে যখন সেই মেয়েটা আমার খালাতো ভাইয়ের বাসায় ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিয়েছিল তখন আমার খালাতো ভাই বাসায় ছিল না সে একটা জায়গায় চাকরি করতো। এরপরে তাকে কোন একটা মাধ্যমে ফোন করে বাসায় নিয়ে আসা হয় এবং তারপরে তাকে পুরো ব্যাপারটা জানানো হয় এবং সে ব্যাপারটা জেনে সে অনেক বেশি কষ্ট পায় এবং তার খারাপ লাগে। শুনেছিস ছেলেটা নাকি রুমের মধ্যে একা একা বসে খুবই কান্নাকাটি করেছে। তার কান্নাকাটি করাটা কি খুব স্বাভাবিক নয়..!! এটাকে আমি বলব খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার কারণ সে নিজের ইচ্ছায় পরিবারের বিরুদ্ধে গিয়ে একটা মানুষকে ভালবেসে ছিল এবং তাকেই বিয়ে করেছে শেষ পর্যন্ত মেয়েটার তাকে ছেড়ে দিল এটা আসলে কোন ধরনের ভালোবাসা বা প্রেম ছিল তাদের মাঝে সেটা আমার বোধগম্য নয়। এরপরে ঘুরতে যায় অনেক ঘটনা এই যেমন ধরুন গ্রাম অঞ্চলে বিয়ে হলে যার কি হয় কাবিনের টাকা পয়সার ব্যাপার সেইসাথে মেয়ের পরিবার থেকে মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে যা যা পাঠিয়েছিল সেসব কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার নানা পন্থাও সেই সাথে ছেলের বাসা থেকে মেয়ের জন্য যা যা পাঠিয়েছিল বিশেষ করে কাবিনের টাকার জন্য মেয়ের পরিবার অনেক বেশি চাপাচাপি করছিল।

গ্রামাঞ্চলে বিয়ে যদি কখনো বিচ্ছেদ ঘটে তাহলে দেখবেন যে মেয়ের পরিবার থেকে কাবিনের টাকার জন্য অনেকটাই চাপ দেওয়া হয় আর এই কাবিনের টাকা নেওয়ার জন্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুলিশের মামলায় পর্যন্ত চলে যায় মানুষ। আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই বলেছিলাম যে আমার খালাতো ভাইয়ের পরিবারটা খুবই শান্ত শিষ্ট তারা কোনরকম মারামারি এসবের মধ্যে নেই। যেহেতু তারা দুজন ভালবেসে বিয়ে করেছিল আর কাবিনের টাকাটা ও প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার মতো করেছিল। যেহেতু এখন তাদের বিয়ে ভেঙে গিয়েছে অর্থাৎ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে সেহেতু আমার খালাতো ভাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে তার যে কাবিনের টাকা দেওয়া হয়েছে পুরো টাকাটাই তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে যদিও এ ব্যাপারে তার পরিবার দ্বিমত পোষণ করেছিল। এরপরে এসে কোন কিছু না ভেবে কিছুদিন পরে মেয়েটার কাবিনের টাকা ফেরত দিয়ে দেয় কিন্তু মনে মনে সেই মেয়েটাকে এখন পর্যন্ত ভালোবেসেই যায় এবং তাকেই কাছে পেতে চায়, এটাকে আমি বলতে পারি এই এক অন্ধ প্রেমিক যার ভালবাসাটা পুরোটাই অন্ধ।

যেহেতু ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে সেহেতু মেয়ের সঙ্গে ছেলের আর কখনোই দেখা হবে না কিন্তু আমার খালাতো ভাই এখন পর্যন্ত সেই মেয়েটার জন্য অনেক বেশি ব্যাকুল ছিল। সে হয়তোবা তাকে ভুলতে পারেনি কিন্তু মেয়েটা ঠিকই তার মায়ের কথা এই ছেলেটাকে ভুলে গিয়েছে শেষ পর্যন্ত এমনও হয়েছে শুনেছি যে মেয়েটা কোন কারণ ছাড়াই ছেলেটাকে ফোন দিয়ে অনেক রকম কথা বলেছে যেগুলো কখনোই তার কাছ থেকে আমার খালাতো ভাই আশা করেনি। আপনারা হয়তোবা এখন ভাবছেন আমি শুধু মেয়েটার বদনাম করেই যাচ্ছি আর খালাতো ভাইকে প্রশংসার সাগরে বাসাচ্ছি ব্যাপারটা কিন্তু মোটেও এরকম নয়। বাস্তবিক অর্থে যেমনটা ঘটেছে ঠিক তেমন ভাবেই আমি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।

breakup-908714_1280 (1).jpg

source

এরপরে আমার খালাতো ভাই তার অফিস থেকে কিছুদিন ছুটি নিয়ে নেয় যাতে করে সে বাসায় মা-বাবার সঙ্গে থাকতে পারে যাতে করে মনটা একটু ভালো হয়। এদিকে আমার খালা তাকে অফিসে যেতে দিচ্ছে না কারণ এত বড় ধরনের একটা সমস্যা হয়েছে বাসার বাহিরে থাকলে হয়তো বা উল্টাপাল্টা কোন কিছু করে ফেলতে পারে সেই ভয়ে খালা তাকে কোথাও যেতে দিচ্ছে না সব সময় তাকে নিজের কাছে রাখছে এবং তার পাশাপাশি থাকার চেষ্টা করছে। এদিকে আমার আম্মু তাকে ডেকে নিয়ে এসে আমাদের বাসায় রেখেছিল প্রায় দুই থেকে তিন দিন যদিও আমাদের বাসা আর ওদের বাসা খুব একটা বেশি দূরে নয় আসা-যাওয়া দিয়ে পাঁচ মিনিট সময় লাগে। আমি তাকে ফোন দিয়েছিলাম তাকে অনেক রকম ভাবেই সান্ত্বনা দিয়েছি কিন্তু আমি বুঝেছি এরকম সান্ত্বনা দিয়ে তার মন কোন ভাবেই ভালো হবে না তবে আমি বুঝেছিলাম যে কিছুদিনের মধ্যে হয়তোবা সে ঠিক হয়ে যাবে। আমার কাছে যেভাবে সে কথা বলছিল তাতে করে বোঝাই যাচ্ছিল আসলেই সে অনেকটা কষ্ট পেয়েছে তার এই কষ্ট অনেক গভীর আর এই গভীর ক্ষত সে কাউকে মন খুলে বলতে পারছে না।

আসলে আমরা কষ্ট যদি কাউকে মন খুলে বলতে না পারি তাহলে আমাদের অনেক বেশি খারাপ লাগে এমন একজন মানুষ সকলেরই থাকা উচিত যেখানে সে নির্দ্বিধায় নির্বিঘ্নে তার মনের দুঃখ কষ্ট গুলো শেয়ার করতে পারবি। মনের ভেতর কার দুঃখ কষ্ট যদি শেয়ার করা যায় তাহলে দুঃখ কষ্ট অনেকটাই কমে যায়। এর মাঝে কেটে যায় প্রায় সাত থেকে আট দিন আমি আর আমার খালাতো ভাইকে ফোন দেই নি। হঠাৎ একদিন আমার আম্মু আমাকে ফোন দিয়ে এমন একটা কথা জানালো যে কথা শুনে আমি রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছিলাম যে এটা আবার কেমন কথা..!! কথাটা হলো মেয়েটা নাকি একদিন সকালবেলা বাজারে গিয়েছিল আর বাজার থেকে আসার পথে আমার খালাতো ভাই তাকে রাস্তা থেকে দেখে হাত ধরে টানাটানি করেছে তার নিজের বাসায় নিয়ে যাওয়ার জন্য কিন্তু মেয়েটা কোনভাবেই যেতে চাইনি। পরে নাকি মেয়েটা বাসায় গিয়ে তার বাবা এবং চাচাদের কাছে বলে দিয়েছে যে সে আমাকে রাস্তা ধরে এরকম হাত ধরে টানাটানি করেছে।

bullying-6932049_1280.jpg

source

আর এ কথা শুনে তার বাবা এবং চাচারা চলে এসেছে আমার খালাতো ভাইয়ের বাসায়। এসে নাকি অনেক রকম কথা শুনিয়ে গিয়েছে সেই সাথে সকলের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে গিয়েছে। এই কথা যখন আমার আম্মু আমাকে বলল তখন আমার নিজের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগছিল সেই সাথে আমার খালাতো ভাইয়ের উপর আমার অনেক বেশি রাগ হচ্ছিল। রাগ হচ্ছিল এটা ভেবে যে একটা মেয়ে যাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল কোন একটা রাগ হচ্ছিল এটা ভেবে যে একটা মেয়ে যাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল কোন একটা কারণে মেয়েটা তাকে ছেড়ে গিয়েছে তাহলে এখন সে কেন কোন লজ্জায় বা কিসের জন্য সেই মেয়েটাকে রাস্তায় হাত ধরে টানাটানি করল..!! নিজের মধ্যেও তো একটা আত্ম সম্মানবোধ থাকে তাই না..!! সে আসলে নিজের ভেতরকার আত্ম সম্মানবোধটা মাটিচাপা দিয়ে মেয়েটাকে রাস্তায় এরকম হাত ধরে টানাটানি করেছিল। এটা শুনে আমার খুবই রাগ হয়েছিল আর আমি তখনই তাকে ফোন দিয়ে অনেক রকম কথা শুনিয়েছিলাম।

আমি বরাবরই ঠোঁট কাটা স্বভাবের একজন মানুষ। যখন যা বলি সেটা তার সামনেই আড়ালে আবডালে কোন কিছু বলার ইচ্ছে আমার নেই, আমি যখন যা বলি সেটা সেই মানুষটার সামনেই বলি হতে পারে তার খারাপ লাগবে কিন্তু রাগ উঠে গেলে আমি এমনই ব্যবহার করি সবার সাথেই। আমি তাকে মনে আঘাত দিয়ে কিছু কথা বলেছিলাম যাতে করে সে এই আঘাতের কথা মনে আর কখনো ও পথে না হাঁটে। আমি তাকে বলেছিলাম যে যে মেয়েটা তোকে চায় না তাহলে কিসের জন্য কোন দুঃখে বা কোন জ্ঞানে এরকম একটা কাজ সে করতে পারলে এখন তার বাবা-মা এবং পরিবারের মান সম্মান কোথায় যাবে লোকে কি বলবে..? একজন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো এরকম কাজ করতে পারে বলে আমার মনে হয় না।

promise-2749751_1280.jpg

source

আমার কথাগুলো শুনে সে কোন কিছুই বলছিল না শুধু বারবার বলছিল আমার এটা ভুল হয়ে গিয়েছে কিন্তু আমি আমার আবেগ আমার ভালোবাসা নিজের মধ্যে কন্ট্রোল করতে পারেনি যার কারণে আমি এরকম একটা কাজ করে বসেছি, আর কখনো আমি এরকম করবো না। এখন পর্যন্ত এভাবেই আছে দুজন দুজনের মতো দুদিকে। মেয়েটার খোঁজ খবর এখন পর্যন্ত জানিনা সে কোথায় আছে কি করছে কিন্তু আমার খালাতো ভাই মোটামুটি আলহামদুলিল্লাহ এখন নিজেকে অনেকটাই শক্ত করে নিয়েছে সে ভালো আছে চাকরি করছে বাবা মায়ের খেয়াল রাখছে।

মানুষের দুঃখ আসলে চিরকাল একরকম থাকে না মানুষ যখন অনেক বেশি দুঃখ পায় তখন সে পাথর হয়ে যায় হয়তোবা আমার খালাতো ভাই অনেকটা পাথর হয়ে গিয়েছে। যদিও বাসা থেকে তাকে বিয়ের কথা বলা হয়েছে কিন্তু সে এখন তার সিদ্ধান্তে অটল সে বলেছে বিয়ে করব আরো কিছু বছর পরে। হয়তোবা মনের ভেতর কারো দুঃখ গুলো যখন দূর হয়ে যাবে চিরদিনের জন্য তখনই হয়তোবা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেবে নতুন করে। এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। আজ আর নাই এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়ক্ষণিকের আনন্দ হতে পারে সারাজীবনের কান্না//পর্ব:-০৪
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 9 months ago 

আসলে প্রেম তো প্রেম। সে মানে না কোন বারন। প্রেমের উদ্দেশ্য যদি সত্য হয় তাহলে সেই প্রেম কিন্তু কোন দিন ভোলা যায় না। আপনার খালাতো ভাই আমার মনে হয়ে সত্যি মেয়েটাকে ভালোবেসেছিল। যাই হোক দোয়া রইল আপনার ভাইয়ের জন্য। আশা করি এর চেয়েও ভালো কিছু তার জন্য অপেক্ষা করছে।

 9 months ago 

ভাইয়া আপনার খালাতো ভাইয়ের প্রেমের গল্প খুবই করুণ। পরিবারের মতের বিরুদ্ধে গিয়ে বিয়ে করলে যা হয়। মেয়েটি কেন চলে গিয়েছে জানি না তবে আপনার খালাতো ভাইয়ের উচিত ছিল তাকে ভুলে গিয়ে নতুন করে বাঁচার পথ খুঁজে নেওয়া। আমাদের কাছে সহজ মনে হলেও তার কাছে এই ভালোবাসা ভুলে যাওয়া খুবই কঠিন ছিল। কিন্তু তারপরও চেষ্টা করা উচিত ছিল। তবে আপনার কথায় অবশেষে সে নিজেকে শক্ত করে পরিবর্তন করছে জেনে ভালো লাগলো। তবে এখন বিয়ে না করাটাই ভালো। যখন সে সম্পূর্ণ ভাবে নিজেকে স্থির করতে পারবে তখন বিয়ে করলে খুব ভালো হবে। এটাকে এক তরফা ভালোবাসা বলে আর এই ভালোবাসায় কষ্ট বেশি। যাই হোক খুব সুন্দর লিখেছেন পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

 9 months ago 

আসলে আমিও সেটাই মনে করি এখন তার বিয়ে না করাই উচিত বিয়ে না করে আপাতত নিজেকে কিছুদিন সময় দেওয়া উচিত। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.21
TRX 0.18
JST 0.032
BTC 88358.62
ETH 3275.22
USDT 1.00
SBD 3.02