"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-২৯//নাটক রিভিউ
আজ - ১০ জৈষ্ঠ্যমাস| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | বুধবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--২৯)
- আজ ১০ম বৈশাখ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
| নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
|---|---|
| পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
| প্রযোজক | কাজী রিটন |
| রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
| গল্প | রমজান আলী |
| আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
| চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
| অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
| দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ০২ সেকেন্ড |
| পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
| মুক্তির তারিখ | ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং |
| ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
| পর্ব | ২৯ |
| ভাষা | বাংলা। |
| দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্র গম নাটকের ২৯ পর্বের রিভিউ এর প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যে, আরফান খুবই মন খারাপ করে বাসার মধ্যে প্রবেশ করে আর ঠিক তখনই তার ছোট মায়ের সঙ্গে তার দেখা হয়। তার ছোট মা বুঝতে পারে যে আরফান এর প্রচন্ড মন খারাপ এবং সে তাকে জিজ্ঞেস করে কেন বা তার মন খারাপ। আসলে আরফানের মন খারাপ হবারই কথা কারণ সে একটা মেয়েকে অনেক বেশি পছন্দ করে কিন্তু সেই মেয়ে এখন আর তাকে পছন্দ করে না বা ভালোবাসে না যার কারণে সে অনেক বেশি কষ্ট পাচ্ছে। কষ্ট পাবারই কথা মনে করুন আপনি কোন মেয়েকে অনেক বেশি ভালোবাসেন এবং সে যদি আপনাকে পাত্তা না দেয় তাহলে মন খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক। এক পর্যায়ে গিয়ে আরফান অনেক বেশি আবেগপ্রত হয়ে পড়ে এবং কান্না করে দেয় এই কান্না দেখে তার ছোট মা তাকে কিছুটা সময় সান্ত্বনা দেয় এবং তার ছোট মা বুঝতে পারে যে হয়তোবা কোন এক না পাওয়া ভালবাসার কারণেই সে কান্না করছে।
এর পরে তার ছোটমাতাকে সান্তনা দেয় আসলে এ পর্যায়ে এসে মৌসুমী হামিদ সবাইকে তার নিজের করে নিতে চাচ্ছে আসলে সে চাচ্ছে সবাই যেন তাকে ছোট মা হিসেবে মেনে নেয়। যেহেতু আরফান এখন পর্যন্ত তার ছোট মাকে মা হিসেবে মেনে নেয়নি তাই মৌসুমী হামিদ তাকে বলছে তোমার কোন চিন্তা নেই তুমি শুধু আমাকে বল আমি সেই মেয়ের সঙ্গে তোমার বিয়ের ব্যবস্থা করবো এটা শুনে আরফান খুবই খুশি হয়। তবে এখন পর্যন্ত এটা নিশ্চিত নয় যে আসলেই মৌসুমী হামিদ সবাইকে বিয়ে দেবে নাকি সবাই যেন তাকে মা হিসেবে মেনে নেয় এজন্য সে এরকম ফন্দি আটছে ব্যাপারটা এখনো ভাবার বিষয়...!!
এরপরে চঞ্চল চৌধুরী এবং নাদিয়া পুকুর পাড়ে বসে একে অপরের সঙ্গে গল্প করছিল গল্প করার এক পর্যায়ে নাদিয়া তাকে বলে তোমার ছোট আম্মি নাকি তোমার অন্য কোন মেয়ের সঙ্গে বিয়ে ঠিক করেছে তুমি কি এ বিয়েতে রাজি...?? চঞ্চল চৌধুরী আসলে তার কাছে মিথ্যে কথা বলেছে কিনা সেটা এখন পর্যন্ত এই স্পষ্ট নয় কারণ সে হয়তো বা নাদিয়াকে রাগানোর জন্যই এমন কথা বলেছে। নাটকের এ পর্যায়ে এসে দেখা যাচ্ছে যে নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীর প্রতি অনেকটাই দুর্বল হয়ে গিয়েছে এবং সে তাকে ভালবাসবে এ কথা বলবে বোঝাই যাচ্ছিল। আসলে সেটা কি সত্যি সত্যি ভালবাসবে কিনা সেটাই এখন দেখার বিষয়। কথা বলার এক পর্যায়ে নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীকে ভালবাসি বলে সেখান থেকে চলে যায় আর এ কথা শুনে চঞ্চল চৌধুরী খুবই খুশিতে আত্মহারা হয়ে পড়ে।
তবে আমি কখনোই ভাবতে পারিনি যে নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীকে ভালবাসবে এত সহজেই এবং সে যে তাকে এত দ্রুত ভালবাসি বলবে সেটা আমি কখনোই কল্পনা করিনি কারণ নাটকের প্রথম অবস্থায় নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীকে বিন্দুমাত্র সহ্য করতে পারত না।
এদিকে বাসা সাহেবের বোন অনেক বেশি দুঃখ প্রকাশ করছে তার ভাইয়ের কাছে কারণ গত পর্বে আপনারা দেখেছিলেন যে বাসার সাহেব রাত্রেবেলা মৌসুমী হামিদের রুমে গিয়েছিল কারণ সে তাকে শাসন করার জন্য রুমে গিয়েছিল। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী তার ফুফুকে ডেকে এনে এসব বিষয়ে দেখায় যেটা দেখে তার ফুপু বিশ্বাস করে যে আসলেই বাসার সাহেব হয়তো বা দ্বিতীয় বিয়ে করেছে আসলে বাস্তবিকভাবে সে বিয়ে করেনি। এরপরে তাদের ভাই বোনের মাঝে কিছুটা সময় কথা কাটাকাটি হয় এবং সে ব্যাপারে সে জানতে চায় কিন্তু বাসার সাহেব তাকে বলে এটা সম্পূর্ণই মিথ্যে। ব্যক্তিগতভাবে আমার সেটাই মনে হয় যে বাসা সাহেব এই বৃদ্ধ বয়সে এসে এরকম একটা যুবতী মেয়েকে বিয়ে করবে এটা আসলে কখনোই বিশ্বাস করার মত নয়। আর এ ব্যাপারে বাসার সাহেব মেনে নিচ্ছে না কোন ভাবেই।
এদিকে আরফান শাহনাজ খুশির কাছে গিয়ে খুবই আকুতি মিনতি করছে সে যেন তার ছোট মার কাছে গিয়ে নাদিয়ার ব্যাপারে কথা বলে। কিন্তু শাহনাজ খুশি এটা কোনভাবেই মেনে নিচ্ছে না এবং সে রাজি হচ্ছে না। আরে কথা শুনে আরফান কান্না জুড়ে দেয় আসলে আর ফোনের কান্না দেখে মনে হচ্ছে সে আসলে মন থেকে না দিয়ে কে অনেক বেশি ভালোবাসে কারণ মানুষ ঠিক তখনই কাঁদে যখন সে কাউকে মন থেকে চায়। আরফানের এই কান্না দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে আসলে নাদিয়াকে অনেক বেশি ভালোবাসে কিন্তু নাদিয়া এ ব্যাপারে তাকে সব সময় না করে এসেছে কারণ সেটাকে বলেছে এ ব্যাপারে আর তার সঙ্গে কোন রকম কথা বা যোগাযোগ না করতে যার কারণে আরফান অনেক বেশি ভেঙে পড়েছে।
নাটকের এ পর্যায়ে এসে বাসার সাহেবের বোন মৌসুমী হামিদের রুমে প্রবেশ করে এবং তার কাছে জানতে চায় যে সেদিন রাত্রে তার ভাই কেন তার রুমে গিয়েছিল কিন্তু মৌসুমী হামিদ অন্য সুরে কথা বলে। আসলে তার কথা এবং চরিত্রগুলো দেখে মনে হয়েছে সে মিথ্যে কথা বলছে যদিও বাসার সাহেব তাকে শাসন করার জন্য গিয়েছিল কিন্তু সে তার মনকে অন্য কথা বলে দিয়েছে যেটা তার বোন বিশ্বাস করেনি। এরপরে তার বোন সেখান থেকে মন খারাপ করে চলে যায়।
বাসার সাহেব কোন কিছু ভেবে না পেয়ে এবার সে সেই কবিরাজ এর কাছে যায় এবং সকল ঘটনা তাকে বলে এ ঘটনা শুনে কবিরাজ তাকে বলে যে এটা কখনোই হতে পারে না। সত্যি বলতে কবিরাজের কথাগুলো আমার কাছে অনেক বেশি রহস্যজনক মনে হয়েছে কারণ শুরু থেকেই আমি আপনাদেরকে বলেছিলাম এই কবিরাজ হয়তোবা কোন ধোকাবাজ এবং মিথ্যাবাদী সে কিছুই তেমন একটা জানেনা শুধু এরকম একটা বেশ নিয়ে সবাইকে জানান দেয় যে সে অনেক বড় কিছু এবং অনেক কিছু জানে আসলে আমার মনে হয়েছে এই কবিরাজ পুরোটাই ধোঁকাবাজ। তবে নাটকের সামনের পর্বগুলো দেখলে হয়তো বোঝা যাবে যে আসলে এই কবিরাজ কেমন...!!
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এবং তার গার্লফ্রেন্ড নদীর কিনারে বসে গল্প করছে গল্প করার একপর্যায়ে তার ছোট ছেলে দীর্ঘ নিঃশ্বাস হয়েছে কারণ তার গার্লফ্রেন্ড তাকে বিয়ে করবে না এটা বলে দিয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয় মেয়েরা হয়তোবা এমনই অনেক বেশি ভালোবাসা পেলে তারা সেই ভালোবাসার মূল্য দিতে জানে না যার কারনেই সেই মেয়ে তাকেও মূল্য দিচ্ছে না বা তাকে ভালোবাসে না। সে তাকে বলছে যে তার ছোট মা তার সঙ্গে যে মেয়েটার বিয়ে দিতে চাচ্ছে সেজন্য তাকে বিয়ে করে নেয় কিন্তু ছেলেটা আসলে আমার মনে হচ্ছে এক নারীতে আসক্ত যার কারণে সে কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না যে অন্য কোন মেয়েকে সে বিয়ে করুক আর এদিকে তার গার্লফ্রেন্ড এটা বুঝতেই চাইছে না।
তোরা দুজনের কথা বলার এক পর্যায়ে নাটকটা এখানেই শেষ হয়ে যায়। এই নাটকটা আমি যতই দেখছি ততই একটা বিষয় জানার চেষ্টা করছি যে বাসার সাহেব আসলেই বিয়ে করেছে কিনা...?? আর এদিকে নাদিয়া আসলেই চঞ্চল চৌধুরীকে ভালো বাসবে কিনা...? এ ব্যাপারে আমি এখন পর্যন্ত দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছি। সামনের পর্বগুলো তো হয়তোবা এ ব্যাপারটা খোলাসা করা হবে বলে আমার মনে হয়।
এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্র গং নাটকের ২৯ পর্বের রিভিউ। দেখতে দেখতে আমি ২৯ পর্ব আপনাদের মাঝে শেয়ার করে ফেললাম খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে প্রতিটি পর্ব শেয়ার করব বলে আশা রাখি। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি আশা করছি এই নাটক আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে। সকলের সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে.....!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
| বিভাগ | নাটক রিভিউ |
|---|---|
| বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (২৯ তম পর্ব) |
| রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
| অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness

OR


















ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন পিতা বনাম পূত্রগং নাটক রিভিউ। নাটকটি আমি কিছুদিন আগে দেখেছিলাম নাটকটি দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। এত সুন্দর ভাবে স্ক্রিনশট মেরে নাটকটি রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
খুবই দারুণ একটা নাটকের রিভিউ আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এই নাটকটা আমার খুবই ভালো লাগে আমি মাঝে মাঝেই এটা দেখি। আপনিও দারুণভাবে নাটকের ভিডিওটা শেয়ার করতে পেরেছেন।
আপনি এই নাটকটি দেখেন জেনে খুবই খুশি হলাম ভাইয়া মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ধারাবাহিক এই নাটকটির অনেকগুলো পর্ব আপনি ধারাবাহিকভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করে যাচ্ছেন। সবগুলো পর্ব চোখে না পড়লেও যে কয়েকটি পর্ব দেখলাম বেশ ভালো লেগেছে। আসলে নাটকটি বেশ ইন্টারেস্টিং নাটক।
ধারাবাহিকভাবে না দেখেও যে কয়টি পর্ব পড়েছেন এবং দেখেছেন বেশ ভালো লেগেছে আপনার কাছে জেনে খুশি হলাম।
এই নাটক টির সব পর্ব দেখা না হলেও প্রায় সময় দেখা হয়। নাটকটি দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। ২৯ তম পর্বের খুব সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন আপনি । এই পর্বের রিভিও পরে আমার কাছে ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এ পর্বের রিভিউ করে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে সত্যিই নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগলো মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।