সকল ব্যাস্ততা বারে পরিক্ষার আগেই

in আমার বাংলা ব্লগ8 months ago

আজ--২৪ ফাল্গুন | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার | বসন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে আমার নিজের কিছু অনুভূতির কথা শেয়ার করব যেগুলো মাঝে মাঝেই আমার সঙ্গে ঘটে। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • পরীক্ষার আগে ব্যস্ততা
  • আজ-২৪ফাল্গুন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • শুক্রবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে......!!


আমাদের সকলের জীবনেই ব্যস্ততা রয়েছে। ব্যস্ততাকে কেন্দ্র করেই আমাদের সকলের জীবন। আমরা অনেকেই অনেক রকম ভাবে ব্যস্ত থাকি আবার ঠিক তেমনিভাবে মাঝে মাঝে আমরা ফ্রি সময় অতিবাহিত করি। আমাদের জীবনে কখন যে ব্যস্ততা হঠাৎ করে চলে আসে এটা হয়তোবা আমরা কেউই আগে থেকে অনুমান করতে পারি না। কোন কিছু আগে থেকে অনুমান করার আগেই আমাদের জীবনে ব্যস্ততা চলে আসে আর সেই ব্যস্ততা এতটাই বেশি হয়ে যায় যে সাধারণভাবে জীবন যাপন করাটাও তখন অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। আমরা সকলেই কিন্তু একটা নিয়ম অনুযায়ী চলি প্রত্যেকদিন আমরা কোন কাজ করব সেটা আমরা অনেকেই আগে থেকে ভেবে রাখি এবং মাঝে মাঝে ভাবনাচিন্তার বাইরেও আমাদের অনেক কাজ করতে হয় আর এই কাজগুলো করতে গিয়েই আমরা অনেকটা ব্যস্ত হয়ে পড়ি। এইতো মনে হল সেদিন ভার্সিটির মিড টার্ম পরীক্ষা শেষ করলাম। মিড টার্ম পরীক্ষা শেষ করতে না করতেই আবার শুরু হয়ে যাবে কিছুদিন পরেই ফাইনাল পরীক্ষা। ভার্সিটির লেখাপড়া হয়তো বা এমনই চার মাস অন্তর অন্তর সেমিস্টার যার কারণে কখন মিড টার্ম পরীক্ষা হয় আর কখন ফাইনাল পরীক্ষা চলে আসে সেটা অনেকেই বুঝতে পারে না। মিড টার্ম পরীক্ষা শেষ হবার দুমাস পরে আবার এখন দিতে হবে ফাইনাল পরীক্ষা। সামনেই শুরু হয়ে যাবে আমার ব্যস্ততম জীবন।

আজ যেহেতু শুক্রবার তাই আজ আমার ভার্সিটি ছিল। প্রতি সপ্তাহের ন্যায় আজকেও ভার্সিটিতে গিয়েছিলাম কিন্তু ভার্সিটিতে গিয়ে প্রথম ক্লাস থেকে শুরু করে একদম শেষ ক্লাস পর্যন্ত প্রত্যেকটা স্যার এবং ম্যাডাম এসে সকলেই যতো ল্যাব রিপোর্ট এবং যত অ্যাসাইনমেন্ট আছে সেগুলো দিয়ে গিয়েছে। এই ব্যাপারটা বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগে যে প্রত্যেকটা স্যার এবং ম্যাডাম মহোদয়গণ পরীক্ষার আগেই যত অ্যাসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্ট জমা নিতে চাই। যদিও আমি মনে করি এটা কোন খারাপ ব্যাপার না কারণ এসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্ট এগুলো দিলে লেখাপড়ার আগ্রহটা কিছুটা বৃদ্ধি পায় সেইসাথে অনেক অজানা কিছু আমরা জানতে পারি এসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্টের মাধ্যমে। কিন্তু মাঝে মাঝে সত্যিই অবাক হই যে যখন ভার্সিটির ফাইনাল পরীক্ষা চলে আসে তখন আমরা একটু লেখাপড়া করব যাতে করে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা যায়, কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে পরীক্ষার আগেই আমাদের অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে হয় আর এই এসাইনমেন্ট গুলো দু-এক পৃষ্ঠার নয়।

এই অ্যাসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্টগুলো বরাবরই কেউ কেউ ২০ থেকে ৪০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত নিয়ে থাকে। যদিও এগুলোর উপর মার্কস রয়েছে যার কারণেই শিক্ষার্থীরা অনেক বেশি আগ্রহের সাথে সেগুলো গ্রহণ করে। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় যে যদি এই এসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্টে মার্কস না থাকতো তাহলে শিক্ষার্থীরা হয়তোবা ল্যাব রিপোর্ট এবং এসাইনমেন্ট করার জন্য এতটা বেশি প্যারা নিত না। যারা চাকরি করে তাদের আরো বেশি কষ্ট হয়ে যায় মাঝে মাঝে আমার মনে হয় যারা চাকরি করে তারা কিভাবে এত কিছু ম্যানেজ করে। কখন তারা অ্যাসাইনমেন্ট লেখে কখন তারা নিজের চাকরি কন্টিনিউ করে আর কখন ঘুমায়, মাঝে মাঝে সত্যিই এটা ভেবে অবাক হয়ে যাই।

school-work-851328_1280 (1).jpg

source

এবার আমার থার্ড সেমিস্টারের সাবজেক্ট রয়েছে ছটা। প্রথম ক্লাসের ম্যান ফিজিক্স নিতে এসেই বলে দিল যে আগামী সপ্তাহে আপনাদের এসাইনমেন্ট দিতে হবে। সেই সাথে একটা ক্লাস টেস্ট পরীক্ষাও দিতে হবে। এটা শুনে তো আমরা রীতিমত অবাক হয়ে গেলাম যে একই দিনে এসাইনমেন্ট এবং ক্লাস টেস্ট কিভাবে দিব। এসাইনমেন্ট লিখতে হবে আর ক্লাস টেস্টের জন্য কিছু লেখাপড়া করতে হবে কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে দুটো পড়াটা একদমই ভিন্ন, অর্থাৎ অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে হবে একটা অধ্যায়ের উপর আর পরীক্ষা দিতে হবে অন্য আরেকটা অধ্যায়ের উপর তার মানে বুঝতেই পারছেন যে যে কতটা পারা নিতে হবে এই ফিজিক্স সাবজেক্টের জন্য। আমরা তাকে অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু সে আমাদের অনুরোধ রাখেনি, সোজাসুজি বলে দিল যে যদি আপনারা এগুলো দেন তাহলে আপনাদের মার্কস বাড়বে আর যদি না দেন তাহলে জিরো। যেহেতু মার্ক্সের কথা চলে আসলো আমরা ম্যামের হ্যাঁ-তে হ্যাঁ বলেই দিলাম। এর পরের ক্লাস ছিল নিউমেরিক্যাল এনালাইসিস ফর ইঞ্জিনিয়ারিং প্রথমবারের মতো স্যার এসে আমাদের একই কথা বলল এসাইনমেন্ট দিতে হবে সেটা অবশ্যই ২০ থেকে ২৫ পৃষ্ঠা তবে এটা পরবর্তী সপ্তাহে।

আবারও আমরা রীতিমতো অবাক হলাম, পরীক্ষার আগে এত এত এসাইনমেন্ট লেখা সত্যিই অনেক বেশি কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে এরপরেও আমাদের লিখতে হয়। সকল রকমের ব্যস্ততা যেন আমাদের পরীক্ষার আগেই চলে আসে। সারা মাস আমরা যতই লেখাপড়া করি না কেন পরীক্ষার আগে লেখাপড়া না করলে আসলে পরীক্ষা খুব একটা ভালো হয় না এটা আপনারা সকলেই জানেন। কিন্তু এই এসাইনমেন্ট লেখার প্যারায় কোন কিছুই আসলে ভালো মতো করা হয় না। এসাইনমেন্ট গুলো হয়তো বা ম্যাম এবং স্যারেরা খুব ভালোভাবে দেখেও না আমার বিশ্বাস, হয়তোবা শুধুমাত্র চোখ বুলিয়ে যায় কিন্তু আমি আপনাদের অনেক আগেই বলেছি যে এই এসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্ট নেওয়ার মাধ্যমে অনেক শিক্ষার্থীর কিছুটা হলেও লেখাপড়া করে। হয়তোবা ২০ তারিখের পর থেকেই শুরু হয়ে যাবে থার্ড সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষা আর এ কয়দিনের মধ্যেই অ্যাসাইনমেন্ট লিখে শেষ করতে হবে।

garbage-3259455_1280.jpg

source

যদিও আরো তিনটা সাবজেক্টের অ্যাসাইনমেন্ট আছে সেগুলোও দিতে হবে তবে এখন পর্যন্ত স্যার এবং ম্যামেরা কিছু বলেনি তবে অবশ্যই পরীক্ষার আগে তারা এসাইনমেন্ট দিয়ে দেবে বলে আমার বিশ্বাস। কি আর করার কিছু তো করার নেই, ভাবছি যে আগামীকাল থেকেই অ্যাসাইনমেন্ট লেখা শুরু করে দিব যাতে করে পরীক্ষার দশ দিন আগেই সমস্ত রকমের অ্যাসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্ট লেখা শেষ হয়ে যায় এবং পরীক্ষার আগেই কিছুটা লেখাপড়া করতে পারি। অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়বো সেটা বুঝতেই পারছি তারপরেও চেষ্টা করে যাবো সবকিছু কন্টিনিউ রাখার। আমি সব সময় বিশ্বাস করি যে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রস্তুতি। পরিশ্রম ছাড়া আসলে কোন কিছুই হয় না তাই চেষ্টা করে যাবো কিছুটা পরিশ্রম করার যাতে করে রেজাল্টটা মোটামুটি স্বাভাবিক থাকে।

জানিনা সবকিছু গুছিয়ে স্বাভাবিক নিয়মে চলতে পারব কিনা তবে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করে যাবো। অ্যাসাইনমেন্ট লেখা নিয়ে আমি আপনাদের মাঝে আবার নতুন কোন পোস্ট নিয়ে হাজির হব কারণ আপনারা অনেকেই জানেন যে অ্যাসাইনমেন্ট লেখাটা কতটা ধৈর্যের এবং কষ্টের কাজ। যাইহোক এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়সকল ব্যাস্ততা বারে পরিক্ষার আগেই
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 8 months ago 

আমি আপনার কষ্ট অনুভব করতে পারছি৷ এমন সময়ে স্যারদের প্রচন্ড অমানবিক মনে হয়। তারা আমাদের সমস্যা গুলো বোঝার চেষ্টাই করেন না,তারা এক সাবজেক্ট পড়ান দেখে মনে করেন আমাদেরও খালি একটাই লিখতে হবে। এদিকে আমাদেরও উপায় নেই,মার্কস লাগবে,ফলে লেখাও লাগবে৷ যাই হোক মনকে শক্ত করে লেগে পড়ুন।

Posted using SteemPro Mobile

 8 months ago 

আসলেই যে স্যার অথবা ম্যাম যেই সাবজেক্টটা পড়ায় তারা মনে করে যে এই একটা সাবজেক্টটি তাদের আর অন্য কোন সাবজেক্ট নেই যার কারণে নিজের ইচ্ছামত এসাইনমেন্ট দেয়। আর এদিকে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

 8 months ago 

ভাই স্টুডেন্ট লাইফে এই ব্যাপারটা সবার সাথেই হয়, অ্যাসাইনমেন্ট আর ল্যাব রিলেটেড কাজ করতে করতে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যায়। আমার নিজের ক্ষেত্রেও এরকম হয়েছে, পরীক্ষার তিনদিন আগে হঠাৎ করে নোটিশ দিয়েছে যে অ্যাসাইনমেন্ট করতে হবে তাও আবার মিনিমাম কুড়ি পৃষ্ঠার। যাইহোক, আপনি এই সিদ্ধান্তটা ঠিকই নিয়েছেন, যে পরীক্ষার ১০ দিন আগে অন্তত এইসব কাজ করে কমপ্লিট করে রাখবেন। আসলে এই অ্যাসাইনমেন্ট এর প্যারা থেকে স্টুডেন্টরা কোনদিনও রেহাই পাবে না ভাই।

 8 months ago 

মাঝে মাঝে আসলে নিজের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগে যে পরীক্ষার আগেই এত এত এসাইনমেন্ট এবং ল্যাব রিপোর্ট লিখতে হয়। তারপরও কিছু করার নেই যেহেতু মার্কস রয়েছে যার কারণে লিখতেই হবে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 8 months ago 

এইগুলো ভাই একদমই বাধ্যতামূলক একটা বিষয়। আমরাও করে এসেছি, আপনারাও করছেন এবং ভবিষ্যতে যারা পড়াশোনা করবে, তাদেরও করতে হবে। এটা চলতেই থাকবে এইভাবে।

Posted using SteemPro Mobile

 8 months ago 

পরীক্ষার আগেই সকল বিষয়ের স্যার ম্যাডামরা অ্যাসাইনমেন্ট দিচ্ছে এবং ভিতরেই তা জমা দিতে বলছে বিষয়টি কমবেশি সবভার্সিটির জন্যই একই প্র্যাক্টিস বলা যায়। এটা একটাই সুবিধা হয় যে টপিক্সের উপরে দেন সেই টপিক্সটা পড়া হয়ে যায় বেশ ভালো করে। আর তাছাড়া অ্যাসাইনমেন্টের উপরে যদি নাম্বার না থাকতো তবে বেশিরভাগ স্টুডেন্ট অ্যাসাইনমেন্ট জমাই দিত না! খেয়াল করে দেখবেন স্যারেরা সে সকল অধ্যায়ের উপরই অ্যাসাইনমেন্ট দেন যেটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সেগুলো ভালোভাবেই পড়া হয়ে যায়। বুঝতে পারছি এ সপ্তাহটা বেশি প্রেসার যাচ্ছে আপনার উপর। অ্যাসাইনমেন্ট এবং পরীক্ষার জন্য শুভকামনা রইল।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.029
BTC 76511.74
ETH 3031.28
USDT 1.00
SBD 2.62