অসুস্থতা মানুষকে কর্ম থেকে অনেক দূরে রাখে
আজ - ২১ কার্তিক | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | সোমবার | হেমন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- অসুস্থতা মানুষকে কর্ম থেকে অনেক দূরে রাখে
- আজ ২১শ কার্তিক, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- সোমবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সকাল সবাইকে......!!
একমাত্র যখন আমরা অসুস্থ হই ঠিক তখনই আমরা বুঝতে পারি যে সুস্থতা সৃষ্টিকর্তার কত বড় একটা নেয়ামত। কিন্তু এই ব্যাপারটা আমরা কখনোই তেমন একটা বুঝতে পারি না ঠিক তখনই বুঝতে পারি যখন আমরা অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ি। অসুস্থ শরীর নিয়ে কোন কিছু করতে তেমন একটা বেশি ভালো লাগে না, মনের মধ্যে সবসময়ই অসহ্য এক যন্ত্রণা কাজ করে। অসুস্থ থাকা অবস্থায় পৃথিবীটাকে অন্ধকার মনে হয়। যত টাকা পয়সা ধন দৌলত থাকুক না কেন যখন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন সবকিছুই তার কাছে ধোঁয়াশা মনে হয়। মনে হয় এত সব কিছু থাকার পরেও কি যেন নেই আসলে মনের মধ্যে যদি শান্তি না থাকে তাহলে কোন কিছু তেমন একটা বেশি ভালো লাগে না। সবকিছুতেই যেন একটা অশান্তি বিরাজ করে সবসময়ই। তাই আমাদের উচিত যখন আমরা সুস্থ থাকি তখন সৃষ্টিকর্তার কাছে বেশি বেশি শুকরিয়া আদায় করা। অসুস্থতা আমাদেরকে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে রাখে বিশেষ করে যখন আমরা অসুস্থ হই তখন বরাবরই যেকোনো ধরনের কাজকর্ম থেকে আমরা অনেকটাই পিছিয়ে যাই।
আমাদের বাসার পাশে এক বড় ভাই আছে সে কৃষি ডিপ্লোমা শেষ করেছে কয়েক বছর আগে। যদিও চাকুরী বাকরি তেমন একটা করা হয়নি, তবে চেষ্টা করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত চাকরি যোগাড় করার। বাসায় এসেছি জেনে প্রতিনিয়ত ভাইয়ের সঙ্গে সকাল সন্ধ্যা দেখা হয় এবং রাত্রি অবধি আড্ডা দেওয়া হয় মাঝে মাঝেই। বাসায় আসার পর থেকে প্রতিদিনই দেখা হয় কিন্তু গত দুদিন যাবত তার সঙ্গে আর দেখা নেই। হঠাৎ গতকাল সন্ধ্যেই আবার দেখা হল জিজ্ঞেস করাতেই বলল একটু ঢাকায় গিয়েছিলাম কিন্তু চলে এসেছি। ঢাকা যাওয়ার কথা শুনে রীতিমতো একটু অবাকই হলাম, অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম ঢাকায় গিয়েছিলেন কেন..? বলল একটা চাকরির জন্য গিয়েছিলাম চাকরিটা হয়েছিল কিন্তু অসুস্থতার কারণে বাসায় চলে এসেছি।
এটা শুনে বেশ খারাপই লাগলো। কারণ এই মানুষটা অনেকদিন ধরেই চাকুরী খোঁজাখুঁজি করছে কিন্তু চাকরি হবার পরে কি এমন অসুস্থতায় পড়ে গেল যে চাকুরী ছেড়ে দিয়ে বাসায় ফিরতে হলো..!! আমি অনেকটা কৌতুহল বসত-ই তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম পুরো ঘটনাটা বলেন তো কি হলো আপনার সঙ্গে এই দুদিনে। চাকরিতে কেনই-বা গেলেন আবার কেনই-বা ফিরে এলেন...??
এই কথা বলার পরে ভাই টং দোকান থেকে দু-কাপ চায়ের অর্ডার করল। এরপরে ভাই আমার দিকে তাকিয়ে দীর্ঘ এক নিঃশ্বাস ফেলে বলল, স্কুলের স্যারের সঙ্গে কথা বলে ঢাকায় একটা চাকরি নিয়েছিলাম। মোটামুটি বেশ ভালই থাকা কোম্পানির খাওয়াটা নিজের সেলারি মোটামুটি দেবে বলেছিল যেটা আমার পছন্দ হয়েছিল। আমি বললাম বেশ, তাহলে তো খুবই ভালো কথা। চলে আসলেন কেন..? বলল, বাসা থেকে রওনা দিয়েছিলাম গত পরশুদিন বিকেল তিনটায়। বাসা থেকে বের হওয়ার দিন আমার মা,পিঠা এবং মাংস তৈরি করেছিল যেগুলো আমি খেয়েছিলাম,খেয়ে আমি বাসে উঠেছিলাম। যদিও বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের হরতাল চলছে যার কারণে চারিদিকের অবস্থা খুব একটা ভালো না। এত সব কিছু জেনেও আমি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করেছিলাম কারণ চাকরিটা আমার খুবই দরকার। আসলেই ভাইয়ের যে চাকরিটা খুবই দরকার এটা আমি খুব ভালো করেই জানি।
এরপরে ভাই আমাকে বলল বাসে ওঠার পরে ঘন্টা খানিক পরেই আমার পেট ব্যথা এবং বমি শুরু হয় সেই সাথে শরীরে প্রচন্ড জ্বর দেখা দেয়। আমি বাসের মধ্যে জানালার পাশে বসেই বমি করতে থাকি এবং জ্বরে কাতরাতে থাকি। ভাগ্যটা খুবই ভাল ছিল যে আমাদেরই এলাকার একজন আমার সঙ্গে ঢাকা যাচ্ছিল সেই আমাকে প্রতি মধ্যে কিছুটা যত্ন করেছিল যার কারণে আমি গন্তব্যস্থল পর্যন্ত পৌঁছাতে পেরেছিলাম। সে না থাকলে হয়তো বা বাসের কন্টাকটার আমার কোথাও নামিয়ে দিত। এরপরে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম আপনি সেখানে যেয়ে কোথায় ছিলেন কি খেলেন এ দুদিন..?? এরপরে একজনের কথা বলল তাকে আমি খুব ভালো করেই চিনি তার কাছে গিয়েই সে রাত্রি যাপন করেছিল সেও তাকে ভালো মতোই সেবা যত্ন করেছে।
রাত্রিবেলা প্রচন্ড জ্বর থাকার কারণে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠতে পারেনি। ভাই আমাকে বলল যে আমি রাত্রিবেলায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এই অবস্থায় আমি চাকুরীতে যাবো না। কারণ এই অবস্থায় যদি আমি চাকরিতে যাই আমার ওখানে গিয়ে তো কাজ করতে হবে উনারা তো আর আমাকে বসিয়ে রাখবে না, আর আমি ওখানে গিয়ে কাজ করতে পারব না। আগে আমাকে সুস্থ হতে হবে। এরপর ভাই আমাকে বলল আমি স্কুলের স্যারের কাছে ফোন দিই স্যারের কাছে পুরো ব্যাপারটা জানাই কিন্তু স্যার আমাকে একটু রাগ করে। যদিও রাগ করাটাই স্বাভাবিক।
স্যারের রাগ করাটা স্বাভাবিক কারণ,স্যার যে কোম্পানি সঙ্গে কথা বলেছে সেই কোম্পানির লোকেদের আসলেই কিছু লোকজন দরকার যার কারণেই স্যার তাকে পাঠিয়েছে। কিন্তু সময় মত লোক ম্যানেজ করে না দিতে পারলে স্যার সেই কোম্পানির সঙ্গে কথার বরখেলাপ হয়ে যাবে যার কারণে স্যার তাকে একটু শাসিয়েছিল। আবার পরক্ষণেই নাকি স্যার তাকে বলেছে ঠিক আছে তাহলে তুমি বাসায় চলে আসো পরবর্তীতে আবার কোন অপরচুনিটি আসলে তোমাকে পাঠাবো। এটা শুনে ভাই নাকি খুবই খুশি হয়েছিল এবং ঔষধ খেয়ে সেখান থেকে সকাল দশটায় রওনা করেছিল।
যেহেতু বর্তমান দেশের অবস্থা খুব একটা ভালো না তাই রাস্তাঘাটে তেমন একটা গাড়ি ঘোড়া ছিল না। যার কারনে কিছুটা লেট হয়েছে বাসায় ফিরতে সকাল দশটায় ঢাকা থেকে রওনা দিয়ে এখানে এসে বিকাল ৫ টায় পৌঁছেছে। বাসায় এসে ওষুধ খেয়ে মাথায় পানি এখন মোটামুটি একটু সুস্থ। ভাইয়ের এই অসুস্থতার কারণেই সে কর্ম থেকে অনেকটা পিছিয়ে গেল আবার কবে কখন কোথায় লোকজন নেবে সেই আশায় অপেক্ষা করতে হবে।
ভাইয়ের এই দীর্ঘ শ্বাস দেখে খুবই খারাপ লাগলো আসলে একজন বেকার ছেলেই বুঝতে পারে যে একটা চাকুরি তার কতটা দরকার। পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য অবশ্যই চাকরি করা উচিত কিন্তু যখন অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও কেউ চাকরি পায় না তখন নিজেকে ব্যর্থ মনে হয়। এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি এই পোস্ট আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুন ভাবে নতুন রূপে, ততক্ষণ পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | অসুস্থতা মানুষকে কর্ম থেকে অনেক দূরে রাখে। |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
বর্তমানে মানুষের সুস্থতা থাকাটাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আসলে ভাই বেকার জীবন অভিশাপের জীবন। একমাত্র বেকার ব্যক্তি বোঝে বেকার জীবন কতটা কষ্টের। মানুষ দীর্ঘশ্বাস তখনই ফেলে যখন নিরুপায় হয়ে যায়। এ সকল মানুষকে মেন্টালিভাবে সাপোর্ট দেয়াটা বেশ জরুরী। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট বিস্তারিতভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই বেকার জীবনটা অনেক বেশি কষ্টের আর এই জীবনের সঙ্গে যে জড়িত একমাত্র সেই বুঝতে পারে কষ্টটা কতখানি গভীর। কিছু কিছু কষ্ট আছে যেটা কখনো বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয় তার মধ্যে এটাও একটা। ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই ভাই কিছু কিছু কষ্ট সারা জীবন ধরে বিশ্লেষণ করলেও সেগুলোর সমাধান পাওয়া যায় না। অসংখ্য ধন্যবাদ আমার মন্তব্যের সুন্দর ফিডব্যাক প্রদান করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
একদম সত্যি একটি বিষয় নিয়ে আপনি আজ পোস্ট শেয়ার করেছেন। আমি কিন্তু তার ভুক্তভোগী সেই কবে অসুস্থ হলাম। আর এখন এই অসুস্থতার জন্য কোন কাজই মন দিয়ে করতে পারছি না। আরে মানুষের দেহ যদি ভালো না থাকে তাহলে কাজ কাম করবে কি করে? সব মিলিয়ে বেশ সময় উপযোগী পোস্ট করেছেন আজ। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
সত্যিই শরীর যদি সুস্থ না থাকে তাহলে কোন কিছু করতে তেমন একটা ভালো লাগে না সবকিছুতেই কেমন যেন একটা অনীহা বোধ চলে আসে। খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন এই দোয়া করি মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ঠিক কথা ভাই। অসুস্থ হলে বোঝা যায় সুস্থতা কত বড় নিয়ামত। আমরা অসুস্থ হলে শুকরিয়া আদায় করি আল্লাহর কাছে কিন্তু ফের সুস্থ হয়ে গেলে সেই আল্লাহ কেই ভুলে যায়। যতই টাকা-পয়সা থাকুক না কেন মনের ভিতর শান্তি না থাকলে কিছুই ভালো লাগেনা তাই সুস্থতা আগে প্রয়োজন। সৃষ্টিকর্তা হয় তো এটাই কপালে লিখেছিল তার জন্য এটাই মঙ্গল ছিল। তাই সৃষ্টিকর্তা অসুস্থ দিয়ে তাকে কর্ম থেকে পিছিয়ে দিয়েছে আবার সেই সৃষ্টিকর্তায় সুস্থ করে ভালো কর্মে তাকে যোগদান করে দেবে ইনশাআল্লাহ
আমরা যখন সুস্থ থাকি তখন কখনোই বুঝতে পারি না যে অসুস্থতা মানুষকে কত দূরে নিয়ে যেতে পারে। সৃষ্টিকর্তার বড় একটা নিয়ামত হচ্ছে সুস্থতা বরাবরই আমাদের এ ব্যাপারে শুকরিয়া আদায় করা উচিত বলে মনে করি। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আজকে ভাইয়া। তবে অসুস্থতা মানুষকে শুধু কর্ম থেকেই দূরে রাখে না অনেক কিছু থেকেই দূরে রাখে। তবে এটা সত্য যে অসুস্থ থাকলে কোন কাজ বা কোন কিছুই ভালো লাগেনা। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলেই অসুস্থতার কারণে অনেকেই অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে থাকা অসুস্থতা মানুষকে বরাবরই কাজকর্ম এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক জিনিস থেকে সবসময়ই পিছিয়ে রাখে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আপনি অনেক লম্বা একটি গল্প শেয়ার করলেন। বিস্তারিত পড়ে খুবই খারাপ লাগলো। আসলে কার কখন যে শরীর খারাপ হয়ে যায় সেটা বলা খুবই মুশকিল। উনি ঢাকায় গেলেন চাকরি জন্য। আবার চাকরি টা বাদ দিয়ে চলে আসতে হল। আপনার তো দেখছি সেই ভাইয়ের সাথে অনেক বেশি ভাব। যেহেতু চা খেতে খেতে আপনাকে অনেক কিছু শেয়ার করে নিল। অনেক ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি বিষয় আমাদের সাথে তুলে ধরলেন।
মোটামুটি ভাবে ভাই ব্রাদারের সঙ্গে গভীরভাবে মিলেমিশে থাকার চেষ্টা করি যার কারণেই ভাই সেদিন গল্পটা শেয়ার করেছিল তবে খুবই খারাপ লেগেছিল তার গল্পটা শুনে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
পুরা পোস্ট টি পড়ে খুব খারাপ লাগলো।আপনার বড়ো ভাইটি চাকুরির খোজে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েও চাকুরির জন্য যেতে পারেনি অফিসে অসুস্থতার কারণে ।অসুস্থতা নিয়ে এবং চাকুরীতে জয়েন না করার কষ্ট নিয়ে ফেরত আসতে হয়েছে। আসলে ঠিক বলেছেন একজন বেকার ছেলেই জানে তার জীবন কতোটা কষ্টের।ধন্যবাদ
অসুস্থতা নিয়ে চাকরি করা আসলেই সম্ভব নয় যেহেতু নতুন জয়েন করবে তাই সেখানে তো তেমন কেউ পরিচিত থাকবে না যার কারণে সে একটু ভয় পেয়েছে। আসলেই বেকার ছেলেরাই জানে চাকরিটা তার জন্য কতটা জরুরী। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।