মানুষ সরলতার সুযোগ নিয়ে অন্যের ক্ষতি করে
আজ--০৬ আশ্বিন | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |শনিবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- মানুষ সরলতার সুযোগ নিয়ে অন্যের ক্ষতি করে।
- আজ--০৬ষ্ঠআশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
আমরা মানুষেরা আসলে বড্ড বেশি বেমানান। তবে পৃথিবীতে সকল মানুষই যে একই রকম তা কিন্তু নয় এমন অনেক মানুষ আছে যে মানুষগুলো সবসময়ই অণ্যের বিপদে আপদে সাহায্য করে। এই মানুষগুলো অপর পাশের মানুষের থেকে কোনরকম কোন কিছু আশা না করেই মানুষের পাশে থাকে কেন জানি এই মানুষগুলো সবসময়ই মানুষের পাশে দাঁড়াতে চায়। ঠিক তেমনি ভাবে এমন কিছু কিছু মানুষ আছে যে মানুষগুলো দেখতে মানুষের মতো হলেও এই মানুষগুলো সব সময়ই চিন্তা নিয়েই থাকে কিভাবে অন্যের ক্ষতি করা যায়। মূলত তারা সবসময়ই অন্যের ক্ষতি করা নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে আর সুযোগ পেলেই সেটা কাজে লাগায়। কিন্তু তারা হয়তো বা এটা জানে না যে অন্যের ক্ষতি করে কেউ কখনো কি হতে পারে না বা অন্যের ক্ষতি করে কোন কিছু অর্জন করলে সেই অর্জন বেশিক্ষণ ধরে রাখা যায় না নিমিষেই সেই অর্জনটা শেষ হয়ে যায়। এমনি একটা ঘটনা ঘটে গিয়েছে আমাদের অফিসে। ব্যাপারটা যখন আমি জানতে পারলাম তখন নিজের কাছে অনেকটাই খারাপ লেগেছিল মনে হয়েছিল যে পৃথিবীতে মানুষ হয়তো বা সবসময়ই নিজের স্বার্থের জন্য অন্যের বড় ধরনের ক্ষতি করতেও দ্বিধাবোধ করে না। ঘটনাটা হলো আমাদের অফিসের এক বড় ভাই আছে এখানে যোগদান করার পর থেকেই আমার মনে হয়েছে এই মানুষটা খুবই সহজ সরল। যদিও বয়সটা একটু বেশি যার কারণেই অনলাইন বা এন্ড্রয়েড ফোন সম্পর্কে খুব একটা বেশি ধারণা রাখেনা।
যেহেতু তার বেতনের টাকা তার ফোনে আসে, এরপরে সে কোন একটা ব্যাংকে গিয়ে সেই টাকা তুলে নিয়ে তবে মাঝে মাঝেই সে মানুষের কাছে যায় তার ফোনে টাকা লোড করার জন্য আবার মাঝে মাঝে মানুষের কাছে গিয়ে বলে আমার ফোনে এমবি অথবা মিনিট এনে দাও। আমার কাছেও বেশ কয়েকবার এসেছে যেহেতু আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই বলেছি এই মানুষটার বয়স একটু বেশি যার কারণে সে অনলাইন প্লাটফর্ম বা এন্ড্রয়েড ফোন সম্পর্কে খুব একটা বেশি ধারণা রাখে না শুধুমাত্র ফোন দেওয়া এবং কেউ ফোন করলে রিসিভ করা আর মাঝে মাঝে দেখি ইউটিউবে নিউজ দেখে, মূলত সে এরকম কিছু কিছু কাজ বাড়ে কিন্তু এর বেশি কোন কিছু সম্পর্কে সে খুব একটা বেশি ধারণা রাখে না আপনি ব্যাপারটা বোঝেন যে সেই মানুষটা এভাবে বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে টাকা লোড দিতে হয় সেটা পর্যন্ত জানে না তাহলে বুঝতেই পারছেন সে কোন টাইপের মানুষ। ঘটনাটা ঘটেছে এ মাসের প্রথম দিকে হঠাৎ করেই একদিন দেখলাম ভাইয়ের মনটা খুবই খারাপ। জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে জিজ্ঞেস করাতেই সে মুখে একরাশ কালো মেঘ নিয়ে বলল আমার অনেক বড় ধরনের একটা ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। আমি তার মুখে এরকম কথা শুনে রীতিমত চমকে উঠলাম আমি ভেবেছিলাম হয়তোবা তাকে রিজাইন দেওয়া হয়েছে যার কারণেই সে বড় ধরনের ক্ষতির কথা বলছে, কিন্তু না...!!
ব্যাপারটা ঘটেছে তার উল্ট। এরপরে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম তার সমস্যার কথা সে বলল যে এ মাসের বেতনের টাকা রাত দশটার সময় আমার ফোনে আসে যথারীতি আমি দেখে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই দেখি তিনটা নাম্বার থেকে টাকা কিভাবে যেন কেউ একজন নিয়ে গিয়েছে। তার এই কথা শুনেই আমি রীতিমত চমকে উঠলাম নিয়ে গিয়েছে মানে কি..?? আপনি কি রাতের বেলা কারো কাছে ফোন দিয়েছিলেন সে বলল আমি কারো কাছেই ফোন দেই নি আর আমার বাসায় কেউ নেই আমি একা একাই থাকি এখন কে নেবে আমার ফোন থেকে টাকা বুঝতেই পারছি না। এই কথা শুনে আমি তাকে বললাম আচ্ছা দেখি আপনার ফোনটা দেন। ফোনটা নিয়ে আমি দেখলাম যে তিনটা নাম্বার থেকে ট্রান্সফার করে টাকা নিয়ে নেওয়া হয়েছে। এরপরে আমি তাকে সম্পূর্ণ ঘটনাটা বোঝালাম।
মূলত এখানে ঘটনাটা ঘটে গিয়েছিল এমন যে, পৃথিবীতে যেমন ভালো মানুষ রয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে খারাপ মানুষও রয়েছে আমি আপনাদের এ কথা অনেক আগেই বলেছি। সকলেই যে সকলের ভালো টা চায় তা কিন্তু নয় কিছু কিছু মানুষ আছে যারা কখনোই মানুষের ভালো চায়না। এই মানুষটা মাঝে মাঝেই যে অন্য লোকের কাছে গিয়ে ফোনে টাকা লো ড দিত অথবা এমবি লোড দিত এরকম কোন একটা মানুষের কাছে সে হয়তো বা গিয়েছিল তার ফোনে লোড দেওয়ার জন্য। সেখান থেকেই হয়তো বা কোনো একভাবে তার একাউন্টের অ্যাক্সেস ওই মানুষটা নিয়ে নিয়েছে। যার কারণেই অফিসের সেই বড় ভাইয়ের একাউন্ট পুরোটাই হয়তোবা অন্য লোকের ফোনে লগ ইন ছিল। যখনই তার মাসের বেতন ফোনে এসেছে সাথে সাথেই সেই অসাধু লোকটা টাকা ট্রান্সফার করে নিয়ে নিয়েছে। এরপরে আমি তাকে এই ব্যাপারটা বললাম সে আমার কথার সঙ্গে একমত পোষণ করলো এবং বলল যে আমি একজনের কাছে গিয়েছিলাম সেও আমাকে একই কথা বলেছে আমি বললাম এখন তাহলে আপনি কি করতে চাচ্ছেন.? তখন সে আমাকে বলল আমি পুলিশের কাছে গিয়েছি সেখানে কমপ্লেন জানিয়ে এসেছি পুলিশ কাজ করবে বলেছে তবে সময় লাগবে।
যখন সে এসব কথা বলছিল তখন তার মুখের দিকে আমি তাকাতে পারছিলাম না মুখের দিকে তাকালেই বোঝা যাচ্ছিল যে তার হতাশা কতখানি। এখানে চাকুরী করে চাকরি করে মাস শেষে যে বেতনটা পায় সেটা দিয়েই তার সংসার চলে এবং সে নিজেও এই বেতনের উপর অনেক বেশি ডিফেন্ডেবল। এই মাসের পুরো বেতনের টাকাটা সে কোন এক ভাবে হয়তো বা তার ভুলের বসে হারিয়ে ফেলেছে এখন একটা মাসে কিভাবে চলবে সেই ব্যাপারটা নিয়েই সে অনেক বেশি চিন্তা করছে। আমি তার সঙ্গে বসে অনেকটা সময় গল্প করছিলাম তার দুঃখের কথাগুলো শুনছিলাম আমার নিজেরও অনেক বেশি খারাপ লাগছিল সেই সাথে মানুষের প্রতি অনেক বেশি ঘৃণা এবং রাগ হচ্ছিল। এরপর আমি তার কাছে জানতে চাই যে আপনার কারো ব্যাপারে সন্দেহ হয় নাকি, সে আমাকে বলল আমাদের অফিসেরই দুজনের উপর আমার একটু একটু সন্দেহ আছে তবে জানিনা তারা এটা করেছে কি না। তবে সে যেমনভাবে বলল তাতে মনে হল এটা অফিসেরই কোন একজনের কাজ,যেহেতু আমি এখানে নতুন যার কারণে কারো সম্পর্কে সে রকম কোনো মন্তব্য করতে পারেনি।
দুজনে অনেকক্ষণ বসে গল্প করলাম। ওই ভাইয়ের সাথে আমার মোটামুটি খুবই ভালো একটা সম্পর্ক সে সবসময়ই আমাকে বলে, জীবন ছাড়া তো আমরা বাঁচতে পারি না জীবন যেখানে নেই সেখানে কিভাবে আমরা বেঁচে থাকব তুমি বলো, মানে মাঝে মাঝে এসে এসব কথা বলে অনেক হাসি ঠাট্টা তামাশা আমার সঙ্গে করে তবে সেদিনের সেই মানুষটাকে আমার কাছে একদম ব্যতিক্রম মনে হয়েছে। মনে হয়েছিল যে এই মানুষটা এত বেশি হাসি খুশি থাকে সবসময় কিন্তু আজকে তার মুখে কোন হাসি নেই এরপরে আমি তাকে বললাম যে আপনার যদি চলাফেরা করতে সমস্যা হয় তাহলে আমার কাছ থেকে আপনি টাকা ধার নিতে পারেন আপনার যেদিন ইচ্ছা আপনি সেদিন দিয়েন আমার কোন সমস্যা নেই। এরপরে তাকে এটাও বললাম যদি প্রয়োজন হয় অবশ্যই আমাকে বলবেন আমি আপনাকে কিছু টাকা দিব যাতে করে আপনি মাস চলতে পারেন। একথা শুনে সে মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ সূচক মন্তব্য প্রকাশ করে চলে গেল। লোকটাকে দেখে অনেক বেশি খারাপ লাগছিল আসলে মানুষ কি রকম ভাবে একটা মানুষের সারা মাসের বেতনটা পুরোটাই আত্মসাৎ করতে পারে এটা আমার বুঝে আসেনা।
আমি আসলে এটা বুঝতেই পারছি না কোন ভাবে যে মানুষের মধ্যে কি মনুষ্যত্ব বলে কিছু নেই...?? মনুষত্ব থাকলে হয়তো বা একটা মানুষের পুরো মাসের বেতনটা এভাবে আত্মসাৎ করে নিত না। কিছু কিছু মানুষ আছে এই পৃথিবীতে যারা দেখতে হুবহু মানুষের মতো হলেও তাদের আচার-আচরণ কার্যকলাপ পশুর থেকেও নিকৃষ্ট। এরকম মানুষ আমরা কি আদেও হতে চেয়েছিলাম..?? এরকম মানুষের মূল্য কি আদেও আছে এই পৃথিবীতে..? মানুষকে নিয়ে এরকম অনেক প্রশ্ন আমার মনের মধ্যে এখন জাগ্রত হয়। যেগুলোর উত্তর আমার জানা নেই। যাইহোক, সব সময় চেষ্টা করবেন মানুষের পাশে থেকে উপকার করার অন্যের ক্ষতি করলে নিজেও একদিন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় এটা সকলেরই মাথায় রাখা উচিত।এটাই ছিল আমার পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের ভালো লেগেছে। আধার নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | মানুষ সরলতার সুযোগ নিয়ে অন্যের ক্ষতি করে। |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আমি পূর্বে বলে এসেছি মানুষের মন চেনা এবং মন পাওয়া বেশ কঠিন ব্যাপার। আপনার সাথে চলা পাশে থাকা মানুষটা একদিন আপনাকে এমন ভাবে ঠকাবে আপনি বুঝতে পারবেন না। কারণ সে আপনার দুর্বলতা খুব সহজেই বুঝে ফেলেছে। আর মানুষের চেনা যায় বিপদে পড়লে টাকা ধার দিলে। এ মুহূর্তে মানুষের আসল চেহারা দিনে দিন প্রকাশ পেতে থাকে। ঠিক তেমনি একটা বিষয় ঘটেছে।
যে মানুষগুলোর ভেতরে মনুষ্যত্ব লোভ পায় তারাই এরকম কাজ করে থাকে। কিভাবে একটা মানুষ পারে অন্যের টাকা এভাবে নিয়ে যেতে। মানুষ অন্যের সরলতার সুযোগ নিয়ে থাকে। ওই লোকটা ওনার দুর্বলতা টা ভালোভাবেই বুঝে নিয়েছেন। আর চালাকির সাথে টাকাগুলো নিয়ে নিয়েছে। আসলে পৃথিবীতে ভালো মানুষের থেকে খারাপ মানুষের সংখ্যাটাই এখন অনেক বেশি। মানুষ উপরে যতই ভালো মুখোশ পড়ে থাকুক না কেন, তাদের ভেতরে লুকিয়ে থাকা সেই ভয়ানক চেহারাটা একদিন বেরিয়ে আসে। অন্যের ক্ষতি করে মানুষ কি পায় এটা এখনো পর্যন্ত বুঝতে পারিনি। কোনো না কোনো ভাবে এর থেকেও ডাবল ক্ষতি হয় নিজের।
আপনি কিন্তু একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই মানুষ সুযোগ পেলে পারে মানুষের সরলতার সুযোগ নিবে এবং তার ক্ষতি করবে। আর এমন ক্ষতি করার মানুষগুলোকে চেনা বেশ কঠিন। পাশে থাকা মানুষ চলাফেরা করা মানুষগুলোই এমন একটা মুহূর্তে নিজের মোড় পরিবর্তন করে যা কখনো ভাবায় যায় না। আশা করি আপনার এই পোস্ট অনেকের জন্য সচেতনতা আনবে।
পৃথিবীতে ভালো মানুষের চেয়ে খারাপ মানুষ হয়তো বেশিই রয়েছে। আর এই খারাপ মানুষ গুলো মানুষের দূর্বলতা খুজে বের করে এবং তারপর তার ক্ষতি করে। এটা বেশ খারাপ একটা ব্যাপার। ঘটনা টা শুনে খারাপ লাগছে। কিন্তু কিছু করার নেই এ যেন দুনিয়ার নিয়ম।