আগে সতর্কতা পরে কাজ [benificiary ১০% @shy-fox]|

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - ১০ মাঘ| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | শীতকাল|



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি বাস্তবধর্মী ঘটনা শেয়ার করতে চলেছি। ঘটনা বলতে এটা একটা গল্প যে গল্পটা আমাকে অনেক বেশি ব্যথিত করেছে। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • দুঃখজনক একটি গল্প
  • আজ ১০মাঘ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • মঙ্গলবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


সতর্কতা...!! আপনি কতটুকু সতর্ক থাকতে পছন্দ করেন..?? বা আপনি কতটুকু সতর্কতা অবলম্বন করে চলাফেরা করেন বলে আপনার মনে হয়...?? আদেও কি আমাদের জীবন চলার পথে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত নাকি জীবন যেভাবে চলছে চলুক এটা ভেবে বসে থাকা উচিত...?? নিশ্চয়ই একজন জ্ঞানী এবং বিজ্ঞ মানুষের উত্তর এমনটাই হবে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আমিও সেটাই মনে করি জীবন চলার পথে আমাদেরকে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কতটুকু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত..?? আমি মনে করি যতটুকু ও সতর্কতা অবলম্বন করলে আমাদের জীবনের উপর দিয়ে কোনরকম ঝড় বয়ে না যায় বা কোন রকম বিপদ-আপদ না আসে ঠিক ততটুকুই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আসলে গ্রামের মুরুব্বিরা সবসময়ই একটি কথা বলে, গ্রামের মুরুব্বিরা বলে যে, সাবধানের মাইর প্যাচ কম। এই কথাটা তারা এটাই বোঝায় যে সবসময় সাবধান থাকা উচিত। যদি সব সময়ই সাবধান থাকা যায় বা সতর্কতা অবলম্বন করা যায় তাহলে যেকোনো ধরনের বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাওয়া অনেক বেশি সহজ হয়ে পড়ে। কিন্তু যদি সাবধান না থাকা যায় তাহলে বিপদ আপদ আসলেই জীবনটা সেখানেই শেষ হয়ে যেতে পারে। সেজন্য আমাদের সকলের উচিত সবসময় সতর্কতা অবলম্বন করা।

আবার যখন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তাম তখন আমাদের শিক্ষকেরা আমাদেরকে একটা জিনিস মাথার ভিতরে খুব ভালোভাবে ঢুকিয়ে দিত। শিক্ষকেরা সবসময় বলতো ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে আসলে একটা জিনিস তোমাকে সব সময় মনে রাখতে হবে। শুধু মনে রাখলেই চলবে না এটা তোমাদেরকে বিশ্বাস করতে হবে যে এটা ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভাষা। ভাষাটি হচ্ছে, safety first work last (আগে নিরাপত্তা পরে কাজ)। তাই আমি সব সময় বিশ্বাস করি আগে সতর্কতা পরে কাজ সেটা সকল ক্ষেত্রেই একই রকম।

এই যে আমি সতর্কতা নিয়ে আপনাদের মাঝে এত এত কথা বললাম এটার কারণ কি..?? অবশ্যই এর কোন একটা কারণ আছে। তাহলে চলুন কি কারনে আমি এই কথাগুলো বললাম সেই ব্যাপারে কিছু কথা বলি। আশা করছি আপনারা পুরো ব্যাপারটা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

characters-696951_640.webp

source


ঘটনাটা গতকাল রাত আটটায়। আমি নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে গিয়েছিলাম। মসজিদ এমন বেশি দূরে নয় আমার মেসের পাশেই মসজিদ যেতে দু থেকে তিন মিনিট সময় লাগে। যথারীতি আমি অজু করে এশার নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে গমন করলাম। মসজিদে গিয়ে আমি এশার নামাজ শেষ করে উঠে আসবো ঠিক তখনই মসজিদের মাইকে মোয়াজ্জিন বলছে, আপনারা কেউ বাহির হবেন না এখনই আমাদের মাঝে একটি জানাজা হবে আপনারা সবাই অংশগ্রহণ করুন। যথারীতি আমি জানাজার কথা শুনে যেখানে নামাজ পড়লাম ঠিক সেখানেই বসে থাকলাম। জানাযা শুরু হওয়ার আগে মোয়াজ্জিন আবার বলল আপনারা কিছু কথা শুনুন আমার এই ভাই আপনাদের মাঝে কিছু কথা বলবে। অবাক দৃষ্টিতে সেই লোকটার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। ‌‌ লোকটার বয়স ৫০ থেকে ৫৫-র মধ্যে হবে যতটুকু আইডিয়া করতে পারলাম।

চুলগুলো আধোপাকা সেই সাথে দাড়িগুলো একদম ধবধবে সাদা। বুঝতেই পারছিলাম লোটার অনেক বয়স হয়ে গিয়েছে। প্রথমে ওই লোকটাকে দেখে আমি ভেবেছিলাম হয়তোবা তার স্ত্রী মারা গিয়েছে এ ব্যাপারে কথা বলবে। লোকটা মেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে অঝোরে কান্না করছে আমি রীতিমত অবাক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম আমি তখন পর্যন্ত ভেবেছিলাম হয়তো বা তার স্ত্রী মারা গিয়েছে এজন্যই তিনি এতটা কান্না করছে।

এবার তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে বলছে আমার ছেলে মারা গিয়েছে। আমার ছেলে মারা গিয়েছে এই কথাটা সে বলতেই পারছে না ছোট বাচ্চাদের মত ফুঁপিয়ে ফুপিয়ে কান্না করছে। তার কান্না দেখে এমন মনে হচ্ছে যে কোন শিশু যে কিনা তার মাকে হারিয়ে ফেলেছে। ছোট একটা শিশু তার মাকে হারিয়ে ফেললে যেমন কান্না করে লোকটা ঠিক তেমনভাবেই কান্না করছিল। লোকটার চোখের দিকে আমি তাকাতে পারছিলাম না এতটা খারাপ লাগছিল।

অনেকেই বলে ছেলেদের মন নাকি অনেক শক্ত এদের নাকি সহজে কান্না আসে না। কিন্তু আমি ঠিক ছোটবেলা থেকেই এমনই,কারো কান্না দেখলে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারি না। কারো কান্না দেখলে আমার হৃদয় থেকে কান্না চলে আসে। কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুই চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়ছিল। বিশেষ করে ওই মানুষটার কান্না দেখে আমি নিজেকে আর ধরে রাখতে পারিনি।

লোকটা তেমন কোন কথা বলো না শুধু বলল আমার ছেলে মারা গিয়েছে আপনারা সবাই আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন। আপনাদের কাছে যদি কোন অন্যায় করে থাকে তাহলে ওকে মাফ করে দিবেন। একথা বলে হাউমাউ করে আবার কান্না শুরু করে দিল।

paramedic-2627371_640.jpg

source


যথারীতি জানাজা শেষ করে জানার খুব ইচ্ছে হলো যে তার ছেলে কিভাবে মারা গিয়েছে বা তার ছেলের বয়স কত। কিন্তু কাউকে জিজ্ঞেস করবো সে রকম মানুষ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। হঠাৎ আমার সমবয়সী একজনকে দেখলাম যিনি সেই ছেলেটাকে নিয়ে কথা বলছে যে ছেলেটা মারা গিয়েছে। তো আমি তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম ভাই কিভাবে মারা গিয়েছে আপনি কি জানেন..?? সে বলল ভাই বাইক এক্সিডেন্ট করেছে। যখনই বাইক এক্সিডেন্ট হয়েছে তার পাঁচ মিনিট পরেই মারা গিয়েছে রাস্তার উপরেই। তো তারপরে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম কিসের সাথে এক্সিডেন্ট করেছে..? সে বলল ভাই ট্রাকের সঙ্গে এক্সিডেন্ট করেছে। যার কারনে হসপিটালে নিয়ে যাওয়ার মত সময় পাইনি। তো আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম মাথায় হেলমেট ছিল না...?? উনি তারপরে পুরো ঘটনাটা আমাকে খুলে বলল।

ঘটনাটা এমন যে যে ছেলেটা মৃত্যু বরণ করেছে সেই ছেলেটার বাবা তাকে একটা কাজে পাঠিয়েছিল। মৃত ওই ছেলের বয়স ২৮ থেকে ৩০ এর মধ্যে। তো তার বাবা তাকে কাজে পাঠানোর আগে বলেছিল যে বাইক চালানোর আগে সব ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করে তারপরেই যেন বাইক নিয়ে সেই কাজটা সেরে দ্রুততার সঙ্গে বাসায় চলে আসতে পারে। বর্তমান সময়ের ছেলেরা একটু আধুনিক বেশি যার কারণে সে কোন রকম সেফটি ব্যবহার করেনি। সে হেলমেট নেয়নি হাতে-পায়ে যেগুলো পড়ে সরঞ্জামাদি সেগুলোর কোন কিছুই সে ব্যবহার করেনি।

motorcycle-1041070_640.jpg

source

কিন্তু সেই ছেলে যখন বাইক নিয়ে বের হয় তার বাবা তাকে বারবার সতর্ক করেছিল সে যেন এভাবে বাইক নিয়ে না যায়। কিন্তু সে তার বাবাকে উপেক্ষা করেই কোন প্রকার সতর্কতা অবলম্বন ছাড়াই বাইক নিয়ে বের হয়েছে যার কারণে আজকে তার এই অবস্থা। সেই ছেলেটার কাছ থেকে এরকম মৃত্যুর ঘটনা শুনে নিজের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগছিল খুবই খারাপ লাগছিল তার বাবার জন্য।

কারন আমার মনে হয় সেই লোকটার কান্না যদি যে কেউ সামনে থেকে দেখত তাহলে সে হয়তো নিজেকে আর ধরে রাখতে পারতো না। আমি আর সেখানে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে না থেকে দ্রুত রুমে চলে আসি। রুমে এসে আমি সেই লোকটাকে নিয়ে ভাবি কিভাবে আছেন উনি একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে।

তাই আমার মনে হয় সব সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যাই হোক আজকের মত এখানেই আমি আমার এই পোস্ট শেষ করলাম। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!


সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগহৃদয়বিদারক একটি গল্প
বিষয়আগে সর্তকতা পরে কাজ
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 2 years ago 

আমরা যদি সব সময় সতর্কতা মেনে চলি তাহলে আমাদের জন্যই অনেক ভালো হবে। আর যারা বাইক চালায় তারা যদি মাথায় হেলমেট পরে এবং সকল ধরনের সর্তকতা মেনে চলে তাহলে তাদের কিছুই হবে না। আপনি যে মৃত ছেলেটির কথা বলেছেন এখানে, তার কথা শুনে খুবই খারাপ লাগলো। সে যদি তার বাবার কথা মেনে সতর্কতা অবলম্বন করতো তাহলে এখন সে এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতো। কিন্তু সে কখনো সতর্কতা মেনে চলে নি। ছেলেটির বাবার অবস্থা দেখে আপনার অনেক খারাপ লেগেছিল এবং আপনার চোখে পানি চলে এসেছিল সত্যিই এরকম অনেক মানুষেরই হয়। খুবই ভালো একটি টপিক ছিল এটি লেখার।

 2 years ago 

সেদিন আমি যখন ওই লোকটার মুখ থেকে এমন কথাগুলো শুনছিলাম আমার খুবই খারাপ লাগছিল এতটা খারাপ লাগছিল যে আমি বলে বোঝাতে পারবো না।

 2 years ago 

ছেলেমানুষ সহজে কাঁদে না আর যখন কান্না করে জানতে হবে অবশ্যই বিশাল কোন আঘাত তার লেগেছে। হয়তো বৃদ্ধ মানুষ যার জন্য তার মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছিল না কিন্তু ছেলে মারা যাওয়ার কথাটি মুখ ফুটে না বের হলেও তার ভেতরটা ফেটে বের হয়েছিল। আপনি জনসচেতন মূলক একটি পোস্ট করেছেন আমাদের জন্য আমাদের অবশ্যই বিভিন্ন প্রয়োজনে রুলস মেনে চলতে হবে। কারণ বর্তমান সময়ে আমাদের আশেপাশে অনেক প্রকার দুর্ঘটনা ঘটতে দেখা যাচ্ছে যা অস্বাভাবিক। নিয়ম শৃঙ্খলা নামানোর কারণে প্রতিনিয়ত এটা চলছে। আপনার পোস্ট করে আশা করি অনেকেই সচেতন হতে পারবে।

 2 years ago 

বর্তমান সময়ে এই সমস্যাটা মাঝে মাঝেই দেখা যায় রাস্তাঘাটে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে অনেকেই বেপরোয়া ভাবে বাইক চালাচ্ছে যার কারণেই এরকম এক্সিডেন্ট হওয়া সম্ভব না থাকে। যেটা খুবই দুঃখজনক।

 2 years ago 

আসলে আমাদের সব সময় সতর্কতা অবলম্বন হবে। আপনি যে ছেলেটির কথা বলেছেন তার কথা শুনে খুবই খারাপ লাগলো। সেই সাথে তার বাবার জন্য ভীষণ খারাপ লেগেছে। তার বাবা তাকে অনেকবার করে বলেছিল সতর্কতা মেনে চলার জন্য কিন্তু সে মেনে চলেনি তাই তার আজকে এরকম অবস্থা। আমরা সবাই চেষ্টা করব সতর্কতা মেনে চলার তাহলে যে কোন কাজ করতে অবশ্যই বাঁধা প্রাপ্তি হব না। খুবই ভালো একটি টপিক নিয়ে আজকের পোস্ট লিখেছেন আপনি।

 2 years ago 

আমি মনে করি যে কোন কাজ করতে গেলে সব সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত সতর্কতা অবলম্বন করে যদি কোন কাজ করা হয় তাহলে তেমন একটা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। ওই ছেলে আসলেই কোন সতর্কতা অবলম্বন করেছিল না যার কারণেই হয়তো তার আজকের এই অবস্থা।

 2 years ago 

প্রায়ই শুনি, আশেপাশে বাইক এক্সিডেন্টের খবর। বেশিরভাগ ছেলে যারা খুব ইয়ং, এমন ভাবে বাইক চালায় যে যেকোন মুহূর্তে এক্সিডেন্ট হতে পারে। গতকাল আমরা একটা জায়গায় যাচ্ছিলাম সিএনজিতে করে। তখন আমাদের পাশ দিয়ে একটা ছেলে বয়স ২২ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে হবে সে এমন ভাবে বাইক চালিয়ে যাচ্ছিল মনে হচ্ছে আমাদের গাড়িটিকে মেরে দিবে। কিছুদিন আগে আমাদের এক আত্মীয়ের ছেলে মারা গিয়েছে, বাইক এক্সিডেন্ট হয়েছিল তারও।বাইক এক্সিডেন্ট খুব বেশি মারাত্মক। আর এক্ষেত্রে অনেকেই জায়গায় মারা যায়। তবে আপনার আজকের ঘটনাটি পড়ে সত্যি বেশি খারাপ লাগলো। একজন বাবা তার ছেলেকে হারিয়ে ফেলল।

 2 years ago 

বর্তমান সময়ে বাইক এক্সিডেন্টটা অনেক বেশি মারাত্মক কারণ অনেকেই ছবি বেপরোয়া ভাবে বাইক চালায় যার কারণেই হয়তো এমন ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। আমাদের সকলেরই সচেতন হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

 2 years ago 

একদম ঠিক বলেছেন ভাই ধন্যবাদ আমার মন্তব্য সুন্দর ফিডব্যাক দেয়ার জন্য।

 2 years ago 

জীবন চলার পথে অবশ্যই আমাদের কে সতর্কতা অবলম্বন করা একান্ত প্রয়োজন।আসলে প্রতিদিন রাস্তায় অনেক অনেক দূঘর্টনা ঘটে আপনার গল্পটিও তেমনি একটি গল্প। আপনি গল্পটি খুব সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমি মনে করি মাত্র ২২-২৫ বৎসর বয়সে একটি ছেলেকে কোন ভাবেই বাইক দেওয়া উচিত হয় নাই। তবে একটি কথা আমার মনে হচ্ছে, যদিও ছেলেরা সহজে কাঁদতে জানেনা, তবুও এই বাবাটি মনে হচ্ছে শোকে স্তব্দ হয়েগিয়েছিল।

 2 years ago 

জীবন চলার পথে যে যত বেশি সতর্ক থাকবে সে তত বেশি সুরক্ষায় জীবন অতিবাহিত করতে পারবে বলে আমার মনে হয়। আসলেই আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এতে করে সমস্ত রকম বিপদ থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পাওয়া যাবে।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 58572.58
ETH 2551.35
USDT 1.00
SBD 2.47