আর্জেন্টিনা বনাম ইকুয়েডর ফুটবল ম্যাচ/কোয়ার্টার ফাইনালে আমার অনুভূতি।
আজ--৩০ আষাঢ় | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | রবিবার | বর্ষাকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- আর্জেন্টিনা বনাম ইকুয়েডর ফুটবল ম্যাচ
- আজ--৩০শ আষাঢ়, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ফুটবল খেলা পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে। অনেকেই আছে যারা ফুটবল খুব একটা বেশি খেলে না কিন্তু ফুটবল খেলা দেখে। কিছুদিন আগেই মনে হচ্ছে যে বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলা শেষ হলো আর্জেন্টিনা বনাম ফ্রান্স। বিশ্বকাপ শেষ হতে না হতেই এত দ্রুত যে কোপা আমেরিকা চলে আসবে সেটা বুঝতেই পারিনি সত্যি বলতে লাস্ট তিনটা বছর কত দ্রুত কেটে গেল ভাবতেই অনেক বেশি অবাক লাগছে। আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিল যেদিন কোপা আমেরিকায় ফাইনাল খেললো এবং আর্জেন্টিনা অবশেষে চ্যাম্পিয়ন হলো তখন থেকে আজ অব্দি মনে হচ্ছে এই সময়টা ঘোরার মত দৌড়ে খুব দ্রুতই পার হয়ে গেল। সে যাই হোক যেহেতু কোপা আমেরিকা শুরু হয়েছিল অনেকদিন আগে থেকেই আর আমি ব্যক্তিগতভাবে আর্জেন্টিনার অনেক বড় একজন ভক্ত এটা বলার অপেক্ষায় রাখি না। আপনারা হয়তোবা এটা অনেকেই জানেন আমি আর্জেন্টিনার একজন বড় ভক্ত আর্জেন্টিনার প্রায় প্রত্যেকটা ম্যাচ আমি রাত জেগে হোক অথবা না ঘুমিয়ে খেলা দেখার চেষ্টা করি। কারণ আর্জেন্টিনার খেলা দেখার মাঝে রয়েছে এক অন্যরকম অনুভূতি আর এই অনুভূতি কখনো বর্ণনা করা সম্ভব নয় আগে লিওনেল মেসির কারণে খেলা দেখতাম কিন্তু বর্তমান সময়ে আর্জেন্টিনার প্রত্যেকটা প্লেয়ারের এতটা বেশি ভালো লাগে যে সকলের খেলা দেখার জন্যই অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে থাকি।
সত্যি বলতে আমার এটাই মনে হয় যে বর্তমান সময়ে আর্জেন্টিনা যেমনটা দল এই দলের কাছে ফুটবল বিশ্বে প্রায় প্রত্যেকটা দলকেই আমার অনেক বেশি ছোট মনে হয়। আমার এটাই মনে হয় যে আর্জেন্টিনা বর্তমান সময়ে ফুটবল বিশ্বের যে কোন দলের সাথে খেলতে পারবে এবং ফুটবল খেলায় তারা জেতার মতো ক্ষমতা রাখে। মনে হল সেদিন তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলো আর কিছুদিন পরে তারা আবারও কোন একটা টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠে গিয়েছে। তবে এটা জেনে অনেক বেশি ভালো লাগছে যে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ হেরেছিল তারপর থেকে আজ অব্দি কোন ম্যাচ হারেনি তারা তাদের জয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। ২০২৪ সালের কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা হয়েছে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন। তারা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন থেকেই ফাইনাল নিশ্চিত করেছে এটা আর্জেন্টিনার জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া। আমি মনে করি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এই অর্জন এরকম অর্জন ফুটবল ইতিহাসে খুবই কম আছে যে পরপর চারটা ফাইনাল খেলার রেকর্ড এরকম রেকর্ড হয়তোবা ফুটবল ইতিহাসে খুঁজলে দুই থেকে তিনটা পাওয়া যাবে বলে আমার বিশ্বাস তবে তার মধ্যে আর্জেন্টিনা অন্যতম কারণ ২০১৪ সালের কথাই যদি আপনি ধরেন তখন আর্জেন্টিনার অবস্থা খুব একটা বেশি ভালো ছিল না।
সময় শেষ হয়েছে, অতীতের গল্প অতীতেই ফেলে এসেছে শুরু হয়েছে নতুন জীবন শুরু হয়েছে নতুন এক সংগ্রাম আর এই নতুন সংগ্রাম এর পথে যখন লিওনেল ইস্ক্যালনি আর্জেন্টিনার কোচ হিসেবে নিযুক্ত হলেন ঠিক তখন থেকেই যেন আর্জেন্টিনা বদলাতে শুরু করল। আর্জেন্টিনা যেন ফিরে পেল তাদের সেই পুরনো ছন্দে মাখানো খেলা। বর্তমান সময়ে আপনি দেখবেন আর্জেন্টিনা যতটা ছন্দময়ী ফুটবল খেলে অন্যান্য দল কিন্তু এত তা সুন্দরভাবে ছন্দময়ী ফুটবল খেলতে পারে না যদিও শেষ দুই ম্যাচে আর্জেন্টিনা খুব একটা ভালো খেলতে পারেনি এর জন্য আমি খুবই হতাশ। এই হতাশা আমাকে ঘিরে ধরেছে জানিনা আগামীকাল ফাইনাল কি হবে তবে সবসময়ই এটাই চাইবো আর্জেন্টিনা নিজেদের অবস্থানটা ধরে রাখুক।
গত কিছুদিন আগে আর্জেন্টিনা এবং ইকুয়েডর এর মাঝে কোয়াটার ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। যদিও এই কোয়াটার ফাইনাল খেলাটা নিয়ে আমি অনেক বেশি চিন্তিত ছিলাম কারণ ইকুয়েডর বর্তমান সময়ে খুবই ভালো ফুটবল খেলছে এটা আপনারা সকলেই জানেন। সেদিক থেকে আর্জেন্টিনা কিছুটা শক্তিশালী হলেও মাঝে মাঝে একটা কথা আছে যে বিপরীত পক্ষকে যদি দুর্বল ভাবা যায় তাহলে সেই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তারা নিমিষেই ঘায়েল করে দিতে পারে প্রতিপক্ষকে। খেলাটা দেখেছিলাম সকাল থেকেই কিন্তু আর্জেন্টিনার খেলাটা দেখে আমি খুবই মর্মাহত ছিলাম কারণ তারা মাঝে মাঝে পাস ভুল করছিল সেই সাথে লিওনেল মেসিও খুব একটা ভালো খেলতে পারছিল না। অবশেষে আর্জেন্টিনার পেলেয়ার লাউতার মার্টিনেজ একটা গোল দিয়ে দলটাকে একটু এগিয়ে নিয়ে যায় এটা দেখে বেশ ভালই লাগছিল। কিন্তু একটা গোল দিয়ে রাখা মানেই এই নয় যে দল জিতে গেল কমপক্ষে দুই থেকে তিনটা গোল দিয়ে প্রতিপক্ষকে লিডে রাখতে হবে আর আমি এটাই চাইছিলাম কিন্তু কোনভাবেই আর গোল হচ্ছিল না। এদিকে প্রায় হাপিনার শেষ হয়ে গিয়েছে হাফ টাইম শেষ হবার পরে আবার দু দল যখন মাঠে নামলো তখনো তাদের মাঝে সেই প্রথম হাফ টাইম এর মতই খেলা দেখছিলাম খেলার কোন পরিবর্তন হয়নি সেই আগের মতই রং পাস রং শর্ট।
মনে মনে এটাই চাচ্ছিলাম যে আর্জেন্টিনা যেন ডিফেন্স খেলে। ডিফেন্স খেলে যাতে করে তারা কোনভাবেই গোল দিতে না পারে। সে যাই হোক এভাবেই খেলা চলছিল ৮০ মিনিট মতো এরকম খেলায় চলল ভাবছিলাম যে যেহেতু ৮০ মিনিট শেষ হয়ে গিয়েছে এখন হয়তো বা আর কোন গোল হবে না। কিন্তু যখন ৯০ মিনিট পার হয়ে গেল তখন নিজে আরও বেশি সিওর হয়ে নিয়েছিলাম যে এখন আর গোল হবার কোন সম্ভাবনাই নেই নেই কিন্তু ভাগ্যের নির্মাণ পরিহাসে ইকুয়েডরের এক পেলেয়ার নব্বই মিনিটের শেষে গিয়ে আর্জেন্টিনার জালে বল ঢুকাতে সক্ষম হয়। সে কি আনন্দ তাদের মাঝে এই আনন্দ দেখে আমি অনেকটাই হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম ভেবেছিলাম আর্জেন্টিনা হয়তোবা আজকে আর জিততে পারবে না কিন্তু আমাদের রয়েছে এমিলিয়ান ও মার্টিনেস যে কিনা গোলবারের অতন্ত্র প্রহরী। মার্টিনেস কে নিয়ে যতই বলা যাবে ততই কম হয়ে যাবে এটা আপনারা সকলেই জানেন বর্তমান সময়ে আর্জেন্টিনার গোলকিপার বিশ্বসেরা। অবশেষে শুরু হয়ে গেল টাঈ-বেকার (পেনাল্টি শুট)
পেনাল্টি শটে গিয়ে লিওনেল মেসি পেনাল্টি মিস করলো প্রথমটা। তখন ধরেই নিয়েছিলাম আর্জেন্টিনা হয়তোবা আজকের জিততে পারবে না কিন্তু মার্টিনেস পরপর দুটো শট যখন ঠেকিয়ে দেয় তখন নিজের মধ্যে কিছুটা আত্মবিশ্বাস এসেছিল। মনে হয়েছিল আর্জেন্টিনা এই ম্যাচ জিততে পারবে। লিওনেল মেসি প্রথম প্লান্টটি মিস করার পরে আর একটা পেলেয়ার ও পেনাল্টি মিস করেনি কিন্তু ইকুয়েডর এর পেলেয়ার পর পর দুটো পেনাল্টি মিস করার পরে তাদের মাঝে আত্মবিশ্বাসটা একদম ভেঙ্গে গিয়েছিল শেষ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা তাদেরকে চারটা গোল দিতে সক্ষম হয় আর ইকুয়েডর তাদেরকে দুটো গোল দিতে সক্ষম হয়। শেষ পর্যায়ে এসে আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে সেমিফাইনালে পদার্পণ করে এটা সত্যিই আর্জেন্টাইন সাপোর্টার হিসেবে অনেক বড় পাওয়া। নিজের কাছে যে কতটা বেশি ভালো লাগছিল এটা হয়তো বা আমি কখনো বর্ণনা করতে পারব না কারণ অনেক আগে গোল দেওয়ার পরে লাস্ট পর্যায়ে এসে গোল্ড ড্র, আবার লিওনেল মেসির পেনাল্টি মিস সবমিলিয়ে অনেকটাই টেনশনের মধ্যে কাটিয়েছিলাম পুরো সময়।
শেষ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে সেমিফাইনালে পদার্পণ করে এবং সেখানে গিয়ে কানাডার সঙ্গে খেলা হয়েছিল। এখানে আর টেনশনের কিছু ছিল না কারণ অনেক আগে থেকেই জানতাম কানাডা ভালো ফুটবল খেলে এটা মানি কিন্তু আর্জেন্টিনার কাছে তারা হারবে এটাই স্বাভাবিক শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে এবং আর্জেন্টিনা ফাইনালে উঠেছে। আজকের রাত পোহালেই আর্জেন্টিনার ফাইনাল খেলা কলম্বিয়ার সাথে। আশা করি খুবই জমজমাট একটা ম্যাচ দেখতে পাবো আপনারা সকলেই আমন্ত্রিত। শুভকামনা থাকবে প্রিয় দলের প্রতি। এটাই ছিল আমার আজকের অনুভূতি আশা করছি আপনাদের ভালো লেগেছে। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | খেলার রিভিউ |
---|---|
বিষয় | আর্জেন্টিনা বনাম ইকুয়েডর ফুটবল ম্যাচ/কোয়ার্টার ফাইনালে আমার অনুভূতি। |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আর্জেন্টিনা বনাম ইকুয়েডরের ম্যাচ নিয়ে তোমার অনুভূতি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। তোমার আর আমার অনুভূতি সত্যিই একই রকম। যেটা কল্পনা করি বা আইডিয়া করি সেটা ঠিক হয়ে যায়। আমিও তোমার মতো মেসির কারণে আর্জেন্টিনার খেলা দেখি কিন্তু বর্তমানে আর্জেন্টিনার প্রতিটি খেলোয়াড়ই মেসির মতোই খেলে। অনেক সুন্দর একটি অনুভূতির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একদম সত্য কথা বলেছেন বর্তমান সময়ে আর্জেন্টিনার প্রত্যেকটা প্লেয়ারই প্রায় মেসির মতোই খেলছে সকলেই খেলায় অবদান রাখছে যেটা দেখে খুবই ভালো লাগছে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
লিওনেল মেসি প্রথম শর্ট মিস করার পরে অনেকে আর্জেন্টাইন ফ্যান একেবারে হতাশ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সেখান থেকে ক্যামব্যাক সত্যি বেশ ভালো। বলতে গেলে আর্জেন্টিনার সময় টা ভালো যাচ্ছে। ইকুয়েডর ম্যাচে ভাগ্য তাদের সাথে ছিল এইজন্যই ম্যাচটা জিতেছিল এছাড়া সবদিক থেকে ভালো খেলেছিল কিন্তু ইকুয়েডর।
আসলেই মেসির প্রথম শর্ট মিস হবার পরে অনেকটাই হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম ভেবেছিলাম এই ম্যাচ হয়তোবা আর জিততে পারবে না কিন্তু সেখান থেকে কাম ব্যাক করে তারা জিতে গিয়েছে এটা সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।