সুস্বাদ পাতি হাঁসের গোশ রান্নার রেসিপি 🍲১০%প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য 🍲
রেসিপি তৈরির উপাদান
| ক্রমিক নম্বর | উপাদান |
|---|---|
| ১ | পাতি হাঁসের গোশ রান্নার রেসিপি |
| ২ | সয়াবিন তৈল |
| ৩ | মরিচ গুঁড়া |
| ৪ | হলুদের গুঁড়া |
| ৫ | পিয়াজ |
| ৬ | লবণ |
| ৭ | দারচিনি |
| ৮ | যাবতীয় মসলা |
🍲০১ 🍲
আশা করি আপনারা ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। প্রথমে আমি পাতি হাঁসের গোস গুলো সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে একটি গামলায় রেখেছি। পাতি হাঁসের ডিম সহ সেই মুহূর্তে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করে দিয়েছি। হয়তো আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে।
🍲০২ 🍲
এবার আমি গামলার ভিতর যাবতীয় মসলা যেমন কাঁচা মরিচ রসুন পিয়াজ বাটা এলাচ দারচিনি লবণ সয়াবিন তৈল সব কিছু পরিমাণ মতো দেওয়া হয়েছে। সেই মুহূর্তে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করে দিয়েছি।
🍲০৩ 🍲
যাবতীয় মসলা সহ পাতি হাঁসের কোষ একটি নির্দিষ্ট প্রেসার কুকার এর ভেতরে ঢেলে দিয়েছি দেওয়ার পরে খুন্তি দিয়ে গোস গুলো সুন্দরভাবে মিক্সড করে দেয়া হয়েছে খুন্দি দিয়ে। আশা করি আমার সুস্বাদু পাতি হাঁসের গোশ রান্নার রেসিপি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
🍲০৪ 🍲
দেখেই বোঝা যাচ্ছে পাতি হাঁসের গোস গুলো অনেকটাই ভাজা ভাজা একটি কালার চলে এসেছে।অনেকটাই সিদ্ধ হয়ে গিয়েছে দেখে বোঝা যাচ্ছে।এভাবে পাতি হাঁসের গোশ রান্না করে খেতে আমার অনেক ভালো লাগে বিশেষ করে গরম ভাতের সাথে খেতে।
🍲০৫ 🍲
ঝোল করার উদ্দেশ্যে এবার আমি নির্দিষ্ট পরিমাণে পানি ঢেলে দিলাম।দেখে অনেক ভালো লাগছে এবার প্রেসার কুকারের ঢাকনা দিয়ে পাঁচ থেকে ছয়টা শীষ দিলে গোস অনেক সুন্দর সিদ্ধ হয়ে যাবে। তারপরে আমি গোসগুলো গরম ভাতের সাথে অনেক মজা করে খেতে পারব।
🍲০৬ 🍲
পাতি হাঁসের গোশ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে রান্না হয়ে গিয়েছে আপনারা একটু লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন। আশা করি পাতি হাঁসের গোশ রান্নার প্রসেস আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে ।এই ছিল আজ আমার পাতি হাঁসের গোশ রান্না রেসিপি ধন্যবাদ আপনাদের ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনাই করি
হাস রান্না করে খেতে আমার খুব মজা লাগে। তবে হাস অনেকদিন পর পর খাওয়া হয়। আর দামও অনেক বেড়ে গিয়েছে। আপনার রান্নার প্রনালী একটু ব্যতিক্রম মনে হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত রান্নার রঙ ভাল এসেছে। দেখে ঝাল মনে হলেও হাসের মাংস একটু ঝাল খেতে ভাল লাগে। পরিবেশন টা আরেকটু সুন্দর হলে আরও ভাল দেখাত। ধন্যবাদ ভাইয়া।
পাতি হাঁসের মাংস আমারও খুব ফেভারিট মাঝে মাঝে খাওয়া হয়।। আপনি ঠিকই বলেছেন এই মাংস যদি একটু বেশি করে ঝাল দিয়ে প্রস্তুত করা হয় তাহলে খেতে একটু বেশি মজা হয়।। অনেকদিন পর আপনার এই হাঁসের মাংসের রেসিপি দেখে ছোটবেলার একটি কথা মনে হয়ে গেল।। যখন ক্লাস নাইনে পড়তাম তখন একবার তিনটা হাঁস চুরি করেছিলাম আমাদের এলাকা থেকে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে।। এবং সেটা একদিন রাতে চুরি করে একজনার বাসায় রান্না করে খেয়েছিলাম।। হাহা অনেক মজা।।। ছিল
পাতি হাঁস আমার অনেক বেশি পছন্দ এবং বিশেষ করে মুরগির মাংস আমি তেমন একটা খাই না
যদি কেউ বলে যে পাতি হাঁস রান্না করেছে তখন সেখানে ছুটে যাই। যাই হোক পাতি হাঁস আসলেই একটু ঝাল করে রান্না করলে সেটি অনেক সুস্বাদু হয়। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য।
পাতি হাঁসের রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। তবে পাতিহাঁসের রেসিপি আমি কখনো খাইনি। খাবার খুব ইচ্ছা আছে। আমার বন্ধুরা একদিন খেয়ে ছিল তখন আমি বাড়িতে ছিলাম না। তবে আজকে আপনার রেসিপির পরিবেশন দেখে খুবই ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল।
পাতি হাঁসের ডিম এবং গোশ সত্যিই অনেক বেশি সুস্বাদু আমার কাছে এ ধরনের রেসিপি খুবই সুস্বাদু লাগে। আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন এই মাংস যদি বেশি করে ঝাল দিয়ে রান্না করা হয় তাহলে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে ।রেসিপিটি দেখেই জিভে জল এসে গেল।
আপনি ঠিকই বলেছেন পাতি হাঁসের গোশ যদি একটু বেশি করে মরিচ দিয়ে রান্না করা যায় তাহলে খেতে অনেক সুস্বাদু এবং লোভনীয় হয়ে থাকে। আমার কাছে তো ভীষণ ভালো লাগে এই রেসিপিটি খেতে। জিভে জল চলে এসেছে আপনার রেসিপি দেখে।
ওয়াও খুবই অসাধারণ একটি পাতি হাঁসের গোশ রান্নার রেসিপি করেছেন। পাতিহাঁস মাংস খেতে আমার খুব ভালো লাগে। এবং বাজারে পাতি হাঁস সে যে দাম। খুব লোভনীয় পোস্ট। রেসিপিটি দেখে আমার জিভে জল এসে গেলো। রেসিপির কালার দেখে মনে হয় খুব সুস্বাদু হবে। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে হাঁসের মাংস মাংস রেসিপি তৈরি করেছেন। সুন্দরভাবে তৈরি করা পাশাপাশি ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আপনি তো ভালই রান্না করতে পারেন দেখছি। রান্না গুলো যেমন সুন্দরভাবে করে থাকেন পাশাপাশি রেসিপির উপাদান গুলো খুব সুন্দর ভাবে টেবিল আকারের সাজিয়ে রাখন আজকেও ঠিক তেমনি মাংসের রেসিপি উপস্থাপন করেছেন দেখে আমার খুব ভালো লাগলো।
একসময় খুবই খাইতাম ভাই পাতি হাঁস। অসুস্থতা জনিত কারণে এখন প্রায় ১০ বছর হল খাওয়া হয় না। তবে বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা খায়। কিন্তু দেখলে খুবই খাওয়ার ইচ্ছে করে। আপনার রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে ভাই। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।