পাপোশ তৈরি করার পদ্ধতি||১০%প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য||
পাপোশ তৈরির উপকরণ
ক্রমিক নাম্বার | উপকরণ |
---|---|
১ | বাস্তা এবং কাপড় |
২ | কাঁচি |
৩ | সুই সুতা |
৪ | টেইলার মেশিন |
♦️ধাপ-১♦️
প্রথমে আমি সুন্দরভাবে কাঁচি দিয়ে কাপড়ের সিট কেটে নিয়েছি। নেয়ার পরে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করে দিয়েছি। পাপোশ তৈরি করতে হলে অনেক দক্ষতা এবং সৃজনশীলতার প্রয়োজন।
♦️ধাপ-২♦️
ঠিক একই পদ্ধতিতে এবার আমি কাচি দিয়ে দড়ির বাস্তা কেটে নিয়েছি। সুন্দরভাবে মাপ দিয়ে সেই মুহূর্তে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করে দিয়েছি। যেন প্রতিটি ধাপ সবাই সুন্দরভাবে বুঝতে পারে।
♦️ধাপ-৩♦️
সালার বাস্তা সুন্দরভাবে কেটে নিয়েছি নেয়ার পরে ঠিক একইভাবে আমি কাপড় কেটে নিয়েছি। নিয়ে ছালার বস্তার ঠিক মাঝখানে আমি কাপড় উঠিয়ে দিয়েছি। এবার আমি যেটা করবো পরবর্তী ধাপে সেটা দেখানো হবে।এই পদ্ধতিতেই পাপোশ তৈরি করতে অনেক ভালো লাগে এবং অনেক সাশ্রয়ী হওয়া যায়।
♦️ধাপ-৪♦️
এবার আমি টেইলার মেশিন দিয়ে সুন্দরভাবে সেলাই করে নেওয়ার পরে। পাপোশের চারি সাইডে জ্বলবি লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। দেখতে অনেক সুন্দর এবং অনেক সৃজনশীলতা সম্পন্ন একটি পাপোশ মনে হচ্ছে। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে আমার এই পাপোশ তৈরি পদ্ধতি দেখে এভাবে তৈরি করতে পারলে অনেক টাকা সাশ্রয় বা বেঁচে যায়।
♦️ধাপ-৫♦️
কাপড়ের টুকরাগুলো চারি সাইডে বস্তার পরে সুন্দরভাবে রাখা হয়েছে। রাখার পরে টেইলার মেশিন দিয়ে ভালোভাবে সেলাই করতে হবে তাহলে হয়ে যাবে একটি পাপোশ তৈরির পদ্ধতি সম্পন্ন। পাপোশ তৈরি করতে আমার বেশ ভালো লাগে এই ধরনের সৃজনশীল জিনিস তৈরি করতে আমি অনেক আগ্রহী এবং সচেতন এভাবে পাপোশ তৈরি করতে দেখতে অনেক ভালো এবং সুন্দর দেখায়।
♦️ধাপ-৬♦️
পাপোশ সুন্দরভাবে তৈরি হয়ে যাচ্ছে ইতিমধ্যে আমরা দেখতে পারছি পাপোশের চারি সাইডে ঝুলপি গুলো সুন্দরভাবে ট্রেইলার মেসিন দিয়ে সেলাই করে নেওয়া হয়েছে। দেখে আমার অনেক ভালো লাগছে আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে পাপোশ তৈরির পদ্ধতি। পাপোশ দেখে আমার অনেক ভালো লাগছে। এভাবে পাপোশ তৈরি করতে হলে অনেক টাকা বেঁচে যায়।
♦️ধাপ-৭♦️
এভাবে একটি নিয়মে আমি একটু একটু করে দুটি পাপোশ তৈরি করে নিয়েছি অপর দুটি আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে এই ছিল আজ আমার পাপোশ তৈরির পদ্ধতি আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে ধন্যবাদ সবাইকে।
বাহ ভাইয়া আপনি তো দেখছি বেশ চমৎকার ভাবে পাপোশ তৈরি করেছেন। বস্তা ব্যবহার করাতে বেশ ভালো হয়েছে এতে করে পাপোশে ভেজা পানি গুলো খুব সহজে টেনে নেবে। আমার শাশুড়ি মা নিজের হাতে অনেক রকমের ডিজাইন করে পাপোশ তৈরি করে। আমাদের বাসা জুড়ে বলতে গেলে তার হাতের তৈরি করা পাপোশ। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার এই পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আগে কখনো পাপোশ তৈরি করে দেখিনি । কিন্তু আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আজকে প্রথম দেখলাম। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করে পাশাপাশি ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। যে কেউ আপনার ধাপগুলো দেখে অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করে ফেলতে পারবে।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
বস্তা ও কাপড় দিয়ে দারুন পাপোশ তৈরি করেছেন ভাইয়া। দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। নতুন কিছু তৈরি করা শিখে নিলাম। ইউনিক একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর পাপোশ তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার হাতের নিখুত কাজ দেখে সত্যি আমি অনেকটাই বিস্মীত ভাইয়া , কি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে পাপোশ টা । স্বাধারনত এইভাবে আগে পাপোশ তেমন দেখা হয়নি সেই ছোট থাকতে দেখছিলাম । বাট ভাবিনি এটা কোন পুরুষকে দিয়ে এভাবে সম্ভব , খুবই সুন্দর হয়েছে ভাইয়া আর গর্ব ও হচ্ছে আপনাকে নিয়ে যে আপনি স্থির মনোভাব নিয়ে পাপোশ টা বানালেন , জাস্ট ওয়াও । ধন্যবাদ ভাইয়া
আপনি ত দেখি রাধেন ও আবার বাধেন ও। একে ত পাপোশ তৈরির মত একটি ইউনিক কাজ আপনি পারেন তার উপর সেলাই মেশিনও চালাতে পারেন। হেটস অফ টু ইউ। ঘরের কাপড় এবং ঘরের বস্তা দিয়েই আপনি এত সুন্দর একটি পাপোশ বানিয়ে ফেললেন। বাহির থেকে কিছুই কিনতে হল না। চমৎকার হয়েছে আপনার পাপোশ বানানো। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর এবং ইউনিক একটি পাপোশ বানানো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
পাপোশ খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। আমরা যদি আমাদের ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো নিজে নিজে তৈরি করি তাহলে সত্যি অনেক ভালো হয়। আর নিজে কিছু তৈরি করলে সত্যি মনের মাঝে প্রশান্তি আসে। আপনার তৈরি করা পাপোশ খুবই সুন্দর হয়েছে ভাইয়া।
বাহ আপনার তৈরি পাপোশের ডিজাইন টা অনেক সুন্দর ছিল। সত্যিই আপনার কাজের দক্ষতা এবং ডিজাইন দুটোই অনেক ভালো। সত্যি অনেক ভালো লাগলো যেটা নিজের দক্ষতাই তৈরি করেছেন। এই ধরনের কাজ অনেক কিছুই প্রমাণ করে।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর ভাবে বস্তা দিয়ে পাপোশ তৈরি করেছেন। এভাবে করে পাপোশ বানিয়ে সুন্দর ডিজাইন করে ব্যবহার করলে দেখতে যেমন ভাল লাগে তেমনি ফেলে দেওয়া জিনিস গুলোও কাজে লাগে। আপনি পাপোশ বানানোর ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনার এই আইডিয়া আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ও ইউনিক একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।