আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা - ৩৭ // গ্লাস কাপ মাছের সুস্বাদু ও পুষ্টিকর চপ রেসিপি।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছে। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মতো আজকেও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। তবে আজকে আপনাদের সাথে খুবই ইউনিক একটি প্রতিযোগিতার পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি সব সময় চেষ্টা করি সবগুলো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আসলে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার অনুভূতিটাই অন্যরকম। প্রতিটি প্রতিযোগিতার মতো এবারের প্রতিযোগিতাটিও খুবই ইন্টারেস্টিং ও ইউনিক। আর তাই আমি এই প্রতিযোগিতার আয়োজনকারী @rex-sumon ভাইয়াকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এরকম একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। সেই সাথে এই প্রতিযোগিতার সাথে সংশ্লিষ্ট "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির ফাউন্ডার বড় দাদা ও এক্সিকিউটিভ ছোট দাদা সহ সকল এডমিন মডারেটর সবাইকে জানাই আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে শুভেচ্ছা ও সাদর সম্ভাষণ।
আমি বড়দের কাছে শুনেছিলাম কথাই বলে মাছে ভাতে নাকি বাঙালি। এ কথাটার অর্থ হলো আমাদের সবচেয়ে প্রিয় খাবার হল মাছ। এটা অবশ্য আমি নিজে সামনাসামনি প্রমাণ পেয়েছি কারণ আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ পাওয়া যায় এগুলো খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার। সুমন ভাইয়া যেটা বলেছে যে বাঙালির প্রতিটা ঘরে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন মাছ দিয়ে রান্না তরকারি থাকবেই। এটা একেবারেই সত্য ও বাস্তব যে প্রতিটা ঘরেই মাছ দিয়ে রান্না করা রেসিপি থাকবেই যা আমরা প্রত্যেকেই অনেক মজা করে খেয়ে থাকি। ছোট মাছ থেকে আমার কাছে বড় মাছ খেতে অনেক ভালো লাগে। তার কারণ একটাই সেটা হলো ছোট মাছের অনেক কাটা হয়ে থাকে তাই আমি খুব একটা খেতে পছন্দ করি না। যদিও ছোট মাছ বড় মাছের থেকে অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। তবে বড় মাছ খাওয়ার একটাই উদ্দেশ্য সেটা হচ্ছে কম কাঁটা থাকে ও খুব সহজেই খাওয়া যায়, খেতেও আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।
যদিও মাছ আমরা অনেকেই অনেকভাবে খেয়ে থাকি কিন্তু এভাবে মাছের চপ করে তেমন একটা খাওয়া হয়নি আমার। সত্যি বলতে এবারের প্রতিযোগিতার উসিলায় এই মাছের চপ রেসিপিটি তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার আব্বু আগেই অনেক বড় একটি গ্লাসকাপ মাছ এনেছিল তাই আমি আজকে তার থেকে তিন চার পিস মাছ নিয়ে এই মাছের চপের রেসিপিটি তৈরি করেছি, সত্যি বলতে এর আগে এভাবে মাছের চপে রেসিপি তৈরি করে খাওয়া হয়নি কিন্তু এইবার এই রেসিপিটি তৈরি করে খাওয়ার পর এতটা মজা লেগেছে যে এখনো মুখে লেগে রয়েছে, আমাদের বাসার সবাই অনেক অনেক মজা করে খেয়েছে। অনেক ভালো লেগেছে খেতে কারণ এতটা মজা হবে আগে কখনো ভাবিনি। আশা করি আমার আজকের এই মাছের চপের রেসিপি আপনাদের অনেক অনেক ভালো লাগবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে কিভাবে আমি এই মজাদার ও সুস্বাদু মাছের চপ রেসিপি তৈরি করছি তা ধাপে ধাপে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করি।
- গ্লাস কাপ মাছ
- ডিম
- ময়দা
- টোস বিস্কুটের গুঁড়া
- লেবু
- আলু
- পেঁয়াজ
- রসুন
- আদা
- শুকনা মরিচের গুঁড়া
- হলুদের গুঁড়া
- গরম মসলা
- কাঁচামরিচ
- ধনিয়া পাতা
- লবণ ও
- সয়াবিন তেল।
- প্রথমে আমি আগে থেকে কেটে রাখা ফ্রিজ থেকে গ্লাস কাপ ৪ পিস মাছ নিয়ে তারপর পানি দিয়ে ভালো করে ধৌত করে নিলাম। এরপর এর মধ্যে সামান্য পরিমাণ মরিচের গুঁড়া, হলুদের গুড়া, লবণ ও এক চামচ পরিমাণ সয়াবিন তেল দিয়ে ভালো করে মেখে নিলাম।
![]() | ![]() |
|---|
![]() | ![]() |
|---|
- এরপর আমি পরিমাণমতো পানি দিয়ে সাথে এক পিস লেবু দিয়ে মাছগুলোকে সিদ্ধ করে নিলাম। লেবু দেওয়ার একটাই উদ্দেশ্য খেতে যাতে অনেক টেস্ট লাগে।
![]() | ![]() |
|---|
- এবার আমি সিদ্ধ হয়ে যাওয়া মাছ গুলো নিয়ে এর থেকে কাঁটা গুলো বেছে আলাদা করে নিলাম। এমনভাবে বাছতে হবে যাতে একটা কাঁটাও না থাকে কারণ এতে পরবর্তীতে সমস্যা হতে পারে, তাই আমি ভালো করে কাঁটাগুলো বেছে নিলাম।
- এবার আমি চুলায় একটা কড়াই বসিয়ে পরিমাণমতো সয়াবিন তেল দিয়ে এর মধ্যে কাঁচা মরিচ, রসুন ও আদা গুলো দিয়ে হালকা কিছুটা ভেজে নিলাম। তারপর এই সবগুলো উপকরণ শিল পাটায় বেটে নিলাম। এভাবে শিল পাটায় বেটে নিলে কিন্তু খাওয়ার মজা অনেকগুণ বেড়ে যায়।
![]() | ![]() |
|---|
![]() | ![]() |
|---|
- এবার আমি পেঁয়াজের বেরেস্তা তৈরি করে নিব এই জন্যই প্রথমে আমি বেশ কয়েকটি পেঁয়াজ চিকন চিকন করে কেটে নিলাম, এরপর হালকা তেলে এগুলোকে ভেঁজে নিলাম। আর এভাবেই আমার পেঁয়াজের বেরেস্তাগুলো তৈরি হয়ে গেল।
- এবার আমি তিনটি আলু চুলায় সিদ্ধ করে নিলাম তারপর চামড়া ছাড়িয়ে এগুলোকে মলে নিলাম।
![]() | ![]() |
|---|
- তারপর আমি কাঁটা বেছে নেওয়া মাছগুলোর মধ্যে আলু গুলো মিশিয়ে নিলাম। এরপর এক এক করে মরিচের গুঁড়া, লবণ, গরম মসলা, ধনিয়া পাতা ও পেঁয়াজের বেরেস্তাগুলো দিয়ে সবগুলো উপকরণ একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিলাম। এখানে আমি গরম মসলার সাথে জিরাও ব্যবহার করেছি তাই আলাদা করে জিরা দেওয়ার প্রয়োজন হয়নি।এরপর বড় দেখে এক পিস লেবুর রস এরমধ্যে দিয়ে দিলাম।
![]() | ![]() |
|---|
![]() | ![]() |
|---|
![]() | ![]() |
|---|
- এবার আমি আমার দুই হাতে হালকা কিছু তেল লাগিয়ে মিশ্রণটি পরিমাণ মতো হাতে নিয়ে ছয় পিস মাছের আকৃতি দিয়ে চপ তৈরি করে নিলাম।
![]() | ![]() |
|---|
- এবার মাছের আকৃতির চপগুলো প্রথমে আমি ময়দার মধ্যে রেখে ভালো করে ময়দা মাখিয়ে নিলাম। তারপর আগে থেকে ফাটিয়ে রাখার ডিমের সাদা অংশ গুলোর মধ্যে মাছের চপটি ভিজিয়ে নিলাম। এরপর আগে থেকে তৈরি করে রাখা টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়ার মধ্যে রেখে ভালোভাবে মিশিয়ে এক এক করে সবগুলো মাছের আকৃতির চপ তেলে ভাঁজার জন্য তৈরি করে নিলাম।
![]() | ![]() |
|---|
![]() | ![]() |
|---|
- এবার আমি চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে এর মধ্যে আধা লিটারের বেশি পরিমাণে তেল দিয়ে নিলাম। তারপর তেল গরম হয়ে গেলে আমি এক এক করে তৈরি করে রাখা মাছের চপগুলো তেলে ভালোভাবে ভেঁজে নিলাম। এমন ভাবে ভাঁজতে হবে যাতে প্রত্যেকটা চপ অনেকটা বাদামি রঙে ধারণ করে।
- আর এভাবে আমি এক এক করে তৈরি করে ফেললাম বেশ কয়েকটি মাছের আকৃতির খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর মাছের চপ। এখন আমি পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত করলাম।
এই ছিলো আমার আজকের খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ গ্লাস কাপ মাছের চপ রেসিপি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। কোন ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আজকের মত বিদায় নিচ্ছি আবার আসবো আপনাদের সামনে নতুন কোন প্রতিযোগিতায় নতুন কিছু নিয়ে।সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং সবার জন্য অনেক শুভকামনা রইল 💕💕





































আপু, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। গ্লাসকাপ মাছের সুস্বাদু ও পুষ্টিকর চপ রেসিপি খুবই লোভনীয় করে তৈরি করেছেন আপু। দেখেইতো জিভে জল চলে আসছে। মনে হচ্ছে গরম গরম ভাতের সাথে মজার এই চপ রেসিপি খেতে দুর্দান্ত লাগবে। খুবই সুস্বাদু ও মজার একটি রেসিপি নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
এই চপ গরম গরম ভাতের সাথে এবং সস দিয়ে খেতেও খুব মজা হয়। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনাকে অভিনন্দন জানাই। সত্যি মাছে - ভাতে আমরা বাঙালি।তাই এই মাছ আমরা অনেক রকম ভাবেই খেয়ে থাকি।আপনার করা মাছের চপ খুবই লোভনীয় লাগছে আপু।মাছের আকৃতি দেয়াতে আরো বেশী আকর্ষনীয় লাগছে।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর এই রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন আমরা মাছে ভাতে বাঙালি। তাই খাবারের তালিকায় আমাদের মাছ থাকেই। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ওয়াও, দেখতে তো অনেক লোভনীয় লাগছে। কালারটাও খুব সুন্দর এসেছে। আর শেষের ডেকোরেশন টা ও ভালো লেগেছে আমার কাছে। একেবারে লোভ লাগিয়ে দিলেন।
পরিবেশন টা একটু ভিন্নভাবে করার চেষ্টা করেছি। আর আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমিও খুবই উৎসাহিত হলাম। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অসাধারণ আপু দেখে লোভ সামলানো যাচ্ছে না। একদম ঠিক কথা বলছেন আপনি আমরা মাছে ভাতে বাঙালি সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন আমাদেরই মাছ খাওয়া হয়। বেশ মজার করে আপনি মাছের চপ তৈরি করেছেন দেখেই অনেক ভালো লাগলো। সেই সাথে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই খুব সুন্দর একটি মাছের চপ রেসিপি নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।
আপনাদের ভালো লাগাই আমার কাজের সার্থকতা। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
সত্যি আপু আপনার মাছের চপের রেসিপিটি চমৎকার হয়েছে । দেখতে এত লোভনীয় লাগছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে তা দেখেই বোঝা যাচ্ছে ।দারুন ভাবে প্রতিটি স্টেপ দেখিয়েছেন । দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে । এভাবে চপ হলে মন্দ হয় না । আর আপনি মাছের সেপ দিয়েছেন যার জন্য দেখতে আরও বেশি আকর্ষণীয় দেখাচ্ছে । দারুন একটি চপের রেসিপি নিয়ে আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন বেশ ভালো লাগলো । ধন্যবাদ আপনাকে ।
সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
এবারের প্রতিযোগিতা শিরোনাম দেখে বুঝতে পেরেছিলাম এত মজার মজার মাছ দিয়ে বানানোর রেসিপি গুলা উপভোগ করব এবং প্রত্যেকটা রেসিপি দেখেই লোভে পড়ে যাব ঠিক তাই হচ্ছে।।
আপনি অনেক মজাদার ভাবে মাছ দিয়ে চপ প্রস্তুত করেছেন দেখেই খুব লোভ হচ্ছে ইচ্ছে করছে তুলে খেতে শুরু করি।।।।
প্রত্যেক বারই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা নতুন নতুন অনেক কিছু উপভোগ করি। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
প্রথমেই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। খুবই সুন্দর একটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। আর আপনার রেসিপি পরিবেশ আমার খুবি ভালো লেগেছে। মাছের চপ এর রেসিপি ছিল অসাধারণ।
আমার রেসিপি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও খুবই আনন্দিত হলাম। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমেই আপনাকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই। মাছ দিয়ে দারুন একটা চপ তৈরি করার পদ্ধতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটা অনেক লোভনীয় হয়েছে।
আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
দারুন ছিল আপনার আইডিয়া, খুব সুন্দর করে গ্লাস কাপ মাছ টুকরো টুকরো করে কেটে নিয়ে চপ রেসিপি তৈরি করেছেন। তাও আবার মাছের আকৃতিতে। এইভাবে কখনো চপ রেসিপি তৈরি দেখিনি একদম ইউনিক ছিল আইডিয়াটা।
সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমরা মাছে ভাতে বাঙালি। মাছ ছাড়া আমাদের নিত্যদিন চলেই না। সব সময় আমরা মাছের তরকারি রান্না করে খাই। কিন্তু এভাবে চপ খুবই কম খাওয়া হয়। আসলেই সুমন ভাইয়াকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত প্রতিযোগিতায় আয়োজন করার জন্য। আপনার গ্লাস কার্প মাছের রেসিপিটি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে আপনি যেভাবে প্রস্তুত করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। বিশেষ করে মাছের সেপ আকারে তৈরি করার কারনে দেখতেও চমৎকার লাগছে।
ঠিক বলেছেন মাছ ছাড়া আমাদের চলে না। বিভিন্ন ভাবে মাছ রান্না করে মাছ খেতে ভালই লাগে। তবে চপ তৈরি করে খেতে আরো বেশি সুস্বাদু হয়।আর রেসিপিটি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ।