নাটক রিভিউ // মেহেদী হাসান হৃদয়ের "ঠাডা" নাটকের রিভিউ।।
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালই আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও আল্লাহর মেহেরবানীতে ও আপনাদের দোয়ায় বেশ ভাল আছি। আসলে পড়ালেখার ব্যস্ততার কারণে এখন তেমন একটা নাটক সিনেমা দেখাই হয় না। তবে আমি আজকে যে নাটকটি রিভিউ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছি এই নাটকটি অনেক শিক্ষনীয় একটি নাটক এ নাটকের যারা অভিনয় করেছেন সবাই আমার খুব প্রিয়। এই নাটকের প্রধান চরিত্রে মুশফিক আর ফারহান আমার খুবই প্রিয় আরো একজন অভিনেতা। যখনই সুযোগ পাই তার নাটকগুলো আমি খুব স্বাচ্ছন্দে দেখে থাকি আমার কাছে মুশফিক আর ফারহানের অভিনয়টা অনেক অনেক ভালো লাগে। আসলে মানুষ বেধে যেরকম একটা ভিন্নতা আছে তেমনি প্রতিটা মানুষের অভিনয় ক্ষেত্রে অনেক ভিন্নতা রয়েছে সেই ভিন্নতার মাঝে মুশফিক আর ফারহানের অভিনয় গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।
তাহলে চলুন বন্ধুরা নাটকটি রিভিউ আকারে দেখে আসবেন। অবশ্যই এই রিভিউ দেখার পর আপনারা নাটকটি ইউটিউবে দেখে নেবেন আমার বিশ্বাস অনেক ভালো লাগবে, অনেক কিছু জানতেও শিখতে পারবেন।
নাটকের নাম | ঠাডা |
---|---|
পরিচালনায় | মেহেদী হাসান হৃদয় |
অভিনয়ে | মুশফিক আর ফারহান, সামিরা খান মাহি, জিল্লুর রহমান, শিরিন আলম ও আরো অনেকে। |
সময়কাল | ৪৯:০৪ মিনিট। |
নাটকের ধরন | শিক্ষণীয়। |
নাটকের শুরুতে আমরা যা দেখতে পেলাম একটি ভ্যানে করে মুশফিক ও তার স্ত্রী সামিরা তাদের বাড়িতে যাচ্ছে। যেতে যেতে মুশফিক তার স্ত্রীর সাথে অনেক খারাপ ব্যবহার করছে এবং তার ব্যবসা খারাপ চলছে এজন্য তার শাশুড়ির কাছে তার স্ত্রীকে টাকা চাওয়ার জন্য বারবার প্রেশার ক্রিয়েট করছে। তার স্ত্রী সেটা বলতে কোনভাবে রাজি হচ্ছে না। এখানে দেখা যাচ্ছে মুশফিক অনেক লোভী একজন মানুষ সে তার স্ত্রীকে অনেক প্রেসার দিয়ে বিভিন্ন কলা কৌশল অবলম্বন করে তার শ্বশুরবাড়ির সবকিছু হাতিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছিল। যদিও সে তার স্ত্রীকে সরাসরি বলে থাকে তুমি তো তোমার মায়ের একমাত্র সন্তান সবকিছু তো তোমারই তোমার মাকে আমাদের সাথে নিয়ে চলো সব বেছে কিনা আমরা নিয়ে যায় এখান থেকে।
যাই হোক তারা কথা বলতে বলতে মুশফিক তার শ্বশুরবাড়ি চলে এসেছে। আসলে কথাই বলে না যারা অনেক দুষ্টু তারা মিঠা মিঠা কথা দিয়ে সকলকে ভুলিয়ে রাখতে পারে। মুশফিকও ছিল সেরকম প্রকৃতির লোক সে তার শাশুড়িকে আম্মা বলে ডেকে দৌড়ে আসে তার পা ছুয়ে সালাম করে। তার শাশুড়ি ও তাকে খুব আদর যত্ন করে বাড়িতে স্বাগত জানাই। শাশুড়ির মন পাওয়ার জন্য তার ক্ষেত থেকে কিছু শাকসবজি এবং কয়েকটা মুরগী নিয়ে এসেছিল শাশুড়ির জন্য। এদিকে তারা নাস্তা খেতে খেতে মুশফিক তার স্ত্রীকে ইশারা দিচ্ছে তার শাশুড়িকে টাকার কথা বলার জন্য, কিন্তু তার স্ত্রী কোনভাবেই রাজি হচ্ছে না। তখন সে তার স্ত্রীর দোহাই দিয়ে সে নিজেই তার শাশুড়িকে টাকার জন্য বলে ফেলল যে তার ব্যবসা খারাপ যাচ্ছে একটা পজিশন পেয়েছে সেখানে অনেক টাকা এডভান্স করতে হবে সেখানে টাকার প্রয়োজন সেজন্য এক লক্ষ টাকার দরকার।
কিন্তু তার শাশুড়ি তখন বলল সে এত টাকা কোথায় পাবে? তখন মুশফিক বলেই ফেলল যে আপনার যে সোনার গয়না রয়েছে সেগুলো তো আপনার মেয়ের জন্যই সেই গয়না গুলো বিক্রি করে যদি দিয়ে দিতেন তাহলে আমার উপকার হত। আর আমরা তো চাচ্ছিলাম আজকে চলে যাব তাই আজকে যদি গয়নাগুলো দিয়ে দিতেন ভালো হতো। তখন শাশুড়ি তাকে বলল যে তুমি তো ঠিকই বলেছ এগুলো তো মেয়ের জন্যই রেখেছি তো ঠিক আছে তোমাদের যেহেতু লাগবে তাহলে নিয়ে নিও। তবে আজকে থেকে যাবে কালকে সকালে চলে যাবে তখন মুশফিক বললো যে আপনি শাশুড়ি, মুরুব্বী মানুষ আপনার কথা তো না রেখে পারি, ঠিক আছে আমরা কালকে যাব।
এদিকে শাশুড়ি মেয়ে এবং মেয়ের জামার জন্য রান্না বান্না শুরু করেছেন রান্না করতে গিয়ে দেখে তার রান্নার জন্য তেল শেষ হয়ে গিয়েছে সেটা আনতে হবে। এদিকে আকাশ অনেক মেঘাচ্ছন্ন ছিল বৃষ্টি হওয়ার অনেক সম্ভাবনা বলতে না বলতে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল। এখন কিভাবে যাবে তখন তিনি মেয়েকে বললেন ঠিক আছে বৃষ্টি থেমে যাক তারপর আমি পাশের বাড়ি থেকে গিয়ে নিয়ে আসবো। যখনই কিছুটা বৃষ্টি থেমে গেল শাশুড়ি তেল আনার জন্য পাশের বাড়ির দিকে যাচ্ছিল ঠিক ওই মুহূর্তে হঠাৎ জোরে একটা বজ্রপাত হয়ে শাশুড়ির মাথায় ঠাডা পরলো। তিনি তখন সেখানেই মারা গেলেন। এদিকে আশেপাশের বাড়ির লোকজন সেটা দেখতে পেয়ে তাকে ধরাধরি করে বাড়িতে নিয়ে আসলো। বাড়ির সবাই এই অবস্থা দেখে অনেক কান্নাকাটি শুরু করে দিল। মুশফিক এবং তার স্ত্রী তো অনেক কান্নাকাটি করতেছে। যাইহোক তারা নিয়তিকে মেনে নিয়ে তাদের মাকে দাফন-কাপনের ব্যবস্থা করল।
এইদিকে মুশফিক রাতে বের হয়েছে সিগারেট খাওয়ার জন্য, বের হয়ে দেখতে পেল তার শাশুড়ির কবরের ঐখানে কেউ একজন কবর খুলতেছে। এটা দেখে সে প্রথমে লুকিয়ে দেখতে লাগলো কে তারপর তাকে একটা দৌড় ধরে ফেলল। তারপর ওই লোকটিকে ধরে সে জানতে পারলো যে যারা মাথায় ঠাডা পড়ে মারা যায় তাদের লাশের নাকি কোটি টাকার উপরে দাম। এটা শুনে মুশফিক তো লোভে পড়ে গেল এবং সে তাকে লাশ উঠানোর জন্য অনুমতি দিল। তারপর তারা যখন লাশ উঠিয়ে এম্বুলেন্স করে নিয়ে যাওয়া শুরু করল হঠাৎ মুশফিকের ফোনে তার স্ত্রীর ফোন আসলো। তার স্ত্রী সামিরা তাকে ফোনে বলছে তার মেয়ে খুব শ্বাসকষ্ট হচ্ছে সে নিঃশ্বাস নিতে পারতেছে না তাকে খুব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। এই কথা শুনে মুশফিকের তো মাথা নষ্ট হয়ে গেল সে এখন কি করবে কোন দিকে যাবে কোন কিছুই বুঝে উঠতে পারতেছিল না। তারপর সে সিদ্ধান্ত নিল সে অ্যাম্বুলেন্সটিকে আবার ঘুরিয়ে তার বাড়িতে নিয়ে গেল এবং সেখান থেকে তার মেয়েও স্ত্রীকে নিয়ে আবার রওনা হল।
যেতে যেতে তার স্ত্রী লাশের কফীনটার ব্যাপারে জানতে চাইল। তখন সে তার স্ত্রীকে বিভিন্নভাবে মিথ্যা অজুহাত দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করল। কিছুদূর যেতে না যেতেই পুলিশের চেকপোস্ট সেখানে পুলিশকে দেখে তারা কিছুটা ভয় পেয়ে গেল সেখান থেকেও মুশফিক পুলিশের সাথে বিভিন্ন কলা কৌশলে নিজেদেরকে রক্ষা করে চলে আসলো। আর কিছুটা সামনে যেতেই যে লোকটি কবর খুলেছিল সে প্রস্রাব করবে সে জন্য গাড়ি থামিয়ে প্রস্রাব করতে গিয়েছে, এই সুযোগে মুশফিক ও সিগারেট খাওয়ার জন্য গাড়ি থেকে নেমে কিছুটা দূরে সিগারেট খেতে লাগলো। এদিকে সামিরা তার সন্দেহ হওয়ার কারণে বাক্সটি ঘুরে দেখতে গেল দেখে যে তার মায়ের লাশ এটা দেখে সে অনেক রেগে গেল এবং দৌড়ে গিয়ে মুশফিকের কলার চেপে ধরে তার কাছে জানতে চাইলো কেন সেটা করেছে? মুশফিক অনেক রাগারাগি করে তাকে বুঝাতে চাইলো যে তারা কোটি কোটি টাকা পাবে এখান থেকে তারা সারা জীবন বসে খেয়ে যেতে পারবে কিন্তু তার স্ত্রী এ বিষয়টি কোনভাবেই মেনে নিতে পারল না। তারপরও মেয়ের অসুস্থতা দেখে তারা জোর করে সেখান থেকে আবার রওনা দিল।
কিছুদূর যেতে না যেতে মেয়ের অবস্থা খারাপ হওয়ায় মুশফিক ড্রাইভারকে তাদের গাড়িটি জোরে টানার জন্য বলল। এদিকে ড্রাইভার জোরে টানতে গিয়ে একটা এক্সিডেন্ট করে বসলো। সেখানে ওই এলাকার লোকজন তাদেরকে আটকিয়ে গাড়ি থেকে নামালো এবং তারা খুব চেঁচামেচি শুরু করলো। মুশফিক তাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করলো যে তার মেয়ে অসুস্থ তার মেয়েকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে কিন্তু তারা কোনভাবেই বুঝতে চাইছিল না। এদিকে মুশফিক ও তার স্ত্রীকে রেখে তাদের মেয়েটিকে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সটি জোরে হঠাৎ করে টান দিয়ে চলে গেল এটা দেখে মুশফিক ও তার স্ত্রী অবাক হয়ে গেলো। তারা অনেক দৌড়ে গিয়ে গাড়িটা ধরার জন্য চেষ্টা করল কিন্তু অবশেষে ব্যর্থ হয়ে দাঁড়িয়ে গেল। তারপর সামিরা তার স্বামীর উপর অনেক ক্ষেপে গিয়ে অনেক রাগারাগি করে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার কথা বলল।
তারপর তারা সেখান থেকে পুলিশ স্টেশনে গেলেও গিয়ে তার মেয়ের জন্য পুলিশদের কমপ্লেন করল। পুলিশ তাদেরকে আশ্বস্ত করল সব কথা শুনে মেয়েকে সব রকম চেষ্টা করে খুঁজে দেবে। এদিকে পুলিশ মেয়েটির ছবি সবদিকে ছড়িয়ে দিল এবং খুব দ্রুত এই মেয়েটির একটি খবর পেয়ে গেল এবং তারা সেখানে গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করল। এরপরে এই নাটকে যা দেখব তা আসলে কোনভাবেই বিশ্বাস হওয়ার মতো না। এতক্ষণ যা হয়েছিল ওই নাটকে তার সবকিছুই মুশফিকের পরিকল্পনামতে হয়েছে এবং সে আগেও এই কাজের সাথে যুক্ত ছিল যেখানে যে মানুষগুলো ঠাটায় পড়ে মারা যেতো সেই লাশগুলো সে চুরি করে এরকম অনেক দামে বিক্রি করে দিতো। এবারও সে তার শাশুড়ি লাশ এই পরিকল্পনা করে সেখান থেকে চুরি করে আনলো এবং বিক্রি করে দিল। এই বিষয়টি পুলিশ ও ধরতে পারেনি এমনকি তার স্ত্রী ও না।
বিঃদ্রঃ সকল ছবি মোবাইলে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এই নাটকটি দেখে আসলে আমি একেবারে হতভম্ব হয়ে গিয়েছে মানুষ এতটা খারাপ হতে পারে এতটা লোভী হতে পারে তা এই নাটক না দেখলে আসলে বুঝা যেত না। এই নাটকের প্রধান চরিত্রে মুশফিক যেভাবে অভিনয় করে দেখিয়েছেন আসলে তার অভিনয় খুবই চমৎকার হয়েছে। তবে অভিনয়ের যে সাবজেক্টটি মানে বিষয়টি ছিল সেটি খুবই একটা নিচু মনের মানুষের চরিত্র ছিল। আসলে এরকম মানুষ সমাজের জন্য অনেক বড় ভয়ংকর। বিশেষ করে বলতে গেলে এরা কাউকে মানুষ মনে করে না কারন নিজেই এরা তখন পশুর হয়ে যায় তাই এরা ভাবে সবাই পশু তাই নিজের স্বার্থের জন্য এরা সবাইকে বিপদে ফেলে দিতে পারে, এমনকি খুনও করতে পারে। তাই আমাদের সকলের উচিত এরকম মানুষের কাছ থেকে দূরে থাকা। তবে আরেকটা বিষয় আমি মনে করি যারা এদের আপনজন তাদের উচিত হবে এদেরকে এসব কাজ থেকে ফিরিয়ে আনার যতটা সম্ভব বুঝিয়ে আর না হয় এদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া উচিত, যাতে অন্তত অন্যের ক্ষতি করতে না পারে।
- |
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
মানুষ কতটা লোভী হলে একজন মানুষকে কবর থেকে তুলতে পারে এটা ভাবতেই অবাক লাগছে। আসলে ছোটবেলায় শুনেছি বজ্রপাতে যাদের মৃত্যু হয় তাদের লাশ নাকি চুরি হয়। এই নাটকের মাধ্যমে আরো অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপু আপনি ভিন্ন ধরনের একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
পুরো নাটকের রিভিউ পড়ে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাটকের রিভিউটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো আপু।আর মুশফিকের অভিনয় সব সময়ই দারুন লাগে।যদিও নাটকটি আমার দেখা হয়নি। তবে সময় সুযোগ করে দেখবো আশাকরি। অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
সময় করে নাটকটি দেখার চেষ্টা করবেন। আশা করি আপনার কাছে ভালো লাগবে সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
বেশ কয়েকবার ভেবেছিলাম নাটকটি একবার দেখবো। কারণ মুশফিক আর ফারহানের নাটকগুলো আমার দেখতে বেশ ভালো লাগে। কিন্তু সময় আর সুযোগের অভাবে নাটকটি আমার আর দেখা হয়ে ওঠেনি। যদিও আজকে আপনার রিভিউটি পরে বেশ ভালোই বুঝা যাচ্ছে যে নাটকটি অনেক সুন্দর। ধন্যবাদ সুন্দর করে নাটকটি আমাদের মাঝে রিভিউ করার জন্য।
মুশফিক ফারহানের নাটকগুলো আমরা খুবই ভালো লাগে দেখতে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা অবিরাম।
খুব সুন্দর নাটকের রিভিউ করছেন আপনি। নাটক টি দেখে খুব ভালো লাগলো আমার। আপনার নাটক রিভিউ করা খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। নাটকের কিছু দৃশ্যপট খুব দুর্দান্ত। আসলে মানুষ লোভী হলে অনেক কিছু করতে পারে। এত সুন্দর নাটক রিভিউ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ঠিকই বলেছেন আপনি আসলে মানুষ লোভী হলে অনেক কিছুই করতে পারে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। এই নাটকে মুশফিকের চরিত্রটি খুবই উল্লেখযোগ্য ছিল। আসলে এ ধরনের অভিনয় গুলো বাস্তবতা সম্পর্কে বেশ শিক্ষা দেয় আমাদের। অবশ্যই সময় পেলে নাটকটি দেখে নিবো। সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সময় পেলে নাটকটি দেখার চেষ্টা করবেন। আশা করি আপনার কাছে ভালই লাগবে। আপনার মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।