কয়েকটি খাবারের ফটোগ্রাফি 🌯🍝🍽️
"হ্যালো",
সবাইকে আমার নতুন একটি ব্লগে স্বাগতম। আজকে আমি বেশ কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আশা করছি ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে। ফটোগ্রাফি গুলো বিভিন্ন সময়ে করেছি। সত্যি কথা বলতে আমি রান্না করতে যেমন ভালোবাসি খেতেও খুবই ভালোবাসি।যারা ভোজন রসিক আছেন আশা করছি আজকের পোস্টটি তাদের কাছে ভালো লাগবে।
ফটোগ্রাফি -১
প্রথমে যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন এগুলো হচ্ছে পরোটা আর দেশি মুরগির মাংসের তরকারি। গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম কিছুদিনের জন্য। তো গতদিন সকালবেলা মা গরম গরম পরোটা এবং দেশি মুরগির মাংসের ঝোল রান্না করেছিলেন এবং সেটা আমাকে খেতে দিয়েছিলেন।পরিবেশনটা দারুণ তাইনা।
ফটোগ্রাফি -২
এবারের যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন এগুলো আমার খুব পছন্দের এবং আমি মনে করি এটা সবারই খুব পছন্দের খাবার। এগুলো হচ্ছে চাল ভাজা মরিচ, পেঁয়াজ, সরিষার তেল দিয়ে মাখানো। গ্রাম বাংলার মানুষ এখনো ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। কারণ শহরের লোক তো চাল ভাজা চিনেই না মনে হয়।কার কার খেতে ইচ্ছে করছে জানাবেন।
ফটোগ্রাফি-৩
পাশের বাসায় একজন বৌদি আছেন আমার শাশুড়ির বান্ধবী। উনি বেশ কিছু খাবার আমাদের বাসায় দিয়েছেন আজকে। সেগুলোর কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছি। প্রথমে যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন সেগুলো হচ্ছে কয়েক প্রকার নাড়ু এবং মুড়কি।
ফটোগ্রাফি -৪
এবার যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন এগুলো হচ্ছে পায়েস। এটাও ওই বৌদির পাঠানো ছিল এবং খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। বেশ কিছু লুচি দিয়েছিলেন যার ফটোগ্রাফি আমি করিনি। পায়েস দিয়ে সেই লুচি খেতে খুবই ভালো লেগেছিলো।
ফটোগ্রাফি -৫
এবার যে ফটোগ্রাফি টা আপনারা দেখতে পাচ্ছেন এগুলো একটা তরকারি। বেশ কয়েক প্রকার সবজি দিয়ে এটা রান্না করা হয়েছিল। এটাও বৌদি পাঠিয়েছিলেন লুচির সঙ্গে খাওয়ার জন্য। এই তরকারিটা খেতে এত সুস্বাদু ছিল বলে বোঝাতে পারবো না।
ফটোগ্রাফি -৬
এবারে যে খাবারের ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন এগুলো হচ্ছে কুমড়ো বড়ি দিয়ে আলু দিয়ে রুই মাছের একটি তরকারি। শীত একটু একটু পড়ে গেছে। আর শীতকালে যেকোনো সবজির সাথে কুমড়ো বড়ি খেতে আবার খুবই ভালো লাগে। কিছুদিন আগে আমি রেসিপিটি রান্না করেছিলাম এবং তখন এই ফটোগ্রাফিটা করে রেখেছিলাম। দেখতে যেমন সুন্দর ছিল খেতেও বেশ সুস্বাদু হয়েছিল।
তো বন্ধুরা এই ছিল আমার কয়েকটি খাবারের ফটোগ্রাফি। আশা করছি খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। আর ভালো লাগলে অবশ্যই আপনাদের সুন্দর মতামতের মাধ্যমে আমাকে জানাতে ভুলবেন না। আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে পরবর্তীতে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।
আপনি তো বেশ মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। যারা রান্না করতে পছন্দ করে তারা খেতেও পছন্দ করে। আপনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মজার খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন বিভিন্ন সময়ে। সবগুলো ফটোগ্রাফি সুন্দর করে বর্ণনা দিয়ে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এটা সত্যি আপু আমার রান্না করতে যেমন ভালো লাগে আমি খেতেও খুবই ভালোবাসি। আর এজন্যই মনে হয় আমি একটু গোলুমোলু। 🙈অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু, আপনি তো দেখছি ভিন্ন ভিন্ন খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন, ভিন্ন ভিন্ন খাবার তাই স্বাদও ভিন্ন ভিন্ন, আর এই ভিন্ন স্বাদের খাবারগুলো নিশ্চয়ই অনেক তৃপ্তি সহকারে খেয়েছেন। আপু আপনার প্রতিটি খাবার খুবই লোভনীয় ছিল, বিশেষ করে পরোটার সাথে মুরগির মাংস, নাড়ু ও মুরকি, সেই সাথে বৌদির দেয়া পায়েস, কুমড়ো বড়ি ও আলু দিয়ে রুই মাছের রেসিপি। প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি বেশ লোভনীয় ছিল আপু, শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
জ্বী ভাইয়া প্রত্যেকটা খাবারই অনেক সুস্বাদু ছিল এবং খুব তৃপ্তি সহকারে খেয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকেও সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি দেখিয়ে লোভ লাগিয়ে দিলেন সকাল সকাল। মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে এই সকালবেলায় কার না খেতে ইচ্ছে করবে। সকালের নাস্তা হিসেবে কিন্তু প্রথমটা একেবারে পারফেক্ট। যাইহোক আপু অনেক সুন্দর করে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। নিশ্চয়ই খবর গুলো ও মজাদার ছিল এবং খুব মজা করে খেয়েছিলেন। সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
দেশি মুরগির মাংসের ঝোলের সঙ্গে গরম গরম পরোটা খেতে খুবই ভালো লেগেছিল আপু। আর তাছাড়া প্রত্যেকটা খাবারই খুবই মজাদার ছিল।ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
লোভনীয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। অনেকদিন হয়ে গিয়েছে পরোটা খাওয়া হয়না তাই এটা দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। বৃষ্টির দিনে এইভাবে চাউল ভাজা খেতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে।
আমাদের গ্রাম বাংলায় এখনো বৃষ্টির দিনে এই চাল ভাজা ছাড়া চলবেই না। অনেকদিন পর বাসায় গিয়ে এবার এই চাল ভাজা মাখা খেয়েছিলাম বেশ ভালো লেগেছিল। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
দারুন ছিল আপু আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো। বিশেষ করে এ ধরনের খাবার খেতে খুবই ভালো লাগে। এত সুন্দর করে খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো নিলেন। আমাদের সাথে শেয়ার করলেন দেখে তো লোভ সামলানো যাচ্ছে না। প্রতিটি খাবার আমার খুবই প্রিয় আপু অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যটি পেয়ে খুবই ভালো লাগলো আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ভিন্ন ভিন্ন খাবার তৈরি পাশাপাশি সুন্দর ফটোগ্রাফি করে রাখেন দেখছি। আসলে আপনাদের এই খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে খেতে মন চায়। খুবই সুন্দরভাবে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের খাবার ফটোগ্রাফি করেছেন ভালো লাগলো।
জ্বি ভাইয়া খাবারের ফটোগ্রাফি করে রাখলে ফটোগ্রাফি পোস্ট করা যায়। এজন্য মাঝেমধ্যে ফটোগ্রাফি করে রাখি।ধন্যবাদ ভাইয়া।
একটাই সমস্যা আপু, খাবার দিলেই আমার অনেক বেশি লোভ লেগে যায়। তেমনি আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি দেখেও খুবই লোভ লেগেছে আর খিদে লেগে গিয়েছে। এরকম খাবার গুলো আমার খুব ভালো লাগে খেতে আর এগুলো অনেক সুস্বাদু হয়। তিন নাম্বারে থাকা নাড়ু সহ বিভিন্ন ধরনের খাবার আমার অনেক ভালো লেগেছে। এ সময় যদি এগুলো পাওয়া যেত তাহলে অনেক মজা করে খাওয়া যেত। যাই হোক মাঝে মাঝে কিন্তু আমাদেরকেও দাওয়াত দিবেন।
সত্যি কথা বলতে আমারও খাবার দেখলে ক্ষুধা লেগে যায়। সবগুলো খাবারই অনেক ভাল ছিল ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। ভাইকে দাওয়াত দিতে হয় নাকি চলে আসবেন যে কোন সময়।
আপনিতো অন্যরকম কিছু খাবার ফটোগ্রাফি করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার নিজেরও খেতে মন চাইতেছে খাবারগুলো। খুব পছন্দের কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। সত্যি বলতে এই খাবারগুলো দেখে আমার জিভে জল এসে গেল। সবগুলো খাবারের খুব চমৎকার বর্ণনা দিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো উপস্থাপনা করার জন্য।
খাবার গুলো দেখতে যেমন সুন্দর ছিল খেতেও বেশ সুস্বাদু হয়েছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকেও সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
একেবারে ঘরের খাটি কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি দেখি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। সত্যি বলতে আপু আপনার চিড়া আর নাড়ু দেখে তো বেশ খেতে মনে চাইছে। কি যে করি এখন। আপনি বেশ সুন্দর আর সহজ করে আপনার ফটোগ্রাফি পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন।
যেহেতু খেতে মন চাইছে তাই ঝটপট চিড়ার বানিয়ে ফেলেন আপু। আর পারলে আমাকেও একটু পাঠিয়ে দিয়েন। 🤭যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।