কঠোরতাই যেনো একমাত্র পন্থা
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমাদেরকে ব্রিটিশ শাসন করেছে সে বহু বছর আগে। কিন্তু আমাদেরকে ব্রিটিশ বহু বছর আগে শাসন করলেও আমরা যেনো সেই ব্যাপারটি থেকে এখনো বের হয়ে আসতে পারিনি। অনেকেই হয়তো ভাবছেন আমি কি নিয়ে কথা বলতে এসেছি। আসলে আমি এমন একটি ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে এসেছি। যেটা বলা চলে আমাদের সকলের মাথা ব্যথা। কিন্তু মাথায় ব্যথা রয়েছে কিন্তু তার কোনো সমাধান আমাদের যেনো করার ইচ্ছে নেই। তার মধ্যে যে ব্যাপারটা আমি বলতে চাইছি। সেটা হলো ব্রিটিশরা যখন বাঙালিদের শাসন করতো। তখন কিন্তু তারা বাঙ্গালীদের অনেক বেশি শাস্তি দিতো।
অর্থাৎ যে কোনো ছোট ছোট দোষ কিংবা ভুল এই কিন্তু বাঙ্গালীদের কঠোর শাস্তি দিতো। বিশেষ করে শারীরিক শাস্তি এবং মানসিক শাস্তির দুটোই কিন্তু তার অন্তর্ভুক্ত থাকতো। এখন ব্রিটিশ শাসন চলে গিয়েছে বহু বছর আগে। কিন্তু একটা ব্যাপার খুব ভালোভাবে খেয়াল করে দেখবেন এবং এটা আসলে নিজের জন্য লজ্জার।সেটা হলো, বাঙ্গালীদের আপনি যতোক্ষণ পর্যন্ত কঠোর হাতে কোনো কিছু না করছেন বা বলছেন।সে আসলে ওই উল্টোটাই করে যাবে অর্থাৎ ভুলটাই করে যাবে। তাই আমার কাছে মনে হয় যে কঠোরতাই যেনো বাঙ্গালীদের জন্য একমাত্র সহজপন্থা।
আর আমি নিজে ব্যক্তিগত কথা যদি বলি। তাহলে এটা সত্যিই আমি অনেকবার খেয়াল করে দেখেছি যে, আমরা যখন কঠোর হাতে কোনো কিছু করি। বিশেষ করে মানুষের সাথে যখন অনেক কঠোর ব্যবহার করি। তখন তারা সেই কাজগুলো খুব সুন্দরভাবে করে। কিন্তু তার উল্টোটা হওয়া উচিত ছিলো।অর্থাৎ মানুষের সাথে সুন্দর এবং সহজভাবে ব্যবহার করলে কাজ দ্রুত হওয়া দরকার ছিলো।কিন্তু এখন হয় উল্টো। কারণ কঠোরতা হলো একমাত্র পন্থা বাঙ্গালীদের কাজ করানোর জন্য। আমি জানি না এটা থেকে কখনো আমরা বের হয়ে আসতে পারবো কিনা। কিন্তু এটা থেকে বের হয়ে আসাটা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
Title : কঠোরতাই যেনো একমাত্র পন্থা
Tag: article general-writing
Post:
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমাদেরকে ব্রিটিশ শাসন করেছে সে বহু বছর আগে। কিন্তু আমাদেরকে ব্রিটিশ বহু বছর আগে শাসন করলেও আমরা যেনো সেই ব্যাপারটি থেকে এখনো বের হয়ে আসতে পারিনি। অনেকেই হয়তো ভাবছেন আমি কি নিয়ে কথা বলতে এসেছি। আসলে আমি এমন একটি ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে এসেছি। যেটা বলা চলে আমাদের সকলের মাথা ব্যথা। কিন্তু মাথায় ব্যথা রয়েছে কিন্তু তার কোনো সমাধান আমাদের যেনো করার ইচ্ছে নেই। তার মধ্যে যে ব্যাপারটা আমি বলতে চাইছি। সেটা হলো ব্রিটিশরা যখন বাঙালিদের শাসন করতো। তখন কিন্তু তারা বাঙ্গালীদের অনেক বেশি শাস্তি দিতো।
অর্থাৎ যে কোনো ছোট ছোট দোষ কিংবা ভুল এই কিন্তু বাঙ্গালীদের কঠোর শাস্তি দিতো। বিশেষ করে শারীরিক শাস্তি এবং মানসিক শাস্তির দুটোই কিন্তু তার অন্তর্ভুক্ত থাকতো। এখন ব্রিটিশ শাসন চলে গিয়েছে বহু বছর আগে। কিন্তু একটা ব্যাপার খুব ভালোভাবে খেয়াল করে দেখবেন এবং এটা আসলে নিজের জন্য লজ্জার।সেটা হলো, বাঙ্গালীদের আপনি যতোক্ষণ পর্যন্ত কঠোর হাতে কোনো কিছু না করছেন বা বলছেন।সে আসলে ওই উল্টোটাই করে যাবে অর্থাৎ ভুলটাই করে যাবে। তাই আমার কাছে মনে হয় যে কঠোরতাই যেনো বাঙ্গালীদের জন্য একমাত্র সহজপন্থা।
আর আমি নিজে ব্যক্তিগত কথা যদি বলি। তাহলে এটা সত্যিই আমি অনেকবার খেয়াল করে দেখেছি যে, আমরা যখন কঠোর হাতে কোনো কিছু করি। বিশেষ করে মানুষের সাথে যখন অনেক কঠোর ব্যবহার করি। তখন তারা সেই কাজগুলো খুব সুন্দরভাবে করে। কিন্তু তার উল্টোটা হওয়া উচিত ছিলো।অর্থাৎ মানুষের সাথে সুন্দর এবং সহজভাবে ব্যবহার করলে কাজ দ্রুত হওয়া দরকার ছিলো।কিন্তু এখন হয় উল্টো। কারণ কঠোরতা হলো একমাত্র পন্থা বাঙ্গালীদের কাজ করানোর জন্য। আমি জানি না এটা থেকে কখনো আমরা বের হয়ে আসতে পারবো কিনা। কিন্তু এটা থেকে বের হয়ে আসাটা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
