প্রকৃতির মাঝে এক দিন (পর্ব ১)
হ্যালো সবাইকে
কেমন আছেন সবাই ?আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে। আজকে আরও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। প্রকৃতির মাঝে কাটানো কিছু মুহূর্ত আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আশা করি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্টটি ভালো লাগবে।
অনেকদিন পর আজকে একটি ট্রাভেল পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম। বেশ অনেকদিন ট্রাভেল পোস্ট হয়নি। আরো অনেকদিন আগে খুব সুন্দর একটি জায়গায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেখানে যাওয়া হয়েছে যে বেশ অনেকদিন হয়েছে তবে আপনাদের মাঝে সেই মুহূর্তগুলো শেয়ার করা হয়নি। তাই ভাবলাম যে আজকে আপনাদের মাঝে সেই সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করা যাক। এই পর্যন্ত অনেকবারই সমুদ্রে ঘুরতে যাওয়া হয়েছে কিন্তু পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়া হয়নি। সেজন্য ঠিক করেছিলাম পাহাড়ে ঘুরতে যাব। কিন্তু পাহাড়ে ঘুরতে গিয়েছে এত খারাপ অবস্থা হবে সেটা ভাবতে পারিনি। অবশ্য খারাপ এক্সপেরিয়েন্স হয়েছে সেটা বলবো না একটু কষ্ট হয়েছে পাহাড়ে উঠতে কিন্তু খুব ভালো লেগেছে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছি।
চট্টগ্রামের একটা খুবই সুন্দর পাহাড়ে গিয়েছিলাম। সেখানে তো অনেক বড় বড় পাহাড় আর ঝর্ণা দেখতে যাওয়াটা উদ্দেশ্য ছিল। সেজন্যই সেদিন সকালবেলা খুবই ভোরে উঠে বেরিয়ে পড়লাম রেডি হয়ে কারণ যেহেতু আমরা আবার দিনে দিনেই চলে আসবো চট্টগ্রাম থেকে সেজন্য সকালবেলায় বেরিছিলাম যাতে বেশি রাত হওয়ার আগে ফিরে আসতে পারি। সকাল সকাল তাড়াতাড়ি নাস্তা করে বেরিয়ে পড়লাম গাড়িতে। গাড়িতে আরো অনেকজন ছিল গাড়িতে বসে বসে তো যেন ঘুম পাচ্ছিল অনেক। যাইহোক সকাল দশটায় পর্যন্ত গাড়ি ছিলাম যেতে অনেকটাই সময় লেগেছে। সকাল ১০ টা হতে হতে যেন পুরো দিনটাই কেটে গেল এরকম মনে হচ্ছিল অনেক ভোরবেলা বেরোনোর। চট্টগ্রাম এসে পৌছালাম এরপর সেই লোকেশনে গেলাম আমরা। রাস্তা থেকে ভেতরের দিকে বড় গাড়ি যাওয়ার রাস্তা নেই সেজন্য অনেকটা পথে হেটে যেতে হবে।
তবে এতটা হাঁটতে হবে সেটা চিন্তা করিনি প্রায় তিন চার কিলোমিটারই হাটতে হয়েছে। তবে এতটা হেঁটেছি সেটা বুঝতেই পারেনি এতটুকু ক্লান্ত হইনি কারণ আশেপাশের দৃশ্য এত সুন্দর ছিল। সেগুলো দেখতে দেখতে মন ভরে গিয়েছিল। সেখানে তো শুধু আমরা গিয়েছিলাম তা নয়
আরো অনেক অনেক মানুষ গিয়েছিল এক একটা দলে দশ-বারোজন করে মানুষ ছিল। আমরাও প্রায় ১০-১৫ জনের মত এ গিয়েছিলাম। অনেকটা হাঁটার পর দেখতে পেলাম যে দূর থেকে পাহাড়ের উপরের অংশটি দেখি দেখা যাচ্ছে সেখানে দাঁড়িয়ে কিছু ছবি তুলে নিলাম। আমি আমার একটা বোন একসাথে খুব ভালো সময় কাটিয়েছি। যাওয়ার পথে আবার একটা জায়গা থেকে টিকিট নিতে হয় সেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের লাঠির জিনিসপত্র নিতে হয় যেহেতু পাহাড়ে উঠবে বিভিন্ন জিনিস দেওয়া হয়। জুতা পায়ে দিয়ে এরকম জায়গায় হাঁটা যায় না সেজন্য জুতাগুলো ওইখানে রেখে এসেছিলাম।
এরপর আপনার অনেক ছবি তুলে নিয়েছিল। পাহাড় থেকে পানিগুলো এখান পর্যন্ত চলে এসেছে সেখানে গুলোর মধ্যে খালি পায়ে হাঁটছিলাম খুবই ভালো লাগছিল। তাছাড়া অনেক অনেক দিন পর এরকম ঘাসের মধ্যে পানির মধ্যে খালি পায়ে হাঁটার অনুভূতি অন্যরকম ছিল। অনেকটা হাঁটার পর একটা জায়গা দেখতে পেলাম অনেকগুলো খাবারের হোটেল ছিল। দুই মিনিট পরপর একটা হোটেল ছিল বেশ অনেকগুলো হোটেল ছিল সে হোটেল থেকে মানুষজন ডাকছিল খাবারের অর্ডার দিয়ে যেতে দুপুরের জন্য। যাতে দুপুর বেলায় খিদে লাগলে আমরা এখানে এসে খেতে পারি। অর্ডারটা সকালবেলায় দিতে হবে কারণ তারা আমাদের জন্য রান্না করবে। আমার একটা হোটেল নেই সামনে গিয়ে বসলাম সেখানে আমাদের ১৫ জনের খাবারের অর্ডার দিয়েছিলাম। খাবারের মধ্যে আমরা অর্ডার দিয়েছিলাম ভাত, মাংস, ডাল, সবজি ভর্তা এগুলোই। যেহেতু অনেক হাঁটতে হবে তাছাড়া পাহাড়ে উঠতে হবে অনেকটাই শক্তি ক্ষয় হবে আর আমরা বাঙালি পরিশ্রম করার পর ক্লান্ত হওয়ার পর এনার্জির জন্য ভাতই প্রয়োজন হয়।
এভাবে হাঁটতে হাঁটতে অনেকটাই পাহাড়ের ঝর্ণার কাছে চলে এসেছিলাম। আর যতই ভিতর দিকে যাচ্ছিলাম দেখেছিলাম অনেক বড় বড় পাহাড় আর ঝর্ণা। ঝর্না শুরুতেই পাহাড়ের মধ্যে আদিবাসীরা সেখানে বসবাস করে আর এই ঝর্ণার পানিগুলো তারা তাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে। তারা গোসল করে এবং প্রয়োজনীয় কাজকর্ম করে। আমরা যখন যাচ্ছিলাম তখন ঝর্ণার ধারে ধারে বসে বসে অনেক আদিবাসীরা তাদের কাজগুলো করছিল। তাদের ঘরগুলো পাহাড়ের অনেক উপরে ছিল খুবই সাধারণ জীবন যাপন করছে তারা। এত মানুষ যখন দলে দলে ভেতরের দিকে যাচ্ছিল তারা কেমন করে যেন তাকিয়ে ছিল। অবশ্য প্রতিদিনই এখানে অনেক অনেক মানুষ ঘুরতে আসে এসব তাদের দেখার অভ্যাস আছে। এই ঝর্ণার পানি গুলোতে অনেক পাথর ছিল যে খালি পায়ে পাথরগুলোতে হাঁটতে কেমন যেন লাগছিল। ছোট ছোট আর দাঁড়ানো ছিল সেজন্য সাবধানে আমরা সবাই মিলে হাট ছিলাম আর নিচের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। এই ছবিতে আমরা নিজের দিকে তাকিয়ে পাথরগুলো বাড়ি নিয়ে যাওয়ার কথা বলছিলাম অনেক ভালো লাগলো। (চলবে...)
শ্রেণী | ট্রাভেল পোস্ট |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @fasoniya |
ডিভাইস | Vivo Y15s |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
আমার পরিচয়
আমার নাম ফারজানা আক্তার সোনিয়া। আমি বাংলাদেশী।আমি বর্তমানে লেখাপড়া করি আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি আর্ট করতে ভালোবাসি আর যখনই সময় পাই তখনই আর্ট করি।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুবই ভালোবাসি । যখনই কোথাও খুব সুন্দর কিছু আমার চোখে পড়ে আমি ফটোগ্রাফি করে ফেলি। এছাড়াও আমি ক্রাফট তৈরি করে থাকি । বিভিন্ন ধরনের রান্না করে থাকি রান্না করতে অনেক পছন্দ করি। আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে বড় মেয়ে । আমার ছোট ছোট দুইটা ভাই আছে। আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে যেগুলো স্টিমিট এ কাজ করে পূরণ করতে চাই।
পাহাড়ি অঞ্চলে ঘুরতে এমনিতে বেশ ভালো লাগে আমার কাছে। তবে এসব পাহাড়ি অঞ্চলে হাঁটতে অনেক কষ্ট হয়। আপনারা তিন-চার কিলোমিটার হেঁটে গিয়ে পাহাড় দেখেছেন। ১০-১৫ জন একসাথে ছিলেন এই কারণে হয়তো আপনাদের কাছে বেশি ভালো লাগলো। এবং ১০-১৫ জন একসাথে পছন্দের খাবার খেলেন। সবাই মিলে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। এরকম সুন্দর জায়গাতে একসাথে সবাই কাটালে আলাদা একটা অনুভূতি আসে। খুব চমৎকার করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
পাহাড়ি অঞ্চলে ঘুরতে আপনার কাছেও ভালো লাগে জেনে খুবই ভালো লাগলো। সবাই মিলে খুবই সুন্দর সময় কাটিয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
প্রকৃতির মাঝে আমারও হারিয়ে যেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। অনেকদিন হলো পাহাড় দেখা হয় না। শেষ পাহাড় দেখেছি সিলেট টুরে গিয়ে। অবশ্য পাহাড়ের ট্যুরে গেলে একটু কষ্টটা বেশি হয় তবে পাহাড়ে উঠে উপরে পরিবেশ দেখতে আমার খুব ভালো লাগে। পাহাড়ে ঘোরাঘুরি করতে অনেক পথ ট্রাকিং করতে যেতে হয় তাই বেশ কষ্ট হয় এবং প্রকৃতি দেখে আবার সব কষ্ট এক নিমিষে দূর হয়ে যায়। আপনি বেশ ভালো সময় পার করেছেন ।বিশেষ করে ঝর্নার পানিতে পা ভেজানো মুহূর্তটা অসম্ভব ভালো লাগে।
পাহাড়ে ঘুরতে গেলে একটু বেশি কষ্ট হয় কারণ পাহাড় বেয়ে বেয়ে উপরে উঠতে হয়। কিন্তু কষ্ট করে উপরে উঠলেই আসল সৌন্দর্য দেখা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
https://twitter.com/APatwary88409/status/1734239421237698852?t=x1ZunFUlOZ6KZygO_0nfQw&s=19
পুরো পোস্টটি যেন সবুজের ছোঁয়া, প্রকৃতির মাঝে একদিন যেন প্রকৃতিকে নিয়ে লেখা। চট্টগ্রামের চমৎকার একটা জায়গা আপনি ভ্রমণ করতে গিয়েছেন খুব ভালো লাগলো আপনার ভ্রমণের গল্প শুনে।
প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সবুজের সমারোহ দেখতে বেশ ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন।
আপনার আজকের ভ্রমণ কাহিনীটা পড়ে আমার সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ পাহাড়ে ভ্রমণের দিনটির কথা মনে পড়ে গেল। সেখানে সবথেকে উঁচু পাহাড়টার উপরে আমার বন্ধুদের সাথে উঠেছিলাম। চমৎকার একটি ঝর্ণার দেখা পেয়েছিলাম স্বচ্ছ পানি এবং নির্মল পরিবেশ সত্যি অসাধারণ উপভোগ করেছিলাম।
আপনার আজকের পোস্টটি আমার কাছে এক কথায় অসাধারণ লেগেছে। আপনারা কতটা উপভোগ করেছেন জায়গাটা আপনার লেখার মধ্যে স্পষ্ট সেই অনুভূতিটা ফুটে উঠেছে। পাহাড়ি সৌন্দর্য এবং ঝর্ণার স্বচ্ছ পানি সব কিছু মিলিয়ে একটি অনাবিল সুন্দর্য ফুটে উঠেছে। অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার পোস্টটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
আপনি ও বন্ধুদের সাথে পাহাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম জেনে খুবই ভালো লাগলো। আসলে সবার সাথে একসাথে ঘুরতে গেলে সেই মুহূর্তগুলো সব সময় মনে থাকে। আমিও খুবই সুন্দর সময় কাটিয়েছি সেখানে এখন বারবার এসে মুহূর্তগুলোর কথা মনে পড়ে। অসাধারণ কিছু মুহূর্ত ছিল সেগুলো।
পাহাড়ি অঞ্চলে ঘোরাঘুরি করার মজাই আলাদা। কিন্তু হাঁটাহাঁটি করে পাহাড়ের উপর উঠা খুবই কষ্টসাধ্য একটা ব্যাপার। যদিও সুখের কাছে এই কষ্ট কিছুই না। যখন আপনি এই সৌন্দর্য উপভোগ করবেন তখনই সকল দুঃখ কষ্ট ভুলে যাবেন। প্রথম পর্বে পাহাড়ি অঞ্চলের দৃশ্য দেখে খুবই ভালো লাগলো। অনেক মানুষ ঘুরতে গিয়েছে দেখছি।
একদমই ঠিক বলেছেন আপনি পাহাড় বেয়ে উপর দিকে ওঠা অনেক বেশি কষ্টকর। আমি প্রথমবার উঠেছিলাম। আমার অনেকটাই কষ্ট হয়েছে তবে খুব ভালো লেগেছে ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
চট্টগ্রাম পাহাড়ী অঞ্চল দেখতে বেশ চমৎকার। আর পাহাড়ি অঞ্চলের গাছপালা সবুজ সবকিছু দেখতে খুব ভালো লাগে। তিন-চার কিলোমিটার হেঁটেছেন তাহলে অনেক পথ হাটাহাটি করেছেন। তবে ওই সব এলাকায় হোটেল গুলোতে লোক দেখলে তার ডাকাডাকি করে খাওয়া-দাওয়া অর্ডারের জন্য। তবে এটি ঠিক করেছেন যে খাবারগুলো খেয়েছেন এগুলো আপনাদের শরীরে এনার্জির জন্য ভালো হবে। আর আপনাদের ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু অনেকটা পথ হাঁটাহাঁটি করতে হয়েছে। রাস্তাগুলো অনেক চিকন ছিল তাছাড়া মাটির রাস্তা ছিল সেখানে গাড়ি যাওয়ার মত কোন সুবিধা ছিল না সেজন্যই হাঁটতে হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
পাহাড় দেখতে অনেক ভালো লাগে, যদিও কাছ থেকে কখনো দেখা হয়নি।চট্টগ্রামের সবুজময় পাহাড়টি দেখে ভালো লাগে।আর ঝর্ণার জলে পাথরগুলো পিচ্ছিল অবস্থায় থাকে।তাই সাবধানে পা দিতে হয়, আপনার প্রথম পর্বের অনুভূতি পড়ে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপু।
হ্যাঁ আপু ঝর্ণার বড় বড় পাথর গুলো অনেক পিচ্ছিল হয় সেখানে সাবধানে হাঁটতে না হলেও অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আসলে পাহাড়ের চারপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশটি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। আর এই সুন্দর পরিবেশে ৩-৪ কিলোমিটার পথ হেঁটেছেন কিন্তু ক্লান্ত অনুভব করেননি। আসলে একটু কষ্ট করে হলেও খুবই সুন্দর একটি জায়গা ভ্রমণ করেছেন এবং অত্যন্ত সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। পাহাড় ভ্রমণ করতে যাওয়ার পোস্টটি পড়ে আবার খুবই ভালো লাগলো। বেশি ভালো লাগলো পাহাড়ের ঝর্নার পানি পায়ে লাগিয়ে হেঁটে যাওয়ার মুহূর্তের কথাগুলো পড়ে।
প্রকৃতিতে এত সুন্দর সুন্দর দৃশ্য রয়েছে সেটা আসলে না দেখলে বোঝা যায় না। খুবই সুন্দর পরিবেশ ছিল সেখানে যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।