গাঁদা ফুলের ফটোগ্রাফি
গাঁদা ফুলের ফটোগ্রাফি।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমার নিজের লেখা ব্লগটা পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করা হলো ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।আশা করি বন্ধুরা সবাই ভালো আছেন। আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। সকলের মঙ্গল কামনা করছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি নতুন বিষয় নিয়ে কথা বলব। চলুন বন্ধুরা শীঘ্রই শুরু করি। আজ আমি কিছু গাঁদা ফুলের ফটোগ্রাফি সম্পর্কে কথা বলতে যাচ্ছি।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক। বন্ধুরা ছবিতে যে গাদা ফুল দেখতে পারছেন এই গাদা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো তুলেছি। আমাদের প্রতিবেশী মিস্টারদের বাড়িতে গিয়ে। আজকে সকালে আমি যখন মিস্টারদের বাড়িতে যায় তখন এইফুলগুলো তুলেছি। ফুল গুলো দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে তাই আমি ভাবলাম যদি ফুলগুলো ছবি তুলে রাখি।
তাহলে আমি পোস্ট করতে পারবো তাই দেরি না করে আমার পকেট হতে মোবাইল ফোন বের করে এই গাদা ফুলের ছবিগুলো তুলেছি। আশা করি ছবিগুলো আমার যেমন ভালো লেগেছে আপনাদের ও এই গাদা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে। চলুন এবার গাঁদা ফুল সম্পর্কে আমরা জানবো নিচে গাঁদা ফুল সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হলো।
গাঁদা বা গান্ধা একটি সুগন্ধি ফুল যা সর্বত্র সহজেই গজায়।এই ফুলকে অনেকে গেন্দা ফুলও বলে থাকে। এই ফুল গৃহসজ্জায় ব্যবহৃত হয়। এটি কম্পোজিট পরিবারের সদস্য।এই ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম Tagetes erecta।কিন্তু গাঁদা ফুলের বৈশিষ্ট্য হলো এই ফুলে একসঙ্গে অনেকগুলো ফুল থাকে।
গাঁদা ফুল বিভিন্ন জাতের এবং বিভিন্ন রঙের আসে।গাদা ফুল সাধারণত উজ্জল হলুদ এবং গাঢ় বাদামী হয়ে থাকে। গাদা ফুল শুধু সৌন্দর্যের প্রতীক না। আমাদের বাংলাদেশের অনেক গাদা ফুল হতে শুরু করে বিভিন্ন ফুল চাষ করে তারা অর্থনৈতিকভাবে তারা লাভবান হচ্ছে। আমাদের বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ।
এদেশের চাষিরা ধান, পাট, আখ, গম ও বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষাবাদ করে সারা বছর তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। কিন্তু এসবের বাইরে কিছু ফসল আছে যা চাষ করে চাষিরা ব্যাপক সফলতা অর্জন করতে পারে। ফুল তার মধ্যে অন্যতম সম্ভাবনাময় ফসল।
বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলাতে বিভিন্ন প্রকার ফুলের চাষ হচ্ছে। গাঁদা, গোলাপ, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাস ইত্যাদি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করে প্রচুর সফলতা অর্জন করেছে এ দেশের ফুল চাষিরা।বর্তমানে যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, চট্টগ্রামের হাটহাজারী এবং সাভার এলাকায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফুলের চাষ হয়।
বাংলাদেশে এক সময় ফুলের উৎপাদন ছিল বাড়ির উঠোন কিংবা ছাদের কোণায় টবের মধ্যে সীমাদ্ধ। কিন্তু বর্তমানে সৌখিন উৎপদকের গন্ডী পেরিয়ে ফুলের ব্যাপক চাষাবাদ হচ্ছে। শুধু আবাদই নয় বাংলাদেশের ফুল এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে। তাই যে কেউ-ই নিজেকে একজন আর্দশ ফুল চাষি হিসেবে গড়ে তুলে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে।
আমাদের চাষিরা আরও ব্যাপকভাবে ফুল চাষের দিকে এগিয়ে আসুক এবং আর্থিক ভাবে সফলতা অর্জন করবে। এই আমাদের আশা। বর্তমানে ঋতু ভিত্তিক তিন জাতের গাঁদা ফুলের চাষ করা হয়। এগুলো হলো গরম, বর্ষা এবং শীত এই তিন জাতের। ফুলের চাষ এবং অন্যান্য ফসলের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় ফুল চাষই অধিক লাভজনক।
বন্ধুরা আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আশা করি আমি যে কথাগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম আপনার অবশ্য ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্য মন্তব্য করে জানাবেন। ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ
Device | Name |
---|---|
Android | Redmi Note 7S |
Camera | Dual 48+5 Megapixel |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Short by | @emdadul12 |
আসসালামু আলাইকুম। অসাধারণ ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফার অনেক সুন্দর লাগছে।এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল। আল্লাহ হাফেজ।
ওয়ালাইকুম আসসালাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ে মূল্য বান মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য। ভালো থাকবেন
Hi, Greetings, Good to see you Here:)
আপনার পোষ্টের মান আরো উন্নত করার প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষ করে ছবি ধারণ করার ক্ষেত্রে। আমি আপনাকে সাজেস্ট করব ডায়েরি গেম , আর্ট, ক্রাফ্ট ট্রাভেল ,
এনগেজমেন্ট চ্যালেঞ্জ, কমিউনিটির কনটেস্ট গুলোতে অংশগ্রহণ করতে।