ডেউয়া ফলের ভর্তা(ভর্তা ফলের ভর্তা)benificiary 10% @shy-fox"beneficiary "abb-school"
আসসালামু আলাইকুম।
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন।
আজকে একটা সুস্বাদু ফলের ভর্তা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। হয়তো অনেকে খেয়েছেন আবার কারো কারো খাওয়া হয় নি।এই ফলটি বৃষ্টির সময় পাওয়া যায়। এই ফলটির নাম কেউ ভর্তা ফল বলে কেউ বা আবার ডেউয়া বলে।এই ফলটি সাদ্ধ অসাধারণ। একবার খেলে বার বার খেতে ইচ্ছে করবে। দেখে নেওয়া যাক ডেউয়া ফলের ভর্তা করতে কি কি লাগে।
উপকরণঃ
১.ডেউয়া ফল।
২.পোরা শুকনা মরিচ।
৩.লবণ।
৪.চিনি।
৫.বিট লবণ।
৬.ধনেপাতা।
প্রস্তুত প্রণালিঃ
প্রমথে ফলটি চামড়া ছাড়িয়ে নিতে হবে। এটা যদিও অনেক কষ্টের কাজ পাও সুস্বাদু ভর্তার সাদ্ধের কাছে একটু কষ্ট কিছুই না।
চামড়া ছাড়ানো হয়ে গেলে মাঝখানে আটি ফেলে সব গুলো একটু মেখে নিতে হবে।
তারপর ফলে একপাশে চিনি,লবণ, বিট লবণ, শুকনা মরিচ, ধনেপাতা ভালো করে মেখে নিতে হবে।
একপাশে লবণ, চিনি দিয়ে মাখা মিশ্রণ টা ফলে সাথে ভালো করে মেখে নিয়ে ৫ মিনিট এর জন্য রেখে দিতে হবে। ৫ মিনিটের মধ্যে চিনি গলে ভালো ভাবে একসাথে মিশে যাবে।
তৈরি হয়ে গেলো সুস্বাদু ডেউয়া ফলের ভর্তা। এর সাদ্ধ আপনারা না খেলে বুঝবেন না। এতো মাজাদার একটা ফল।খুব কম উপকরণ লাগে এতে আর খেতেও দারুণ।
আজকে ভর্তার রেসিপি কেমন লেগেছে কমেন্ট করে জানাবেন। আমার জন্য দোয়া করবেন।
এই ফলটা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। আপনার আজকে এই ভর্তা দেখে খুব লোভ লেগে যাচ্ছে। আর খেতে ইচ্ছে করছে। ছোটবেলায় আমাদের একটা গাছ ছিল সেখানে এই ফলটা হতো খুব মজা করে খেতাম।
এই ফলটা নাকি খেতে অনেক মজা যদিও আমি কখনো খাইনি ।তবে আপনার ডেওয়া ফল দেখে তো আমার জিভে পানি চলে এসেছে। এটাকে যে ভর্তা ফল বলে সেটাও আজ প্রথম জানলাম। এটাকে খুব সুন্দর করে আপনি ভর্তা করেছেন এভাবে যে খাওয়া যায় তাই তো জানতাম না। খুব সুন্দর ভাবে ভর্তা আপনি শেয়ার করেছেন আমিও শিখে নিয়েছি আপনার কাছ থেকে।
প্রথম একটা নতুন ফলের সাথে পরিচিত হলাম এর আগে কখনও এ ধরনের ফল দেখিনি আপনি লোভনীয় ভাবে ভর্তার রেসিপি উপস্থাপন করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল
বাহ আপু সেই মজার ভর্তা নিয়ে এসেছেন। কোন ছোটবেলায় খেয়ছি মনেও নেই। আপনার ডেউয়া ফলের ভর্তা দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। এই ফল এমনে খেতেও অনেক মজাদার। আমি অনেক খুঁজেছি কিন্তু কিনতে পাওয়া যায় না।আমার কাছে আপনার এই ভর্তা রেসিপি অনেক ইউনিক লেগেছে। ধন্যবাদ এত মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
সত্যি বলতে এই ফলটি আমি কখনো খাইনি, আজকেই প্রথম এই ফলটির নাম শুনলাম। ফলটির রং দেখে তো আমার জিভে জল চলে এলো। দেখে মনে হচ্ছে ফলটি খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। আর আপনার করা ভর্তা দেখে মনে হচ্ছে এই ফলের স্বাদ আরও অনেক গুণে বেড়ে গিয়েছে। খুবই ভালো লাগলো আপনার ডেউয়া ফলের ভর্তা রেসিপি এবং রেসিপির আপনার উপস্থাপনা। ধন্যবাদ।
এভাবে ডেউয়া ফলের ভর্তা কখনো খাওয়া হয়নি।পোড়া মরিচ দিয়ে এভাবে ভর্তা বানালে বেশ ঘ্রান হয়।দেখেই লোভ লাগছে।প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
অনেকদিন হয় ডেউয়া ফলের ভর্তা খাওয়া হয় না। আপনার আজকের ডেউয়ার ভর্তা দেখে এতটা লোভ লেগে গেলো যে জিব্বার পানি আর ধরেই রাখতে পারলাম না। বেশ লোভনীয় ও মুখরোচক একটি ভর্তা যা দেখে লোভ সামলানো মুস্কিল। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ডেউয়া ফল খেয়েছি অনেক আমি। কিন্তু পাকা অবস্থায়। তবে এটা যে ভর্তা খাওয়া যায় আজকে প্রথম দেখলাম। যাইহোক অসাধারণ একটি ভর্তা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি। আমার কাছে আপনার রেসিপিটি অনেক ইউনিক লেগেছে। সেই সাথে খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বাহ ! অনেক দিন পর ডেউয়া ফলের ভর্তা দেখে জিভে জল চলে আসলো। যখন ছোট ছিলাম নানুদের গাছে এই ফলটি অনেক হত অনেক মিষ্টি ছিল। খেতে ভালোই লাগতো আপনার ডেউয়া ফলের ভর্তা দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । এরকম সুস্বাদু একটি ভর্তা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু অনেকদিন পর আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ডেওয়া ফলটি দেখতে পেলাম। ছোটবেলায় এই ডেওয়া ফল অনেক দেখেছি আবার অনেক সময় খেয়েছি। কিন্তু বড় হবার পরে এই ফলটি আর চোখে দেখিনি। আপনার তৈরি ডেওয়া ফলের ভর্তা দেখে ভিশন খাওয়ার ইচ্ছে হচ্ছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ও সুস্বাদু করে ডেউয়া ফলের ভর্তা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।