ভোক্তা অধিকার কর্মকর্তাদের দারুণ উদ্যোগ!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
ভোক্তা অধিকার আমরা যারা সামান্য কিছু হলেও দেখেছি। তারা দেখেছি হয়তো সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে, আমিও তার বিকল্প নয়। অর্থাৎ আমি নিজেও আসলে সেই ব্যাপারটি দেখেছি। অর্থাৎ আমি নিজেও আসলে কার্যক্রম গুলো ফেসবুকে দেখেছি বেশিরভাগ এবং বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল এ পড়েছি ভোক্তা অধিকার এর কর্মকর্তাদের কাজ গুলো আর তা দেখে আমি সত্যি কথা বলতে আমি অনেক বেশি মুগ্ধ হয়েছি। কারন উনারা কিছু কিছু এতো দারুন উদ্যোগ নেয়। যেগুলো সত্যিই একেবারে প্রশংসার দাবি রাখে।
যেমন একটা ব্যাপার সবসময় আমরা খেয়াল করে দেখি যে, আমরা যখন আসলে বিভিন্ন ব্যাকারি শপ থেকে বিভিন্ন পেস্ট্রি নেই। তখন কিন্তু আমরা কখনোই তার এক্সপায়ার ডেট দেখতে পারি না। কারণ সেই পেস্ট্রি কিংবা বার্থডে কেকগুলোতে কোনো এক্সপায়ার ডেট দেওয়া থাকে না এবং তাদের যদি জিজ্ঞেস করা হয় যে, এগুলো কখন এর। তখন কিন্তু তারা বলে যে একেবারে আজকে এসেছে কিংবা গতকাল এসেছে এই ধরনের উত্তর দেয়। আমরা কিন্তু উত্তর গুলোকে বিশ্বাস করে সেই খাবারগুলো নির্দ্বিধায় কিনে নেই।
এখন এখানে একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখবেন যে, কোনো কেক,পেস্ট্রি এই ধরনের খাবারগুলো আসলে বহুদিন ধরে কিন্তু ঠিক থেকে যায়। এমনকি মাসের উপরেও ঠিক থেকে যায়। তাই এর কোনো গ্যারান্টি নেই যে তারা সত্য কথা বলছে এবং এই ব্যাপারটিকেই মূলত ভোক্তা অধিদপ্তর এর কর্মকর্তারা ফোকাস এর মধ্যে এনেছে। অর্থাৎ তারা বিভিন্ন বেকারি শপে এখন এই ব্যাপারগুলো ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করছে এবং সবগুলো পেস্ট্রিতে যেনো তারা এক্সপার্ট ডেট উল্লেখ করে, সেই ব্যাপারগুলোও দিচ্ছে। এটা অনেক বেশি জরুরী। কারণ আসলে এটা কিন্তু দারুণ একটি উদ্যোগ। কারণ ভোক্তা অধিকার কর্মকর্তারা যদি এভাবেই মাঠে নেমে কাজ করতে থাকে। তাহলে আসলে মানুষ কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবে এবং ভেজালহীন খাবার খেতে পারবে। বিশেষ করে এতে আসলে বাচ্চাদের শরীর অনেক বেশি ভালো থাকবে।