কয়েকটি এলোমেলা ফটোগ্রাফি।।৩০ মার্চ ২০২২।।
হ্যালো,বন্ধুরা কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আজকের পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি একটি ফোটোগ্রাফি পোস্ট লিখতে চলেছি।এটা একটা সাধারণ ফোটোগ্রাফি পোস্ট।এই পোস্টের মাধ্যমে আমি প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছি।কিছুদিন আগে একটু বেরিয়ে পড়েছিলাম খোলা হাওয়ায় নিঃশ্বাস নেবো বলে।সত্যি বলতে প্রকৃতির সান্নিধ্যে এলে মনের সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।সমীরণের পরশ আর সবুজের মেলা জীবনকে নতুন ভাবে আবিষ্কার করতে উৎসাহিত করে।
আমার আজকের ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি গ্রাম বাংলার সাধারণ চালচিত্র তুলে ধরেছি।আমার চোখ দিয়ে গ্রামীণ বিশুদ্ধ রূপ উপভোগ করুন।আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি আপনি অপার সুখ লাভ করবেন।গ্রামের রাস্তা আর শহরের রাস্তার মধ্যে একটা জীবন্ত পার্থক্য রয়েছে।শহরে যেমন প্রবল ব্যস্ততা তেমনি গ্রামের জীবন অনেক বেশি উজ্জীবিত।যাই হোক গ্রামের গেরস্থ বাড়ির হালচাল কেমন সেটা দেখতে পাবেন আমার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে।
আমরা গেছিলাম বাগিলার দিকে।এটা মেমারির কাছে একটি অঞ্চল।বাগিলা নাম একটি রেলওয়ে স্টেশন ও রয়েছে।এই অঞ্চলে গিয়ে আমি দেখতে পেয়েছিলাম একটি সিমেন্টের তৈরী পাত্রের কারখানা।কিভাবে এই পাত্র গুলো তৈরী হয় সেটা দেখার একটা আগ্রহ জেগে ছিল আমার মধ্যে।তাই বেশ কিছুক্ষন সেখানে থেকে যতটা সম্ভব দেখার চেষ্টা করলাম।অনেক কিছু জানলাম দেখলাম আর হ্যাঁ শিখলাম তো বটেই।
এখনো আমার ছোটবেলার কথা মনে আছে।শীতকালে আমাদের গ্রামে যখন জমির সব ধান কেটে বাড়িতে নিয়ে আসা হতো তখন সেই ধান মাড়াইয়ের কাজে ব্যবহারিত হতো মহিষ।ছোটবেলায় এটা আমাদের কাছে বেশ ভালো লাগতো।সারাদিন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ধান মাড়াইয়ের প্রক্রিয়া দেখতাম।
কিছুক্ষন পর মহিষ গুলোকে বিশ্রাম দেয়া হতো তখন আমি ও আমার সমবয়সী বন্ধুরা মিলে মহিষ গুলোকে আদর করতাম।আহা সত্যি কি দারুন ছিল দিন গুলো !আর কখনোই জানি ফিরে পাওয়া যাবে না সেই সব দিনগুলি।তবে ভাবতে ও ভীষণ ভালো লাগে সেই সব দিনগুলির কথা।
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working.
Discord
দাদা , তৃতীয় আর চতুর্থ ফটোগ্রাফি জাস্ট দুর্দান্ত ছিল। খুব সুন্দর
দাদা আপনার পোস্টগুলো দেখে স্পষ্টই বোঝা যায় আপনি একজন খাঁটি প্রকৃতিপ্রেমিক। বিশেষ করে গ্রামীণ পরিবেশ আপনার খুব ভালো লাগে। আপনার ছবিগুলো দেখে আমিও কিছুক্ষনের জন্য হারিয়ে গিয়েছিলাম প্রাকৃতিক মুগ্ধতায়। সত্যিই গ্রাম আর শহরের পরিবেশের মধ্যে রয়েছে এক বিরাট পার্থক্য। গ্রামে না গেলে এটা আসলে বোঝানো অসম্ভব।
শেষের ছবি দুটি দুর্দান্ত হয়েছে দাদা। একটা কথা সঠিক বলেছেন দাদা শহর আর গ্রামের রাস্তার ভিতর একটা জীবন্ত পার্থক্য বিদ্যমান। গ্রামীণ প্রাকৃতিক পরিবেশের সান্নিধ্যে গেলে মনটা এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।
গ্রামীণ প্রাকৃতিক পরিবেশের সান্নিধ্য আসলে সত্যিই সকলে ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। এছাড়া গ্রামীণ পরিবেশ এবং শহরের পরিবেশের যে পার্থক্য দেখিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
আমাদের গ্রামে এখনো মাঝেমধ্যে এটি করতে দেখা যায়। তবে বেশিরভাগ কৃষকরাই মেশিন দিয়ে মাড়াই করে। আগের সেই দৃশ্যগুলো দেখতে সত্যিই দারুন লাগতো।
দাদা আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। আপনি সবসময় দারুন দারুন ফটোগ্রাফি শেয়ার করেন এটা আমরা সকলেই জানি। কারণ আপনি একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারের মতোই ফটোগ্রাফি করেন। সত্যি দাদা আপনার দক্ষতা দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই। খুবই সুন্দর ভাবে আপনি গ্রাম বাংলার অপরুপ সৌন্দর্য আপনার ফটোগ্রাফিতে তুলে ধরেছেন। পাখির ফটোগ্রাফি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা দারুন সব ফটোগ্রাফি আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দাদা ,প্রত্যেকটি ছবি অসাধারণ।তবে শেষের দোয়েল পাখির পোজ দেওয়া ছবিটা আমার কাছে দারুণ লেগেছে।এইসব ছবি দেখলে এমনিই খারাপ মন ভালো হয়ে যায় নিমিষেই।খুব সুন্দর পরিবেশ, ধন্যবাদ দাদা।
আমিও যখন গ্রামের বাড়িতে যাই তখন আশেপাশে যদি এমন কোন পশু প্রাণী দেখি তাহলে আদর করে দেই। কারণ আসলে পশু প্রানীদের কে কেনো যেনো খুব মায়া লাগে। আসলে এটা হয়তো সকলেরই লাগে। কারণ তারা আসলেই মায়া করার মতোই প্রাণ। একেবারে আপনার লিখাটি পড়ে আমার নিজের কথাই মনে পড়ে গেলো আজকে।
প্রকৃতি বরাবর সুন্দর শুধু আমাদের চোখ জোড়া খুলে প্রকৃতির নিসর্গ রূপের দিকে তাকাতে হবে। আর এক নাম্বার ফটোগ্রাফি টি সত্যিই ভীষণ ভালো লেগেছে আমার 😍
দাদা অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন একদম দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল।
আমার কাছে ছোট্টু দোয়েল পাখির ফটোগ্রাফি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। যেন নিখুঁত হাতে ক্লিক করা ছবি আমাকে আকৃষ্ট করে।