গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য্য ।।পর্ব -০৩।।১০ মার্চ ২০২২।।
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকে আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি আমার ধারাবাহিক ফোটোগ্রাফি পোস্ট :গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য্য আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চলেছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।আপনাদের একটু ভালো লাগলেই তাতেই আমার স্বার্থকতা।
আজকে আমি গ্রাম বাংলার রূপের একটি অনন্য দিক আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চলেছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।আজকের এই ফোটোগ্রাফি পোস্ট করতে গিয়ে আমি বারবার নস্টালজিক হয়ে পড়ছি।মনে পরে গেল শৈশবের দিনগুলি।আমার শৈশবের বেশির ভাগ সময় কেটেছে গ্রামে।গ্রামের সজীবতা আর প্রকৃতির স্বতঃস্ফূর্ত ভালোবাসায় আমি বড়ো হয়েছি।এরপর শহরে পাকাপাকি ভাবে থাকতে শুরু করেছি।
কিন্তু কোনোদিন ও ভুলতে পারিনি আমার সেই গ্রাম বন্ধুদের সাথে সারা রোদ জুড়ে ক্রিকেট খেলা আর ঘন্টার পর ঘন্টা পুকুরে স্নান করার স্মৃতি আজ ও আমাকে ভাবুক করে তোলে।আমি ভাগ্যবান যে আমি অনেকটা সময় গ্রামে কাটাতে পেয়েছি।আমি মনে করি যারা একদম জন্ম থেকেই শহরে থেকে বড় হয়েছেন তারা জীবনের অনেক মধুর আনন্দময় ও সত্য কে অনুভব করা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।
আজকের ফোটোগ্রাফিতে এমন কিছু বিষয় আছে যা আমাকে আমার স্মৃতি মন্থনে প্রভাবকের কাজ করেছে।বর্ধমানের একটি ছোট গ্রামের চলমান জীবনের কয়েকটি আলোক চিত্র আমি তুলে ধরলাম।গ্রামের পুকুরে ছেলেদের উদ্যম সাঁতার কাটা আর গ্রামের বাড়ি ও তার পারিপার্শ্বিকতা।সব কিছুই আমাকে অনেক টেনেছ।তাই বন্ধুর এই গ্রাম আমার হৃদয়ে একটা বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে।
আলোকচিত্রে ব্যবহারিত আলোকযন্ত্র: স্যামসাং মোবাইল
বর্ধমান,পশ্চিমবঙ্গ,ভারতবর্ষ।
১০-০৩-২০২২
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working.
Discord
দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসাধারণ হয়েছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো। একটি কিশোর বালকের নদীতে গোসল করা অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। কিশোর বালকটির ফটোগ্রাফি দেখে আমার বাল্যকালের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল। আমিও এভাবে দৌড়ে যেতাম নদীর বুকে গোসল করতে। আপনার দক্ষতার প্রশংসা না করে পারছি না। অসাধারণ সব ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। ❤️❤️❤️❤️❤️
দাদা আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি মানেই হচ্ছে অসাধারণ কিছু। আপনি একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার এতে কোন সন্দেহ নেই। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো যে দেখবে সেই মুগ্ধ হয়ে যাবে। যেমন আমি আমি মুগ্ধ হয়েছি। একটি ছেলের শৈশবের সেই প্রফুল্ল উচ্ছাস আপনি আপনার ফটোগ্রাফিতে তুলে ধরেছেন। অনেক পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল। আমি যখন আমার গ্রামের বাসায় যেতাম তখন ছোট ভাই বোনেরা সবাই মিলে নদীতে গোসল করতাম। সত্যি সেই দিন গুলো অনেক সুন্দর ছিল। আপনার এই লেখাগুলো পড়ে এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে গ্রামের কাটানো সেই মুহূর্তগুলো মনে পড়ে গেল। অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।
দাদা গ্রাম বাংলার অসম্ভব সুন্দর কিছু চিত্র ধারণ করেছেন আপনি আজকে। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফির মন ছুয়ে যাওয়ার মত। গ্রাম বাংলার নদীতে চকচকে পানি গুলো দেখলেই তো মন শান্ত হয়ে যায়! আর একটি কথা আপনি ঠিক বলেছেন আসলে যারা গ্রামে বড় হয়েছে তারা শৈশবের অনেক আনন্দ উপভোগ করতে পেরেছে যা বর্তমানের শহুরে বেড়ে ওঠা ছেলেমেয়েরা পায়না।
চমৎকার একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি আজকে দাদা। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার কিছু অনুভূতি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
দাদা,শুরুতেই ভালোবাসা নিবেন, আজকে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে নিস্তব্ধ হয়েছিলাম, কারণ আপনার ফটোগ্রাফি গুলোতে যেনো আমায় খুঁজে পেয়েছিলাম, সত্যি দাদা গ্রামীণ পরিবেশ এর ফটোগ্রাফি গুলে আমার হৃদয় ছুঁয়ে গেছে, ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো দাদা।
দাদা আপনি তো সেই শৈশব স্মৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে গেলেন, মনে হলো সেই ছেলেটির সাথে আমিও ঝাঁপ দিচ্ছি পানিতে। স্কুল থেকে ফেরার পথে বন্ধুদের সাথে বাজি ধরে (বইগুলো তাদের হাতে দিয়ে) কত যে পুকুরে ঝাঁপ দিয়েছি, আহ! কি মধুর ছিলো সেই স্মৃতিগুলো সাথে আম্মুর বকাও হা হা হা। ফটোগ্রাফিগুলো জোস হয়েছে।
দাদা,আপনি কবিতার পাশাপাশি খুব ভালো ছবিও তোলেন ভালো।আমার কাছে একেবারে প্রথম ছবিটা খুব দুর্দান্ত ভালো লেগেছে। আসলেই তারা অনেক ভাগ্যবান যাদের শৈশব গ্রামে কাটিয়েছে।ভালো লাগলো ছবিগুলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামীণ জীবন আসলে বেশ মজার আর স্মৃতির হয়।আমার খুব কমই গ্রামে যাওয়া হয়েছে।তবে যা ই গিয়েছে মজার স্মৃতি ছিলো আমার।
দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল। ছোটে বেলায় অনেক এভাবেই পানিতে লাফিয়ে পড়তাম। খুবই ভালো লাগতো। গ্রামের দৃশ্য গুলো দেখতে আসলে খুবই ভালো লাগে। খুবই মিস করি গ্রামের এই দৃশ্য গুলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রাকৃতিক কিছু দৃশ্য আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই দাদা প্রকৃতি বরাবর সুন্দর। প্রকৃতি আমাদের যা দিয়েছে তা কখনো শোধ দেবার মত নয়। আর প্রথমে ফটোগ্রাফি টি দেখে ফেলে আসা শৈশবের সেই দিনগুলির কথা মনে পড়ে গেল। আহা কতইনা দুরন্ত ছিলাম একসময়।আর আজ চাইলেও ফিরে যেতে পারি না সেই সময়ে শুধু দেখেই প্রশান্তি।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এবং আপনার শৈশবের স্মৃতি চারণ দেখে আমার নিজের শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল দাদা। যদিও আমি ছোটবেলায় এত দুরন্তপনা ছিলাম না। তবুও গ্রামের পরিবেশে খুব অল্প দিন বিচরণ করতে পেরেছি। আমার জীবনে খুব কম সময় পুকুরে গোসল করা হয়েছে নদীতে হয়তো একদিন গোসল করেছি। প্রতিটি ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে আপনার ক্যামেরার হাতে দারুন সে বিষয়ে ধারণা আগেই পরিষ্কার করেছি। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।