পাহাড়ি অঞ্চলের ফটোগ্রাফী।।১৩ মার্চ ২০২৩
হ্যালো বন্ধুরা,কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচছা জানিয়ে আমি আমামর পোস্ট লেখা শুরু করছি।আপনারা মোটামুটি জেনে থাকবেন যে গত নভেম্বর মাসে আমি দার্জিলিং ও গ্যাংটক সফরে গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য অবশ্যই বেড়ানো।অনেক দিন থেকেই ইচ্ছে ছিলো দার্জিলিং ঘুরতে যাবো।নানা কারণে হয়ে ওঠেনি।এবার সবাই মিলে প্ল্যান করলাম।যদিও সামনেই আমার পরীক্ষা ছিলো কিন্তু এতকিছু ভাবলে হবে না।তাই আর না ভেবে বেরিয়ে পড়লাম।প্ল্যান যোগে আমরা বাগডোগরা বিমানবন্দরে নেমে ছিলাম।সেখান থেকে taxi করে প্রায় ৪ ঘণ্টা পথ অতিক্রম করে আমরা গ্যাংটক এ পৌঁছে ছিলাম।সব সময় আমার প্ল্যান জার্নি বিরক্তিকর লাগে।তবে সময় অনেক বেচেঁ যায় বলে আমি ফ্লাইট বেছে নিয়ে থাকি।
আমি আজকে গ্যাংটক এ পৌঁছে প্রথম দিনের ভ্রমণে যে ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলাম সে গুলো শেয়ার করতে চলেছি।আশা রাখছি আপনাদের ভালোই লাগবে।
রেস্টুরেন্ট এর পার্কিং জোন
গ্যাংটক
পাহাড়ি ঝর্ণা অঞ্চল
সন্ধ্যার খোলা আকাশ
গ্যাংটক
পাহাড়ি ঝর্ণা অঞ্চল
পরিদর্শন করে নামছেন লোকজন
গ্যাংটক
পাহাড়ি ঝর্ণা অঞ্চল
পাহাড়ের বুকে খোলা সাদা মেঘ
নথুলা যাওয়ার পথে
সিকিম
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
পাহাড়ি অঞ্চল ভ্রমণ করতে আমারও অনেক ভালো লাগে আমারও অনেকদিনের ইচ্ছা রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি এবং বান্দরবান ঘুরে দেখার। কিন্তু সময় সাপেক্ষে সেটা হয়ে উঠছে না।।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল।। সত্যিই এমন সবুজ প্রকৃতি এবং নীলিমার বুকে সময় অতিবাহিত করতে খুবই ভালো লাগে মনে হয়।।
ধন্যবাদ দাদা আপনার ভ্রমন কাহিনী থেকে কিছু অংশ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেয়ার জন্য।।
প্লেন জার্নি আমার কাছেও খুবই বিরক্তিকর লাগে কিন্তু ওই যে আপনার মতই সময় বাঁচানোর জন্য এর বিকল্প নেই। গ্যাংটক যাওয়ার অনেক দিনের ইচ্ছা আমার রয়েছে আপনার ছবিগুলো দেখে ইচ্ছাটা আরো প্রবল হলো। খোলা আকাশের ছবিটা অসম্ভব সুন্দর লাগছে দেখতে তাছাড়া এরকম পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে গাড়িতে যেতে অসম্ভব ভালো লাগে। সবগুলো ফটোগ্রাফি চমৎকার হয়েছে। দাদা যাওয়ার আগ্রহ আরো বেড়ে গেল।
পাহাড় আমার খুব পছন্দ। পাহাড়ের পরিবেশ মনকে মুগ্ধ করে তোলে।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুন লাগলো। সত্যি ই খোলা আকাশ দেখতে বেশ দারুন লাগছে।ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য। সবগুলো ফটোগ্রাফি দারুন ছিল।
আসলে অনেক সময় আমাদের ইচ্ছে না করলেও আমরা পরিস্থিতির কারণে কিংবা সময় বাঁচাতে কাজগুলো করতে বাধ্য হই। তেমনি আপনিও দেখছি প্লেন জার্নি ভালো না লাগলেও সময় বাঁচানোর জন্য প্লেন জার্নি বেছে নেন। তবে জায়গাটা এত অসাধারণ দেখে ভালো লাগলো। বিশেষ করে রাস্তাঘাট খুবই সুন্দর। আর পাহাড়ি রাস্তা খুব অসাধারণ লাগে। খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম আপনার মাধ্যমে।
প্রিয় দাদা পাহাড়ি অঞ্চলের অসম্ভব সুন্দর প্রকৃতির অসাধারণ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন।গ্যাংটক রেস্টুরেন্টের পার্কিং জোন এর ফটোগ্রাফি, সন্ধ্যার খোলা আকাশের ফটোগ্রাফি, পাহাড়ি ঝর্ণার ফটোগ্রাফি সত্যিই অসাধারণ। তবে আমার কাছে পাহাড়ের বুকে খোলা সাদা মেঘের ফটোগ্রাফি সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে। দারুন একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করার জন্য প্রিয় দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এক্সাম এ আর এমন কি।সে তো ভাই আপনি সবসময় ই ভালো করেন।হাহাহা,তবে জায়গাটা সুন্দর।তাই হয়তো এক্সামের চিন্তা একটু কম ই করেছেন।
যদিও বিগত সময়ে আপনাদের এই পুরো ভ্রমণ কাহিনীর সাক্ষী আমরা ভার্চুয়ালি হয়েছিলাম , তারপরেও নতুন করে আবারো সেই ভ্রমণের কিছু ছবি শেয়ার করেছেন, যা আসলেই চোখে লাগার মত। বিশেষ করে নিচের তিনটা ছবি, যেখানে প্রকৃতির রূপরেখার সৌন্দর্য্য বেশ ভালোভাবেই বোঝা যাচ্ছে।
এমন সময় আবারও ফিরে আসুক আপনার জীবনে, এমনটাই প্রত্যাশা ব্যক্ত করি, পাঠক হিসেবে।
এটা সত্য যে যখন ভ্রমণ করার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়ে যায় তখন আর কোন কিছুই বাঁধা মনে হয় না। এই ভ্রমণের বিষয়টি আগেও শুনেছিলাম দাদার কাছে। দেশের প্রকৃতির দৃশ্যগুলো বেশী দারুণ লেগেছে আমার কাছে।
দাদা মাঝে মাঝে আমরা অনেক প্ল্যানিং করি কিন্তু প্লানিং গুলো শেষ পর্যন্ত পরিপূর্নতা পায় না। তারপরও আপনারা প্লানিং করে দার্জিলিং এ গিয়ে অনেক চমৎকার একটি সময় কাটিয়েছেন এবং সেই সময়গুলোর ছবি ক্যামেরাবন্দি করে আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।।