আজকে কোলকাতা বইমেলা।।২১ জানুয়ারি ২০২৪
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাই কে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আশা করি আপনাদের খুব একটা খারাপ লাগবে না।আজকে ঘুরে এলাম ৪৭ তম কলকাতা ইন্টারন্যাশনাল বুক ফেয়ার এ।প্রায় প্রতি বছর অন্তর দুবার হলে ও কলকাতা বইমেলায় যাওয়া হয়।আসলে কলকাতা বইমেলা বইপ্রেমী এবং যারা বই প্রেমী নয় তাদের জন্য ও প্রিয়।আসলে এই মেলার আবহ এতটাই সুন্দর যে যেকোনো রুচির মানুষ এখানে আসে।আর বই মানুষ আনন্দ করে খুব ভালো মুহূর্ত কাটিয়ে চলে যায়।
এবার যথেষ্ট শীত আর এই শীতে মেলায় যাওয়ার আনন্দ ও অভিজ্ঞতা আসলেই অন্যরকম।আর এই শীতের মধ্যে আমরা মোটামুটি সবাই বেরিয়ে পড়লাম বইমেলার উদ্দেশ্যে।৫ নম্বর গেট দিয়ে আমরা প্রবেশ করলাম মেলা প্রাঙ্গণে।এই মেলা আগে বিশ্ব বাংলা প্রাঙ্গণে হতো em bypass এ।বেশ কয়েক বছর ধরে এটা সল্ট লেক এর করুণাময়ী এর কাছে সেন্ট্রাল মাঠে হয়ে আসছে।এই মাঠে একবার মেলায় যাওয়ার অভিজ্ঞতা ও বেশ করুণ ছিলো।সে গল্প বা অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে অন্য কোনোদিন বলবো।আমরা মেলা প্রাঙ্গণে ঢুকে দেখলাম প্রচুর ভিড়।আজ শনিবার তাই মোটামুটি বেশ ভালো ভিড় হয়েছিলো।আর কালকে রবিবার তাই এটা নিশ্চিত যে কাল খুব খুব ভিড় হবে।
আমরা লাইন দিয়ে পত্রভারতী প্রকাশনীতে ঢুকলাম।ভিতরে ও প্রচুর লোকের ভীড় ছিলো।মোটামুটি ত্রিশ মিনিট ব্যয় করে আমরা বেশ কয়েকটি বই কিনলাম।এরপর চলে গেলাম বিভা প্রকাশনীতে,সেখানে ও কিছু বই সংগ্রহ করলাম।তারপর একটু সবাই মিলে মেলায় ঘোরাঘুরি করলাম।আর সত্যি কথা বলতে ঘুরে বেশ ভালই লাগছিল।
এরপর চলে গেলাম ফুড কর্ণার এর দিকে।সেখানে ও প্রচুর মানুষের ঢল।আমরা কলকাতা ফিশ ফ্রাই মোমো প্রন টর্পেডো অর্ডার করলাম আর কয়েকটি ফিশ ফিঙ্গার।তারপর আস্তে আস্তে বাড়ি ফিরে এলাম।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
বই মেলা এমন একটি জায়গা যেখানে জ্ঞানের ভান্ডারের সংগ্রহশালা বলা যায়। যেখানে বিভিন্ন লেখকের বিভিন্ন গুণীজনের লেখা গুলো পাওয়া যায়। সেখান থেকে নিজের পছন্দমত বই গুলো কিনে এনে পড়া যায়। যার মাধ্যমে অনেক কিছু জানার সম্ভব হয়। বই মেলায় গেলেন এবং খুব সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফিও শেয়ার করলেন বই মেলার। আপনার অনুভূতি পড়ে অনেক ভালো লেগেছে।
নতুন বছর আসলে যেমন বইমেলার ইমেজ বেড়ে যায়। পাশাপাশি মানুষের আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয় নতুন বইয়ের কালেকশনে। খুবই ভালো লাগলো বইমেলায় উপস্থিত হওয়ার বিস্তারিত বিষয় আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ৩০ মিনিট ব্যয় করে বই কালেকশন করেছেন জেনে ভালো লাগলো।
যাক দাদা আপনার মাধ্যমে কলিকাতার বইমেলার কিছু ফটোগ্রাফি তো দেখতে পেলাম। প্রচন্ড শীত পড়লেও কিন্তু মানুষ ঠিকই গেছে বই মেলা দেখতে। আমার কাছেও এমন বই মেলা গুলো ঘুরে দেখতে বেশ ভালোই লাগে। ধন্যবাদ দাদা আমাদের সাথে এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
বই মেলায় ঘুরাঘুরি করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। কারণ ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন ধরনের বই দেখা যায় এবং কেনা যায়। বইমেলায় বিকেল এবং সন্ধ্যার দিকে মানুষের প্রচুর আনাগোনা দেখা যায়। যাইহোক বই মেলায় ঘুরাঘুরি করে বেশ ভালোই বই কিনলেন দাদা। তাছাড়া খাওয়া দাওয়াও করলেন। সবমিলিয়ে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন আপনারা। পোস্টটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো দাদা। যাইহোক এতো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ছবিগুলো দেখছিলাম আর ভাবছিলাম সময়টা যে আপনাদের বেশ ভালই কেটেছে, তা হয়তো আপনার লেখাগুলো পড়েই বুঝতে পারছি। তবে করুন কথার ব্যাপারটা জেনে বেশ ব্যথিত হলাম, সেটা জানার অপেক্ষায় রইলাম ভাই 🙏
মেলা মানেই ভালো লাগা কাজ করে মনে।আর বই মেলা হলে তো কথাই নেই।মেলায় বিকেলে বা সন্ধ্যায় যেতে ই বেশি ভালো লাগে।আর ঘুরে ঘুরে বই দেখতে আর বই কিনতে ও দারুন লাগে।আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে দাদা।খুব চমৎকার সময় কাটিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো।তবে এ মেলায় এসে একবার কি করুণ অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা হয়তো জানবো পরবর্তীতে।ধন্যবাদ দাদা চমৎকার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।