ভ্রমণ সিরিজ "কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত" পর্ব ০১steemCreated with Sketch.

in #travellast year

coxs-bazar-2900145_1920.jpg
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত: একটি নির্দিষ্ট স্থান

বাংলাদেশের প্রধান সৈকতগুলোর মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত একটি বিশেষ স্থান। দুনিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত হলেও এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি প্রচলিত একটি স্থান। এখানে সমুদ্রের পানি সাদা, সুদৃশ্য আর খুব পরিষ্কার। এই সৈকতে যাওয়া আসল অনুভুতি পেতে সবচেয়ে ভালো সময় হল সূর্যাস্তের সময়।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত একটি নির্দিষ্ট স্থান। এখানে সারাদিন খুব সুন্দর আর পরিষ্কার জল। সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে খুব অসাধারণ। সমুদ্রের সঙ্গে মিলে যায় সারি সারি পাহাড়গুলো যে আর অনেক সুন্দর। সারাদিন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে খুব সহজে সূর্যের উদয় এবং অসুর্যের পর্যন্ত সুন্দর অনুভূ যায়। যাত্রীরা সারাদিন সৈকতে থাকতে পারেন এবং সূর্যের উদয় ও অসুর্যের পর্যন্ত সেখানে থাকতে পারেন। এই সময়টার মধ্যে সৈকত খুব আলোকিত হয়ে উঠে যায় এবং দৃশ্যটি খুব সুন্দর লাগে।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের প্রমোদ স্থান হিসাবে পরিচিত। এখানে দীর্ঘ সৈকত দেখতে পাওয়া যায় যেখানে পানির স্বাদ খুব মিষ্টি হলেও মিথ্যে সাফল্য পাওয়া যায়। এখানে দুর্গ হাইস্কুল, বৌদ্ধ মন্দির, পাহাড়দের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সহ অনেক দর্শনীয় স্থান আছে। এছাড়াও কক্সবাজারে অনেক খাদ্য সামগ্রীর উন্নয়ন হয়েছে যা ভ্রমণীদের জন্য অনেক মজার। সেখানে খাওয়ার জন্য মাছের বানান এবং আম এখন খুব পরিচিত। এছাড়াও দরিদ্র বাস্তবায়ন এখন সমস্যা নয়। খুব দিন আগে এখানে বেশ কিছু জুতার কাজকে ল এখন কক্সবাজারের বিকাশের প্রাসঙ্গিক হতে হলে এই পানি বিষম বেপার হত। এখন স্বচ্ছতা এবং এনভায়রনমেন্ট সম্পর্কে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। দেশের অন্যান্য সৈকতের তুলনায় কক্সবাজারে সৈকত সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্প চলছে যার মধ্যে স্বচ্ছতা এবং এনভায়রনমেন্ট বিষয়ক প্রশিক্ষণ, প্রচার ও সম্প্রসারণ সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হচ্ছে।

beach-6306438_1920.jpg

এছাড়াও কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বিভিন্ন ধরনের বিনোদন ও মনোরম কাজে জনপ্রিয়। যেমন হিলটন ও পান্দ্বা বিচ একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য স্পট যেখানে দেখা যায় দ্রুতগতিতে চলতে এসে সমুদ্রে এবং এর সাথে পাহাড় ও কাঠবিড়ালের মিশে মজার একটি দৃশ্য তৈরি করে। এছাড়াও নাফাখুম বিচ, লাবনান পার্ক এবং মহেশখালী বিচ একেবারেই আকর্ষণীয় স্থান। সেখানে সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে আরও বলতে গেলে, কক্সবাজারের বাঁশবাড়ি সমুদ্র সৈকত হল যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শান্তিপূর্ণ মহোল একত্রিত হয়ে থাকে। এখানে হাজারো প্রকৃতি পর্যটক বছরের বেশি সময় ব্যতীত সৈকতে বসে থাকেন। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে কোনো রোড নেই তাই প্রবেশ করার জন্য সবচেয়ে কমন পদ্ধতি হল রিকশা ও ভান্ডারি চালিত বোট। যেমন শিলেট বন্দর থেকে প্রবেশ করতে হলে রোড, ট্রেন বা বিমান ব্যবহার করতে হয়।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করার সময় পর্যটকদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা লাভ হয়। এখানে পানির উচ্চতা উচ্চ হওয়ায় বিভিন্ন পানির খেলনা খেলা হয় যেমন সারিং, সানবাদ, বোট সাফারি, চারকুকর ও জেট স্কি। সেখানে বিভিন্ন কাপড় ও মুদির বিক্রি করা হয় যা প্রত্যক্ষভ
সাজেশন করে দেওয়া হয় পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন হোটেল ও রিসোর্ট আছে যেখানে তাদের বাস করানো হয়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বেশিরভাগ হোটেল ও রিসোর্ট সমুদ্র সৈকতের কাছেই অবস্থিত থাকে। এছাড়া এখানে বেশ কিছু কেনাকাটা বাঁধা পানির উপকরণ বিক্রি করা হয় যেমন সানগ্লাস, মুসলিন ও বেলটা এবং এখানে খাওয়ার জন্য বিভিন্ন ফুড স্টল ও রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

সমুদ্র সৈকতে গিয়ে যেকোনো মুহুর্তে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখা যায়। সমুদ্র সৈকতে গিয়ে পর্যটকরা দেখতে পান আকর্ষণীয় সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় এবং এছাড়া এখানে সৈকত পাথর ব্যবহার করে মিনি ফুটবল খেলা হয়। একদিন সমুদ্র সৈকতে সারি রেখে পানির উপর খেলা হলে সেটি দেখে খুব আনন্দ পাওয়া যায়।

coxs-bazar-2898625_1920.jpg

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকরা নিয়মিত স্কুবা ডাইভিং করে যেতে পারেন। স্কুবা ডাইভিং করে পর্যটকরা সমুদ্রের নীচে প্রবেশ করে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের চমৎকার জীবজন্তু, গল্পকার কর্ণধারা ও সুন্দর পানির রঙে নিখুঁত হয়ে যাবেন। এছাড়া বেশ কিছু সানগ্লাস বাঁধা এবং রেখে ফেলা হয়ে আছে সমুদ্র সৈকতে যা পর্যটকরা ক্রমশঃ দেখতে পাবেন।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গিয়ে পর্যটকরা একটি দুর্গের নাম দেখতে পাবেন যা হলো হিস্টরিক্যাল মহাস্থান। এখানে পর্যটকরা দুর্গটি দেখে খুব আনন্দ পাবেন। বেশ কিছু দুর্গ রয়েছে কক্সবাজারে যেমন হেরেজ দুর্গ, মহাস্থান দুর্গ, পাহাড়পুর দুর্গ ইত্যাদি। পর্যটকরা এখানে দুর্গগুলি দেখতে পারেন এবং দুর্গ এলাকায় হয়ে আনন্দ পাবেন।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 54787.37
ETH 2302.94
USDT 1.00
SBD 2.35