বিকেলের নাস্তার জন্য মজাদার ফুলকপির পাকোড়া |
হ্যালো বন্ধুরা।
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সাথে যুক্ত হলাম।
আমরা সকলেই হয়তো বাসায় নাস্তার জন্য বিভিন্ন রকমের পাকোড়া তৈরি করে থাকি। কিন্তু ফুলকপি পাকোড়া খুব কম তৈরি করা হয়। আমরা অনেকেই হয়তো এটা জানিও না যে ফুলকপি পাকোড়া তৈরি করা যাই। আমি নিজেও একটা সময় এই ফুলকপি পাকোড়া তৈরি করা যাই জানতাম না। তবে কিছুদিন আগেই আমার এক প্রতিবেশীর কাছ থেকে ফুলকপি পাকোড়া বানানো শিখেছি। আর সবজির মধ্যে আমার অনেক পছন্দের একটি সবজি হলো ফুলকপি। আর এই ফুলকপি দিয়ে পাকোড়া বেশ মজাদার ও টেস্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। আজকে আমি এই প্রথম বার ফুলকপি পাকোড়া বাসায় তৈরি করেছি বিকেলের নাস্তা হিসেবে। সত্যি বলতে আমি ভাবিনি এত ভালো করতে পারবো। তবুও চেষ্টা করেছি ভালো ভাবে ফুলকপি পাকোড়া তৈরি করার ও সেই সাথে আপনাদের সাথে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার।
ফুলকপি পাকোড়া বাসায় তৈরি করাটা এত কঠিন কোনো বেপার না। যেকোনো কেউ খুব সহজ ভাবেই বাসায় ফুলকপি পাকোড়া তৈরি করতে পারবে। ফুলকপি ও কয়েক রকম মসলা ব্যবহার করে অল্প সময়ে তেলে ভেজে নিয়ে তৈরি করা যাবে এই ফুলকপি পাকোড়া রেসিপি। আর আমি নিজেও ভিন্ন রকম খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে পছন্দ করি। তাই আমি নিজেও বাসায় ভিন্ন ভাবে খাবার তৈরি করি ও আপনাদের সাথে উপস্থাপন করার চেষ্টা করি। আপনাদের কাছে যদি আমার আজকের এই ফুলকপি পাকোড়া রেসিপিটি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন ও আপনারাও বাসায় এভাবে চেষ্টা করবেন বানিয়ে খাওয়ার জন্য।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বিকেলের নাস্তা ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছি। পাকোড়া তৈরির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে ফুলকপির পাকোড়া তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের ফুলকপির পাকোড়া তৈরি টি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........
আমার আজকের বিকেলের নাস্তার জন্য মজাদার ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
এটা সত্যি কথা আমিও কোনদিন খাইছিলাম না ফুলকপির পাকোড়া।কিন্তু একদিন খেয়ে ছিলাম বেশ ভালোই লাগলো। আপনি অনেক সুন্দর করে ফুলকপির পাকোড়া তৈরি করেছেন আপু। বেশ ভালো লাগলো। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল। আপনি বেশি ভালবাসেন এই ধরনের ছোট ছোট নাস্তা করতে😇
অনেক বেশি সুস্বাদু এটা, আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে। তবে মজা করার জন্য না না রকমের মসলা দিতে হয় তবে আর বেশি ভালো লাগে।
ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে আপু। বিকেলের নাস্তায় এই মজার রেসিপি খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনি সুন্দর ভাবে ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন এবং সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। অনেক মজাদার ও লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধাপে ধাপে সব কিছু উল্লেখ করেছি, ইনশাআল্লাহ সামনের শীত বানিয়ে খাবেন। দেখবেন ভালো লাগবে।
বিকালের নাস্তা হিসেবে যেকোনো পাকোড়াই আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। সেটা যদি সবজির পাকোড়া হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই। আর সবজির পাকোড়া গুলোর মধ্যে আমার কাছে ফুলকপির পাকোড়া টাই সব থেকে বেশি ভালো লাগে। আপনার তৈরি করা ফুলকপির পাকোড়া গুলো দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজার হয়েছে আপু। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের উপহার দেয়ার জন্য।
আসলে কি বিকাল বেলা কিছু না কিছু আমাদের খেতেই হয়, আর সেটা অবশ্যই নাস্তা। আর নাস্তা যদি এই ধরনের হয় তাহলে তো কথায় নেই।
আপু,এ রকম রেসিপি দিলে কিন্তু বাসায় চলে যাবো।পরে কিন্তু কিছু বলতে পারবেন না,😀।কালার এবং পরিবেশন দেখে লোভ সামলানো যায় না।ভালো ছিলো আপু।ধন্যবাদ আপনাকে।
হাহাহা, আপু আপনার জন্য আমার দরজা সবসময় খোলা চলে আসুন। তবে কিন্তু খালি নাস্তা খাওয়াবো না, সাথে আরও অনেক কিছু।
প্রথম ছবিটা দেখে মনে করেছিলাম কতগুলো মুরগি রান, সম্ভাবত ফ্রাইড চিকেন তৈরি করেছেন। কিন্তু পুরো পোস্ট ভিজিট করে আপনার পোষ্টের হেডিং দেখে বুঝতে পেলাম এটাতো ফুলকপির পাকোড়া। দেখতে খুবই চমৎকার লাগছে এটা, খেতেও নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হা দেখে এমনটাই মনে হয়। তবে খেতে চিকেন থেকে ও বেটার। বানিয়ে খেয়ে দেখবেন।
টমেটোর সস দিয়ে ফুলকপির পাকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে আমার কাছে কয়েকবার প্রস্তুত করে খেয়েছি খুব মজা উপভোগ করেছি আপনি খুব লোভনীয় ভাবে রেসিপিটি প্রস্তুত করে সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপু
তাহলে তো কথায় নেই। আপনি যেহেতু খেয়েছেন বুঝতেই পারছেন কতোটা সুস্বাদু। সত্যিই মজার
ফুলকপির পাকোড়া আমারও খুবই পছন্দের একটি খাবার। আমি প্রথম এটা খেয়েছি আমার শাশুড়ির হাতে। উনি খুবই মজা করে এটা তৈরি করেন আর দেখতেও বেশ মুখরোচক লাগে।
আপনার পাকোড়া তৈরির রেসিপি টি খুবই সুন্দর করে প্রেজেন্ট করেছেন আমাদের মাঝে।
ধধন্যবাদ আপনাকে আপু।
তার মানে মজা পেয়েছেন অনেক। জামাই বাবু দের আবার শাশুড়ীর হাতের রান্না সুস্বাদু লাগে বেশি। কি বলেন? 😇
হুম আপু হাহাহহাহহা। তবে আমার শাশুড়ির খুব কষ্ট আমি তেমন খেতে পারি না তাই হাহহাহাহহা।
আপনার তৈরি করা ফুলকপির পাকোড়া টি দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে আপু । আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করার পাশাপাশি ধাপগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন ।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
হা চেস্টা করেছি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার। আপনি বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
বিকেলে চায়ের সাথে গরম গরম ফুলকপির পাকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। আপু আপনি এই প্রথম ফুলকপির পাকোড়া তৈরি করেছেন, কিন্তু আপনার পাকোড়া রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে না আপনি এই প্রথম পাকোড়া তৈরি করেছেন। আপনি একদম পাকা রাঁধুনীর মত পাকোড়া তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা ফুলকপির পাকোড়া দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজাদার হয়েছে। আর এই মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
বুঝতে হবে আপু টা কার, আমি এতো সুন্দরভাবে তৈরি করতে পারবো সেটা আমি নিজে ও জানতাম না। সত্যি কথা।
আপনার ফুলকফির পাকোড়া তৈরি করা খুব ভালো লেগেছে। সেই সঙ্গে আপনি সব ধাপগুলো ভালোভাবে উপস্হাপন করেছেন।এত সুন্দর একটি রেসিপি আামাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আপু বাসায় খেয়ে দেখবেন, সব ধাপে ধাপে উল্লেখ করেছি। আশাকরি বুঝতে সমস্যা হবে না।