মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি |
আজকের রেসিপিটি কোনো মাছ কিংবা মাংসের তরকারি না এটা একটা সাধারণ আলুর কারি রেসিপি। তবে কোনো অংশে মাছ কিংবা মাংসের চেয়ে কম হয়নি। আমার উপরের দেয়া ছবিটি দেখলেই আপনারা বুঝতে পারবেন রেসিপির কালার যতটা সুন্দর হয়েছে খেতেও তেমনি অনেক মজাদার হয়েছে। আলু আমার কাছে অনেক পছন্দের। আমি এটাও জানি আমার মতো এমন আলু প্রেমিক অনেকেই আছে যারা সবকিছুতে আলু মিশিয়ে রান্না করতে পছন্দ করে। আজকে আমি বাসায় রান্না করেছি মজাদার ভাবে মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি ও সেই সাথে আপনাদের সাথেও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
এভাবে আলুর বলের কারি রেসিপি রান্না করাটা বেশ ঝামেলার একটি বিষয়। তাই খুব কম এই রেসিপিটি রান্না করা হয়। আজকে আমি বেশ অনেক দিন পর এভাবে আলুর বলের কারি রেসিপি রান্না করেছি। আজকের এই রেসিপিটি রান্না করতে আমাকে ব্যবহার করতে হয়েছে আলু, ডিম, বেসন, শুকনা মরিচ ও আরো বেশ কয়েক রকমের মসলা উপকরণ। আর এই সকল মসলা গুলো আজকের এই রেসিপিটিকে অনেক বেশি মজাদার করে তুলেছে। আপনারাও চাইলে প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলো একসাথে করে আমার পোস্ট দেখে খুব সহজেই মজাদার ভাবে মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি রান্না করতে পারেন।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় রান্না করেছি মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি । মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি রান্না করার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি রান্না করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি রান্নাটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........
আমার আজকের বাসায় মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি তৈরিটি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
আলুর বলের কারি নামটা যেমন ইউনিক হয়েছে তেমনি এই মজার রেসিপিও একেবারে ইউনিক হয়েছে। যারা আলু খেতে পছন্দ করে তাদের কাছে এই রেসিপি অনেক ভালো লাগবে। আপু আপনি একদম ঠিক বলেছেন যারা সব রেসিপিতে আলু দিয়ে রান্না করে তাদের কাছে এই রেসিপি আরও বেশি পছন্দ হবে। আমার কাছে তো দারুন লেগেছে। এভাবে নিরামিষ আলুর রেসিপি তৈরি করলে খেতে অনেক ভালো লাগবে। মাছ-মাংসের চেয়ে এর স্বাদ কোন অংশে কম হবে না।
মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি দেখে আমার জিভে জল চলে এসেছে।সত্যি বলতে অনেক লোভনীয় একটি পোস্ট আজ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এই ধরনের রেসিপি খেতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আর আপনার রেসিপিটির প্রতিটি ধাপ অসাধারণ ছিল। আমি খুব সহজেই নিজের আয়ত্তে নিতে পেরেছি।এবার চাইলে এভাবে রেসিপি তৈরি করে খেতে পারব। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
আমি চেষ্টা করেছি রেসিপিটিকে সহজ ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। যাতে খুব সহজ ভাবে বুঝতে পারেন।
আপনার এই আলুর বলের রেসিপি টি আমার কাছে ইউনিক মনে হচ্ছে। এভাবেও যে একটা সুন্দর রেসিপি টা জেনে ভালো লাগছে, কেননা এখান থেকে শিখে নতুন এই রেসিপিটি আমরাও বাড়িতে ট্রাই করতে পারবো। ধন্যবাদ ইউনিক একটা রেসিপি পোষ্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমি সবসময় চেষ্টা করি ইউনিক কিছু শেয়ার করার জন্য। আমার মাধ্যমে যাতে অনেকেই নতুন রেসিপিটি শিখে নিতে পারে।
আলুর সাথে সবগুলো উপকরণ মিশিয়ে যে বলটা তৈরি করে ভেজেছেন সেটা দেখতে অনেকটা সোয়াবিনের মত লাগছে। তবে রেসিপিটা একদম ইউনিক। এর আগে কখনো দেখিনি, খাওয়া তো দূরের কথা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
এখন যেহেতু এই নতুন একটি রেসিপি দেখে নিয়েছেন বাসায় এভাবে তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। আশা করি ভালো লাগবে।
আমিও আলুপ্রেমি আপু। কেন জানি সব কিছুর সাথে আলু খেতে ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটি মাছ-মাংসের চেয়ে কম হয়নি। প্রথমে বড়া হিসেবে ভেজে নেওয়া এবং পরে আবার সেটিকে রান্না করা এই ব্যাপারটা আমার কাছে ইউনিক লেগেছে। ট্রাই করে দেখতে হবে রেসিপিটি।
হ্যা ইউনিক কিছু তৈরি করে খেতেও অনেক ভালো লাগে। আপনিও বাসায় এই ভাবে খুব সহজেই রান্না করতে পারেন ও খেয়ে দেখতে পারেন।
আসলে আলো এমনই একটা সবজি প্রত্যেকটি রেসিপিতে ব্যবহার করা যায়। আপনার মত আমারও আলু খুবই পছন্দের।
আলুর বলের কারি তৈরি করার খুবই চমৎকার একটা রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আসলে আপনি যত পরিমানে মসলা ব্যবহার করেছেন এগুলো ব্যবহার করলে রেসিপিটি খেতে এমনিতেই সুস্বাদু হয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
শব্দটা আলো হবে না আলু হবে। লেখার পর লেখাটা একবার পড়ে মন্তব্য করবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপিটি আসলেই অনেক ঝামেলার। আলু সিদ্ধ করে এতগুলো উপকরণ একসাথে করে ভাজি করে নেয়া তারপর আবার রান্না করা উফ আমি আসলে দেখেই হাঁপিয়ে উঠেছি। আপু আপনার সহ্য হয়ও বটে। তবে রান্না একটু মজা করে খেতে চাইলে একটু কষ্ট তো সহ্য করতেই হয় ।আর আপনার ভেতরে সেই ধৈর্যটুকু আছে তাই এত চমৎকার রেসিপি বানিয়ে আমাদের মাঝে উপহার দিতে পেরেছেন।
আমাদের মেয়েদের এই ধৈর্য্যটা থাকা প্রয়োজন যা হলে সমস্যা আছে। আর এটা শুধু নিজের জন্য না নিজের পরিবারের জন্য ভালো কিছু ও নতুন কিছু করে দিতে পারলেই তো নিজের সফলতা। ধন্যবাদ আপু।
এত বড় পোস্ট দেখতে গিয়ে যেন ক্লান্ত হয়ে গেছি, তবে রেসিপিটা আমার কাছে বেশি নতুন মনে হয়েছে। মনে হল যেন খুবই লোভনীয় ছিল আপনার এই রেসিপি। রান্না তো দারুণ হয়েছে দেখলাম তবে জানিনা টেস্ট কেমন হয়েছিল। আশা করি জানাবেন।
এত দিন আলুর তরকারি আর আলুভাজি খেতে খেতে পেটে চড় পড়ে গিয়েছিল।এবার ট্রাই করার জন্য নতুন একটি রেসিপি পেয়ে গেলাম।ধন্যবাদ আপু নতুন ধরনের রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
এই রেসিপিটা সম্পূর্ণ আলুর। আলু দিয়েই আলুকে রান্না করা হয়েছে।
সেটা তো জানি আপু।কিন্তু তারপরেও তো নতুন কিছু। আলুভাজা তো সবাই খাই,কিন্তু তারপরেও ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেয়ে তো স্বাদ বদল করি নাকি?
আপু বলতে গেলে বর্তমান আলু হলো প্রধান তরকারি ৷কারন আলু বারো মাসে পাওয়া যায় ৷কারন এটি হচ্ছে প্রধান তরকারি ৷
আর আজকে আজকে আপনি বেশ চমৎকার করে মজাদার আলুর বলের কারি রেসিপি তৈরি করছেন ৷আলু ভর্তা করে তাতে তাতে বেসন আরও যাবতীয় মসলা চপের মতো ভেজে নিয়েছেন ৷
সব মিলে একটি চমৎকার রেসপি তৈরি করেছেন ৷
ভালো ছিল আপু