ভ্রমণ:-"সিলেটের মায়াবী সৌন্দর্য"

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago


হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক

আজ- ১৫ ই আগস্ট, বৃহস্পতিবার, ২০২৪ খ্রিঃ

আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্যসদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।



কভার ফটো

1000110484.jpg

কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।



আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিনিয়ত আপনাদের সামনে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনারা অনেকে জানেন যে, আমি গত বছরে আগস্ট মাসের শেষের দিকে সিলেটে ভ্রমণে বেরিয়েছিলাম। এই ভ্রমণটা আমার জীবনের সবথেকে বড় একটি ভ্রমণ ছিলো। আর এই ভ্রমণ থেকে আমি অনেক জ্ঞানলাভ করতে পেরেছি। আসলে মানুষের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার ও প্রয়োজন হয় আর মানসিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি ভ্রমণ করা আর জ্ঞান লাভ করা। এর আগে আমি সুনামগঞ্জ মিনি কক্সবাজার ভ্রমণ, পদ্মবিল ভ্রমণ, ফ্লাওয়ার গার্ডেন ভ্রমণ, সুনামগঞ্জের হাওর বিলাস ভ্রমণ, শিমুলবাগান ভ্রমণ ১ম ও ২য় পর্ব, অ্যাডভেঞ্চার জাদুকাটা নদী ভ্রমণ সুনামগঞ্জের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের খোঁজে ১ম পর্ব, ২য় পর্ব, ৩য় পর্ব‌ও ৪র্থ পর্ব, সুনামগঞ্জের নীলাদ্রি লেক- ১ম পর্ব ও ২য় পর্ব, সুনামগঞ্জের লাকমাছড়ার পথে ও "সুনামগঞ্জের লাকমাছড়া ভ্রমণ-১ম পর্ব, ২য় পর্ব, শেষ পর্ব, "সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শুরু" ও টাঙ্গুয়ার হাওর ও মেঘালয় পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য, টাঙ্গুয়ার হাওরে ওয়াচ টায়ারের উদ্দেশ্যে, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে-১ পর্ব, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট মাজার ঘাটে পৌঁছালাম, "ডিঙি নৌকা নিয়ে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের উদ্দেশ্যে", রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের সৌন্দর্য, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহীনে মায়াবী সৌন্দর্য, "রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট ভ্রমণ শেষ করলাম", সিলেট ভোলাগঞ্জের সাদা পাথরে পৌঁছালাম", সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র স্নানের প্রস্তুতি, সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্রের স্নানের আনন্দ ও সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করে নৌকা ঘাটের উদ্দেশ্যে, সাদাপাথর ভ্রমণ শেষ করলাম, "সিলেট হাইটেক পার্কে রাত্রিযাপন", সিলেটের বিছনাকান্দির উদ্দেশ্যে রওনা, সিলেটের বিছনাকান্দির পথে ও সিলেটের অপরূপ সৌন্দর্য আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আমরা টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ শেষ করে পিসিমনির বাসায় এসে দুই দিন রেস্ট নিয়ে আবার রাতারগুল ও সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্র দেখার জন্য ও ভ্রমণ শুরু করেছিলাম। আজকে আমি আপনাদের সাথে "ভ্রমণ:- সিলেটের মায়াবী দৃশ্য" শেয়ার করবো।

20230903_094744.jpg

আমরা সিলেটের বিছনাকান্দি যাওয়ার উদ্দেশ্যে সকাল আটটার দিকে বের হয়েছিলাম। তারপর প্রায় দুই ঘণ্টা বাইক জার্নির পরে ছোট্ট একটি ক্যানালের সামনে এসে আটকে গেছিলাম। কারণ এই ক্যানাল পার হতে এখন আমাদের নৌকার সাহায্য নিতে হবে। আমরা ক্যানালের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখে মাঝির অপেক্ষা করছিলাম। কারন আমাদেরকে এখানকারই একজন স্থানীয় ব্যক্তি আশ্বস্ত করেছিল যে, কিছুক্ষণের মধ্যেই নৌকার মাঝি চলে আসবে।

20230903_094631.jpg

আমরা তো প্রথমে এই ছোট ক্যানালের সামনে গিয়ে ভয় পেয়ে গেছিলাম যে, এপাশ দিয়ে হয়তো আর যেতে পারবো না। আমাদেরকে অনেক পথ এখন ঘুরে অন্য পাশ দিয়ে যেতে হবে। তারপর কিছু সময় অপেক্ষা করার পরেই আমাদের নৌকার মাঝি চলে আসলো। তাও আবার একজন মাঝি না দুইজন মাঝি। আমরা এই ছোট ক্যানালের যে, জায়গাটিতে ছিলাম সে জায়গা ইন্ডিয়ান মেঘালয় পাহাড় হতে খুবই সন্নিকটে সর্বোচ্চ হলেও এক কিলোমিটার দূরে ছিলো।

20230903_094813.jpg

আমরা যে, নৌকাতে করে এই ছোট ক্যানাল পার হবো সেই নৌকাতে বেশ খানিকটা জল উঠেছিলো তাই এই দুটি মাঝি এসেই প্রথমে নৌকার জল সেচতে আরম্ভ করলো। এই দুটি মাঝে আসার পরে নৌকা জল সেচতে থাকা অবস্থায় এই দুটি মাঝির সাথে গল্প করলাম। তারা কিভাবে এখানে জীবন ধারণ করে সে, সম্পর্কে একটু ধারণা নিলাম। কারণ এই জায়গা থেকে বাজার ঘাট অনেক দূরে।

20230903_094410.jpg

যাইহোক নৌকার জল সেচা শেষ হয়ে গেলে আরো অনেক কষ্টে দুইটি বাইক নৌকাতে উঠালাম। বন্ধুর রাহুলের বাইকটা উঠাতে অবশ্য বেশি একটা কষ্ট হয়েছিল না। কিন্তু আমার পিসেমশাইয়ের বাইকটা উঠাতে বেশ কষ্ট হয়েছিল কারণ অনেক ছোট নৌকা ছিল আর বড় বাইক তোলা বেশ রিক্সেরও ছিল। এ পাশ দিয়ে অবশ্য বাইক নিয়ে তেমন কেউই আসে না তাই এই ক্যানালের ঘাটে বড় নৌকাও থাকে না।

20230903_094643.jpg

আমরা নৌকাতে বাইক দুটি উঠিয়ে তারপর আমরা নিজেরা উঠলাম। যদিও ছোট নৌকাতে উঠতে একটু ভয় ভয় লাগছিল তারপরও আমাদের কাছে কোন উপায় ছিল না। তবে এই ক্যানালে জল খুব একটা বেশি না আর ক্যানালও অনেক ছোট সর্বোচ্চ হলেও ৫০ মিটার মতো হবে। তার পরেও তো ভয় করে যদি পড়ে যায় ভিজে যায়। আমরা নৌকাতে ওঠার পর খুব অল্প সময়ের ভেতরেই ছোট ক্যানাল পার হয়ে যায়।

20230903_094106.jpg

এই ছোট পেনাল্টি পার হওয়ার জন্য আমাদেরকে এ দুটি মাঝিকে ১০০ টাকা দিতে হয়েছিলো। এই ক্যানাল পার হতে জনপ্রতি ২০ টাকা এবং দুটি বাইকের জন্য ২০ টাকা আমাদের কাছে একটু বেশিই মনে হয়েছে তবে বিপদের সময় কিছু করার থাকে না। এরা ছোট দুইজন মাঝি আমাদের এই ক্যানাল নৌকাতে করে পার করে দিয়েছে এটাই সবথেকে বড় কথা। যাইহোক আমরা এই দুজন মাঝিকে ধন্যবাদ জানিয়ে ছিলাম।

20230903_094034.jpg

আমরা এই ছোট ক্যানাল পার হয়ে পার হয়ে বিছানাকান্দির উদ্দেশ্যে যাইতে থাকলাম। এখানকার রাস্তাগুলো ছিল সম্পূর্ণ মাঠের ভেতর দিয়ে মাটির রাস্তা। আর এখান থেকে মেঘালয় পাহাড়ের দূরত্ব খুবই কম ছিলো। ভারতের মেঘালয় পাহাড়ের পাশ দিয়ে সবুজ শ্যামলে ভরা মাঠের ভেতরের মেঠো রাস্তা দিয়ে যেতে খুবই ভালো লাগছিলো।

আজকে এ পর্যন্তই আমি আবার অন্য পোস্টে বিছনাকান্দি ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করবো।



ছবির বিবরণ


ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: বিছনাকান্দি, সিলেট
তারিখ: ৩ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ



প্রিয় বন্ধুরা,

আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।



আমি কে !

20230826_112155.jpg

আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@aongkon



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Sort:  
 2 months ago 

সিলেট ভ্রমণে বুঝতে পারছে অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। সিলেটে ঘুরাঘুরি করার পাশাপাশি আপনি অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। সিলেটের মায়াবী সৌন্দর্য দেখে আমি সত্যি অনেক বেশি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি এত সুন্দর হয়েছে যে, আমি তো সেগুলোর মাঝেই হারিয়ে গিয়েছিলাম। নৌকায় করে এভাবে বাইক নিয়ে পারাপার হওয়ার বিষয়টা আসলে অনেক আতঙ্কের বিষয়। তবুও সুন্দরভাবে পার হতে পেরেছেন দেখে ভালো লাগলো। এত সুন্দর একটা মুহূর্ত শেয়ার করেছেন দেখে অসম্ভব ভালো লেগেছে।

 2 months ago 

সিলেটের মায়াবী সৌন্দর্য দেখে আপনিও মুগ্ধ হয়ে গেছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

বাহ আপনি আজকে আমাদের মাঝে সিলেট ভ্রমণের কিছু ছবি শেয়ার করেছেন দেখে বেশ মুগ্ধ হয়ে গেল। আমিও কিছুদিন আগে সিলেট ভ্রমণে গিয়েছিলাম সত্যি সিলেট বিভিন্ন স্পট রয়েছে ঘোরার মত দেখতে বেশ অসম্ভব সুন্দর। এত সুন্দর ভাবে সিলেট ভ্রমণের বর্ণনা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।

 2 months ago 

হ্যাঁ ভাই আমিও আপনার পোস্টগুলো দেখি অনেক ভালো লাগে। সিলেটের সৌন্দর্য মুগ্ধ করার মতো। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

 2 months ago 

আপনারা সিলেটের অনেক জায়গায় তাহলে ঘুরাঘুরি করেছেন। অনেকগুলো পোস্ট দেখলাম আপনাদের মাধ্যমে। এছাড়া সিলেটের অনেক কিছু দেখা হয়ে গেল। বেশ ভালো লাগলো প্রত্যেকটা জায়গা। সবুজ মাঠের মাঝে রাস্তা আর পাশেই মেঘালয় পাহাড়। জায়গাটা সত্যিই ভীষণ সুন্দর। ভ্রমণের মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 months ago 

হ্যাঁ আপু জায়গাটা অনেক সুন্দর সবুজ মাঠের ভেতর দিয়ে মাটির রাস্তা সত্যিই অসাধারণ। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

আপনার পোস্টগুলো দেখে বোঝা যায় আপনি কতটা ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। সিলেটের মায়াবী সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি সিলেটের বেশ কিছু জায়গা ভ্রমণ করেছেন এর আগের অনেক পোস্টে সেগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। মেঘালয় পাহাড়ের পাশে সবুজ ঘাসের ভেতর দিয়ে মাটির রাস্তা । জায়গাটা কতই না সুন্দর। ছবিতে দেখেই এতো ভালো লাগছে। সেখানে যেতে পারলে আরো কতই না ভালো লাগতো। এতো সুন্দর একটি ভ্রমণের মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

শুধু আমিই নাকি! তুমি নিজেও তো প্রকৃতি প্রেমী আর ভ্রমন প্রিয় মানুষ। সময়ের অপেক্ষা করো তুমিও এরকম সুন্দর স্থানে যেতে পারবে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছো তোমার মন্তব্যটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।

 2 months ago 

এরকম সুন্দর জায়গায় গেলে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটানো যায়। সিলেট ভ্রমণে যাওয়ার আমার অনেক ইচ্ছা আছে। আপনি সিলেটে ভ্রমণ করার সময় অনেক সুন্দর করে কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। এগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। অনেক সুন্দর লেগেছে আমার কাছে সিলেটের অপরুপ সৌন্দর্য দেখে। আপনার কাটানো মুহূর্তটাকে এত সুন্দর করে এই পোস্টটার মধ্যে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো আমার কাছে। এত সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

হ্যাঁ ভাই এরকম সুন্দর জায়গায় গেলে অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করা যায়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা সিলেট ভ্রমণ আমাদের সার্থক ছিলো। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।

 2 months ago 

সিলেট এর মায়াবী সৌন্দর্য সামনে থেকে দেখতে পারার আনন্দটাই আলাদা।দারুন কিছু ভিউ আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পেলাম।ফটোগ্রাফি দেখে যেতে ইচ্ছে হলো😁,ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

 2 months ago 

আপু ভবিষ্যতে যদি সেরকম সুযোগ পান অবশ্যই সিলেট গিয়ে ঘুরে আসবেন আশা করি অনেক ভালো লাগবে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।

 2 months ago 

আপনার পোষ্টের উপরের অংশ পড়েই আসলে বোঝা যাচ্ছে যে আপনি ভ্রমন করতে কতটা পছন্দ করেন ভাই। তবে বাইকে করে এইসব জায়গায় ঘোরাঘুরি করার কিন্তু একটা আলাদা মজা রয়েছে ভাই। আপনি এখানে যে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন সেগুলো দেখে আসলে বোঝা যাচ্ছে যে, আপনি যেখানে গিয়েছেন সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ঠিক কতটা সুন্দর। তবে আমি শুধু চিন্তা করছি, এইটুকু নৌকায় দুটো বাইক ওঠালেন কি করে! হা হা হা...

 2 months ago 

দাদ দুইটা বাইক নৌকাতে উঠানোর পরে নৌকাতে জায়গায় ছিল না পরে আমরা বাইকের উপর উঠে নৌকা পার হয়েছিলাম। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

 2 months ago 

ভাইয়া আপনার পোস্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো। কেননা সিলেটে আমার এখনো যাওয়া হয়নি। তবে সিলেটে যাওয়া আমার অনেক শখ রয়েছে। ইনশাআল্লাহ একদিন সিলেটে ভ্রমণ করতে যাব। তবে আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে সিলেটের বেশ কিছু দৃশ্য দেখে যাওয়ার আগ্রহী আরো বেড়ে গেল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করে শেয়ার করার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 67982.33
ETH 2624.89
USDT 1.00
SBD 2.68