"সবাই মিলে একটু ঘোরাঘুরি"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ-১০ ই ডিসেম্বর, রবিবার, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ছবিকে একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আছি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আগে বেশি অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলাম তারপরেও পোস্ট চালিয়ে গিয়েছি। সত্যি বলতে আমার বাংলা ব্লগের উপর ভালোবাসাটা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। অনলাইনে এমন একটি পরিবার পেয়ে সত্যি আমি অনেক বেশি খুশি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ ভ্রমন করতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। আমি সবসময় চেষ্টা করি এখানে সেখানে ঘুরে বেড়ানো। যেখানে ঘুরে দেখার কিছুই নেই আমি সেখানেও শুধু শুধু ঘুরে বেড়ায়। কয়েকদিন আগে বন্ধু রাজু ঢাকাতে এসেছিল আমাদের মেসে। তাই ঢাকার ভেতরে একটু ঘুরে বেড়ানোর জন্য আমি, রাহুল, রাজু ও দুইটা ছোট ভাই নিয়ে গিয়েছিলাম সংসদ ভবনের সামনে। গতকালকে সংসদ ভবনের সামনে এগিয়ে আমরা বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম সেই মুহূর্তগুলো এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। তাহলে চলুন দেরি না করে সুন্দর মুহূর্তগুলো শেয়ার করি।
আমাদের বন্ধু রাজু প্রতি সপ্তাহেই তার কর্মস্থল আশুলিয়া থেকে আমাদের মেসে চলে আসে বেড়ানোর জন্য। আসলে বন্ধু রাজুর ওইখানে একা একা মন বসে না তাই ঢাকার মোহাম্মদপুরে মেসে চলে আসে। বন্ধু রাজু মাধ্যমিক বিদ্যালয় চাকরি করেন তাই শুক্র-শনি ছুটি থাকে এই কারণেই ঢাকাতে এসে আমাদের সাথে এই দুইটা দিন বেশ মজা করে। গতকালকে বিকালের দিকে আমরা সবাই মিলে হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত নিলাম যে, সংসদ ভবনের সামনে ঘুরতে যাবো।
তারপর আমরা সন্ধ্যার একটু আগেই মেস থেকে বের হয়ে গেলাম সংসদ ভবনের উদ্দেশ্যে। আমাদের মোহাম্মদপুর মেস থেকে সংসদ ভবন দুই কিলোমিটার মতো। তাই আমরা বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে ভাবলাম যে, লেগুনতে করে যাবো। কিন্তু লেগুনা না থাকার কারণে স্বাধীন নামে ফার্মগেটের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া একটি বাসে উঠলাম। কিন্তু যানজটের কারণে বাস একদম ধীরে ধীরে যাচ্ছিলো। কোন মতো কষ্টে আসাদ গেট পর্যন্ত বাসে গেলাম। তারপর আর বাসের ভিতর বসে থাকতে পারলাম না। সবাই বাস থেকে নেমে সংসদ ভবনের উদ্দেশ্যে হাঁটা শুরু করলাম।
আসাদ গেট থেকে যেহেতু সংসদ ভবন বেশ কাছেই হয় তাই সাত থেকে দশ মিনিট মতো হাঁটার পরেই সংসদ ভবনের সামনে পৌঁছে গেলাম। সন্ধ্যার পরে আসলে এই জায়গাটিতে ঘুরতে বেশ ভালই লাগে। সংসদ ভবনের সামনে সন্ধ্যার পরে মানুষের বেশ ভালই আনাগোনা থাকে। আমরা সংসদ ভবনের পশ্চিম পাশ থেকে হাঁটতে হাঁটতে একদম পূর্ব পাশে চলে আসি। কালকে সন্ধ্যার পরে হালকা ঠান্ডা ঠান্ডা ছিল তাই হাঁটতেও বেশ ভালই লাগছিলো।
সংসদ ভবনের সামনে দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে রাখলাম। যাদের অন্তত সুন্দর মুহূর্তের একটি পোস্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি। যাই হোক আমরা একদম পূর্ব পাশে এসে একটি জায়গাতে বসে গল্প করতে শুরু করলাম। আমরা গল্প করার সময় একটি ছোট্ট বাচ্চা দেখলাম চা বিক্রি করছে। সেই ছোট্ট বা সেটি আমাদের কাছে এসে বলল যে, চা খাবেন ভাই! আমি তখন গল্পের বেশ জমে ছিলাম তাই বললাম যে, চা খাবো ঠিকই কিন্তু একটু পরে আসো।
কিছুক্ষণ পরেই দেখি বাচ্চাটি আবার চা নিয়ে আমাদের সামনে হাজির। এত ছোট বয়সে কর্ম করছে বিষয়টা বেশ অদ্ভুত। এই চা বিক্রি তা বাচ্চাটির বয়স হবে সর্বোচ্চ সাত থেকে আট বছর। এই চা বিক্রেতা বাচ্চা জানে জীবনের বাস্তবতা কতটুকু কঠিন। আর আমরা এখনো বাবার টাকা নিয়ে লেখাপড়াই করে যাচ্ছি। আমরা যেহেতু মোট পাঁচজন গিয়েছিলাম তাই পাঁচ কাপ রং চা নিলাম। তারপর বাচ্চাটির কাজ বললাম যে কত টাকা বললো যে, ৫০ টাকা তারপর বিলটা আমি নিজেই দিলাম। আমি জানিনা বাচ্চাটির এই চা কে বানিয়েছে তবে বেশ স্বাদ ছিলো চা তে।
তারপর বন্ধুরা মিলে বেশ গল্প গুজব করলাম। কারণটা এরকম পরিবেশে এভাবে অনেকদিন আসা হয় না। আসলে ঢাকার ভিতরে প্রচন্ড যানজটের কারণে কোথাও যে, ঘুরতে বেরোবো সেই ইচ্ছাটুকু থাকে না মাঝে মাঝে। এমনকি আজকেও যানজটের কারণে বাস থেকে নেমে হাঁটতে হাঁটতে এসেছি সেটা আপনাদের কাছে বলেছি। তাহলে বুঝতেই পারছেন ঢাকার ভিতরে একটু দূরের পথে যাওয়াটা অতটা সহজ নয়। দেখা যায় যে ঢাকার বাইরে ৫০ কিলো পদ্ধতিতে যতটা সময় লাগে ঢাকার ভিতরে ৫ কিলো পথ যেতে তা থেকে বেশি সময় লাগে।
আমরা নিজেরা বসে চা খেতে খেতে অনেক সময় গল্প করার পরে ফাস্টফুড খাওয়ার জন্য রাস্তার এইপাশে চলে আসলাম। রাস্তার ওপারে যেমন ফাস্টফুডের দোকান আছে পাশেও বেশ কয়েকটি ফাস্টফুডের দোকান রয়েছে। আমরা সবাই মিলে প্রথমে ভেলপুরি খেলাম। যদিও ভেলপুরি খাবার আগে আমি কখনো খেয়েছিলাম না তবে এবারে খেয়ে বেশ ভালোই লাগলো। তবে ঢাকা শহরের ভেতরে সব খাবার খেতে আমার একটু অন্যরকম লাগে তাই জন্য খুবই কম খেয়ে থাকি। তারপর আরেক ছোট ভাই বলল যে, ভাই পুড়ানো ভুট্টা খেতে ইচ্ছা করছে ভুট্টা খাবো। তারপর আবার সবাই মিলে পুড়ানো ভুট্টা খেলাম।
তবে পুড়ানো ভুট্টার কোন স্বাদ পেলাম না তাই একটু খেয়ে ফেলে দিলাম। আমরা দেখলাম যে, বেশ কয়েকজন গরম গরম ঝাল চানাচুডর বিক্রি করছে। আমরা সবাই মিলে গরম গরম ঝাল চনাচুর খেলাম। তারপর গল্প করতে করতে আমরা সবাই আমাদের মেসের দিকে হাঁটা দিলাম। আসার সময় অর্ধেক বাসে এসেছি আর অর্ধেক হেঁটে এসেছি তাই এবারে সিদ্ধান্ত নিলাম যে, পুরাপুরি পথ হেঁটে মেসে যাবো। তারপর টানা আধা ঘন্টার মতো হাঁটার পর আমাদের মেসে এসে পৌঁছালাম। আসলে সবাই মিলে একসাথে যেখানেই যায় না কেন বেশ ভালো লাগে। গতকালকের সবাই মিলে সংসদের সামনে কাটানো সুন্দর মুহূর্তগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে বেশ ভালো লাগছে।
পোস্টের ছবির বিবরন
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
---|---|
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ০৯ ই ডিসেম্বর |
লোকেশন | ঢাকা |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
ঢাকা শহরের যে অবস্থা দিনের বেলা হলে এরকম তৃপ্তি ময় মুহূর্তগুলো উপভোগ করতে পারতেন না। রাতের বেলায় একটু ঘুরাঘুরির আলাদা মজা রয়েছে। যেটা আপনার বন্ধুদের সাথে খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। বিশেষ করে শীতের সময়ের শহরে ঘুরাঘুরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। কয়েকটি ছবি তুলেছেন খুবই সুন্দর হয়েছে । পথ রাস্তার যে খাবার উপভোগ করেছেন যেটা আমিও খাইতে খুবই পছন্দ করি। ভালো লাগলো কাটানো মুহূর্তগুলো।
সংসদ ভবনের সামনে রাস্তার ধারের খাবার গুলো আসলেই বেশ মজাদার। আসলে রাতে ছাড়া সংসদ ভবনের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় না। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য।
সবাই মিলে বেশ সুন্দর একটি মুহূর্ত উদযাপন করেছেন। আমিও সংসদ ভবনে গিয়েছিলাম রাতের বেলায় সংসদ ভবন তো অনেক সুন্দর লাগে, এই জায়গাটি দেখে আবারও মনে পড়ে গেল আমার ঢাকায় থাকার সময়টি। বন্ধুরা মিলে গল্প গুজব করলেন এবং কিছু ফটোগ্রাফি তুলে ধরলেন, কি চমৎকারভাবে ফটোগ্রাফি গুলো ফুটে উঠেছে এবং ওখানে বসে চা খেতে অনেক ভালো লাগে কিন্তু ওখানে একটা তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার 🥲😅
হ্যাঁ ভাই রাতের বেলাতে সংসদ ভবনের সৌন্দর্য অনেক সুন্দর লাগে। আমি জানিনা কি ধরনের তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তবে সংসদ ভবনের সামনে আমার কোন তিক্ত অভিজ্ঞতা নেই। তবে আমিও শুনেছি এখানে একটু সমস্যা আছে।
আমার কিন্তু দাদা ঢাকার মধ্যে এই জায়গাটি বেশ ভালো লাগে। যদিও জায়গাটিতে অনেক ভিড় হয়। কিন্তু এখানকার প্রকৃতি যেন সাজে নতুন এক সাজে। সন্ধ্যার সংসদ ভবন যেন আরও অনেক সুন্দর হয়ে আলোকিত করে চারদিক কে। তবে আপনার মত আমারও এখানে আসলে ছোট ছোট জিনিস গুলো খেতে বেশ ভালোই লাগে। বেশ ভালোই লাগলো আপনার ঘুরাঘুরি দেখে।
বাহ্ আপু আমার মতো আপনার কাছেও সংসদ ভবনের এই এরিয়াটা বেশ ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম। আসলে এখানকার রাস্তার ধারের খাবারগুলো বেশ ভালো লাগে আমার কাছে। বন্ধুয়া আর ছোট ভাইদের সাথে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য।
আসলেই গতকাল অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম বাসায় বসে থাকতে খুব একটা ভালো লাগে না তবে বাহিরেও আমি তেমন একটা চাই না। আপনাদের সাথে গতকাল বাহিরে গিয়ে খুব সুন্দর একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম সংসদের সামনে এর আগেও কয়েকবার গিয়েছিলাম কিন্তু এত বেশি যানজট থাকার কারণে খুব একটা যেতে মন চায় না। রাস্তার পাশের খাবারগুলো আসলেই অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল তবে ভুট্টা এমন একটা বেশি ভালো লাগেনি। সুন্দরভাবে গতকালকের মুহূর্ত টা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে এরকম সুন্দর সময় মাঝেমধ্যে অতিবাহিত করলে কিন্তু বেশ ভালই হয়। হ্যাঁ রাস্তার পাশের খাবারগুলো বেশ সুস্বাদু ছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আসলে ভাইয়া সবাই মিলে ঘুরলে খুবই ভালো লাগে। আপনি দেখছি খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছেন। পরিশেষে আপনারা ঝাল চানাচুর খেতে খেতে গল্প করতে করতে চলে এসেছেন। এতো সুন্দর একটা সময় অতিবাহিত করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া।
হ্যাঁ ভাই অবশেষে ঝাল চানাচুর খেতে খেতে গল্প করতে করতে চলে এসেছি। সবাই মিলে ঘুরে বেড়ানোর মুহূর্তটা অনেক সুন্দরভাবে উপভোগ করেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
সংসদ ভবনের সামনের জায়গাটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে। রাতের বেলায় তো মনে হয় এর সৌন্দর্য আরো বেশি বেড়ে যায় অনেক বেশি।অনেক রাতে গেলে অবশ্য এই জায়গাটা বেশি নিরিবিলি পাওয়া যায়। বন্ধুরা মিলে শীতের রাতে খুব সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন সংসদ ভবনের সামনে। তাছাড়া সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি ও শেয়ার করেছেন আমাদের সঙ্গে। ধন্যবাদ আপনার আনন্দের মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু সংসদ ভবনের সামনে রাতের বেলায় সৌন্দর্যটা অনেক গুণ বৃদ্ধি পায়। রাতের বেলায় জায়গাটা নিরিবিলি থাকে বলেই আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
সব বন্ধু এবং ছোট ভাই মিলে খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছেন। আসলে বন্ধু বান্ধব সবাই মিলে এক সঙ্গে কোথাও ঘুরতে গেলে বেশ ভালো লাগে। তবে আপনারা সবাই মিলে গল্প করলেন ভেলপুরি খেয়েছেন। ভেলপুরি খেতে আমার দারুন লাগে। তবে আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারন ছিলো। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই। বন্ধু আর ছোট ভাই মিলে বেশ মজা করেছিলাম সেদিন। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।