রেনডম ছবি নিয়ে একটি অ্যালবাম 🦊
গত কয়েকদিন ধরে শরীরটা বেশ খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বিষয়গুলো তেমন হবে খুব একটা বলা হয়নি তবে আজ আম্মু নীলফামারী থেকে এসেছিল শুধুমাত্র আমাদেরকে দেখার জন্য। আমার ছোট ভাইয়ের শরীরটা মোটামুটি খারাপ হয়েছিল তবে এখন সে সুস্থ রয়েছে। আম্মু যে এত দূর থেকে এসেছিল তাই দেখা করতে গিয়েছিলাম দেখা করতে আরেকটি বিপাগে পরেছিলাম। শরীর আরো বেশি দুর্বল হয়ে পরে। মাথা ব্যাথা, জ্বর কাশি। পরবর্তীতে একটি আঙ্কেল এর সাহায্য নিয়ে বাসায় আসি। যার কারণে এখন পর্যন্ত পোস্ট কমেন্ট কোন কিছুই করা হয়নি। এমনকি মনে হচ্ছে না যে আজকে হ্যাংআউটে থাকতে পারবো। আমার দৈনন্দিন কাজগুলো শেষ করে ঘুমানোর চেষ্টা করবো।
সাধারণত কোথাও গেলে সবসময় মোবাইলের ক্যামেরাটা অন রাখার চেষ্টা করি। ভাল কিছু দেখলেই ফটোগ্রাফি করার একটা প্রবণতা ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা কাজ করে। তাই আজ কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম যেগুলো আপনাদের সামনে এখন আমি উপস্থাপনা করব। চলুন কথা না বাড়িয়ে আজ আরেকটি ফটোগ্রাফি দেখে আসি। যেগুলো আমার ফোন থেকে ধারন করেছি।
আজ শরীর খারাপ থাকার পরও আম্মুর সাথে দেখা করতে বসুন্ধরা সিটি। গিয়েছিলাম সেখান থেকেই এই ছবিটি ক্যামেরাবন্দি করেছিলাম।
আমার আম্মু এবং ছোট ভাইয়ের ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করেছি।
ব্যস্ত একটি শহরে জীবন্ত গাছ দেখতে পেলে সত্যি অনেক ভালো লাগে। ঠিক তেমন একটি বেড়ে ওঠা গাছের পাতার ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করেছি।
বসুন্ধরা গ্রুপের বাহিরের একটি ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করেছি। যদিও ফটোগ্রাফি টা খুব একটা ভাল হয়নি তারপরও চেষ্টা করেছি।
বসুন্ধরার ভেতরের অংশে ইদানিং অনেক কিছুই পরিবর্তন করা হয়েছে। যেমন বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতির কিছু বিষয়গুলো এখানে তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমানে যে ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছেন একটি পালকির ছবি।
গত কিছুদিন আগে একটি রেস্টুরেন্টে গিয়েছিলাম পিজ্জা খাওয়ার জন্য। তখনই এই ফুলের ছবিটি আমি ক্যামেরাবন্দি করেছিলাম। সেই ছবিটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আমি আল সারজিল ইসলাম সিয়াম। আমি বাঙালি হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। আমি বর্তমানে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিএসসি-র ছাত্র। আমি স্বতন্ত্র স্বাধীনতা সমর্থন করি। আমি বই পড়তে এবং কবিতা লিখতে পছন্দ করি। আমি নিজের মতামত প্রকাশ করার এবং অন্যের মতামত মূল্যায়ন করার চেষ্টা করি। আমি অনেক ভ্রমণ পছন্দ করি। আমি আমার অতিরিক্ত সময় ভ্রমণ করি এবং নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হতে ভালোবাসি। নতুন মানুষের সংস্কৃতি এবং তাদের জীবন চলার যে ধরন সেটি পর্যবেক্ষণ করতে ভালোবাসি। আমি সব সময় নতুন কিছু জানার চেষ্টা করে যখনই কোনো কিছু নতুন কিছু দেখতে পাই সেটার উপরে আকর্ষণটি আমার বেশি থাকে।
বিষয়: ফোটোগ্রাফি 📸
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......
আজকে হ্যাংআউটে আপনাকে মিস করেছি খুব! আপনি অনেক অসুস্থ সাথী আপু বললো! আল্লাহ তায়ালা যেন আপনাকে তাড়াতাড়ি সু্স্থ্যতা দান করেন সেই দোয়াই করছি! যাক, বসুন্ধরা সিটির বেশ কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। অনেক আগে একবার গিয়েছিলাম, এখন গিয়ে চিনবো কি না আল্লাহই জানে!!
এক বার এসে ঘুরে যান ভালো লাগবে।
ভাইয়া আপনার অসুস্থতার কথা আমরা জানতে পেরেছি। আপনি খুবই অসুস্থ বুঝতেই পারছি। আপনার মা এত দূর থেকে আপনার সাথে দেখা করতে ছুটে গিয়েছেন জেনে সত্যিই ভালো লাগলো। আসলে সন্তানের অসুস্থতার কথা শুনে মা দূরে থাকতে পারেননি। আপনি আপনার অসুস্থ শরীর নিয়ে পোস্ট করার চেষ্টা করেছেন দেখে ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফি গুলো ভীষণ সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে রেস্টুরেন্টের ফুলের টপ এবং ফুলের ছবি বেশী সুন্দর লাগছে দেখতে। ভাইয়া আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।
ধন্যবাদ আপু, এখন একটু ভালো আছি।
আপনার অসুস্থতার কথা হ্যাং আউট থেকে জানতে পেরেছি। আশা করছি খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন। আপনার আম্মু এত দূর থেকে আপনাকে দেখার জন্য এসেছে শুনে খুব ভাল লাগল। আপনি অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার আম্মু এবং ভাইয়ের ছবি খুব ভাল হয়েছে। বসুন্ধরা সিটিতে গিয়েও সুন্দর কিছু দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া ।
মায়ের ভালোবাসা বলে কথা, ধন্যবাদ ভাই।।
মায়ের মন তো এমনই হয়। ছেলের অসুস্থতা খবর শুনলে কি আর বাসায় বসে থাকা যায়। এজন্যই তো আপু এত দূর থেকে আপনাকে দেখতে চলে এসেছে। তাছাড়া ঠিকই বলেছেন বসুন্ধরার ভিতরে বিভিন্ন লোকসাহিত্যের ছোঁয়া আমিও সেদিন খেয়াল করলাম। গিয়েছিলাম সেদিন আমিও বসুন্ধরা সিটিতে। টোগি ফান ওয়ার্ল্ড এ যাওয়ার খুব ইচ্ছা ছিল আমার ছেলের। কিন্তু সময়ের স্বল্পতার কারণে আর যেতে পারেনি। যাই হোক ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর করেছেন অসুস্থ অবস্থাতেও। দোয়া করি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে আবার কাজে ফিরে আসুন।
সেটাই আপু, আমি অনেক ভাগ্যবান।
ভাইয়া আপনি অসুস্থ জেনেছি।দোয়া করি খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন।আপনার মা এতো দুর থেকে দেখতে এসেছে, তবে তো শরীর অনেকটাই খারাপ।মায়ের মন বলে কথা। এই অসুস্থ শরীরেও আপনি পোস্ট করার চেষ্টা করেছেন দেখে অনেক ভাল লাগলো। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পালকির ফটোগ্রাফি চমৎকার হয়েছে । সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভাইয়া।
কাজ তো করে যেতেই হবে। এটাই আমার দ্বায়িত্ব।