আমার বাংলা ব্লগ - একটু হাসি || কৌতুক সপ্তাহ - ১২
আমার বাংলা ব্লগের আরো একটি নতুন আয়োজন- এবিবি একটু হাসি’তে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা একটু ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ, মনের উচ্ছ্বাসে প্রাণ খুলে হাসার আয়োজন। যেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহের একটা দিন একটু অন্য রকমভাবে কৌতুকের সাথে আনন্দ করার প্রয়াস চালানো হবে। নিজেকে একটু অন্য রকমভাবে প্রকাশ করতে হবে, সবাইকে নিজের কথায় কিংবা কৌতুকে মাতিয়ে রাখতে হবে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে যারা এই আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার পরিচয় দিবে এবং মজার কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করবে, পুরস্কারের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহের বুধবার এবিবি একটু হাসি পোষ্ট শেয়ার করা হবে, যেখানে প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করা হবে। আপনারা সেই বিষয়টির সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের মতো করে কৌতুক অথবা মজার কোন হাসির অনু গল্প শেয়ার করবেন। এখানে মূল উদ্দেশ্য থাকবে হাসি, এমন কিছু শেয়ার করতে হবে সবাই যেন প্রাণ খুলে হাসার সুযোগ পায়। সেটা আপনার নিজের হতে পারে কিংবা সংগৃহীত হতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়মের ভিতর থাকতে হবে, যেন কপিরাইট এর বিষয়টি সামনে আসতে না পারে।
আমাদের জীবনে মজার নানা ঘটনা রয়েছে, যেখানে হাসির একটা বিষয়ও সংযুক্ত রয়েছে। যেগুলো স্মরণ হলে এখনো আমরা মনে মনে হাসি অথবা লুকিয়ে হাসার চেষ্টা করি। আমরা আড়ালে থাকা সেই বিষয়গুলোকে সম্মুখে আনতে চাই এবং সকলের সাথে তা শেয়ার করার মাধ্যমে একটু অন্য রকমভাবে দিনটি উপভোগ্য করতে চাই। কৌতুকের ব্যাপারে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, কৌতুক মোটেও কপিরাইটেড না। তবে সেটা সংগৃহীত পুরনো কৌতুক হবে, যদি ক্রিয়েটিভ কৌতুক হয় যেটার লেখকের নাম জানা আছে সেটা কপিরাইটেড। আশা করছি বিষয়টি পরিস্কার এখন।
আজকের বিষয়ঃ
প্রেমিক-প্রেমিকাকে নিয়ে কৌতুক বা মজার কোন অনুগল্প ।
বিষয় নির্বাচনকারীঃ
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- কৌতুক/হাসির অনু গল্প সর্বোচ্চ ৭৫ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একটি কৌতুক/হাসির অনু গল্প শেয়ার করতে পারবে।
- কৌতুক/হাসির অনু গল্প অবশ্যই উপরের বিষয়ে সাথে সামঞ্জস্য/সংযুক্ত থাকতে হবে।
- এডাল্ট কিছু শেয়ার করা যাবে না, তবে সকলের সাথে ভাগ করে নেয়া যায় সেই ধরনের কিছু শেয়ার করা যাবে।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
প্রেমিক: আমি তোমার নাম বালিতে লিখলাম কিন্তু সেটা ধুয়ে গেল।
প্রেমিকা: তারপর?
প্রেমিক: তোমার নাম আমি আকাশে লিখলাম কিন্তু সেটা মেঘে ঢেকে গেল।
প্রেমিকা: তারপর?
প্রেমিক: এরপর সব কিছু বাদ দিয়ে তোমার নাম আমার হৃদয়ে লিখলাম, তখনই আমার হার্ট অ্যাটাক হলো।
তাহলে আর কি এবার ফুসফুসে লিখে নেন 😜😜.
তাহলে তো ফুসফুসে হার্ট এ্যাটাক করবে।🤣
আরে না,কিচ্ছু হবে না,আপনার যা ফুসফুস 😂😂
আমার ফুসফুস তিমি মাছের থেকেও বড়।🐳
ভাইয়া এই কৌতুক যেন আপনার গার্লফ্রেন্ড না শুনে। শুনলে সাথে সাথে ব্রেকাপ করে দিবে,হা হা হা।
গার্লফ্রেন্ড নেই তাই চাপ ও নেই। হা হা হা....
প্রেমিক ও প্রেমিকার মধ্যে কথোপকথন-
প্রেমিক: ওগো সোনা তুমি আমাকে কতটা ভালোবাসো?
প্রেমিকা: আমি তোমাকে চীনের এর প্রাচীরের মতো ভালোবাসি।
প্রেমিক: ও তাই নাকি তাহলে তো ভালই চীনের প্রাচীর অনেক মজবুত।
প্রেমিকা: ওগো সোনা তুমি আমাকে কতটা ভালোবাসো বলো?
প্রেমিক: আমি তোমাকে চায়না মালের মত ভালোবাসি।
প্রেমিকা রেগে গিয়ে বলতেছে
প্রেমিকা: চায়না মাল তো অনেক সহজলভ্য, আর নষ্ট হয়ে যায় তাড়াতাড়ি। তুমি যদি আমাকে চায়না মালের মতো ভালোবাসোতাহলে আমিও তোমাকে চায়না মালের মতই ভালোবাসবো।
প্রেমিক প্রেমিকার হাতে ধরে বলল : তুমি এই ভাবে আমাকে ফিরিয়ে দিও না। তাহলে আমি নির্ঘাত মরে যাব।
প্রেমিকা : তা হয় না, অমল । পরেশকে আমার বিয়ে করতেই হবে । বিজয়কে কথা দিয়েছি। বল্টুকে বসিয়ে রেখে এসেছি কদম গাছের তলে। ছোটন বসে আছে রেস্টুরেন্টে ।সবাই তো আমার জন্য অপেক্ষা করছে। শুধু তোমাকে বিয়ে করলে হবে না তো ওদেরও তো আশা দিয়েছি।
এরপর সত্যি সত্যি প্রেমিকটি যারা গেলে। তবে ৬০ বছর বাদে।
এক প্রেমিক তার গার্লফ্রেন্ড সাথে কথা বলছে।
প্রেমিকঃ “I LOVE U”.
প্রেমিকাঃ”I LOVE U TOO”।
প্রেমিকঃ কতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে?
প্রেমিকাঃ যতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে।
প্রেমিকঃ– – “হারামজাদী (!) তার মানে তুই ও আমার সাথে টাইম-পাস করতেছোস
সব সত্য ফাস হয়ে গেল। এ জনই বলি কথা বার্তা চিন্তা ভাবনা করে বলতে হয়, হা হা হা।
হাহাহা একদম ভাই, একদম।
প্রেমিকা: শোনো, আমাকে বিয়ে করতে হলে তোমাকে কিছু জিনিস ত্যাগ করতে হবে।
প্রেমিক: যেমন?
প্রেমিকা: এই ধরো রোজ সন্ধ্যার পর ক্লাবে যাওয়া বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে অহেতুক আড্ডা, সিগারেট খাওয়া, রাতে নাক ডাকা, বোকার মতো টাকা খরচ করা, খামাখা আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া। কী, পারবে এসব ত্যাগ করতে?
প্রেমিক: দেখি, ভেবে দেখতে হবে।
পরদিন আবার দুজনের দেখা-
প্রেমিকা: কী ভেবেছ?
প্রেমিক: আসলে একবারে তো আর সব কিছু ত্যাগ করা যায় না, একটু একটু করে বাদ দিতে হয় আর কী। যেমন প্রথমত একটা জিনিস ত্যাগ করেছি।
প্রেমিকা: কী?
প্রেমিকা: ইয়ে মানে, আপাতত বিয়ের চিন্তাটা।
ওরে কেউ এই প্রমিক কে নোবেল ছুড়ে মার,হা হা হা হা।
ভাই ছুড়ে মারলে তো ব্যথা পাবে।হাতে দেওয়া যায় না। হা হা হা।
প্রেমিকা: সুন্দরী ছেলেরা কখনো কারো পিছু পেছনে ঘুর ঘুর করে না।
প্রেমিক: কেন?
প্রেমিকা: কেন আবার,ইঁদুর ধরার জন্য খাঁচাকে কখনো ইঁদুরদের পিছনে দৌড়াতে দেখেছো?ইঁদুর তো নিজে নিজে খাঁচায় এসে ধরা দেয়।
প্রেমিকার জন্য প্রেমিকের হার্ট অ্যাটাক
প্রেমিক: আমি তোমার নাম বালিতে লিখলাম কিন্তু সেটা ধুয়ে গেল।
প্রেমিকা: তারপর?
প্রেমিক: তোমার নাম আমি আকাশে লিখলাম কিন্তু সেটা মেঘে ঢেকে গেল।
প্রেমিকা: তারপর?
প্রেমিক: এরপর সব কিছু বাদ দিয়ে তোমার নাম আমার হৃদয়ে লিখলাম,
আর তখনই আমার হার্ট অ্যাটাক হলো,,
♥♥
স্ত্রী : আমার সঙ্গে দীর্ঘ ১০ বছর কাটানোটাকে তুমি কী ভাবে দেখ?
স্বামী : তোমার সঙ্গ এত আনন্দদায়ক যে ১০ বছরও মনে হয় মাত্র ১ সেকেন্ড!
স্ত্রী খুশি হয়ে : আর ১ লাখ টাকা আমার কাছে কী?
নির্বিকার স্বামী : সেটা তো এক টাকার একটা কয়েন মাত্র! তুমি কত্তো বড়লোকের মেয়ে…!
স্ত্রী খুবই উৎফুল্ল হয়ে : তাইলে এইবার আমারে সে রকম একটা কয়েন দাও, প্লিজ… আজ মার্কেটিংয়ে যাব…
স্বামী : তাইলে সে রকম একটা সেকেন্ড অপেক্ষা কর, প্রিয়তমা…
মাথায় কি বুদ্ধি আপনার,এই বুদ্ধি দিয়ে ভাবিকে পাম দেন তাই না😜😜।এত বুদ্ধি নিয়ে ঘুমান কেমনে আপনি?
অপেক্ষা করতে করতে জীবন শেষ হয়ে যাবে মেয়েটার। অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া।
এক সেকেন্ড অপেক্ষা করতে করতে মার্কেটের সবকিছুর দাম দ্বিগুণ হয়ে যাবে। তখন আবারও এক সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে।😅😅😅
প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার শার্টের পকেটে মাত্র একশত টাকা আছে, তা থেকে আমি নব্বই টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
প্রেমিকঃ জরুরি টাকায় প্রেমিকার চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো । তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না।
চালাক প্রেমিক,হি হি হি।
প্রেমিক ও প্রেমিকা একটা পার্কে দেখা করতে গিয়েছে। কিছুক্ষণ পরে দেখে তাদের দুইজনের বাবা। এবং তাদের বাবা দুজনই একে অপরের ভালো বন্ধু। ওদের দুজনার বাবাকে দেখে ওরা ঘাবড়ে গেল। ভাবছিল যে কি করবে কোথায় যাবে। তখন দেখে একটা মুখোশ বিক্রেতা ওদের পাশ দিয়ে যাচ্ছে। তাই তারা তাদের চেহারা গোপন করার জন্য একজন একটা ছেলেটা একটি বাঘের মুখোশ ও মেয়েটা একটি গাধার মুখোশ কিনে পড়ে নিল। যাতে তারা তাদের চেহারা গোপন করতে পারে। যাই হোক তাদের বাবারা তাদের পাশ দিয়ে চলে গেল কিন্তু চিনতে পারল না। বাড়িতে গিয়ে ছেলেটির বাবা তার ছেলের সামনে বলছে আজ জানিস একটা জিনিস দেখলাম। ছেলেটি বলল কি দেখছো বাবা? তার বাবা বলল আজ সকালে পার্কে হাঁটতে গিয়ে দেখলাম একটা বাঘ এবং একটি গাধা প্রেম করছিল।
সেই জোকস হয়ছে ভাইয়া। চুরের উপরও বাটপার আছে,হা হা হা।