"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড #৩০৭ [ তারিখ : ১৬-০৫ -২০২৪ ]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @kazi-raihan
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম-কাজী রায়হান। জাতীয়তা- বাংলাদেশী। শখ- তিনি ঘুরতে পছন্দ করেন । এটা তাঁহার প্রধান শখ। তাছাড়া আরও অনেক শখ রয়েছে যেমন বই পড়তে পছন্দ করেন । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করেন ।বাইক চালাতে তাঁহার খুব ভালো লাগে। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে পছন্দ করেন ।শিক্ষাগত যোগ্যতা- তিনি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করেছেন।স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার-২০২১ সালের নভেম্বর মাসে স্টিমিটে জয়েন করেছিলেন ।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
দীর্ঘ অপেক্ষার পর। by @kazi-raihan (Post date 14.05.2024 )
আজকের ফিচার হিসেবে যার আর্টিকেলটি স্থান পাচ্ছে তার নাম হচ্ছে কাজী রায়হান। বাংলা ব্লগ কমিউনিটির একজন পরিচিত মেম্বার এবং অনেক দিন থেকেই তিনি বাংলা ব্লগের সাথে রয়েছেন। জীবনের অনেক সুন্দর এবং অনেক কষ্টের মুহূর্ত শেয়ার করেছেন এই বাংলা ব্লগে। আজকের ফিচার পোস্টের আর্টিকেলে তেমনি একটি সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করেছেন তিনি।
কিছু জিনিসের প্রাপ্তি কঠিন হলেই সেটার তৃপ্তি অনেক বেশি হয়ে থাকে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পাওয়ার একটি আনন্দ আছে যেটা ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে এমন জনের কাছে বুঝতে পারা সহজ হবে। প্রথমে রিটেন পরীক্ষা এরপর ভাইভা এরপর ফিল্ড ড্রাইভিং টেস্ট, সবগুলোতে উত্তীর্ণ হওয়ার পর দীর্ঘ অপেক্ষা। অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় আড়াই থেকে তিন মাস পর। এরপর হাতে আসে সেই কাঙ্খিত ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্মার্ট কার্ড।
আজকে ফিচার আর্টিকেলের অথর তার সেই বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। তিনি তার আবেগ প্রকাশ করেছেন এবং সেইসাথে স্টিমেট প্ল্যাটফর্মকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং দাদার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তার এই সুন্দর মুহূর্তের গল্প ব্লকচেইনে থেকে যাবে। তার অনুভূতি এবং পোস্ট কোয়ালিটির বিষয়টি মাথায় রেখে এই পোস্টটি আজকের ফিচার পোস্ট হিসেবে সিলেক্ট করা হলো।
আমার এই পোস্ট ফিচারড আর্টিকেলে যুক্ত হয়েছে দেখে খুবই ভালো লাগছে ভাইয়া। আসলে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রাপ্তির যে অনুভূতি তার এক অংশ প্রকাশ করেছিলাম। তবে হ্যাঁ এখানে দাদার ক্রেডিট দিয়েছিলাম কারণ তিনি আমাদের জন্য একটা ইনকাম সোর্স তৈরি করে দিয়েছেন আর সেই ইনকামের টাকা দিয়েই তো আমি ড্রাইভিং লাইসেন্স করেছি।
আজকের এই ফিচারড আর্টিকেল পোস্টে কাজী রায়হান ভাইয়ের নামটা দেখে অনেক ভালো লাগলো। তিনি অনেক সুন্দর করে উনার অভিজ্ঞতার পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অভিজ্ঞতাটা ওনার অনেক ভালো ছিল এটা বুঝতে পারছি। নিজের অনুভূতির কিছুটা আমাদের মাঝে ভোগ করে নিয়েছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ উনার এই পোস্টটি ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য।
আমরা যারা মোটরসাইকেল চালায় তাদের জন্য এটা যেন সোনার হরিণ। এটা পেলেই আমাদের মনটা আনন্দে ভরে যায়। এই সোনার হরিণটা পাবার জন্য প্রত্যেকের অনেক দিন অপেক্ষা করতে হয়। অবশেষে কাজে রায়হান ভাই ড্রাইভিং লাইসেন্স পেয়েছে এটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পাওয়াটা সোনার হরিণ হাতে পাওয়ার মত। কারন এই প্রসেসটা অনেক ধীর্ঘ। কিন্তুু ভাইয়া অনলাইনে আবেদন করে খুব সহজ পেয়ে গেছে। যদিও কিছু অর্থ আর সময় লেগেছে,তবে কার্ড হাতে পেয়ে সে সব কিছু ভুলে গেছে। আর এটার পিছনে মূল দাতা হলো আমার বাংলা ব্লগ। ধন্যবাদ।
বেশ ভালো লাগলো কাজী রায়হান ভাইয়ের এই পোস্টটি ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে দেখে। বাইক চালানোর ক্ষেত্রে ড্রাইভিং লাইসেন্সটা আসলেই জরুরী। দীর্ঘ অপেক্ষার পর শেষমেষ ভাইয়া তার লাইসেন্সটি পেয়েছে দেখে ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ।
প্রত্যেক দিনের ন্যায় আজকেও আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির পক্ষ থেকে ফিচারড আর্টিকেল পোস্ট বাছাই করে শেয়ার করা হয়েছে। আসলে দীর্ঘদিন পর যদি কোন একটা জিনিস নিজের হাতে পাওয়া যায় সত্যিই সেই অনুভূতিটা বেশ দারুণ। অনেকগুলো ইউজারের মধ্যে থেকে কাজী রায়হান ভাইয়ের পোস্টটি সত্যি বেশ দারুন ছিল আজকে। ধন্যবাদ এই পোস্টটি ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে বাছাই করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
কাজী রায়হান ভাইয়ার পোস্টগুলো মাঝে মাঝেই দেখা হয়। ওনার পোস্ট অনেক ভালো লাগে। তবে ওনার এই পোস্টের মাধ্যমে এই খবরটা শুনে অনেক বেশি ভালো লাগলো। পোস্টটা ফিচারডে আসার কারণেই পোস্টটা দেখলাম। ফিচারডে দেখে পোস্টটা পড়ার চেষ্টা করলাম। অনেক ভালো লেগেছে কিন্তু আমার কাছে ওনার পোস্টটা ফিচারডে দেখে। এরকম অনুভূতিগুলো সত্যি অনেক বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। ধন্যবাদ এই পোস্ট ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে মনোনীত করার জন্য।