নারী যে পাত্রে রাখে সে পাত্র ধারী!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে যে বিষয়টি নিয়ে লেখা হয়েছে অর্থাৎ টাইটেলটি। কারণ আপনারা এটা খুব ভালো করে দেখতে পারছেন। অর্থাৎ এটা আসলে আমি আজকে নতুন ব্যবহার করেছি তা নয়। এটা অনেক অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। অর্থাৎ এই কথাটির সাথে আশা করি আপনারা সকলে অনেক বেশি পরিচিত।
কারণ হলো, আপনারা আসলে খুব ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছেন।কিংবা আমি নিজেও ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি যে, নারীকে আসলে যে পাত্রে রাখে সেই পাত্রের আকৃতি ধারণ করতে পারে। অর্থাৎ একটি নারীর মধ্যে এতোটা ধৈর্য শক্তি কিংবা ক্ষমতা রয়েছে। অর্থাৎ তাকে যা ই করা হোক না কেনো। সে সেটার সাথে মানিয়ে নিতে পারে। তাকে যেভাবে চালানো হোক না কেনো,সে তা মানিয়ে নিতে পারে কিংবা সেভাবে করেই নিজেকে পরিচালিত করতে পারে।
কোনো মানুষের ধৈর্য অনেক বেশি, কোনো মানুষ এর সহ্য ক্ষমতা অনেক বেশি থাকবে কিংবা ক্ষমতা অনেক বেশি থাকবে এই ব্যাপারগুলো নিজ জায়গায় একেবারে ঠিক আছে। অর্থাৎ ধৈর্য্য বেশি থাকা খুব ই ভালো একটি ব্যাপার। কারণ আমাদের জীবনের সফলতাএ মূল একটি ব্যাপার হলো ধৈর্য ধারণ করা। যেটা আসলে আমরা খুব একটা করতে পারি না। তাই যে নারীরা অনেক বেশি ধৈর্য ধারণ করতে পারে। এটা অবশ্যই অ্যাপ্রিসিয়েট করা ব্যাপার। কিন্তু আমি এই ব্যাপারটা একটুও মানতে পারি না। অর্থাৎ এই যে সবসময় নারীকে এমন ভাবে ভাবা হয় যে, নারীর সাথে যাই হোক না কেনো, সে সেটা মেনে নিতে পারবে।
আসলে এমন ভাবে ভাবা উচিত নয়। কারণ নারীর একটি চাহিদা রয়েছে, নারীর মন রয়েছে এবং তার কিছু চাওয়া পাওয়া রয়েছে। সেটা আমাদের বুঝতে হবে এবং তার একটি অধিকার রয়েছে। সব সময় তার উপরে সব কিছু চাপিয়ে দিলেই কিন্তু চলবে না। এতে কিন্তু সমাজ কখনোই সুন্দর হবে না। কারণ নারীকে ধৈর্য্য ধারণ করার মেশিন না ভেবে নারীকে একজন মানুষ ভাবতে হবে।তবেই সমাজে সমতা আসবে।